“জীবনে শিক্ষা গ্রহণের কোন বিকল্প নেই।” এই উক্তিটি হজরত আলী (রা.)-এর জ্ঞানগর্ভ কথা বলে, যা আমাদের সমগ্র জীবনের মূলনীতি হিসেবে কাজ করতে পারে। শিক্ষা, যা আমাদের চিন্তা-চেতনার ভিত্তি তৈরি করে এবং আমাদের জীবনযাত্রাকে সুসংহত করে, মানবজাতির জন্য অপরিহার্য। হজরত আলী (রা.) শিক্ষা এবং জীবনের অপরিহার্যতার উপর যে গুরুত্ব দিয়েছেন, তার তাৎপর্য সমসাময়িক সমাজে অতি প্রাসঙ্গিক। আজকের এই নিবন্ধে আমরা আলোচনা করবো হজরত আলী (রা.) এর শিক্ষাবোধ এবং তার তরুণ প্রজন্মের জন্য শিক্ষা গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা।
জীবন ও শিক্ষা: হজরত আলী (রা.) এর দর্শন
হজরত আলী (রা.) ছিলেন ইসলামের চতুর্থ খলিফা এবং নবী মুহাম্মদ (সা.) এর অত্যন্ত প্রিয় সাহাবী। তার গুণাবলী, জ্ঞান এবং নেতা হওয়ার ক্ষমতা শুধু মুসলিম বরাবর নয়, বরং সব মানুষের কাছে প্রমাণিত। শিক্ষা গ্রহণের প্রতি তার এই প্রগাঢ় আকর্ষণ আমাদের বোঝায় যে, জীবনে সফলতার জন্য সুদূরপ্রসারী চিন্তাধারার প্রয়োজন। “শিক্ষা মানুষকে তার জীবনদর্শনকে সমৃদ্ধ করে।” এই দর্শন দিয়ে তিনি মানবজাতিকে শিক্ষার সুফলের প্রতি সচেতন করেছেন।
জীবন একটি চলমান প্রক্রিয়া, যেখানে প্রতিটি মুহূর্ত আমাদের কিছু শেখায়। তবে, সে শিক্ষা গ্রহণের জন্য আমাদের মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। বিভিন্ন অভিজ্ঞতা, সফলতা এবং ব্যর্থতা আমাদেরই সৃষ্টি। আমাদের উচিৎ শিক্ষা গ্রহণ করা এবং সেই অনুযায়ী নিজেদের গঠন করা। হজরত আলী (রা.) আমাদের শিখিয়েছেন যে, শিক্ষা শুধু বইয়ের একান্ত দুরত্ব নয়, বরং এটি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
শিক্ষার গুরুত্বের আরেকটি দৃষ্টান্ত হলো, তিনি বলেছেন, “যারা শিক্ষা নেয়, তারা জীবনের সকল স্তরে উন্নতি করে।” এর মানে, শিক্ষা আমাদের শুধুমাত্র একাডেমিক সাফল্যই নয়, বরং সামাজিক এবং মানসিক উন্নতিরও বার্তা দেয়। শিক্ষা গ্রহণ করলে আমরা নানা বিষয়ে দক্ষ হয়ে উঠতে পারি এবং সেই দক্ষতা আমাদের সমাজে এবং জীবনে বিভিন্ন প্রকার উন্নতির দিকে নিয়ে যায়।
শেখার প্রক্রিয়া ও বাস্তবতা
শিক্ষা শুধু স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসরুমের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; বরং এটি একটি জীবনের চলমান প্রক্রিয়া। অনেকেই মনে করেন যে, তারা যখন একাডেমিক শিখন শেষ করে, তখন তাদের শেখার প্রয়োজনীয়তা শেষ হয়ে যায়। কিন্তু বাস্তবে তার বিপরীত। হজরত আলী (রা.) এর জীবনের দিকে তাকালে বুঝা যায়, তিনি সব সময় নতুন কিছু শেখার জন্য নারী-পুরুষ নির্বিশেষে উদগ্রীব ছিলেন।
শিক্ষা নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয় যেকোন বয়সে। তবে, শিশুদের শিক্ষা গ্রহণের সময়কাল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ের মধ্যে তাদের চরিত্র গঠন, মূল্যবোধ তৈরি এবং চিন্তার শক্তি বৃদ্ধি পায়। হজরত আলী (রা.) শিশুদের প্রতি যে গুরুত্ব দিয়েছেন, তা প্রমাণ করে যে, শিক্ষা জীবনকে দক্ষতা এবং চিন্তাভাবনার দিক থেকে সমৃদ্ধ করে।
