Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ইসলাম ধর্মে যিশু ও মেরিকে কীভাবে দেখা হয়?
    ইসলাম খ্রিষ্টধর্ম ধর্ম

    ইসলাম ধর্মে যিশু ও মেরিকে কীভাবে দেখা হয়?

    Tarek HasanDecember 25, 20238 Mins Read

    ধর্ম ডেস্ক : যখন বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষ, বিশেষ করে পশ্চিমা দেশগুলো যিশুর জন্ম উদযাপন করে, তখন প্রশ্ন ওঠে যে মুসলমানরা ভার্জিন মেরি অর্থাৎ কুমারী মরিয়ম এবং তার পুত্র জেসাস বা যিশু বা নবী ঈসাকে কীভাবে দেখে?

    Advertisement

    যিশু ও মেরি

    বিশ্বব্যাপী যিশুর অনুসারীর সংখ্যা সর্বাধিক। এরপর দ্বিতীয় অবস্থানেই রয়েছে মুসলমানরা।

    ইসলামের জন্য তাদের নবী ঈসার মা এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে কোরানের একটি সূরার নাম ‘মরিয়ম’ রাখা হয়েছে।

    তিনিই একমাত্র নারী, যাকে মুসলমানদের পবিত্র গ্রন্থে নাম ধরে উল্লেখ করা হয়েছে।

    কোরানের ১১৪টি সূরার মধ্যে ১৯ নম্বর সূরাটি ওই নারীর নামে নামকরণ করা হয়।

    “মরিয়মের নাম ক্যানোনিকাল গসপেলগুলোয় যতবার বলা হয়েছে তার চাইতে বেশি বলা হয়েছে কোরানে। কোরানের কমপক্ষে ৭০টি আয়াতে মরিয়মের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।”

    জন ইউনিভার্সিটির থিওলজি অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজের অধ্যাপক জেকি সারিটোপ্রাক যুক্তরাষ্ট্রের, অক্সফোর্ড বিবলিওগ্রাফিজ ওয়েবসাইটে “মেরি ইন ইসলাম” লেখায় এই তথ্য জানান৷

    আমার মনে আছে, ২০০৮ সালে যখন লন্ডনের মুসলিম ওয়েলফেয়ার হাউসের মুখপাত্র, আহমেদ মাহির সাবিকের সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম, তিনি যেভাবে মরিয়মের কথা বলেছিলেন তাতে আমি মুগ্ধ হয়েছি।

    আহমেদ মাহির সাবিক বলেছিলেন, “যখন আমরা মরিয়মের নাম উল্লেখ করি তখন আমরা ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ’এই বাক্যাংশটি যোগ করি, যার অর্থ ‘তার উপর শান্তি বর্ষিত হোক।’ ”

    “মরিয়ম মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত সম্মানিত একজন নারী এবং যারা তাকে সম্মান করে না তাদেরকে মুসলমান বলে গণ্য করা হয় না,” তিনি বলেন।

    মরিয়ম এবং যিশু উভয়ের নাম কোরানে একাধিকবার উল্লেখ করা হয়েছে।

    ঈশ্বর (ইসলাম ধর্মানুযায়ী আল্লাহ) সে সময় ফেরেশতা জিবরাইলের (খ্রিস্টান ধর্মমতে দেবদূত গ্যাব্রিয়েল) মাধ্যমে, ইসলামের নবী মুহাম্মদের কাছে কোরান নাজিল করেন।

    খ্রিস্টান এবং ইসলাম ধর্ম অনুসারে, গ্যাব্রিয়েল বা জিবরাইল প্রথমবারের মতো মেরি বা মরিয়মকে জানান যে তিনি গর্ভবতী।

    ইসলামের সাহিত্য অনুসারে কোরানে, নবী মুহাম্মদের পরিবারের যেকোনো সদস্যের চেয়ে মরিয়মের নাম বেশি বার উল্লেখ করা হয়েছে।

