Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home গজলডোবা দিয়ে পানি ছেড়েছে ভারত, কী প্রভাব পড়তে পারে বাংলাদেশে
    জাতীয়

    গজলডোবা দিয়ে পানি ছেড়েছে ভারত, কী প্রভাব পড়তে পারে বাংলাদেশে

    Shamim RezaSeptember 29, 20245 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : বাংলাদেশে গত কয়েকদিন ধরে ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ায় তিস্তা নদীর পানি এমনিতেই বাড়ছে। এর মাঝে গতকাল শুক্রবার দুই দফায় গজলডোবা বাঁধ দিয়ে প্রায় ১১ হাজার কিউসেক পানি ছেড়েছে ভারত।

    Badh

    তবে বাংলাদেশের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র থেকে বলা হয়েছে, এই বিপুল পরিমাণ পানি ছেড়ে দেয়ার বিষয়ে আগে থেকে তাদের কিছু জানা ছিল না।

    কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান বলেন, ‘ভারত যে বাড়তি পানি ছেড়েছে, সে ব্যাপারে বাংলাদেশের কাছে অফিসিয়াল কোনো খবর নেই।’

    তাদের জানা তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার দোমহনীতে শনিবার তিস্তার প্রবাহ পাওয়া গেছে ২ হাজার ২৬৭ কিউসেক, যা বছরের এই সময়ে ‘স্বাভাবিক ঘটনা’।

    গজলডোবা বাঁধ খোলার কারণ?
    তিস্তা একটি আন্তর্জাতিক নদী। এই নদী হিমালয় থেকে উৎপন্ন হয়ে ভারতের সিকিম, দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

    এই নদীর বাংলাদেশ ও ভারত, উভয়ের অংশেই ব্যারেজ বা বাঁধ আছে। বাংলাদেশ অংশের তিস্তা নদীর বাঁধ রংপুর বিভাগের নীলফামারী জেলায়, নাম তিস্তা ব্যারেজ।

    ভারতে তিস্তা নদীর উপর একাধিক বাঁধ আছে। তার মাঝে একটি হলো জলপাইগুড়ির গজলডোবা বাঁধ।

    গজলডোবার তিস্তা বাঁধ নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গতকাল শুক্রবার ভারতীয় সময় রাত ৮টায় প্রায় ছয় হাজার ও তারপরে রাত সাড়ে ১২টায় আরো একবার ৪ হাজার ৭০০ কিউসেকেরও বেশি পানি ছাড়া হয়েছে। এরপরে আর নতুন করে পানি ছাড়ার কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

    এখানে একটা বিষয় উল্লেখ্য, তিস্তা নদীর বাঁধের কিছু কিছু গেট বা দ্বার বছরের একটা বড় সময় জুড়ে খোলাই থাকে। তবে যখন কোনো কারণে পানির পরিমাণ বাঁধের ধারণক্ষমতাকে ছাড়িয়ে যায়, তখন সেই বাড়তি পানি ছেড়ে দেয়ার জন্য বাঁধের আরো গেট একযোগে খুলে দেয়া হয়।

    এক্ষেত্রেও হয়েছে তা-ই। গজলডোবা বাঁধ দিয়ে হঠাৎ করে এত বিপুল পরিমাণ পানি ছেড়ে দেয়ার বিষয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সেচ দফতর থেকে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশের মতো ভারতের সিকিম ও পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং জেলায়ও গত তিন দিন ধরে লাগাতার বৃষ্টি হচ্ছে।

    এর ফলে তিস্তা নদীর ভারতের অংশের বেশ কয়েকটি জায়গায় পানি বিপৎসীমা ছাড়িয়ে এবং বাঁধের পানি ধারণক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। ওই পানি বের করার জন্য এক পর্যায়ে আরো গেট খুলতে হয়েছে।

    বিবিসি সংবাদদাতা অমিতাভ ভট্টশালী কলকাতা থেকে জানিয়েছেন, গতকাল শুক্রবারই কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত নদীর দুই তীরেই লাল সতর্কতা জারি হয়েছিল।

