জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড সাজা দিয়ে রায় ঘোষণা করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এই রায়ের খবর শুনেই ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে সেজদায় লুটিয়ে পড়েন ছাত্র-জনতা। কিছু ছাত্রের সেজদা দেওয়া দেখে একে একে অন্যরাও সেজদায় দেওয়া শুরু করে এবং সৃষ্টিকর্তার প্রতি প্রশংসা করেন।

সোমবার (১৭ নভেম্বর) ঢাকার ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে এ ঘটনা ঘটে।
সেজদায় পর দোয়া ও মোনাজাত করেন তারা। এ সময় জুলাই আন্দোলনে শহীদদের জন্য জান্নাতুল ফেরদৌস কামনা ও আহতদের সুস্থতার জন্য দোয়া কামনা করা হয়। এরপর আবারও স্লোগানে স্লোগানে শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ জানান ছাত্র-জনতা।
আজ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। প্যানেলের অন্য সদস্যরা হলেন বিচারপতি শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
রায় ঘোষণার খবর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে এলাকায় শুরু হয় উল্লাস। আনন্দ মিছিল নিয়ে স্লোগান দেন ছাত্র-জনতা।
এর আগে, রায় ঘোষণার দিন সকাল থেকেই ধানমন্ডি ৩২-এ টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছিল। কয়েক দফা মুখোমুখি অবস্থান নেয় ছাত্র-জনতা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সংঘর্ষ, টিয়ারশেল ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকায়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



