Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ডিমের দাম বাড়লো কীভাবে?
    অর্থনীতি-ব্যবসা

    ডিমের দাম বাড়লো কীভাবে?

    Tarek HasanJune 29, 20247 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : ঈদুল আজহার পর থেকে রাজধানীসহ সারা দেশে ডিমের বাজার বেশ চড়া। ডিমের এই অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির ফলে বিপাকে পড়েছেন স্বল্প আয়ের মানুষ। পাইকারি বাজারে যে ডিম সাড়ে ৯ টাকা দরে বিক্রি করা হয়, খুচরা পর্যায়ে এসে একজন ক্রেতা সেই ডিম কিনতে হচ্ছে ১৩ অথবা ১৪ টাকা পর্যন্ত দরে। খুচরা পর্যায়ে এক হালি ডিম ৫৫ টাকা এবং এক ডজন ১৫৫ থেকে ১৭০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। ডিমের মূল্যবৃদ্ধির পেছনে খুচরা বিক্রেতা দায়ী করছেন পাইকারি বিক্রেতাদের। আর পাইকারি বিক্রেতারা বলছেন, ডিমের জোগান কম।

    ডিমের বাজার

    ডিমের মূল্যবৃদ্ধির আসল কারণ কী, তা খুচরা এবং পাইকারি বিক্রেতাদের রেষারেষিতে অগোচরেই রয়ে গেছে। ফাঁকে দিয়ে ভুক্তভোগী সাধারণ ক্রেতা। সরেজমিনে রাজধানীর কাপ্তান বাজার ও তেজগাঁওয়ে ডিমের পাইকারি বাজার ঘুরে দেখা যায়, পাইকারিতে ১০০ ডিম বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৮০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা। সেই হিসাবে প্রতি পিস ডিমের মূল্য ১১ টাকার মতো। আর খুচরা বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ১৪ থেকে ১৫ টাকা। যা ঈদের আগেও ডিম প্রতি অন্তত দুই টাকা কম ছিল। হঠাৎ করে ডিমের দাম বেড়েছে কেন, তার কারণ অজানা।

    পাইকারিতে মূল্যবৃদ্ধির কারণ হিসেবে বিক্রেতারা জানান, চাহিদার তুলনায় বাজারে ডিমের সরবরাহ কম। কোম্পানিগুলো যেই দামে ডিম বিক্রি করেন বাধ্য হয়ে সেই দামেই কিনতে হয়। যে সব কোম্পানি কম দরে বিক্রি করেন তাদের আবার উৎপাদন বা বিক্রি সীমিত। তাছাড়া ডিমের গাড়িতে সিটি করপোরেশন করের নামে চাঁদাবাজি, মধ্যস্বত্বভোগী এবং বাজারকেন্দ্রিক ডিম সমিতির নিয়মনীতির বেড়াজালে বাড়ে ডিমের দাম। খুচরা বিক্রেতারা জানান, খরচ বাদে ডিম প্রতি সর্বোচ্চ এক টাকা লাভ করা হয়। এদিকে প্রান্তিক পর্যায়ের খামারিরা কম দামে ডিম বিক্রি করলেও তা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে না বলে অভিযোগ সাধারণ ক্রেতাদের।

    হাতবদল আর ফোন কলেই বাড়ে ডিমের দাম

    ডিমের দাম বেড়ে যাওয়ার পেছনে বিভিন্ন জায়গার ডিম সমিতিকে দায়ী করেছেন অনেক ব্যবসায়ী এবং সাধারণ ক্রেতারা। তবে ডিম সমিতি এবং পাইকারি বিক্রেতারা বলছেন, হাতবদলেই বেড়ে যায় ডিমের দাম। কাপ্তান বাজার ও তেজগাঁও ডিমের আড়তে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ফোন কলের মাধ্যমে ডিমের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কাপ্তান বাজারের একজন পাইকারি ডিম ব্যবসায়ী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের এখানকার একেক ব্যবসায়ীর একেক দামে পাইকারিতে ডিম কেনা। কেউ ৯ টাকা ৬১ পয়সায় ডিম কিনেছেন, কেউ ১০ টাকা আবার কেউবা ১০ টাকা ৫০ পয়সায়। কিন্তু বাজারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সবাই এক রেটে বিক্রি করেছে, যা ডিম সমিতি নির্ধারণ করে দিয়েছে।

    কাপ্তান বাজারের পাইকারি ডিম ব্যবসায়ী রেজাউল করিম বলেন, ডিম উৎপাদন যেখানে হয় সেখান থেকে একজন সাধারণ ক্রেতার হাতে পৌঁছাতে অন্তত চার থেকে পাঁচটি হাত বদল হয়। মূলত এই কারণেই ডিমের দাম বেড়ে যায়। আমরা যেই ডিম পাইকারি সাড়ে ১০ টাকা বিক্রি করি। দেখা যায় খুচরা পর্যায়ে সেই ডিম ১৪ থেকে ১৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। তাহলে এই যে খুচরা বাজার, এটা নিয়ন্ত্রণ করবে কে? সবাই পাইকারি ব্যবসায়ীদের দোষ দেয়, অথচ আমরা ১০০ ডিমে মাত্র ১০ টাকা লাভ করি। সে জায়গায় দেখা গেছে, খুচরা বাজারে এক হালি ডিমেই ১০-১৫ টাকা লাভ করে।