বর্তমান সমাজেও শিক্ষার গুণগত রূপ পরিবর্তিত হয়েছে। প্রযুক্তির অগ্রগতির কারণে, এখন শিক্ষা অর্জন করা আরও সহজ হয়েছে। অনলাইন শিক্ষার মাধ্যমে সবাই একত্রে শিক্ষার বর্তমান ধারায় যুক্ত হতে পারছে। এর ফলে, বর্তমানে শিক্ষার ধারণা এবং কৌশলগুলোর ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। তিনি বলেছিলেন, “জ্ঞান সারা দুনিয়ার সব কিছুর চেয়ে মূল্যবান।”
এথন ‘জীবন ও শিক্ষা’ নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা যখন আমরা করি, তখন কীভাবে এই শিক্ষা আমাদের জীবনের মান উন্নত করতে পারে তা আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
শিক্ষা আমাদের জীবনে মানসিকতা পরিবর্তনের একটি মাধ্যম
শিক্ষা কেবলমাত্র জ্ঞান অর্জনের একটি মাধ্যম নয়, বরং এটি আমাদের মানসিকতাকেও পরিবর্তন করে। হজরত আলী (রা.) তার উক্তিতে আমাদের প্রবণতা এবং প্রবণতার বাস্তবতার দিকে ইঙ্গিত করেছেন। “শিক্ষা মানবত্বের সবচেয়ে উঁচু পর্যায়।” এই উক্তি আমাদের বোঝায় যে, শিক্ষা অর্জন দ্বারাই আমরা মানবতার প্রতি সম্মান ও দায়িত্ববোধ গড়ে তুলতে পারি।
আজকের সভ্য সমাজে, অনেকেই শিক্ষা গ্রহণের পর চলে যেতে চান নিশ্চিত কর্মস্থলে। কিন্তু বিস্ময়ের বিষয় হচ্ছে, শিক্ষা আমাদের কেবল কর্মসংস্থানের মাধ্যম নয়; বরং এটি আমাদেরকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে এবং সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সহায়তা করে। আজকের দিনে, দক্ষতা ও জ্ঞানসম্পন্ন মানুষই সমাজে প্রভাব বিস্তার করে। আর এই জ্ঞান অর্জনের প্রথম পদক্ষেপ হলো শিক্ষা গ্রহণ।
হজরত আলী (রা.) শিক্ষা ও জ্ঞানের মাঝে যে সম্পর্ক স্থাপন করেছেন, তা আমাদের মানসিকতা ও কর্মস্থলকে সমৃদ্ধ করে। আমাদের মধ্যে সময়ের সাথে পরিবর্তন ঘটছে, কিন্তু শিক্ষা ও জীবনের হিসাবে সেই পরিবর্তনকে ক্যাথলিক তৈরি না করে বরং সেই পরিবর্তনকে মেনে চলা দরকার।
শিক্ষা গ্রহণের প্রক্রিয়া ও চ্যালেঞ্জ
জীবনে শিক্ষা গ্রহণের সময় নানা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হই। এসব চ্যালেঞ্জ আমাদের ব্যাক্তিত্বের গঠনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একদিকে জন্মগত প্রতিভা থাকা কিংবা চোখের সামনে অনেক দক্ষতায় এগিয়ে থাকা; অন্যদিকে চাকা শক্তিশালী থাকার জন্য যে পরিশ্রমের প্রয়োজন, সেকথাও স্মরণে রাখতে হবে। শিক্ষা গ্রহণের প্রক্রিয়ায় আমাদের নিজেদের ধৈর্য ও মেধার প্রমাণ রাখতে হবে।
স্তরভেদে শিক্ষা গ্রহণের প্রক্রিয়া ভিন্ন হয়। স্কুলের টেবিলে থাকা শিশুরা সহজে জানতে পারে যে, তাদের দিকে অভিনব শিক্ষা পদ্ধতির মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে। প্রশ্ন হলো, এই পরিচিতির পরিধি কি ঘিরে রাখা? অভিজ্ঞতা বলছে, নম্রতা এবং মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে শিক্ষা নিতে হলে আমাদের পারিবারিক ও সামাজিক বন্ধনগুলোকে এগিয়ে নিতে হবে।
আমাদের মনে রাখতে হবে, হজরত আলী (রা.) এর কথায় “জীবনের উদ্দেশ্যই হলো শেখা।” যখন আমরা নতুন কিছু দেখি কিংবা শুনি, তখন আমাদের সমস্যা বুঝতে হবে যে, আমাদের আর চালাতে হবে না। শিক্ষা গ্রহণের প্রক্রিয়ায় বেশি গুরুত্বপূর্ণ যে জায়গা, তা হলো অভিজ্ঞতা। বাস্তব জীবনের পরিস্থিতিতে শিক্ষার প্রভাব আমাদের অনেক বেশি সামনে নিয়ে আসে।
