Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home হামাসের কাছে কি হেরে গেলো ইসরায়েল?
    আন্তর্জাতিক

    হামাসের কাছে কি হেরে গেলো ইসরায়েল?

    Saiful IslamNovember 25, 20236 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর দিকে ইসরায়েলের কট্টরপন্থি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং দেশটির সামরিক নেতারা দাবি করেছিলেন, ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠী হামাসকে নির্মূল করতে একমাত্র উপায় হলো উপত্যকায় সামরিক অভিযান পরিচালনা করা। মসৃণভাবে লক্ষ্য অর্জনে তারা আত্মবিশ্বাসী বলেই মনে হয়েছিল।

    কিন্তু ৪৭ দিনের অবিরাম বোমাবর্ষণ–যেটিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিক্ষেপিত পারমাণবিক বোমার পরিমাণের সমান বিস্ফোরক নিক্ষেপ বলে মনে করছেন অনেকে–এবং চল্লিশ হাজারের বেশি সেনার স্থল অভিযানের পরও ইসরায়েলি সেনাবাহিনী হামাসকে পরাজিত করার দাবি করতে পারেনি, এমনকি গাজার নিয়ন্ত্রণ বা হামাসের হাতে থাকা কোনও জিম্মিকে মুক্ত করতে পারেনি।

    যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমাদের চাপ, বিশ্বজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভের মুখে হামাসের সঙ্গে চার দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হতে বাধ্য হয়েছে ইসরায়েল। এই গোষ্ঠীকে ইসরায়েল ও পশ্চিমারা একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে মনে করে। শুরুর দিকে নেতানিয়াহু হামাসের সঙ্গে সমঝোতার কথা প্রত্যাখ্যান করে আসছিলেন।

       

    চলমান সংঘাতে বিরতি শুরু হয়েছে শুক্রবার। প্রত্যাশা করা হচ্ছে, হামাসের হাতে কয়েকজন জিম্মির বিনিময়ে পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেবে ইসরায়েল। চার দিন লড়াইয়ে বিরতি থাকবে।

    যুদ্ধবিরতির দাবিতে বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ হয়েছে। ছবি: রয়টার্স

    কিন্তু এই পরিস্থিতিতে এক বড় প্রশ্ন উঠছে, সমঝোতার মেয়াদ শেষ হলে কী ঘটবে?

    এক ফিলিস্তিনি-আমেরিকান অধ্যাপক সামি আল আরিয়ান মনে করেন, এটি মূলত নির্ভর করছে বাইডেন প্রশাসনের চাপের ওপর। যুক্তরাষ্ট্র চেষ্টা করতে পারে সামরিক সংঘাত যেন মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি না হয়। এছাড়া ইসরায়েলি জনগণও গুরুত্বপূর্ণ, তারা চায় জিম্মিরা নিরাপদে পরিবারের কাছে ফিরে আসুক। এর ফলে ওয়াশিংটন চেষ্টা করবে সমঝোতা শেষে যেন নেতানিয়াহু সরকার গাজায় নির্বিচার বোমাবর্ষণ পুনরায় শুরু না করে।

    সামি আল আরিয়ান বলেন, কিন্তু আমি মনে করি ইসরায়েল হামলা পুনরায় শুরু করবে এবং হামাসকে একেবারে বিপর্যস্ত করতে চাইবে। তারা হামাসকে পরাজিত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু আমি মনে করি তারা এটি করতে পারবে না। তারা যা পারবে তা হলো আরও বেসামরিক ফিলিস্তিনিদের হত্যা করতে।

    ইসরায়েলের নির্বিচার বোমাবর্ষণে ইতোমধ্যে ভূমধ্যসাগরীয় ছিটমহলে প্রায় ১৫ হাজারের মতো ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। যাদের বেশিরভাগ নারী ও শিশু।

    ইস্তাম্বুল জাইম ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর ইসলাম অ্যান্ড গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্সের পরিচালকের দায়িত্বে থাকা সামি আল আরিয়ান বলছেন, ইসরায়েলি হামলার দ্বিতীয় লক্ষ্য হলো গাজাকে একটি বসবাসের অযোগ্য স্থানে পরিণত করা। যাতে ফিলিস্তিনিরা অঞ্চলটি ছাড়তে বাধ্য হয়। ফিলিস্তিনিদের নিজেদের ভূমি থেকে উৎখাত করে তা দখল করা ইসরায়েলিদের স্বপ্ন।

