Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কলাগাছের মোচা থেকে চারা উৎপাদন করার দুর্দান্ত উপায়
    লাইফস্টাইল

    কলাগাছের মোচা থেকে চারা উৎপাদন করার দুর্দান্ত উপায়

    December 24, 20243 Mins Read

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : কলা বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফল যা সারা বছর পাওয়া যায়। কলাকে প্রাচীন সাহিত্যে কদলি বলা হতো।কলাগাছ, কলাপাতা, কলাগাছের শিকড় ও কলা সবই উপকারী। কলাগাছ ও কলাপাতা শুধুমাত্র পশু খাদ্য নয়। এদের আছে আশ্চার্যজনক ভেষজ গুণ। রোগ নিরাময়ে অদ্বিতীয়। কলার পুষ্টিগুণ প্রচুর। কলা উপাদেয় খাদ্য। কাঁচা পাকা দুই অবস্থায়ই খাওয়া যায়।

    কলার মোচা

    কলায় রয়েছে জলীয় অংশ ৭০ গ্রাম, আঁশ ০.৫ গ্রাম, খাদ্য শক্তি (কিলোক্যালরি) ১০৯, আমিষ ০.৭ গ্রাম, চর্বি ০.৮ গ্রাম, শর্করা ২৫.০ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১১.০ মিলিগ্রাম, লৌহ ০.৯ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ২৪ মিলিগ্রাম।

    নারিকেল ছাড়া আর কোনো খাদ্যেই কলার মতো খাদ্যশক্তি নেই। তাই যে কোনো সময় পরিশ্রান্তে অথবা শক্তিক্ষয়জনিত অবস্থায় কলা আহার করলে শরীর পুনরায় কর্মক্ষম হয়ে উঠবে।

    নারিকেলে ৩৫.৫৭ গ্রাম চর্বি থাকে। যদিও নারিকেলের শর্করা মাত্র ১০.২২ গ্রাম। নারিকেলে খাদ্য শক্তি ৩৭৬ কিলোক্যালরি। যা প্রচলিত ফলের মধ্যে সর্বোচ্চ। দৈনিক খাদ্য তালিকায় সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রতিদিনের খাবারে অন্তত ৬০ গ্রাম ফলাদি থাকা বাঞ্ছনীয়।এ ক্ষেত্রে খাবারে আপনার পছন্দের যে কোনো কলা থাকতে পারে।কলা বাংলাদেশের সর্বপ্রধান ফল যা সারা বছর প্রায় একই হারে বাজারে পাওয়া যায়।

    বাংলাদেশে উৎপাদিত বিভিন্ন ফলের মধ্যে কলার উৎপাদনই সবচেয়ে বেশি। ইহা সুস্বাদু সহজলভ্য ও পুষ্টিকর এর ফলন অন্যান্য ফল ও ফসল অপেক্ষা অনেক বেশি। কলা মূলত ক্যালরি সমৃদ্ধ ফল। এছাড়াও এতে ভিটামিন এ, বি-৬ ও সি এবং ফসফরাস, লৌহ ও ক্যালসিয়াম রয়েছে। পাকা কলা ফল হিসাবে সবার নিকট সমাদৃত, আবার কাঁচা কলার ভর্তা, ভাজি, তরকারী ও চপ অনেকের প্রিয় খাদ্য।

    আমাদের দেশে বর্তমানে বগুড়া, রংপুর, যশোর, বরিশাল, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, কুষ্টিয়া, পার্বত্য চট্টগ্রাম প্রভৃতি এলাকায় ব্যাপকভাবে কলার চাষ হচ্ছে।পুষ্টিমান ও ঔষধিগুণ: প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্যোপযোগী পাকা কলায় ৬২.৭ গ্রাম জলীয় অংশ, ০.৯ গ্রাম খনিজ, ০.৪ গ্রাম আঁশ, ৭.০ গ্রাম আমিষ, ০.৮ গ্রাম চর্বি, ২৫.০ গ্রাম শর্করা, ১৩.০ মি.গ্রা. ক্যালসিয়াম, ০.৯ মি.গ্রা. লৌহ, ০.১ মি.গ্রা. ভিটামিন বি-১, ০.০৫ মি.গ্রা. ভিটামিন বি-২, ২৪ মি.গ্রা.

