জুমবাংলা ডেস্ক : সৌখিন এ বাহনে করে পর্যটন স্পটও ঘুরছেন কেউ কেউ। ঈদের সময় যানজট এড়াতে ও স্বল্প সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে সংখ্যা বাড়ছে হেলিকপ্টার যাত্রীর।
এ সার্ভিসে ঢাকা থেকে অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন রুটে যাওয়ার সুযোগ মিলছে মাত্র ৫ থেকে ৭ হাজার টাকায়। যা আকাশপথে যাতায়াতের নান্দনিক এক সংযোজন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ শিল্পের সম্প্রসারণ ও যাত্রীবান্ধব করে গড়ে তুলতে সরকারের নীতিগত সুবিধা প্রয়োজন।
যাত্রীরা বলছেন, যানজটের সড়কে সহজ যাতায়াত হয়ে উঠছে হেলিকপ্টার। বিশেষ করে প্রবাসীদের জন্য এই বাহন সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। ভাড়াও অনেকটা নাগালের কাছেই রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বর্তমানে দেশে হেলিকপ্টার সেবা দিচ্ছে ১৩টি প্রতিষ্ঠান। এরমধ্যে কম ভাড়ায় এ সেবা দিচ্ছে দু-একটি প্রতিষ্ঠান। পর্যটন স্পট ছাড়াও দেশের সব প্রান্তেই তুলনামূলক কম ভাড়া হওয়ায় আশানুরূপ সাড়া মিলছে এ ব্যবস্থায়।
তবে হেলিকপ্টার স্টেশন শাহজালাল বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে হওয়ায় নিরাপত্তা ইস্যুতে মাঝেমধ্যেই বিড়ম্বনায় পড়তে হয় যাত্রীদের। যাতায়াত সহজ করতে দ্রুত হেলিকপ্টার স্টেশন এয়ারপোর্টের বাইরে নির্মাণের দাবি সংশ্লিষ্টদের।
প্রবাসী হেলিকপ্টার নামে এক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বায়েজিদ আল হাসান সময় সংবাদকে বলেন, মানুষের হেলিকপ্টারে যাতায়াতে আগ্রহ রয়েছে। দিন দিন আমাদের ট্রিপের সংখ্যাও অনেক বাড়ছে। মানুষ এখন বুঝতে শুরু করেছে যে, হেলিকপ্টার নির্দিষ্ট কোনো অভিজাত শ্রেণির জন্য- ব্যাপারটা এমন না।
এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল হক বলেন, হেলিকপ্টার সার্ভিসের জন্য অনেক অপারেটর আছে। এর জন্য কিন্তু বেশি জায়গার প্রয়োজন হয় না। একসময় হেলিকপ্টার আমাদের দেশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সার্ভিস হয়ে উঠতে পারে। যদি এখানে যথাযথ পলিসি সাপোর্ট দেয়া যায়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।