    মাহির সাবিকের মতে, ইসলামে মরিয়মের মূল তাৎপর্য হল তিনি নবী ঈসার মা ছিলেন।

    মুসলমানদের জন্য, নবী ঈসা ছিলেন-ইব্রাহীম, মুসা, মুহাম্মদের মতো – ঈশ্বরের নবী।

    খ্রিস্টধর্মের মতো ইসলামও বিশ্বাস করে যে, যিশুকে গর্ভে ধারণ করা ছিল একটি অলৌকিক ঘটনা।

    সূরা আল ইমরানে এই ঘটনার বর্ণনা দেয়া হয়েছে যেখানে মরিয়মকে “সুসংবাদ” জানানো হয়, এই বলে যে তিনি এমন একজনের মা হবেন যিনি মেসাইয়াহ বা আল্লাহর রসূল হবেন।

    এ নিয়ে মরিয়মের প্রতিক্রিয়া কোরানের ৪৭ নম্বর আয়াতে উঠে এসেছে।

    “হে ঈশ্বর! আমাকে কোন পুরুষ স্পর্শ না করা সত্ত্বেও আমার সন্তান হবে কিভাবে?”

    পরবর্তীতে, নবীদের সূরায়, মরিয়মের সতীত্বের উপর জোর দেওয়া হয়েছে:

    “এবং মরিয়ম এমন একজন যিনি তার কুমারীত্ব রক্ষা করেছিলেন, তারপর আমি তার ভেতর আমার রূহ ফুঁকে দিয়েছিলাম এবং তাকে ও তার পুত্রকে সমগ্র জগতবাসীর জন্য এক নিদর্শন বানিয়েছিলাম।”

    একার শক্তি
    যদিও উভয় ধর্মই মরিয়মের প্রশংসা করেছে, তবে যিশুর মা-কে নিয়ে গল্পগুলোয় কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভিন্নতা রয়েছে।

    ইসলাম ধর্মে নবী ইউসুফের (খ্রিস্টান ধর্মমতে জোসেফ) কথা কোথাও উল্লেখ করা হয়নি, যেখানে কিনা খ্রিস্টানদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেল অনুসারে মেরি ছিলেন জোসেফের বাগদত্তা।

    অন্যদিকে ইসলাম ধর্মমতে, নবী ঈসার মা যখন গর্ভবতী হয়েছিলেন তখন তিনি বিবাহিত ছিলেন না অর্থাৎ কুমারী ছিলেন।

    মাহির সাবিক ব্যাখ্যা করেছেন, মরিয়ম তার পরিবার এবং তার সম্প্রদায় থেকে দূরে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন যেন তিনি একটি খেজুর গাছের ছায়ায় একা একা বাচ্চা প্রসব করতে পারেন।

    কোরানে সূরা মরিয়মের ২২ থেকে ২৫ আয়াতে নবী ঈসার জন্মের কথা বর্ণনা করা হয়েছে।

    “অতঃপর তিনি গর্ভে সন্তান ধারণ করলেন এবং একটি নির্জন স্থানে চলে গেলেন। প্রসব বেদনায় তিনি এক খেজুর গাছের নীচে আশ্রয় নিতে বাধ্য হন। সন্তান প্রসবের বেদনায় তিনি বলেছিলেন: ‘এর আগেই যদি আমি মরে যেতাম আর মানুষের স্মৃতি থেকে পুরোপুরি মুছে যেতাম!’”

    “অতঃপর ফেরেশতা তাকে নীচ থেকে আওয়াজ দিলেন যে, তুমি দুঃখ করো না। তোমার পালনকর্তা তোমার পায়ের তলায় এক নহর বইয়ে দিয়েছেন।”

    “তুমি তোমার দিকে খেজুর গাছের কাণ্ড নাড়া দাও, সেটি তোমার সামনে তাজা, পাকা খেজুর ফেলতে থাকবে।”

    এক নারীর সাহসিকতা
    সারিটোপ্রাকের মতে, ইসলামে মরিয়মের গুরুত্বের আরেকটি দিক হল যে কোরানের কিছু আয়াতে নবী ঈসাকে “মরিয়মের পুত্র” হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে।

    যদিও ইসলামের ইতিহাসে এমন অনেক নারী আছেন যাদেরকে মুসলিমরা প্রশংসা করেন। যেমন নবী মুহাম্মদের স্ত্রী এবং কন্যা।

