Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড কার্যকরে বড় বাধা ভারত
জাতীয় ডেস্ক
জাতীয় স্লাইডার

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড কার্যকরে বড় বাধা ভারত

জাতীয় ডেস্কShamim RezaNovember 24, 20257 Mins Read
Advertisement

তিনিই একসময় ছিলেন ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতীক—এক বিপ্লবী নেতার কন্যা।  ১৯৭০-এর দশকে বাবার নৃশংস হত্যাকাণ্ডই তার রাজনৈতিক রাজনৈতিক উত্থানকে সংজ্ঞায়িত করেছিল। তবে সেই শেখ হাসিনার ক্ষমতার শীর্ষে ওঠা শেষ পর্যন্ত পরিণত হয়েছে নাটকীয় পতনে, যেতে হয়েছে ভারতে স্বেচ্ছানির্বাসনে। খবর: সিএনএন’র

Sheikh Hasina

শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে ঘোষিত হয়েছে মৃত্যুদণ্ড। যা তাকে ফাঁসির মুখে ঠেলে দিবে—যদি নয়াদিল্লি তাকে দেশে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়।

ক্ষমতাচ্যুত এই নেত্রীকে ২০২৪ সালে ছাত্র আন্দোলন দমনে নৃশংসতার অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। ১৫ বছরের ক্রমবর্ধমান কর্তৃত্ববাদী শাসনের পর তিনি গত আগস্টে ভারতে পালিয়ে যান এবং আশ্রয় নেন এমন একটি দেশের রাজধানীতে যারা ছিল তার ঘনিষ্ঠ মিত্র।

এখন তিনি পরিণত হয়েছেন দুই দেশের টানটান সম্পর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে—কারণ ঢাকা তাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার দাবি জানাচ্ছে, যদিও শেখ হাসিনা দাবি করছেন অভিযোগগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তিনি এই অপরাধ করেননি।

বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানী মোবাশ্বার হাসান বলেন, ‘জনতার রোষ থেকে বাঁচতেই তাকে পালাতে হয়েছে। তিনি ভারতে আত্মগোপনে আছে আর সেখানে বসেই মৃত্যুদণ্ড ঘোষিত—এ যেন অবিশ্বাস্য এক গল্প।”

এক রক্তাক্ত অতীত

শেখ হাসিনার রাজনৈতিক পথচলা যেন শেক্সপীয়রীয় এক কাহিনি—ট্র্যাজেডি, নির্বাসন ও ক্ষমতার এক দীর্ঘ গল্প, যা তার দেশের ইতিহাসের সঙ্গে অবিচ্ছেদ্যভাবে যুক্ত।

বাংলাদেশের ক্যারিশম্যাটিক ‘জাতির পিতা’ শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা। ছোটবেলা থেকেই রাজনীতির ভেতর বড় হয়েছেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের আগস্টের এক রক্তাক্ত রাতই তার জীবনকে সবচেয়ে বেশি বদলে দেয়।

সেদিন সেনাবাহিনীর কিছু সদস্য তার বাবা, মা ও তিন ভাইকে হত্যা করে। ওই সময় শেখ হাসিনা ও তার বোন তখন পশ্চিম জার্মানিতে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান।

অরাজকতার সেই সময়ে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসেন। যিনি ছিলেন শেখ হাসিনার ভবিষ্যতের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী খালেদা জিয়ার স্বামী। জিয়াউর রহমানের সরকার একটি আইন পাস করে, যে আইনের মাধ্যমে শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকারীদের কয়েক দশক ধরে সুরক্ষা দেওয়া হয়।

শেখ হাসিনার জীবন ওই এক রাতেই পাল্টে যায় এবং তিনি ছয় বছর ভারতে নির্বাসিত জীবন কাটাতে বাধ্য হন। এ সময়টি ভবিষ্যৎ এই নেত্রীর মনে ভারত রাষ্ট্রের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা গেঁথে দেয়।

১৯৮১ সালে যখন তিনি দেশে ফেরেন, তখন দেশজুড়ে ছিল ধর্মনিরপেক্ষতার প্রত্যাশা। তবে তিনিও এমন এক রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রবেশ করেন, যা নির্ধারিত হতে যাচ্ছিল বিয়োগান্ত ঘটনার মধ্যে নিপতিত হওয়া আরেক নারী দ্বারা—খালেদা জিয়া, যাঁর স্বামীও পরে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন।

