জুমবাংলা ডেস্ক : দিনাজপুরের হিলি বন্দরে ভারতীয় আমদানিকৃত পেঁয়াজ প্রকার ভেদে পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে। তবে এক সপ্তাহ আগে ভাল মানের পেঁয়াজের কেজি ছিলো ৪৮ থেকে ৫০ টাকা কেজি। বর্তমানে সেই পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে।
পেঁয়াজ আমদানি কারকরা বলছেন, ভারতে টানা কয়েকদিনের বর্ষায় কৃষকের পেঁয়াজের ক্ষেতে নষ্ট হয়ে গেছে, যার কারণে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।
শনিবার (২৮ অক্টোবর) সকালে হিলি বন্দরের বিভিন্ন পেঁয়াজ আড়ৎ ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি আড়তে পর্যাপ্ত পেঁয়াজ মজুত রয়েছে। এসব পেঁয়াজ দুর্গাপূজার আগে আমদানি করা। কয়েকদিন মজুত থাকায় কিছু পেঁয়াজ নষ্ট হওয়ার পথে। আর এসব পেঁয়াজ আমদানিকারকরা বিক্রি করছেন ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি দরে। এ ছাড়া ভাল মানের পেঁয়াজ বিক্রি করছেন ৬০ টাকা থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে।
হিলি বন্দরে পেঁয়াজ কিনতে আসা আব্দুর রশিদ ও মোর্শেদ বলেন, পেঁয়াজের দাম অনেকে বেড়ে গেছে। গত সপ্তাহে ভাল পেঁয়াজ ৫০ টাকা কেজি দরে পাইকারি কিনে ছিলাম। আজ সেই পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬৫ টাকা দাম চাচ্ছে আমদানিকারকরা। তবে আড়তে কিছু পেঁয়াজ গরমে একটু খারাপের দিকে। এসব পেঁয়াজ কম দামে ৪০ টাকা কেজি হিসেবে কিনলাম।
হিলি বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী মনিরুল আলম বলেন, গত সপ্তাহে আমরা ৫০ টাকা কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করেছি। আজ তা পাইকারি বিক্রি করছি ৬৫ টাকা কেজি দরে।
হিলি বন্দরে পেঁয়াজ আমদানি কারকরা বলছেন, ভারতে বর্ষায় ঐদেশের কৃষকের পেঁয়াজ নষ্ট হয়ে গেছে। তাই ভারত বাজারে পেঁয়াজের আমদানি কমে গেছে। যার কারণেই দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমান যে পেঁয়াজ আছে এগুলো পূজার আগে আমদানি করা। যার কারণে কম দামে বিক্রি করতে পারছি। তবে বর্তমান পেঁয়াজের বাজার অনেক বেশি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।