    তুরস্কের এক সামরিক বিশ্লেষক আব্দুল্লাহ আগার বলছেন, ১৯৪৮ সালের মতো দ্বিতীয় নাকবা বা বিপর্যয়ের যে পরিকল্পনা কয়েকজন ইসরায়েলি মন্ত্রীর কথায় উঠে এসেছিল, তাও বাস্তবায়ন করতে পারছে না তারা। কারণ, আরব ও আঞ্চলিক দেশগুলো ফিলিস্তিনি শরণার্থী গ্রহণে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে। তারা এটিকে ফিলিস্তিনিদের স্বার্থের প্রতি ষড়যন্ত্র হিসেবে বিবেচনা করে।

    তিনি বলেন, কোনও আঞ্চলিক শক্তি ফিলিস্তিন থেকে ফিলিস্তিনিদের উৎখাত পরিকল্পনায় যুক্ত হতে চায় না। এমনকি সমঝোতা শেষে ইসরায়েল যদি হামলা আরও জোরদার করে তাহলে গাজায় তুমুল লড়াই হবে এবং প্রতিদিন তাদের হতাহতের সংখ্যা বাড়তে থাকবে। একপর্যায়ে তাদের গাজা ছাড়তে হবে।

    তিনি আরও বলেন, ইসরায়েল ইতোমধ্যে হেরে গেছে। আমি মনে করি এটি একটি কৌশলগত পরাজয়। এটি এত বড় যে ইসরায়েল নিজেদের সেনাবাহিনীকে অদৃশ্য বাহিনী বা শ্রেষ্ঠতর গোয়েন্দা সংস্থার দেশ বলে যে গর্ব করতো, সেই ভাবমূর্তি ফিরে পাওয়া তাদের জন্য কঠিন হবে। এই গর্ব চূর্ণ হয়ে গেছে, যা ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার লড়াইয়ে বড় ধরনের অনুপ্রেরণা।

    যুদ্ধের কৌশলে পরিবর্তন?

    গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছে নেতানিয়াহুর সরকার। বিশ্লেষক আব্দুল্লাহ আগার ধারণা করছেন, চার দিন বিরতির পর লড়াইয়ের প্রকৃতি পাল্টে যেতে পারে। কারণ, এটি একটি জটিল শহুরে লড়াই। হামাসের তীব্র প্রতিরোধের মুখে ইসরায়েলি বাহিনীর হতাহতের সংখ্যা অনেক বাড়তে পারে।

    আগার বলেছেন, হামাসের দাবি তারা ইসরায়েলের ২০০টির বেশি ট্যাংক ধ্বংস করেছে। যদি এই সংখ্যা সঠিক হয় তাহলে ইসরায়েলের আর্মরড ডিভিশনের দুই-তৃতীয়াংশ ট্যাংক ধ্বংস করে ফেলেছে তারা। ধারণা করা হচ্ছে ইসরায়েল চার ডিভিশন সেনা নিয়ে গাজায় প্রবেশ করেছে। হামাসের দাবির অর্থ হলো তারা ইতোমধ্যে পাঁচটি ট্যাংক ব্যাটালিয়নকে পঙ্গু করে দিয়েছে।

    গাজায় অবস্থান করছে ইসরায়েলি সেনারা। ছবি: আনাদোলু এজেন্সি

    আগার বলেছেন, এই ক্ষতি সেনাবাহিনীর সব ক্ষেত্রে বড় ধরনের প্রভাব ফেলে। ইসরায়েল গাজায় হাজার হাজার বেসামরিককে হত্যা করলেও এই ধ্বংসযজ্ঞ হামাসের ওপর কতটা প্রভাব ফেলেছে তা স্পষ্ট নয়। ইসরায়েলি হতাহতের কারণে সামরিক কৌশলের প্রজ্ঞা নিয়ে সেনাবাহিনীতেও দ্বন্দ্ব দেখা দিতে পারে। এতে গাজার যুদ্ধের গতিপথ নিয়ে সামরিক ও রাজনৈতিক সংস্থার মধ্যে ভিন্নতা দেখা দিতে পারে। এছাড়া বিশ্বজুড়ে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ ও বিরোধী পক্ষগুলোর মধ্যে উত্তেজনা বাড়াতে পারে।