    মরিয়ম তাদের অনেকের জন্য একটি আদর্শ ছিলেন। আসমা রেজকি নামে এক মুসলিম তরুণী সারিটোপ্রাককে ২০০৮ সালে এ কথা বলেছিলেন।

    রেজকি তাকে বলেছিলেন, “বিশ্বের সব নারীদের মধ্যে মরিয়মকে, ঈশ্বর তাঁর নবীর মা হওয়ার জন্য মনোনীত করেছিলেন। ”

    “তিনি পবিত্রতার প্রতীক এবং ঈশ্বরের কাছে আত্মসমর্পণের উদাহরণ,” বলেন রেজকি।

    নবী ঈসার মা মুসলমানদের জন্য ধৈর্য ও সাহসের উদাহরণও বটে। কারণ তিনি যখন তার সম্প্রদায়ে ফিরে আসেন, তখন মরিয়মকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, যেমনটি সূরা মরিয়মের আয়াতগুলোয় বর্ণনা করা হয়েছে।

    “অতঃপর তিনি তার সন্তানকে কোলে নিয়ে তার সম্প্রদায়ের সামনে হাজির হলেন। তারা বলল: হে মরিয়ম, তুমি তো এক অঘটন ঘটিয়ে বসেছ।”

    “হে হারুনের বোন! তোমার পিতা কোন অসৎ ব্যক্তি ছিলেন না এবং তোমার মা ব্যভিচারিণী ছিলেন না।”

    কোরান অনুসারে, নবী ঈসা নবজাতক হওয়া সত্ত্বেও কথা বলে ওঠেন: “আমি আল্লাহর বান্দা। তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন এবং আমাকে একজন নবী করেছেন।”

    অক্সফোর্ড বিবলিওগ্রাফি ওয়েবসাইটে যিশুর উপর যুক্তরাষ্ট্রের লুথার কলেজের অধ্যাপক রবার্ট শেডিংগারের লেখায় উল্লেখ করা হয়েছে, “নবী ঈসা ইসলামিক ঐতিহ্যে এক বিশেষ ভূমিকা পালন করেন এবং প্রায়শই মুহাম্মদের পরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নবী হিসাবে তাকে বিবেচনা করা হয়।”

    শেডিংগার বলেন, মূলত মুসলমানদের সাথে কথা বলার সময় আমি লক্ষ্য করেছি যে তারা যখন নবী মুহাম্মাদের নাম উল্লেখ করে, তখন তারা তার নাম উচ্চারণ করার পরে সাল্লাল্লাহু ওলায়হি ওয়াসসাল্লাম বা “তাঁর উপর শান্তি বর্ষিত হোক।”- এই বাক্যাংশটি যুক্ত করেন: তারা যখন নবী ঈসা সম্পর্কে কথা বলে তখনও একই কাজ করেন।

    দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোয় যিশু এবং মেরি দুটি খুব জনপ্রিয় নাম, তেমনি মুসলিম বিশ্বে ছেলেদের ঈসা এবং মেয়েদের মরিয়ম নামটিও খুব প্রচলিত।

    উপাসনা
    ইসলাম এবং ক্যাথলিক ধর্মে মরিয়ম এবং তার পুত্রকে ঘিরে যেসব ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে। সেখানে অন্যতম প্রধান অসঙ্গতির বিষয়টি পরিষ্কার হয়েছে।

    ক্যাথলিকদের জন্য, ভার্জিন মেরি হলেন ঈশ্বরের মা এবং ঈশ্বর জেসাস বা যিশুর মধ্যে মানুষ রূপে আবির্ভূত হয়েছেন।

    অন্যদিকে মুসলমানদের জন্য, নবী ঈসা ঈশ্বর নন। তাই, মরিয়ম ঈশ্বরের মা নন।

    ইসলামে, মরিয়ম বা নবী ঈসা কাউকে ঈশ্বরের সামনে সুপারিশকারী হিসাবে দেখা হয়নি।

    তারা মানুষ ছিলেন যাদের কাছে – ইসলাম ধর্ম অনুসারে – কিছুই প্রার্থনা করা বা চাওয়া যায় না বা চাওয়া হয় না।

