Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home ছাগলের ঘর পরিচর্যা ও জীবাণুমুক্ত করার পদ্ধতি
লাইফস্টাইল

ছাগলের ঘর পরিচর্যা ও জীবাণুমুক্ত করার পদ্ধতি

Saiful IslamJune 27, 20224 Mins Read
Advertisement

লাইফস্টাইল ডেস্ক : ছাগল একটি গৃহপালিত প্রাণি। বর্তমানে দেশের সর্বত্রই ছাগল পালন হয়ে থাকে। ছাগল পালনের সবথেকে অন্যতম উপাদান হলো ছাগলের ঘর বা মাচা। এই ঘর বা মাচার পরিচর্যা ও যত্ন না নিলে বিভিন্ন প্রকারের রোগ জীবাণু আক্রমণ করে ছাগলের ক্ষতি করতে পারে তাই ছাগলের ঘর পরিচর্যায় খামারিকে নজর দিতে হবে। আসুন জেনে নেই ছাগলের ঘর পরিচর্যা ও জীবণুমুক্ত করার পদ্ধতি সমূহ-
ছাগলের খামার
ঘরের পরিচর্যা ও জীবাণুমুক্তকরণ পদ্ধতিঃ
• ছাগল সকালে বের করার পর ছাগলের ঘর নিয়মিত পরিষ্কার করেত হবে।

• ছাগলের ঘর স্যাঁতস্যাঁতে মুক্ত রাখতে হবে । আলো, বাতাস ও বায়ু চলাচল সুব্যবস্থা রাখতে হবে।

• বৃষ্টির পানি ও ঠাণ্ডা দুটোই ছাগলের জন্য ক্ষতিকর, তাই এ দিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।

• সপ্তাহে একদিন ছাগলের ঘর জীবাণুনাশক মিশ্রিত পানি দিয়ে ভালমতো পরিষ্কার করতে হবে।

ছাগল ঘরের প্রকৃতি এবং লালন পালন পদ্ধতিঃ
ছাগল ঘরের প্রকৃতিঃ ছাগল পালনের জন্য বিভিন্ন ধরণের ঘর রয়েছে। তবে সাধারণত দুই ধরণের ঘর দেখা যায়-

ভূমির উপর স্থাপিত ঘরঃ এ ধরণের ঘরের মেঝে কাঁচা অথবা পাকা হতে পারে। সাধারণত কৃষকেরা এ ধরণের ঘরে ছাগল পালন করে থাকে। এ ধরণের ঘরের মেঝেতে শুকনো খড় বিছিয়ে ঘর সব সময় পরিষ্কার ও শুষ্ক রাখতে হবে।

মাচার উপর স্থাপিত ঘরঃ এ ধরণের ঘর মাটি থেকে ৩-৪ ফুট উচ্চতায় খুঁটির উপর স্থাপিত হয়। ঘরের মেঝে বাঁশ বা কাঠ দিয়ে মাচার মত তৈরি করা হয়। এ ধরণের ঘর স্বাস্থ্যসন্মত এবং পরিষ্কার করা সহজ।

দু’ধরণের ঘরই একচালা, দো- চালা বা চৌচালা হতে পারে এবং ছাগলের সংখ্যার উপর ছোট ও বড় হতে পারে।

লালন-পালন পদ্ধতিঃ
• প্রতিদিন সকালে ঘর থেকে ছাগল বের করে ঘরের আশেপাশে চরতে দিতে হবে।

• এদেরকে ব্যায়াম ও গায়ে সূর্য কিরণ লাগানোর পর্যাপ্ত সুযোগ দিতে হবে।

• ঘর থেকে ছাগল বের করার পর ভাল করে ধুতে হবে।

• ঘর থেকে ছাগল বের করার আগে কোন ছাগল অসুস্থ আছে কিনা লক্ষ্য রাখতে হবে। কোন ছাগলের মধ্যে অসুস্ততার লক্ষন দেখা দিলে তা সাথে সাথে আলাদা করে চিকিৎসার ব্যবস্থা নিতে হবে।

• খামারে বেশি ছাগল হলে তাঁদের চিহ্নিত করার জন্য ট্যাগ নম্বর লাগাতে হবে।

• ছাগলকে নিয়মিত সুষম খাদ্য সরবরাহ করতে হবে।

• ছাগল পানি পছন্দ করে না তাই নিয়মিত গোসলের পরিবর্তে ব্রাশ দিয়ে দেহ পরিষ্কার রাখতে হবে। এতে লোমের ময়লা বের হয়ে আসে, রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত ব্রাশ করালে লোম উজ্জ্বল দেখায় এবং চামড়ার মান বৃদ্ধি পায়।

• সকল বয়সের ছাগলকে নিয়মিত কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়াতে হবে এবং নিয়মিত টিকা প্রদান করতে হবে।

ঘরে ছাগলের জায়গার পরিমাণঃ
ছাগলের প্রকৃতি —————– প্রয়োজনীয় জায়গার পরিমাণ

বাচ্চা ছাগল ——————— ০.৩ বর্গমিটার।

পূর্ণ বয়স্ক ছাগল —————– ১.৫ বর্গমিটার।

গর্ভবর্তী ছাগল ——————- ১.৯ বর্গমিটার।

পাঁঠা —————————- ২.৮ বর্গমিটার।

ছাগলের বাচ্চার যত্ন ও বাচ্চা পালন পদ্ধতিঃ
ছাগলের বাচ্চার যত্ন ও পালনঃ নবজাত বাচ্চা ছাগলের সঠিক যত্নর উপরই এদের বেড়ে ওঠা ও ভবিষ্যৎ নির্ভর করে। নবজাতক বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে না বলে এরা অত্যন্ত রোগ সংবেদনশীল হয় এমতাবস্থায় সমান যত্নের অভাবে বাচ্চার মৃত্যু হয়।

