Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home গ্রিনল্যান্ডের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার বিষয়ে সম্প্রতি আগ্রহ প্রকাশ ট্রাম্পের
    আন্তর্জাতিক প্রবাসী খবর

    গ্রিনল্যান্ডের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার বিষয়ে সম্প্রতি আগ্রহ প্রকাশ ট্রাম্পের

    January 12, 20254 Mins Read

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গ্রিনল্যান্ডের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার বিষয়ে সম্প্রতি আবারও নতুন করে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

    trump (2)

    বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম এ দ্বীপটি আর্কটিক বা উত্তর মহাসাগরে অবস্থিত। ডেনমার্কের একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল এই গ্রিনল্যান্ড। প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার প্রথম মেয়াদে ২০১৯ সালে ট্রাম্প প্রথম গ্রিনল্যান্ড কেনার বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়ে ছিলেন।

    কিন্তু এই সপ্তাহে অর্থনৈতিক বা সামরিক শক্তির মাধ্যমে গ্রিনল্যান্ডের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিতে অস্বীকার করে তিনি আরও এক ধাপ এগিয়ে গেছেন।

    ড্যানিশ ও ইউরোপীয়ান কর্মকর্তারা এ বিষয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছে, গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয় এবং এর আঞ্চলিক অখণ্ডতা অবশ্যই রক্ষা করা হবে।

    তিনশ বছর ডেনিশ নিয়ন্ত্রণে থাকা গ্রিনল্যান্ডের ৫৬ হাজার অধিবাসীর স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষাকে কিভাবে এটি প্রভাবিত করতে পারে?

    এই প্রতিবেদনে গ্রিনল্যান্ডের চারটি সম্ভাবনার কথা তুলে ধরা হয়েছে, যার মাধ্যমে এই পরিস্থিতির সমাপ্তি হতে পারে। কিছু জল্পনা রয়েছে যে ট্রাম্পের পদক্ষেপ কেবলই তর্জন গর্জন।

    মূলত এটি রাশিয়া ও চীন উভয়েরই এ অঞ্চলে প্রভাব বিস্তারের হুমকির মুখে গ্রিনল্যান্ডের নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য ডেনমার্ককে চাপ দেয়ার একটি পদক্ষেপ।

    গত মাসে ডেনমার্ক আর্কটিকের জন্য এক দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলারের একটি নতুন সামরিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। ট্রাম্পের মন্তব্যের আগেই এটি প্রস্তুত করা হয়েছিল। কিন্তু এর কয়েক ঘণ্টা পরেই ডেনিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এ ঘোষণাকে ভাগ্যের পরিহাস বলে ব্যাখ্যা করেছেন।

    পলিটিকেন সংবাদমাধ্যমের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিবেদক এলিজাবেথ সেভেইন বলেছেন, ট্রাম্প যা বলেছিলেন তাতে গুরুত্বপূর্ণ ছিল যে ডেনমার্ককে আর্কটিকের ওপর তাদের বাধ্যবাধকতা পূরণ করতে হবে অথবা যুক্তরাষ্ট্রকে তা করতে দিতে হবে।

    রয়েল ডেনিশ ডিফেন্স কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মার্ক জ্যাকোবসন বিশ্বাস করেন এটি ট্রাম্পের অফিসে (কার্যালয়ে) প্রবেশের আগে নিজের অবস্থান তৈরি করার মতো একটি ঘটনা।

    এদিকে গ্রিনল্যান্ড স্বাধীনতার দিকে এগিয়ে যাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে আরও আন্তর্জাতিক কর্তৃত্ব অর্জনের সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করছে।

    অনেক বছর ধরেই গ্রিনল্যান্ডের স্বাধীনতার বিষয়টি আলোচনার মধ্যে রয়েছে। আবার কেউ কেউ বলছেন এই বিতর্কটি বিপরীত দিকেও যেতে পারে।

    সেভেইন বলেন, গত কয়েক দিনে আমি লক্ষ্য করেছি গ্রিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী তার মন্তব্যে শান্ত, ধীর-স্থির, হ্যাঁ আমরা স্বাধীনতা চাই কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে।