    “আমরা বিশ্বাস করি যে একমাত্র যিনি আমাদের ইহকাল ও পরকালে সাহায্য করতে পারেন, তিনি আল্লাহ (ঈশ্বর)। তাহলে আমরা কেন অন্য কারো উপাসনা করব যদি আল্লাহই সবকিছু করতে পারেন? …মরিয়ম আমাদের সাহায্য করতে পারবে না,” বলেন মাহির সাবিক।

    “নবী ঈসার নাম কোরানে ২৫ বার উল্লেখ করা হয়েছে, তাকে ঈশ্বর প্রদত্ত এক অলৌকিক বিষয় হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। … শান্তির নবী হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে।”

    “নবী ঈসা ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে মুহাম্মদ আসবেন এবং তাই তাকে ইসলামের আগাম ঘোষণাদাতা বলা যেতে পারে,” ফিলিস্তিনি ইতিহাসবিদ তারিফ খালিদি “মুসলিমদের চোখে যিশু” নিবন্ধে এ কথা উল্লেখ করেন।

    কোরানেও নবী ঈসার অলৌকিক কাজ করার ক্ষমতাকেও স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।

    প্রতিকৃতি
    ক্যাথলিক গির্জা এবং খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের বাড়ি, যানবাহন এবং পোশাকে মেরির বিভিন্ন প্রতিকৃতি দেখা যায়।

    ক্যাথলিক গির্জা একটি বিষয় খেয়াল রাখে তা হল, তারা যখন মেরির প্রতি বিশ্বাস রেখে প্রার্থনা করে তখন সেটা যিশুর মায়ের প্রতিকৃতিকে উপাসনা করা হয় না।

    তারা জোর দিয়ে আরো বলে যে, মেরির কাছে তারা যে মিনতি করে এর মধ্যমে তারা মূলত ঈশ্বরের কাছে সেই প্রার্থনা পৌঁছে দিতে তার মধ্যস্থতা কামনা করে। মিস্ট্রি অব হলি ট্রিনিটিতে এই ব্যাখ্যা দেয়া হয়।

    ইসলামে, আল্লাহর কোন নবীকে কোন ছবি বা প্রতিকৃতির মাধ্যমে তুলে ধরা নিষেধ।

    এ কারণে মসজিদে মানুষের কোন ছবি থাকে না। মসজিদের দেয়ালে আরবি ক্যালিগ্রাফিতে কোরানের আয়াত লেখা থাকে।

    ইসলামের সুন্নি ধারাও মরিয়মকে প্রতিকৃতি রূপে প্রকাশ করাকে আপত্তিকর বলে মনে করে। যদিও অনেক শিয়া (ইসলাম ধর্মের আরেকটি শাখা) ইসলামি ব্যক্তিত্বের ছবি প্রকাশের ব্যাপারে বেশ নমনীয়।

    মরিয়ম আল-মুকাদ্দাশ (দ্য অনারেবল সেন্ট মেরি) নামক এক ইরানি চলচ্চিত্রে কোরানের আয়াতগুলোকে পুনরায় গতিচিত্রে তুলে ধরা হয়।

    যেখানে মরিয়মের গল্প বলা হয়েছে এবং সেখানে এক তরুণী অভিনেত্রী মরিয়মের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।

    আরেকটি অসঙ্গতি
    ক্যাথলিক ধর্ম এবং ইসলামের মধ্যে জেসাস/যিশু বা নবী ঈসাকে নিয়ে মূল পার্থক্য হল ইসলামে তাকে একজন মানুষ হিসেবে বিবেচনা করার হয় এবং তাকে ঈশ্বর বা ঈশ্বরের পুত্র বলা হয় না।

    সেইসাথে তিনি যেভাবে মারা গেছেন সেটা নিয়েও দুটি ধর্মে ভিন্ন ব্যাখ্যা আছে।

    ইসলামী ঐতিহ্য অনুসারে, যিশু বা নবী ঈসাকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়নি।