নবজাত বাচ্চা ছাগলের যত্নঃ
• বাচ্চার শ্বাস প্রশ্বাস চালু করা এবং বাচ্চার শরীর পরিষ্কার করা ও শুকানো।

• বাচ্চার নাভি রজ্জু পরিষ্কার জীবাণুমুক্ত কাঁচি দিয়ে কেটে দিতে হবে।

• নাভি কাটার পর উক্ত স্থানে টিংচার আয়োডিন বা টিংচার বেনজীন জীবাণুনাশক ওষুধ লাগাতে হবে।

• বাচ্চাকে শাল দুধ বা কলস্ট্রাম পান করাতে হবে।

বাচ্চা পালন পদ্ধতিঃ
দুটো পদ্ধতিতে ছাগলের বাচ্চা পালন করা হয়। যথা- (১) প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে মায়ের সঙ্গে ও (২) কৃতিম পদ্ধতিতে মা বিহীন অবস্থায় পালন। প্রতিটি পদ্ধতির সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে তবে এদের প্রাকৃতিক পদ্ধতিটি প্রচলিত। সাধারণত দু’ সপ্তাহ বয়স থেকেই বাচ্চারা কাঁচা ঘাস বা লতাপাতা খেতে শুরু করে। তাই এদের নাগালের মধ্যে কচি ঘাস, লতা পাতা এবং দানাদার খাদ্য রাখতে হয়। সময় বাচ্চাদের জন্য প্রচুর উন্মুক্ত আলো বাতাসের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। গ্রীষ্মকালে দিনের বেলা গাছের নিচে বেড়া দিয়ে বাচ্চা পালন করা যায়। এতে এরা একদিকে পর্যাপ্ত ছায়া পেতে পারে। অন্যদিকে দৌড়াদৌড়ি এবং ব্যায়াম করার প্রচুর সুযোগ পায়, যা তাঁদের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য প্রয়োজন ।

প্রতিটি বাচ্চা ছাগলকে জন্মের প্রথম সপ্তাহে দৈনিক ৩০০-৩২৫ মি. লি. দুধ ৩-৪ বারে পান করাতে হবে ধীরে ধীরে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ৬-৭ সপ্তাহে তা ৭৫০-৮৫০ মি. লি. দুধ কিভাবে পাবে? এ উন্নীত করতে হবে। দুধের বিকল্প খাদ্য ৩ সপ্তাহ বয়সের পর খেতে দেয়া যেতে পারে। ১০-১১ সপ্তাহে দৈনিক দুধ সবরাহের পরিমাণ ২০০-১০০ মি.লি. নামিয়ে আনতে হবে। এ সময় দৈনিক ১০০-১৫০ গ্রাম দানাদার খাদ্য ও প্রচুর কচি ঘাস, লতাপাতা সরবরাহ করতে হবে। ৩-৪ মাস বয়সে দুধ পান করানো পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে হবে। কারণ এ সময় শক্ত খাদ্যদ্রব্য খাওয়ার জন্য বাচ্চার পাকস্থলী পুরোপুরিভাবে তৈরি হয়ে যায়।

শরৎ ও হেমন্তকালে ছাগলের মৃত্যুরহার অত্তাধিক বেশি থাকে এ সময় কৃমির আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তাছাড়া নিউমোনিয়া এবং এন্টারোটক্সিমিয়া ব্যাপক হারে দেখা দিতে পারে। তাই এ সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিৎ।

বিয়ে না করলে হতে পারে যে কঠিন অসুখটি

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
করার ঘর ছাগলের জীবাণুমুক্ত পদ্ধতি পরিচর্যা লাইফস্টাইল
Related Posts
সম্পর্কে সন্দেহ দূর

সম্পর্কে সন্দেহ দূর করতে যা করবেন

December 16, 2025
বাথরুম

বাথরুম নতুনের মত ঝকঝকে পরিষ্কার করার উপায়

December 16, 2025
আঙুর পুষ্টিকর

কোন রঙের আঙুর সবচেয়ে পুষ্টিকর জানেন?

December 16, 2025
Latest News
সম্পর্কে সন্দেহ দূর

সম্পর্কে সন্দেহ দূর করতে যা করবেন

বাথরুম

বাথরুম নতুনের মত ঝকঝকে পরিষ্কার করার উপায়

আঙুর পুষ্টিকর

কোন রঙের আঙুর সবচেয়ে পুষ্টিকর জানেন?

Sleep-Paralysis

বোবায় ধরা কী, কেন হয়, প্রতিকারে করণীয়

Motorcycle

Motorcycle-এর জ্বালানি সাশ্রয়ের কৌশল

M

হাতে যদি ‘M’ চিহ্ন থাকে, জানুন আপনার ভাগ্যে যা আছে

WiFi-Router

ওয়াই-ফাইয়ের গতি দ্বিগুণ বাড়ানোর কার্যকর কৌশল

Nonra

শরীরের কোন অঙ্গটি সবচেয়ে বেশী অপরিষ্কার জায়গা? চমকে দেওয়া কিছু তথ্য

প্রেমিকা

প্রেমিকাকে খুশি রাখার কার্যকরী উপায়, কাজ করবে মুহুর্তের মধ্যে

মোটা পুরুষ

মোটা পুরুষের সাথে মেয়েরা কেন বেশি প্রেম করে

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.