জুমবাংলা ডেস্ক : টেকনাফের সেন্টমার্টিনের জেলে আবদুল গণির জালে ধরা পড়া ১০টি পোয়া মাছ ৭ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। টেকনাফের এক ব্যাবসায়ী মাছগুলো কিনে নেন।
সোমবার (৯ অক্টোবর) রাতে আব্দুল গণি বলেন, মাছ ১০টি টেকনাফের এক ব্যাবসায়ীর কাছে ৭ লাখ টাকায় বিক্রি করেছি। মাছগুলো একেকটির ওজন ১২ থেকে ২০ কেজি ছিল। প্রথমে ২০ লাখ টাকা চেয়েছিলাম। কিন্তু এত টাকা দিয়ে কেউ কিনতে না চাওয়ায় শেষ পর্যন্ত ৭ লাখ টাকায় ছেড়ে দিলাম।
গতকাল সোমবার ভোর রাতে সেন্টমার্টিন পশ্চিম পাড়ার বাসিন্দা আবদুল গণির মালিকানাধীন ‘এফবি গণি’ ফিশিং ট্রলারে মাছগুলো ধরা পড়ে। সকাল ৮টার দিকে ট্রলারটি সেন্টমার্টিন জেটি ঘাটে এসে পৌঁছালে মাছ দেখতে ভিড় জমান উৎসুক জনতা।
ট্রলারের মাঝি ওসমান বলেন, সেন্টমার্টিন দ্বীপের দক্ষিণে সাগরে জাল ফেলা হয়। ভোরে জাল টানতে গিয়ে দেখা যায় বড় বড় কালো পোয়া মাছ আটকা পড়েছে জালে। সেখানে মাছের দাম হাঁকানো হয় ২০ লাখ টাকা।
কোন জিনিস ভিতরে ঢোকানোর সময় শক্ত থাকে, আর বের করে দিলে নরম হয়ে যায়
মাছ আমদানি-রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা জানান, পুরুষ প্রজাতির কালো পোয়া মাছের বায়ুথলি মোটা ও বড় হয়। পোয়া মাছের বায়ুথলি দিয়ে বিশেষ ধরনের সার্জিক্যাল সুতা তৈরি করা যায় বলে বিভিন্ন দেশে এ মাছের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এ কারণে পুরুষ কালো পোয়া মাছের দাম এত বেশি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।