    গ্রিনল্যান্ডে একটি সাধারণ ঐক্যমত্য রয়েছে যে স্বাধীনতা অবশেষে আসবে এবং যদি গ্রিনল্যান্ড এর পক্ষে ভোট দেয়, তাহলে ডেনমার্ক তা গ্রহণ করবে ও অনুমোদন করবে। তবে গ্রিনল্যান্ড স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দেবে এমন সম্ভাবনাও কম।

    ডেনিশ ইন্সটিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের একজন জ্যেষ্ঠ গবেষক উলরিক গ্যাড বিবিসিকে বলেন, গ্রিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী এখন হয়তো উচ্ছ্বসিত, কিন্তু যদি তিনি গণভোট ডাকেন, তাহলে গ্রিনল্যান্ডের অর্থনীতি এবং কল্যাণ ব্যবস্থা কিভাবে বাঁচানো যাবে সে সম্পর্কে তার কিছু বিশ্বাসযোগ্য বর্ণনার প্রয়োজন হবে।

    পরবর্তী সম্ভাব্য পদক্ষেপ হলো একটি মুক্ত সম্পর্ক যা বর্তমানে প্রশান্ত মহাসাগরীয় রাজ্য মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ, মাইক্রোনেশিয়া এবং পালাউ এর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের রয়েছে।

    সাম্প্রতিক সময়ে এটা পরিষ্কার হয়েছে যে গ্রিনল্যান্ড ডেনমার্ক থেকে মুক্তি পেতে সক্ষম হলেও, যুক্তরাষ্ট্র থেকে মুক্তি পাবে না। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে দ্বীপটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর আমেরিকানরা কখনো এই দ্বীপ ছেড়ে যায় নি এবং তাদের নিরাপত্তার জন্য এই দ্বীপটিকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে।

    ১৯৫১ সালের এক চুক্তিতে দ্বীপটির মৌলিক সার্বভৌমত্ব ডেনমার্কের প্রতি নিশ্চিত করা হলেও কার্যত যুক্তরাষ্ট্র যা চায় তাই দিয়েছে।

    ড. গ্যাড বলেছেন, গ্রিনল্যান্ডের কর্মকর্তারা ওয়াশিংটনের ভূমিকা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিগত দুইটি প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলেন। তারা এখন জানে যে যুক্তরাষ্ট্র কখনো দ্বীপটি ছেড়ে যাবে না। জল্পনা রয়েছে যে, ট্রাম্পের অর্থনৈতিক বক্তব্য ডেনমার্কের জন্য সম্ভাব্য সবচেয়ে বড় হুমকি।

    যুক্তরাষ্ট্র ডেনিশ, এমনকি ইইউর কিছু পণ্যের ওপর ব্যাপকভাবে শুল্ক বৃদ্ধি করছে। এর ফলে ডেনমার্ককে গ্রিনল্যান্ডের ওপর কিছু ছাড় দিতেও বাধ্য করছে যুক্তরাষ্ট্র।

    ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের সব ধরনের আমদানির ওপর সর্বজনীন ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিচ্ছেন, যা ইউরোপীয় প্রবৃদ্ধিকে উল্লেখযোগ্যভাবে ব্যাহত করতে পারে।

    কিছু ডেনিশ এবং অন্যান্য ইউরোপীয় কোম্পানিগুলো এখন যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন ঘাঁটি স্থাপনের কথা বিবেচনা করছে।

    আন্তর্জাতিক আইন সংস্থা পিলসবারির বেঞ্জামিন কোট মার্কেট ওয়াচ ওয়েবসাইটকে বলেছেন, শুল্ক বাড়ানোর সম্ভাব্য বিকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে ১৯৭৭ সালের আন্তর্জাতিক জরুরি অর্থনৈতিক ক্ষমতা আইন (আইইইপিএ) প্রয়োগ করা।