নিজের নির্বাসন থেকে ফেরার দিনটি স্মরণ করে হাসিনা বলেছিলেন, “বিমানবন্দরে নেমে কোনো আত্মীয়কে পাইনি, কিন্তু পেয়েছিলাম লাখো মানুষের ভালোবাসা—সেটাই ছিল আমার শক্তি।”

এভাবেই শুরু হয় ‘বিদ্বেষী বেগমদের’ যুগ—দুই নারীর মধ্যে এক গভীর ব্যক্তিগত অথচ ধ্বংসাত্মক দ্বন্দ্ব, যার প্রভাব পরবর্তী ৩০ বছর ধরে বাংলাদেশকে গ্রাস করেছিল।

‘তাকে পালাতে হয়েছিল’

বাবার দল আওয়ামী লীগের হাল ধরে হাসিনা প্রতিকূল রাজনৈতিক পথে এক দীর্ঘ যাত্রা শুরু করেন। খালেদা জিয়ার সঙ্গে ক্রমবর্ধমান দ্বন্দ্বের মধ্যে তাকে গৃহবন্দিত্ব ও দমন–পীড়ন মোকাবিলা করতে হয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে শেখ হাসিনা দীর্ঘ লড়াইয়ের পর ১৯৯৬ সালে প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হন।

দায়িত্ব গ্রহণের পর তার প্রথম ঘোষণা ছিল ১৯৭৫ সালের হত্যাকাণ্ডের বিচার শুরু করা।

ধর্মনিরপেক্ষ ভাবধারার অনুসারী হাসিনা এক মেয়াদ শেষে ক্ষমতা হারালেও ২০০৮ সালে ফিরে আসেন আরও কঠোর, আরও দৃঢ় মনোভাবে।

পরবর্তী ১৫ বছর তিনি ক্রমেই কঠোরতার সঙ্গে বাংলাদেশ শাসন করেন এবং শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির যুগের সূচনা করেন। একই সময়ে তিনি ভারতকে গুরুত্বপূর্ণ সমর্থন দেন, অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা চুক্তির মাধ্যমে নয়াদিল্লির হাতকে শক্তিশালী করেন, যা পাকিস্তান ও চীনের সঙ্গে বৈরিতা টেনে আনে।

তবে বাংলাদেশের উন্নয়নের সাফল্যের জন্য চড়া মূল্য দিতে হয়েছে। মানবাধিকার সংস্থাগুলো সতর্ক করেছিল যে তিনি ও তার সরকার একদলীয় ব্যবস্থার দিকে অগ্রসর হচ্ছেন। সমালোচকরা বলেন, দেশ একদলীয় ব্যবস্থার দিকে এগোচ্ছিল।

ভারতীয় সংবাদপত্র ‘দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’ সম্প্রতি এক সম্পাদকীয়তে মন্তব্য করেছে, চাপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শেখ হাসিনা ‘ভারতের ওপর কোনো প্রশ্ন ছাড়াই পূর্ণ সমর্থনের জন্য নির্ভর করতে পারতেন।’

তবে দেশের অভ্যন্তরে তার ভাবমূর্তিতে এক আগ্রাসী দমন–পীড়নের কালিমা লেগে যায়। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী মোবাশ্বার হাসান বলেন, ‘ক্ষমতায় থাকতে তিনি অনেক রক্ত ঝরিয়েছেন।’

ক্ষমতার ওপর শেখ হাসিনার নিয়ন্ত্রণ আপাতদৃষ্টে অটুট মনে হয়েছিল। জনসমর্থন রয়েছে, এমন বিক্ষোভ মোকাবিলা, গ্রেপ্তার ও হত্যাচেষ্টার মতো ঝড় সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি পারদর্শী প্রমাণিত হয়েছিলেন। কিন্তু গত বছর তরুণদের নেতৃত্বাধীন যে অভ্যুত্থান হয়েছিল, তা ছিল ভিন্ন।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবি নিয়ে শুরু হওয়া ছাত্র বিক্ষোভ দ্রুতই তার পদত্যাগের দাবিতে দেশব্যাপী এক গণ-আন্দোলনে রূপ নেয়। জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকার এক নৃশংস দমন–পীড়ন চালায়, যাতে ১ হাজার ৪০০ জনের মতো মানুষ নিহত হন।