    আজ শনিবার মাঝরাতে মেখলিগঞ্জের উজান অঞ্চলেও লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

    সেইসাথে, তিস্তা অববাহিকায় পানির স্তর বাড়তে থাকায় গতকাল রাত থেকে জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারের জেলা প্রশাসন নদী তীরবর্তী এলাকাগুলো থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে দিতে শুরু করেছে।

    ভারতীয় আবহাওয়া বিজ্ঞান দফতর আজ শনিবার সকালে জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় কালিম্পং জেলায় ১৩০ মিলিমিটার ও জলপাইগুড়ি জেলায় ১৬৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।

    ওই দুই জেলায় আজও ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে তারা।

    বাংলাদেশ এটিকে যেভাবে দেখছে
    প্রতিবেদনের শুরুতেই বলা হয়েছে যে অতিরিক্ত পানি ছেড়ে দেয়ার বিষয়ে জানতো না বাংলাদেশ।

    তবে সরদার উদয় রায়হানের সাথে এ বিষয়ে কথা হলে তিনি বলেন, মে থেকে শুরু করে জানুয়ারি পর্যন্ত, এই সময়ে বাঁধ সাধারণত খোলাই থাকে। মূলত, বর্ষাকালে বাঁধ বন্ধ রাখা হয় না।

    ‘বাংলাদেশের যে বাঁধ, সেটিও এই সময়ে খোলাই থাকে। এখন যেহেতু বর্ষাকাল, তাই সেচেরও দরকার নাই। বাঁধ দেয়ার মূল কারণ তো সেচ-ই। তাছাড়া, এসময় পানির ফুল ফ্লো থাকে। তাই ব্যারেজের ধারণক্ষমতা ছাড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে বলে সবসময়ই খোলা রাখা হয়,’ বলেন তিনি।

    বাঁধের গেট যেহেতু বর্ষাকালে খোলাই থাকে, তাই আলাদা করে এ ব্যাপারে সতর্কতা জারি করা হয় না।

    পানিবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য যে ড্যাম বা বাঁধ দেয়া হয়, তা থেকে পানি ছাড়ার আগে জানাতে হয়।

    ‘কারণ ড্যামের বিষয়টা ভিন্ন ড্যামে পানির ধারণক্ষমতা বেশি। এখানে পানি জমিয়ে রাখে, পরে রিলিজ করে। ব্যারেজের ধারণক্ষমতা ড্যামের চেয়ে অনেক কম,’ বলেন তিনি।

    তার মতে, বাংলাদেশ যে ২ হাজার ২৬৭ কিউসেক পানি প্রবাহের কথা জানে, তা এই মৌসুমের স্বাভাবিক প্রবাহ। কিন্তু যদি ‘সত্যিই ওই প্রায় ১১ হাজার কিউসেক পরিমাণ’ পানি গতকাল ছেড়ে থাকে ভারত, তাহলে ‘এতক্ষণে অনেক বড় বন্যা হয়ে যাওয়ার কথা’ বাংলাদেশে।

    সত্যিই বন্যা হবে কি?
    বাংলাদেশের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সরদার উদয় রায়হান বিবিসি বাংলাকে জানান, আগামী ২৪ ঘণ্টা তিস্তার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে। তাই তিস্তা অববাহিকায় ‘সাধারণ বন্যা’ দেখা দিতে পারে।

    ‘তবে খুব ভয়াবহ কিছু হবে না। তবে নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কিন্তু সেটা মারাত্মক কিছু না। তিস্তা নদীর অববাহিকা, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, রংপুর, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট; এই পাঁচ জেলার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার ঝুঁকি আছে,’ বলেন তিনি।

    বাংলাদেশ ও ভারতের আবহাওয়া অধিদফতর ‘তিন দিন আগে থেকেই’ ভারী বৃষ্টিপাতের কথা বলছে। তার ওপর ভিত্তি করে তিস্তা নদীতে আরো চার দিন আগেই এই সতর্কবার্তা দেয়া হয়েছিল।