    এর ফলে প্রভাবিত হতে পারে এমন প্রধান ডেনিশ শিল্পগুলোর মধ্যে একটি হলো ওষুধ।

    যুক্তরাষ্ট্র ডেনমার্ক থেকে শ্রবণ যন্ত্র এবং ইনসুলিনের মতো বেশিরভাগ পণ্য গ্রহণ করে। একই সঙ্গে ডেনিশ কোম্পানি নভো নরডিস্ক তৈরি করে ডায়াবেটিসের ওষুধ ওজেম্পিক।

    বিশ্লেষকরা বলছেন, এই পদক্ষেপের ফলে যে মূল্য বৃদ্ধি হবে তা যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের অনুকূলে হবে না। ট্রাম্পের সামরিক পদক্ষেপের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিলেও একেবারে বাতিল বলেও মনে করা যায় না। মূলত গ্রিনল্যান্ডে এরই মধ্যে ঘাঁটি এবং প্রচুর সেনা থাকার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে গ্রিনল্যান্ডের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া কঠিন হবে না।

    অধ্যাপক জ্যাকোবসেনের মতে, যুক্তরাষ্ট্র এরই মধ্যে কার্যত নিয়ন্ত্রণে আছে। তিনি আরও যোগ করেন যে ট্রাম্পের মন্তব্য অজ্ঞতাপূর্ণ বলে মনে হচ্ছে এবং তিনি এর অর্থ বুঝতে পারেননি।

    ‘শেখ হাসিনার সরকারের আমলে আনলিমিটেড চুরি হয়েছে’: প্রেস সচিব

    তা সত্ত্বেও, ওয়াশিংটনের যে কোনো সামরিক শক্তির ব্যবহার একটি আন্তর্জাতিক ঘটনা তৈরি করবে। সেভেইনি বলেন, যদি তারা গ্রিনল্যান্ড আক্রমণ করে, তাহলে তারা ন্যাটোকেই আক্রমণ করবে। তাই এটি সেখানেই থেমে যাবে।

    ড. গ্যাড বলেন, ট্রাম্পের কথা শুনে মনে হচ্ছে চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং তাইওয়ান সম্পর্কে কথা বলছেন বা রাশিয়ার ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন সম্পর্কে কথা বলছেন। গ্যাড বলেন, আমরা যদি তাকে সত্যিই গুরুত্ব দেই, তাহলে এটি সমগ্র পশ্চিমা জোটের জন্য একটি অশুভ লক্ষণ।

    সূত্র: বিবিসি

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আগ্রহ আন্তর্জাতিক খবর গ্রিনল্যান্ডের গ্রিনল্যান্ডের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার বিষয়ে সম্প্রতি আগ্রহ প্রকাশ ট্রাম্পের ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণ, নেওয়ার’ প্রকাশ প্রবাসী বিষয়ে সম্প্রতি
    Related Posts
    ট্রাম্প

    যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান, জানালেন ট্রাম্প

    May 10, 2025
    USA

    ফিলিস্তিনকে বড় সুখবর দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

    May 10, 2025
    India-pak-scaled

    ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মাঝেও বিশাল সুখবর

    May 10, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    vivo y300 gt ফোন
    Vivo Y300 GT: শক্তিশালী মিডরেঞ্জ ফোন
    ট্রাম্প
    যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান, জানালেন ট্রাম্প
    ওয়েব সিরিজ
    ছোট পর্দার রহস্যে বড় গল্প নিয়ে সেরা ওয়েব সিরিজ, একা দেখার মত!
    vivo y300 gt
    Vivo Y300 GT: Everything You Need to Know
    ওয়েব সিরিজ
    সম্পর্কের রোল প্লেতে উত্তেজনায় ভরপুর সেরা ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন!
    USA
    ফিলিস্তিনকে বড় সুখবর দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
    Malai
    জানালার ফাঁক দিয়ে উঁকি দিয়ে মজা নিচ্ছে চাচা! রোমান্সের রসে ভরপুর ওয়েব সিরিজ
    মেয়ে
    কি জিনিস যা একজন নারী তার স্বামীকে দিতে পারে না
    India-pak-scaled
    ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মাঝেও বিশাল সুখবর
    Gold
    স্বর্ণের বাজার দর আজকের আপডেট – কত টাকায় বিক্রি হচ্ছে কোন ক্যারেট
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.