শিক্ষা গ্রহণের উপকারিতা ও চারিত্রিক উন্নয়ন
শিক্ষা গ্রহণের সবচেয়ে বড় উপকারিতা হলো শেখার মাধ্যমে আমাদের চারিত্রিক গুণাবলী বৃদ্ধি পাওয়া। হজরত আলী (রা.) এর মতে, “শিক্ষা মানুষের আত্ম-অনুসন্ধান এবং আত্মবিশ্বাসের সূচনা করে।” আজকের প্রতিযোগিতাপূর্ণ যুগে, যা মানুষকে স্বাবলম্বি করে তোলে, তা হলো শিক্ষার মাধ্যমে অর্জিত আত্মবিশ্বাস।
শিক্ষার ক্ষেত্রে চারিত্রিক গুণের মূল্য অনেক। আনন্দের বিষয় হলো, শিক্ষার মাধ্যমে আমরা সব সময় অন্যের প্রশংসা অর্জন করতে পারি এবং সেই প্রশংসাকে গুরুত্ব দিতে পারি। শিক্ষিত মানুষ হিসেবে আমাদের দায়িত্ব বোঝা দরকার। শিক্ষার মাধ্যমে আমরা যদি ন্যায়পরায়ণ ও সহানুভূতিশীল হতে পারি, তাহলে সমাজের উন্নতি সম্ভব।
সামাজিক ও অর্থনৈতিক উযোগ ছাপিয়ে পিছিয়ে পড়া প্রজন্মের প্রতিভাকে আগ্রহী করে গড়ে তোলার জন্য আমাদের শিক্ষার উপকারিতা বোঝে নিতে হবে। বাস্তব জীবনে শিক্ষা আর্থিক সাফল্যও আনতে পারে, তবে যতটুকু তা আসবে, তার তুলনায় চারিত্রিক সাফল্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ। হজরত আলী (রা.) শিক্ষার গুণাবলীর উপর গুরুত্ব দিয়েছেন, যা শিক্ষাকে অন্যান্য অঞ্চলে প্রতিস্থাপন করে।
সমাজের প্রতি শিক্ষা গ্রহণের বিশাল প্রভাব
শিক্ষার উদ্বোধনে যে বিষয়টি উঠে আসে, তা হলো সমাজে এর প্রভাব। শিক্ষা গ্রহণ আমাদের বুঝতে সাহায্য করে কিভাবে আমরা সমাজের সঙ্গে যুক্ত হতে পারি। এ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আমরা নিজের আত্মবিশ্বাস ও সামাজিক গুনাবলী বাড়াতে পারি। শিক্ষা, সমাজের উন্নতির এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।
হজরত আলী (রা.) বলেছিলেন, “জ্ঞান মানুষের জন্মগত চরিত্র।” সমাজে ক্ষতম প্রেম ও সদ্ভাব গড়ে তোলার জন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রতি দায়িত্ব রয়েছে। শিক্ষা আমাদের সামাজিক দায়িত্ববোধ তৈরি করে এবং যেকোন গঠনমূলক পরিবর্তনের জন্য আমাদের প্রস্তুত করে।
শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি তার চারপাশের সামাজিক অনুগ্রহদাতাদের কাছ থেকে সাহায্য গ্রহণ করে। এর ফলে সমাজের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতা অনুভব করতে সাহায্য করে, যা মানবিক পরিবর্তনের দিকে নিয়ে যায়। আজকের যুবক-যুবতীদের বলছি, তাদের গুণাবলী এবং সৃজনশীলতার সাথে সমাজের সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য শিক্ষা গ্রহণ করা সবচেয়ে জরুরি।
আত্মমাত্রা এবং মূল্যবোধ শিক্ষার ভিত্তি
শিক্ষা শুধু শিখন নয়, বরং এটি আত্মমূল্যবোধেরও ভিত্তি। হজরত আলী (রা.) এর মূল্যবোধ আর উপলব্ধি সমাজের ভিতর গড়ে তোলে। একজন শিক্ষিত ব্যক্তি তার মূল্যবোধ বুঝে নেওয়ার মাধ্যমে জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করে। জ্ঞানের বৃহৎ পৃথিবী আমাদের চারপাশের মানুষকে প্রথমে ধারণা করতে হয়।
মূল্যবোধ ও শিক্ষার সমন্বয় আমাদের চরিত্রের গুণাবলীর অন্যতম ভিত্তি। শিক্ষার মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি যে, সমাজের জন্য আমাদের দায়বদ্ধতা কতটা। আজকের শিক্ষা শুধুমাত্র রাজনৈতিক বা সামাজিক নয়; এটি আমাদের মানবিকতার দিকে অধিক পথপ্রদর্শক।