    ভিটামিন সি ও ১০৯ কিলোক্যালরী খাদ্যশক্তি রয়েছে। কাঁচা কলা ডায়রিয়ায় ও পাকা কলা কোষ্ঠকাঠিণ্যতা দূরীকরণে ব্যবহার করা হয়। কলার থোর/মোচা এবং শিকর ডায়াবেটিস, আমাশয়, আলসার ও পেটের পীড়া নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।কলার জাতসমুহঃ বাংলাদেশে অনেক জাতের কলা আছে। জাতগুলোকে ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে দু’ভাগে ভাগ করা হয়- পাকা কলা ও কাঁচকলা বা আনাজী কলা। পাকা কলার জাতের মধ্যে অমৃতসাগর, সবরী, বারি কলা-১, চাঁপা, কবরী ও মেহেরসাগর অন্যতম।

    কাঁচকলা জাতের মধ্যে ভেড়ার ডগ, চোয়ালপাউশ, বড়ভাগনে, বেহুলা, মন্দিরা, বিয়ের বাতি, কাপাসি, কাঁঠালী, হাটহাজারী, আনাজী ইত্যাদি।মাটি ও জলবায়ুঃ পর্যাপ্ত রোদযুক্ত ও পানি নিকাশের সুব্যবস্থাসম্পন্ন উর্ববর দো-আঁশ ও বেলে দো-আঁশ মাটি কলা চাষের জন্য উত্তম। গাছের বৃদ্ধি এবং উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে উপযোগী তাপমাত্রা ১৫-৩৫০সে.। তাপমাত্রা ১৩০সে. এর নীচে কলায় শৈত্যাঘাত দেখা যায়।

    চারা নির্বাচনঃ বাণিজ্যিক ভাবে চাষাবাদের জন্য টিস্যুকালচার চারা নির্বাচন করাই উত্তম। তবে টিস্যুকালচার চারা না পাওয়া গেলে অসি তেউড় লাগাতে হবে। তিন-চার মাস বয়স্ক সুস্থ্য সবল অসি তেউড় রোগমুক্ত বাগান থেকে সংগ্রহ করা উচিৎ।সাধারণত বেটে জাতের গাছের ৩৫-৪৫ সে.মি. এবং লম্বা জাতের ৫০-৬০ সে.মি. দৈর্ঘ্যরে ১.৫-২.০ কেজি ওজনের চারা লাগানো হয়। জমি তৈরি, গর্ত খনন ও চারা রোপণঃ

    YouTube video

    জমি ভালোভাবে চাষ করে ১.৫-২.০ মিটার দূরে দূরে ৪৫ সে.মি.দ্ধ ৪৫ সে.মি. দ্ধ ৪৫ সে.মি. আকারের গর্ত খনন করতে হয়। চারা রোপণের ১৫-২০ দিন আগেই গর্তে গোবর সার ও টিএসপি মাটির সাথে মিশিয়ে গর্ত বন্ধ করে রাখতে হবে। চারা রোপণের পর পানি দিয়ে জমি ভালোভাবে ভিজিয়ে দিতে হয়।

    কোন পেশার মানুষ বেশি পরকীয়ায় আগ্রহী

    রোপণের সময়ঃ বছরের যে কোন সময়েই কলার চারা রোপণ করা যায়। তবে অতিরিক্ত বর্ষা ও অতিরিক্ত শীতের সময় চারা না লাগানোই উত্তম। বর্ষার শেষে আশ্বিন-কার্তিক মাস চারা রোপণের সর্বোত্তম সময়। এসময় মাটিতে যথেষ্ট রস থাকে, ফলে সেচের প্রয়োজন হয় না।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    কলার মোচা
    Related Posts
    রাত জেগে

    রাত জেগে এই কাজটি ভুলেও করবেন না

    May 18, 2025
    Router

    ওয়াই-ফাই বন্ধ রাখলে শরীরে যে পরিবর্তন হয়

    May 18, 2025
    বিয়ে

    বিয়ের আগে সঙ্গীর যেসব বিষয় অবশ্যই জেনে নিবেন

    May 18, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    মাঝ আকাশে ভারতের রকেটের ধ্বংস
    মাঝ আকাশে ভারতের রকেট ধ্বংস: অনুসন্ধান শুরু
    NEC
    শিক্ষকদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি নিয়ে সুখবর
    Madhuri Dixit
    অন্তর্বাস না পরায় পরিচালকের রোষানলে পড়েছিলেন মাধুরী
    Bhumi Pednekar
    ‘আমার মতো ঠোঁট পাওয়ার জন্য লোকে লাখ টাকা খরচ করে’
    bhola_bridge
    ১৭ হাজার কোটি টাকায় নির্মিত হবে দেশের দীর্ঘতম ভোলা-বরিশাল সেতু
    Dollar
    ডলারের বিপরীতে আরও দুর্বল হলো টাকা
    Georgia Meloni
    ঢাকা আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি
    Gree AC
    গ্রি এসির নতুন ৪টি সিরিজের মোড়ক উন্মোচন
    Become an Etsy Bestseller
    How to Become an Etsy Bestseller: Tips to Skyrocket Sales
    Affiliate Funnel with Systeme IO
    How to Build an Affiliate Funnel with Systeme IO: Beginner Blueprint
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.