আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ‘হ্যাসকেল ফ্রি লাইব্রেরি অ্যান্ড অপেরা হাউজ’। ভিক্টোরিয়ান ধরনের একটি ভবন। বিশ শতকের শুরুতে ভবনটি তৈরি করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সীমান্তে অবস্থিত এই লাইব্রেরি দুই দেশের মধ্যেই পড়েছে। তাই এখানে বসে আপনি ইচ্ছে করলে যেকোনো সময় যেকোনো দেশে বসে বই পড়তে পারবেন, এমনকি দেখতে পারবেন থিয়েটারও।
এই লাইব্রেরির অধিকাংশ বই ইংরেজি ও ফরাসি ভাষার। স্প্যানিশ ভাষার কিছু বইও এখানে আছে। আর এখানকার অপেরা হাউজে আছে ৫০০ কাঠের চেয়ার।
আর এই থিয়েটারের স্টেজ কানাডায় অবস্থিত। আবার এই ভবনের রয়েছে দুটি পৃথক ঠিকানাও। একটি কানাডার আর একটি যুক্তরাষ্ট্রের। তবে ঢোকার পথ কেবল যুক্তরাষ্ট্রে।
বিশ্বের নানা দেশের সীমান্তগুলো যখন অতিমাত্রায় সামরিক নির্ভর হয়ে উঠছে। ভাগাভাগি আর নিজ ভূখণ্ড বুঝে নিতে মরিয়া সবাই, সেই অবস্থায় দাঁড়িয়ে এই লাইব্রেরি দিচ্ছে এক ভিন্ন বার্তা।
১৯০৫ সালে প্রথমবারের মতো অপেরা হাউজটি চালু করা হয়। আর লাইব্রেরিটির উদ্যোক্তা স্থানীয় এক নারী বাসিন্দা। তার নাম মার্থা হ্যাসকেল। তিনিই যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সংহতি প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে এটি গড়ে তোলেন।
সূত্র: আল জাজিরা
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।