    এই পানি কমবে কবে? জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টা, মানে সকাল বা দুপুরের পর। তবে তিস্তা নদীর পানি ক্রমশ বাড়তে থাকলেও তা এখনো ‘বিপৎসীমা অতিক্রম করেনি’।

    বন্যা পূর্বাভাস কেন্দ্র বলছে, তিস্তা নদীতে গত তিন দিনে গড়ে এক মিটার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ডালিয়া পয়েন্টে ১৫ সেন্টিমিটার ও কাউনিয়া পয়েন্টে ২৫ সেন্টিমিটার বিপৎসীমার নিচে দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরো ৩০ সেন্টিমিটারের কাছাকাছি বৃদ্ধি পেতে পারে।

    যদিও ডালিয়া পয়েন্টের পানি আজ রাত ৯টার পর ধীরে ধীরে কমতে শুরু করতে পারে।

    এদিকে, আজ সকালে গুগল ম্যাপেও দেখা গেছে যে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে।

    তবে রংপুর বিভাগের তিস্তা নদী না শুধু, ভারী বৃষ্টির কারণে ‘উজান থেকে প্রবাহ আসায়’ প্রায় সকল নদীরই পানি সমতল বৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে বন্যা পূর্বাভাস কেন্দ্রের আজ দুপুরের পূর্বাভাসে।

    বলা হয়েছে, রংপুরের অন্যান্য প্রধান নদী, যেমন—করতোয়া, আত্রাই, টাঙ্গন, পুনর্ভবা, ইছামতি, যমুনা, ঘাঘট ও যমুনেশ্বরী নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে সেগুলোও বিপৎসীমার নিচে।

    সূত্র : বিবিসি

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় কী? গজলডোবা ছেড়েছে’ দিয়ে’ পড়তে পানি পারে প্রভাব বাংলাদেশে ভারত
    Related Posts
    noka

    কোনো চাপে নৌকা প্রতীক সরানো হয়নি : ইসি সচিব

    July 16, 2025
    জুলাই গণহত্যার

    চলতি বছরেই জুলাই গণহত্যার অনেক মামলার বিচার শেষ হবে: চিফ প্রসিকিউটর

    July 16, 2025
    গোপালগঞ্জে হামলাকারীরা

    গোপালগঞ্জে হামলাকারীরা ছাড় পাবে না: সরকারের বিবৃতি

    July 16, 2025
    সর্বশেষ খবর
    বিশ্ব বিখ্যাত ফুটবল ক্লাবের ইতিহাস

    বিশ্ব বিখ্যাত ফুটবল ক্লাবের ইতিহাস:গৌরবের গল্প

    ফ্যান্টাসি লীগ খেলার নিয়ম

    ফ্যান্টাসি লীগ খেলার নিয়ম:সহজ গাইড

    নববধূ

    বিয়ের রাতে মাথা ঘুরছে নববধূর, সন্দেহে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করালেন বর!

    ঐতিহাসিক স্থান পরিদর্শনের গুরুত্ব

    ঐতিহাসিক স্থান পরিদর্শনের গুরুত্ব: কেন অপরিহার্য?

    ওয়েব সিরিজ

    উল্লুর নতুন ওয়েব সিরিজ রিলিজ, গল্পে সম্পর্কের নতুন মোড়!

    Reboot Android Phone

    ফোন রিস্টার্ট দিলে কী হয়? জানুন এর ৬টি গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা

    আপনার বিড়ালকে বুঝুন

    আপনার বিড়ালকে বুঝুন: বিড়ালদের আচরণ বুঝার উপায়

    noka

    কোনো চাপে নৌকা প্রতীক সরানো হয়নি : ইসি সচিব

    জুলাই গণহত্যার

    চলতি বছরেই জুলাই গণহত্যার অনেক মামলার বিচার শেষ হবে: চিফ প্রসিকিউটর

    Sapna Choudhary

    হরিয়ানভী গানে উদ্দাম ড্যান্স দিয়ে ঝড় তুললেন স্বপ্না চৌধুরী

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.