জুমবাংলা ডেস্ক : আমেরিকাসহ বিশ্বের অনেক দেশে বৃত্তি নিয়ে স্নাতক পড়তে চাইলে লিখতে হবে ব্যক্তিগত বিবৃতি বা প্রবন্ধ। এটিকে কমন অ্যাপ প্রবন্ধও বলা হয়। পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে কমন অ্যাপের মাধ্যমে প্রবন্ধ লিখে জমা দিতে হবে। প্রবন্ধটি পড়ে মানুষ হিসেবে আপনি কেমন, সৃজনশীল লেখার দক্ষতা কতটুকু এবং ভর্তির পর বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনার ভূমিকা কী হবে—অ্যাডমিশন অফিসার এসব যাচাই করবেন। বিস্তারিত লিখেছেন আমেরিকার হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজের শিক্ষার্থী শ্রেয়া ঘোষ।
কমন অ্যাপ প্রবন্ধে নিজের আগ্রহ, অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখতে পারেন। অনেকের কিছু অর্জন বা প্রতিভা থাকে, সেটিও তাঁরা প্রকাশ করতে পারেন। প্রবন্ধটি ২৫০ থেকে ৬৫০ শব্দের মধ্যে হতে হবে। কয়েকটি অপশন দেওয়া থাকে। এগুলোর মধ্যে যেকোনো একটি অপশন বেছে নিন। প্রবন্ধে কী কী উপাদান অন্তর্ভুক্ত করবেন, সেটির রূপরেখা তৈরি করুন। এরপর কমন অ্যাপের মাধ্যমে আবেদন করুন।
অপশনগুলো হতে পারে এমন—
■ ব্যর্থ হওয়ার কোনো প্রভাব ও অভিজ্ঞতা থেকে অর্জিত শিক্ষা নিয়ে লিখতে পারেন।
■ কোনো চ্যালেঞ্জ এবং তার ফল নিয়েও লিখতে পারেন।
■ কেউ আপনাকে খুশি বা কৃতজ্ঞ করেছে। এই কৃতজ্ঞতা আপনাকে কীভাবে প্রভাবিত বা অনুপ্রাণিত করেছে, লেখা যাবে সে বিষয়েও।
■ জীবনের একটি কৃতিত্ব, ঘটনা বা উপলব্ধি নিয়ে আলোচনা করুন।
■ কিংবা লিখতে পারেন নিজের মতো কোনো প্রবন্ধ।
প্রতি লিটার বোতলজাত পানিতে গড়ে আড়াই লাখ প্লাস্টিক কণা: গবেষণা
কমন অ্যাপে আবেদন
কমন অ্যাপের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করা যায়। আবেদনের সময় আপনাকে কিছু প্রশ্ন করা হবে। সেগুলোর উত্তর প্রবন্ধ আকারে লিখতে হবে। আপনার ভবিষ্যৎ রুমমেটকে কীভাবে চিঠি লিখবেন, শিক্ষাগত আগ্রহ কী কিংবা নিজের কমিউনিটি সম্পর্কেও লিখতে হতে পারে। কাজেই আপনাকে সৃজনশীল হতে হবে। সৃজনশীল লেখার দক্ষতা প্রকাশ করতে হবে। এ জন্য সারা দিনের ঘটনাগুলো ডায়েরিতে ইংরেজি ভাষায় লেখার অভ্যাস করতে পারেন।
আমার কমন অ্যাপ প্রবন্ধ যেমন ছিল
“I want to win the world”—this was what I kept telling myself. I couldn’t believe it. “Am I dreaming?” I thought, yes, because this morning I failed math despite being the topper of the class.
What a shame! I cried to God asking for a superpower to always get good results. Then I saw someone standing in front of me, who I admired as a superwoman. I asked her, “Why did I fail this time? Can you give me a superpower?” She kept smiling at me. Looking into my eyes, she said, “I am giving you talent and the ability to do hard work, do whatever you want, and win the world, my girl.”
But I didn’t believe in any way that I would ever conquer the world. I only excel in academics, I wasn’t allowed to do anything beyond it. My father never permitted me to do co-curricular activities, he always wanted good grades. But I wanted to go to a debate competition. I was afraid to speak up. At that moment, my superwoman gave me another power – the ‘backbone’.
Today I have the power to speak. I participated in the first debate competition of my life and became the champion of the whole country. I got an award from the honorable Education Minister.
I named my superwoman ‘Sophia’ and she became my friend. Sophia told me, “Now I’m going to teach you how to overcome obstacles.” I listened to her and I joined the debate club of my district. Many people didn’t want to allow me to create a story standing up as a girl. And guess what? Many in the club started conspiring against me to end my debating career. However, with the superpower that God had given me, I was fighting every obstacle. And finally, I won.
From my membership in the district debate club, I became an international debate coach. But then a calamity struck. Suddenly there was a terrible flood in the country. I asked for donations by posting on Facebook. I started giving relief to flood-affected people with the funds I received. Sophia puts her hand on my shoulder and says – “Now you have to do something for the disabled children of our society.” And then, I became a child MP in UNICEF’s Child Parliament and proposed in the National Parliament to ensure the education and good health of disabled children. And the proposal was accepted.
During the various activities I was doing, I felt that there is trouble in our education system. During COVID-19, I started my organization named – “Seeker of Light”. My vision was that everyone will light up the whole world from here. Through online classes, I started providing free education at the root level to the neglected meritorious. Then I started the journey of “Shreya’s Learning Classroom”. From there, everyone can receive free education and co-educational programs and transform themselves into public resources by getting proper guidelines. The light of my organization was reaching beyond the country. Today the number of students is more than 1000. Thousands of neglected talents of the native village are getting light today.
One day, Sophia came to me and said, “You have been selected as the nominee for the international children’s peace prize (Nobel Prize for Children) for your outstanding contribution to the field of education.” I just cried out loud, asking Sophia, “Is this a dream? Can’t it be made real?” Sophia smiled saying, “You have done it!”
I woke up. Today I will receive the “Great Leader” award. There are thousands of people in the audience, clapping for me. The girl who was once frightened to speak is standing in front of these people today, confidently taking the microphone and giving the best speech of her life.
Oh, and in case you were wondering who Sophia was?
That was me, that was my soul.
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।