আজকের দিনের পরিপ্রেক্ষিতে জীবন ও শিক্ষা আমাদের আত্মার সত্যিকার পরিচয় তুলে ধরে। এ সত্যিকার পরিচয়ের মাধ্যমে সমাজে চিন্তা-ভাবনার পরিবর্তন ও পরিবর্তনের ধারায় মানুষকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। শিক্ষা গ্রহণের জন্য সমসাময়িক অবস্থায় মহাসাগর সৃষ্টির পথ নিশ্চিত করে।
আমাদের শিক্ষার ধারনা ও ভবিষ্যৎ
বর্তমান সময়ের শিক্ষার ধারণার দিকে তাকালে বুঝা যায়, আমরা কতটা পরিবর্তনের মধ্যে আছি। শিক্ষা একটি সূর্যের আলোর বদলের মতো। এটি নতুন ধারণা প্রদান করে, যার মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের চারপাশের মানুষদের জন্য এক নতুন পরিবর্তনের ডাক দিতে পারি।
হজরত আলী (রা.) এর পাথপ্রদর্শক উক্তিগুলো আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, “শিক্ষা মানে কেবল বইয়ের জ্ঞান নয়।” আমাদের সুস্থ মানসিকতা ও দক্ষতার জন্য প্রয়োজন শিক্ষার সত্যিকার গুরুত্ব বুঝা। আজকের প্রজন্মকে বুঝতে হবে যে, শিক্ষা হলো জীবন; এটি পথপ্রদর্শক।
ভবিষ্যতে আমাদের সফল হতে হলে শিক্ষা ও মানবিক বৈশিষ্ট্য তথা মূল্যবোধের সমন্বয় ঘটাতে হবে। আর তা সম্ভব একটি জীবনমুখী শিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে। শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমেই আমরা নিজেদের তৈরি করতে পারবো আরও উন্নত এবং সভ্য সমাজের জন্য।
মানুষের জ্ঞানের উৎস হল শিক্ষা, আর জীবনকে মূল্যবান করে তুলতে শিক্ষা কখনো শেষ হওয়া উচিত নয়। যখন আমরা শিক্ষা গ্রহণ করি, তখনই আমরা আমাদের ভবিষ্যৎকে আলোকিত করতে পারি। তাই শিক্ষা গ্রহণের প্রতিটি মুহূর্তকে মূল্যবান হিসেবে গ্রহণ করা উচিত।
জেনে রাখুন
শিক্ষা কী?
শিক্ষা হলো জ্ঞানের সম্প্রসারণ, যা আমাদের জীবনযাত্রাকে উন্নত করতে সহায়ক।
হজরত আলী (রা.) এর শিক্ষা সম্পর্কিত উক্তি কি?
হজরত আলী (রা.) বলেছেন, “শিক্ষা মানুষের জন্মগত চরিত্র।” এটি জীবনকে সমৃদ্ধ করে।
জীবনের ক্ষেত্রে শিক্ষার ভূমিকা কী?
শিক্ষা আমাদের মননশীলতা ও সমাজের সঙ্গে যুক্ত করতে সাহায্য করে।
শিক্ষার মাধ্যমে কী ধরনের পরিবর্তন সম্ভব?
শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে মানসিকতা, মূল্যবোধ, এবং সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধ গড়ে ওঠে।
কেন শিক্ষাকে জীবনের অপরিহার্য অংশ বলবেন?
শিক্ষা আমাদেরকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে এবং জীবনে সফল হতে সক্ষম করে।
শিক্ষার উপকারিতাগুলি কী কী?
শিক্ষা আমাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি দীপ্ত করে, এবং মানসিকতা ও চারিত্রিক উন্নয়নে সহায়ক বিন্দুতে নিয়ে আসে।
শিক্ষা গ্রহণের প্রক্রিয়ার চ্যালেঞ্জগুলি কী?
প্রক্রিয়া অনুযায়ী, স্বপ্নের বাস্তবায়নে পরিশ্রম, ধৈর্য এবং আত্মবিশ্বাস বজায় রাখাটাই চ্যালেঞ্জ।
তাহলে আসুন, আমাদের জীবনে শিক্ষা গ্রহণ করি এবং হজরত আলী (রা.) এর শিক্ষার আলোকে নিজেদেরকে পরিচালিত করি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।