    “কোরান নবী ঈসাকে ক্রুশবিদ্ধ করা এবং পুনরুত্থান সম্পর্কে খ্রিস্টান বিশ্বাসকে অস্বীকার করে। বরং ইসলামে বলা হয়েছে, যদিও তাকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছে বলে মনে হয়, কিন্তু আসলে ঈশ্বর তাকে আগেই তুলে নিয়েছেন,” অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ইসলামিক স্টাডিজে এই তথ্য দেয়া হয়।

    মহানবীর (সা.) রওজা জিয়ারতে নতুন নিয়ম করেছে সৌদি আরব

    কোরানের ১৫৭ ও ১৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে:

    ”যদিও তারা বলেছে: আমরা মরিয়মের পুত্র আরেকজন আল্লাহর নবী ইসাকে হত্যা করেছি, তারা সেটা বিশ্বাস করলেও আসলে তারা হত্যা করতে পারেনি বা ক্রুশবিদ্ধ করতে পারেনি। এবং যারা তার সম্পর্কে দ্বিমত পোষণ করেছে, বস্তুত: তারা এ সম্বন্ধে সন্দিহান ছিল, আসলে কী ঘটেছে, সেই সম্পর্কে তাদের কোন জ্ঞানই ছিল না। আর এটা নিশ্চিত যে, তারা তাকে হত্যা করেনি”

    “কিন্তু আল্লাহ তাকে নিজের কাছে তুলে নিয়েছেন। আল্লাহ পরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময়।”

    এ ধরনের মতভেদ থাকা সত্ত্বেও নবী ঈসা ইসলামের প্রিয় একজন নবী। কেননা তিনি একজন শিক্ষক এবং আধ্যাত্মিক নেতা।

    তবে মুসলমানরা তার জন্মদিন বা বড়দিন উদযাপন করে না।

    ক্যাথলিক ধর্মের নেতারা শুরু থেকেই মেরি এবং জেসাস/যিশুর প্রতি ইসলামের গভীর শ্রদ্ধাকে স্বীকৃতি দিয়ে এসেছে।

    অনেকের মতে, এটি উভয় বিশ্বের মধ্যে সংলাপ স্থাপনের সেরা সেতুবন্ধনগুলোর একটি।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ইসলাম কীভাবে? খ্রিষ্টধর্ম দেখা ধর্ম ধর্মে মেরিকে যিশু হয়,
    Related Posts
    ভালো ঘুমের কোরআনিক দোয়া

    ভালো ঘুমের কোরআনিক দোয়া: শান্তি ও স্বস্তির পথ

    June 29, 2025
    ইসলামে প্রতিবেশীর অধিকার

    ইসলামে প্রতিবেশীর অধিকার: শান্তি ও সহাবস্থানের পথে

    June 29, 2025
    রোজা অবস্থায় স্বাস্থ্য সচেতনতার গুরুত্ব

    রোজা অবস্থায় স্বাস্থ্য সচেতনতার গুরুত্ব

    June 29, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Oppo Reno18 Flip

    Oppo Reno18 Flip বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    তালগাছ কেটে শতাধিক

    তালগাছ কেটে শতাধিক বাবুইছানা হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

    দুর্ভোগের পর ইরান থেকে

    দুর্ভোগের পর ইরান থেকে দেশে ফিরছেন ২৮ বাংলাদেশি

    ভালো শিক্ষক হবার কৌশল

    ভালো শিক্ষক হবার কৌশল: সফল শিক্ষার গোপন রহস্য

    ফেসবুক হ্যাক ঠেকানোর উপায়

    ফেসবুক হ্যাক ঠেকানোর উপায়: নিরাপত্তা টিপস

    চোখে চশমা পড়া কমানোর

    চোখে চশমা পড়া কমানোর কৌশল: সহজ উপায়

    বান্ধবীর জন্মদিনে কী উপহার দেবো

    বান্ধবীর জন্মদিনে কী উপহার দেবো: সেরা আইডিয়াগুলি

    এইচএসসি পরীক্ষা দিতে

    এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা সাভার থেকে উদ্ধার

    গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে

    গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইসরাইলকে কড়া বার্তা দিলেন ট্রাম্প

    বাংলাদেশ-আমিরাত চুক্তি

    বাংলাদেশ-আমিরাত চুক্তি সই, বাড়ছে বিনিয়োগ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.