তবুও আন্দোলন থামেনি—বরং তা আরও বিস্ফোরিত করে তোলে। জনগণের ক্ষোভকে এক অপ্রতিরোধ্য শক্তিতে পরিণত করে, যা শেষ পর্যন্ত তার সরকারকে উৎখাত করে।

রাষ্ট্রবিজ্ঞানী মোবাশ্বার হাসান বলেন, ‘তাকে পালাতে হয়েছিল। এটা নিজেই অপরাধের একটি স্বীকারোক্তি। জনগণ, বিভিন্ন বাহিনী—সবাই তার বিরুদ্ধে চলে গিয়েছিল। কারণ, তিনি সীমা অতিক্রম করেছিলেন। তিনি হত্যা করেছেন, তার নির্দেশে এত এত মানুষকে হত্যার শিকার হয়েছিল।’

মৃত্যুদণ্ডের রায়

ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকা শেখ হাসিনার বর্তমান জীবন যেন তাকে আবার ফিরিয়ে নিয়ে গেছে সেই পুরোনো নির্বাসনের দিনে। এদিকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধাপরাধ আদালত—আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তার বিচার হয়েছে এবং তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এই ট্রাইব্যুনাল গঠনে একসময় তিনি নিজেই সহযোগিতা করেছিলেন। এ আদালতে হাসিনার বিরুদ্ধে মূলত বিক্ষোভ দমনে বিক্ষোভকারীদের হত্যায় উসকানি, বিক্ষোভকারীদের ফাঁসিতে ঝোলানোর নির্দেশ এবং বিক্ষোভ দমনে প্রাণঘাতী অস্ত্র, ড্রোন ও হেলিকপ্টার ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়।

আদালত এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেন যে তিনি ছাত্র বিক্ষোভকারীদের হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যা ‘একেবারে সুস্পষ্ট’। মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা হতেই আদালতকক্ষে করতালি দিয়ে স্বাগত জানানো হয়, কেউ কেউ আবার আবেগে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন।

আন্দোলনে নিহত এক শিক্ষার্থীর বাবা আবদুর রব বলেন, ‘এই রায়ে কিছুটা শান্তি পেলাম। সম্পূর্ণ শান্তি পাবো যেদিন তার গলায় ফাঁসি দেখতে পাবো।’

ভারতেও মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার বিধান রয়েছে। দেশটি একটি নিরপেক্ষ অবস্থান গ্রহণ করে রায়ের বিষয়টি পর্যবেক্ষণের কথা জানায় এবং বাংলাদেশের ‘সব পক্ষের সঙ্গে গঠনমূলকভাবে যুক্ত থাকার’ অঙ্গীকার করেছে।

শেখ হাসিনার পরিবার তাকে আশ্রয় দেয়ার জন্য ভারতের প্রশংসা করেছে। তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ বলেছেন, “ভারত সবসময় আমাদের বন্ধু। এই সঙ্কটে তারা আমার মায়ের জীবন বাঁচিয়েছে।”

এক দশকেরও বেশি সময় ধরে শেখ হাসিনা ছিলেন ভারতের অন্যতম দৃঢ় আঞ্চলিক মিত্র। বাংলাদেশি ভূখণ্ডকে নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে ব্যবহার করা ভারতবিরোধী বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে তার সরকার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। বিস্তৃত সীমান্ত সুরক্ষার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও এক সময় তার প্রশংসা করেছিলেন।

কিন্তু হাসিনা সরকারের পতনের পর নয়াদিল্লিতে নতুন করে নিরাপত্তা উদ্বেগ তৈরি হয়েছে—উগ্র ইসলামপন্থী গোষ্ঠীগুলো আবার সক্রিয় হয়ে উঠতে পারে কিনা তা নিয়ে।

বাংলাদেশে দায়িত্ব পালনকারী ভারতীয় কূটনীতিক অনিল ত্রিগুনায়েত বলেছেন,নয়াদিল্লি শেখ হাসিনাকে কারাজীবন বা মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি হতে নিজ দেশে ফেরত পাঠাবে, সে বিষয়ে তার (অনিলের) যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।

সাবেক নেত্রী তার নিজের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে প্রত্যাখ্যান করেছেন। এটি ভারতকে এমন একটি সম্ভাব্য ভিত্তি তৈরি করার সুযোগ দিচ্ছে যে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