    তিনি আরও বলেছেন, এসব অন্তর্দ্বন্দ্ব–জিম্মি জীবিত থাকা নিয়ে ইসরায়েলিদের উদ্বেগের কারণে–নেতানিয়াহু সরকার এবং জনগণের মধ্যে আস্থার ঘাটতি বাড়িয়ে তুলতে পারে, যা হয়তো তেলআবিবকে আরেকটি যুদ্ধবিরতির দিকে বাধ্য করবে। ভঙ্গুর ইসরায়েলি রাজনীতির এই মনস্তত্ত্ব সম্ভবত চার দিনের যুদ্ধবিরতির পর ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক চাপে আরও বেশি স্পষ্ট হবে। যা নেতানিয়াহু সরকারকে লড়াইয়ের পদ্ধতি পরিবর্তন করে নরম হতে বাধ্য করতে পারে।

    তুর্কি সামরিক বিশ্লেষক বলেন, এর ফলে প্রকৃতি পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তায় ইসরায়েল হয়তো বিশেষ অভিযানের দিকে ধাবিত হবে।

    এর অর্থ হবে, সরাসরি সামরিক শক্তিকে কাজে না লাগিয়ে হাইপ্রোফাইল ব্যক্তিদের সম্ভাব্য গোপন অভিযানে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল। কারণ, সামরিক অভিযানে বেসামরিক নিহত এবং গাজায় ধ্বংসযজ্ঞের কারণে তেলআবিবের পদ্ধতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ বাড়ছে।

    অপর বিশেষজ্ঞরাও যুদ্ধবিরতির পর গাজায় সামরিক অভিযান অব্যাহত রাখতে নেতানিয়াহুর অঙ্গীকার নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন। ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত-এর সাবেক প্রধান ইয়াকোভ পেরি মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমসকে বলেছেন, যখন একবার যুদ্ধ থামানো হয়, পরে সেই মোমেন্টাম ফিরে পাওয়া কঠিন হয়ে যায়।

    পেরির মতো কয়েকজন পশ্চিমা বিশ্লেষকও প্রত্যাশা করছেন, চার দিনের যুদ্ধবিরতি হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে আরও বেশি সময়ের জন্য তুলনামূলক শান্ত পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার পথ সুগম করবে।

    মার্কিন কর্মকর্তাদের মতে, কাতারের মধ্যস্থতায় হামাস ও তেলআবিবের মধ্যে আলোচনার সমান্তরালে বাস্তবায়িত ইসরায়েলি স্থল অভিযানের অগ্রগতিতে এই সম্ভাবনার ইঙ্গিত রয়েছে।

    বিপর্যয়ের প্রান্তে উভয় পক্ষ

    সমঝোতা শেষে গাজার দক্ষিণাঞ্চলে ইসরায়েলি হামলার আশঙ্কাও দেখছেন তুর্কি বিশ্লেষক আগার। তিনি বলেন, গাজার দক্ষিণে হামলার জন্য এই বিরতিকে কাজে লাগাতে পারে ইসরায়েল। এর ফলে গাজায় দুই কিলোমিটার বাফার জোন তৈরি হতে পারে। ভেতরে থেকেই তারা অঞ্চলটিতে নজরদারি চালাতে পারবে। এমন কিছু ঘটলে ইসরায়েল সেখানে একটি পুতুল সরকার বসাতে চাইবে।

    গাজায় ইসরায়েলি ট্যাংক। ছবি: রয়টার্স

    বিশ্লেষকদের মতে, এমন একটি নিরাপত্তা পরিকল্পনার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে নেতানিয়াহু সরকারের একাধিক বক্তব্যে ।

    ভেরোনাভিত্তিক ইতালীয় থিংকট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল টিম ফর দ্য স্টাডি অব সিকিউরিটি (আইটিএসএস)-এর একজন ইসরায়েলি গবেষক ও প্রভাষক ওমরি ব্রিনার বলেন, দক্ষিণ গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে ইসরায়েলকে। তবে এটি হবে খুব জটিল। কারণ, বেশিরভাগ ফিলিস্তিনি জনগণ এখন এই অঞ্চলেই অবস্থান করছে।