ভারতের প্রত্যর্পণ আইন এবং বাংলাদেশ-ভারত প্রত্যর্পণ চুক্তিতেও ‘রাজনৈতিক অপরাধের’ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা এ ধরনের পরিস্থিতির জন্যই মূলত যুক্ত করা হয়েছে। এটি কোনো একটি দেশকে কারও অপরাধের ধরন রাজনৈতিক হলে তাকে প্রত্যর্পণের আবেদন প্রত্যাখ্যানের সুযোগ দিয়েছে। ত্রিগুনায়েত বলেন, ভারতকে এটিকে রাজনৈতিক অপরাধ হিসেবেই দেখতে হবে, মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে নয়।

তিনি আরও বলেন, হাসিনা এখনো সব আইনি প্রতিকার ব্যবহার করেননি। বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ আছে, এরপর চাইলে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতেও যাওয়া সম্ভব। “যেহেতু প্রতিকারগুলো শেষ হয়নি, তাই ভারত তাকে পাঠাতে তাড়াহুড়ো করবে না,” বলেন ত্রিগুনায়েত।

যেদিন শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হয়, ওই দিনই বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ‘বিলম্ব না করে’ তাকে হস্তান্তর করার জন্য ভারতের প্রতি আহ্বান জানায়। মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী এটি ভারতের দায়িত্ব।’

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় আগামী ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের আগে এক অস্থির পরিস্থিতি তৈরি করেছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও নেতৃত্ব ভেঙে পড়ায়, নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ওপর পড়েছে বিভক্ত রাজনৈতিক সংস্কৃতি থেকে দেশকে বের করে আনার দায়িত্ব।

আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতি তাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী খালেদা জিয়ার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল–বিএনপি এবং অন্য ডজনখানেক ছোট দলের জন্য ভবিষ্যতের যেকোনো নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার পথ খুলে দিয়েছে। যদিও বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, এতে দীর্ঘদিনের গভীর বিভেদ সহজে সমাধান না–ও হতে পারে।

রাষ্ট্রবিজ্ঞানী মোবাশ্বার হাসান বলেন, ‘বাংলাদেশ এই মুহূর্তে বিভেদ ভুলে মিলেমিশে থাকার মতো অবস্থা থেকে অনেক দূরে।’ তিনি মনে করেন, আওয়ামী লীগ হয়তো আবার রাজনীতিতে ফিরে আসার চেষ্টা করতে পারে, যদিও তা হাসিনার নেতৃত্বে হওয়ার মতো নয়।

নামজারি নিয়ে সরকারের জরুরী নির্দেশনা

এখন প্রশ্ন হলো—শেখ হাসিনার বিদায় কি এক বিষাক্ত যুগের সমাপ্তি এনে দেবে, নাকি এটি অনিশ্চয়তার এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা মাত্র।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় Sheikh Hasina কার্যকরে বড় বাধা, ভারত মৃত্যুদণ্ড শেখ স্লাইডার হাসিনার
Related Posts
Hadi ka guli

হাদিকে গুলি, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন গ্রেপ্তার হওয়া হান্নান

December 14, 2025

নিকুঞ্জে মাদকের ভয়াবহ দাপট : ধ্বংসের পথে তরুণ প্রজন্ম

December 14, 2025
Hadi er

হাদির ওপর হামলাকারীরা পালায়নি, দাবি জুমার

December 14, 2025
Latest News
Hadi ka guli

হাদিকে গুলি, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন গ্রেপ্তার হওয়া হান্নান

নিকুঞ্জে মাদকের ভয়াবহ দাপট : ধ্বংসের পথে তরুণ প্রজন্ম

Hadi er

হাদির ওপর হামলাকারীরা পালায়নি, দাবি জুমার

হাদি

হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, আরও যা জানিয়েছে মেডিকেল বোর্ড

Hadi

হাদি হত্যাচেষ্টা, সেই দাউদকে নিয়ে ফাঁস হলো আঁতকে ওঠার মতো তথ্য

হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা

ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব

Osman

ওসমান হাদিকে নিয়ে ‘দুঃসংবাদ’ দিলো মেডিকেল বোর্ড

ডিএমপি

ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী মূল আসামি দেশেই আছে : ডিএমপি

ডিএমপি

ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী মূল আসামি দেশেই আছে: ডিএমপি

হাদি গুলিবিদ্ধ

হাদি গুলিবিদ্ধ : ফয়সালের সব ব্যাংক হিসাব জব্দ এনবিআরের

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.