    ইসরায়েলি বিশ্লেষক ধারণা করছেন, যুদ্ধবিরতির পরের পর্যায় হবে দীর্ঘ ও বিশৃঙ্খল। দক্ষিণ গাজায় বিমান থেকে বোমা ফেলতে পারবে না তারা। কারণ, বেশিরভাগ জিম্মি দক্ষিণেই থাকবে। দক্ষিণ গাজা থেকে হামাসকে নির্মূল করা ও সামরিক সক্ষমতা পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়া ইসরায়েলের জন্য খুব কঠিন কাজ হবে। তাছাড়া আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও বেশি দিন দক্ষিণ গাজায় ইসরায়েলি অভিযানকে সমর্থন করবে না।

    অপরদিকে তুর্কি বিশ্লেষক আগার মনে করেন, উভয়পক্ষ এই সীমিত বিরতিকে যুদ্ধের পরের ধাপের জন্য নিজেদের সংগঠিত করতে কাজে লাগাবে। উভয়পক্ষেই ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। হারানো সামর্থ্য ফিরে পেতে এই সময়কে কাজে লাগাবে তারা। নিজেদের অবস্থানকে শক্তিশালী করবে। সবাই আহতদের শুশ্রূষা ও নিহতদের দাফন করবে।

    তিনি আরও মনে করেন, হামাসের জন্য এই বিরতি গুরুত্বপূর্ণ হবে নিজেদের যোদ্ধাদের সংগঠিত করা এবং সম্ভাব্য নতুন সংঘাতের জন্য ফিলিস্তিনি বেসামরিকদের প্রস্তুত করতে। ক্ষতিগ্রস্ত সুড়ঙ্গ মেরামতের চেষ্টা করবে তারা।

    আগার বলেন, যুদ্ধের পরবর্তী ধাপ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে হামাস। একসঙ্গে মিলিত হতে না পারা নেতৃত্ব হয়তো বৈঠক করবে। আগামীতে কী করবে তা নিয়ে হয়তো নতুন সিদ্ধান্ত নেবে নেতারা।

    সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আন্তর্জাতিক ইসরায়েল, কাছে কি গেলো হামাসের হেরে
    Related Posts
    নরেন্দ্র মোদী

    ভারী বৃষ্টিতে হেলিকপ্টার রেখে গাড়িতে গন্তব্যে গেলেন মোদী

    September 14, 2025
    নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারের হুমকি

    নিউইয়র্কের মেয়র হলে নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেবেন মামদানি

    September 14, 2025
    India

    এটি ভারতের একটি অনন্য গ্রাম, যেখানে মানুষ এক দেশে খায় আর অন্য দেশে ঘুমায়

    September 14, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Charlie Kirk assassination

    Fact Check: Viral Claim That Tyler Robinson Debated Charlie Kirk Before Shooting Is False

    Is Brooks Nader really in a love triangle with Carlos Alcaraz and Jannik Sinner

    Is Brooks Nader Really in a Love Triangle With Carlos Alcaraz and Jannik Sinner?

    Charlie Kirk shooting suspect

    Is a ‘Charlie Kirk Act’ Coming? Trump Hints at Media Accountability Push

    Why Ojai California Is Reviving Its Old West Charm

    Historic Hotel El Roblar Reopens in Ojai After Major Restoration

    Blind tattoo artist Igor Mikhaylov

    Blind Tattoo Artist in Moscow Creates Art Through Touch and Memory

    Stephen King's Charlie Kirk

    Stephen King’s Charlie Kirk Tweet Sparks Outrage

    Wisconsin Badgers

    Wisconsin Badgers Injury Update: Edwards, Renfro Status for Alabama Game

    iPhone 18 Series

    iPhone 18 to Feature Smaller Dynamic Island, Delays Under-Screen Face ID

    Creative Arts Emmys: Night One Winners Honored

    Emmys 2025: Inside the Night’s Biggest Parties

    Taylor Swift deposition

    Taylor Swift Excluded from Lively-Baldoni Deposition: Reason Revealed

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.