    এই ব্যবসায়ী আরও বলেন, সরকার ডিম স্টোরেজ করতে নিষেধ করেছে। অথচ সেটা হলেই কিন্তু ভালো হতো। আমরা যদি কোল্ডস্টোরেজে ডিম রাখতে পারতাম, তাহলে কিন্তু ডিমের দাম এতো বাড়তো না। বাজারে যখন ডিমের ঘাটতি দেখা দিতো, তখন কিন্তু আমরা সেখান থেকে সাপ্লাই দিতে পারতাম।

    ডিমের দাম বাড়ার পেছনে মুরগি পালনে খরচ বৃদ্ধির কথাও বলেন এই ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘আগের তুলনায় এখন মুরগি পালনে খরচ অনেক বেড়েছে। বিশেষ করে মুরগির খাদ্যের দাম অনেক বেশি। সরকার এদিকে কেন নজর দেয় না। কেন মুরগির খাদ্যের দাম কমায় না।’

    তেজগাঁও ডিম সমিতির সভাপতি আমান উল্লাহ বলেন, ‘ডিমের মূল্যবৃদ্ধির মূল কারণ চাহিদা অনুযায়ী জোগান কম। বাজারে যত চাহিদা, সেই অনুযায়ী ডিম নেই। এজন্যই ডিমের দাম বাড়তি। ডিম এমন একটা কাঁচা পণ্য, এটা আসলে সিন্ডিকেট করার প্রশ্নই আসে না। আমরা সিন্ডিকেট করে দাম বাড়াই এই অভিযোগ আসলে একেবারেই অযৌক্তিক। ঢাকা শহরে তো শুধু তেজগাঁও ডিম সমিতি না আরও অনেক সমিতি আছে। সরকারি তথ্য মতে, দৈনিক ৪ কোটি ডিম বাজারে আসে। তাহলে আমার এখানে তো আসে মাত্র ১৭ থেকে ১৮ লাখ ডিম। বাকি ডিম কোথায়?’

    তিনি বলেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) আমাকে ভোক্তা অধিকার অধিদফতরের কর্মকর্তারা এসে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন। আমি নাকি বাজারে ডিমের দাম নির্ধারণ করে দেই। আমি আল্লাহর কাছে বিচার দিলাম। এছাড়া আমার কিছু বলার নাই। সাভারে ডিম সমিতি আছে, কাপ্তান বাজারে ডিম সমিতি আছে, বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় শত শত ডিম সমিতি আছে। বাংলাদেশে তো শুধু একটা ডিম সমিতি না। সেসব জায়গায় ভোক্তা অধিকার অধিদফতর যায় না, তেজগাঁও আসে। কারণ এটা একটা ঐতিহ্যবাহী জায়গা।’ ডিমের মূল্যবৃদ্ধির পেছনে যেসব কারণ জড়িয়ে আছে সরকার বা যেখানে ভোক্তা অধিকার অধিদফতর সেখানে যায় না, সেখানে কোনও কাজ করে না বলেও অভিযোগ করেন এই ব্যবসায়ী।

    একেক কোম্পানির ডিমের দর একেক রকম

    ডিমের পাইকারি বাজার কাপ্তান বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কোম্পানিগুলো কারসাজির মাধ্যমে বাজারে ডি‌মের দাম অস্বাভাবিকভাবে করে রেখেছে। সব কোম্পানির ডিমের দর একরকম না। একই ডিম অথচ একেক কোম্পানি একেক দামে ডিম বিক্রি করছেন। কাপ্তান বাজারের পাইকারি ডিম ব্যবসায়ী মো. শাহাজ উদ্দিন (সাজু) বলেন, ‘ডিমের দাম ভিন্ন হওয়ার কারণ কী? আগে এটা উদঘাটন করতে হবে। বাজারে পাঁচ-সাতটা কোম্পানি সবচেয়ে বেশি ডিম সাপ্লাই করে। তাদের পাইকারি ডিমের দর এক না। একেকজন একেক দামে ডিম বিক্রি করে। কোম্পানিগুলোর উৎপাদন খরচ কত তা বের করা উচিত। দাম বৃদ্ধির মূল কারণ কোম্পানি।’

    এই ব্যবসায়ী আরও বলেন, ‘কোম্পানিগুলো যদি কম দামে বিক্রি করে, তাহলে আমরা যারা পাইকারি বিক্রেতা তারা তো বেশি দামে বিক্রি করতে হয় না। আমাদের ১০০ ডিম কেনা পড়ে ১ হাজার ১৩০ টাকায়। সেটা আমরা ১০ টাকা লাভে ১ হাজার ১৪০ টাকা বিক্রি করি। আবার অনেকে দেখা গেছে, ১০০ ডিম ৯৬১ টাকা দিয়ে কিনে আমাদের দামেই বিক্রি করছেন। তাহলে এখন কথা হচ্ছে, আমরা কেন ৯৬১ টাকা দরে কিনতে পারছি না? এর কারণ ওসব কোম্পানি সীমিত আকারে গুটিকয়েক ব্যবসায়ীকে ডিম সাপ্লাই দেয়। কোম্পানিগুলো বাজারে ডিম নিয়ে যে কারসাজি করছে, সেই বিষয়টি ভোক্তা অধিকার অধিদফতর বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দেখা উচিত। তাহলেই ডিমের দাম কমবে।’

    কাপ্তান বাজারের ব্যবসায়ীদের সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে সবচেয়ে কম দরে ডিম বিক্রি করছে ‘কাজী ফার্মস’। তারা ৯ টাকা ৬১ পয়সা দরে বাজারে ডিম বিক্রি করছেন। অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি দরে ডিম বিক্রি করছেন ‘পিপলস এগ’। তারা ১১ টাকা ৩০ পয়সায় ডিম বিক্রি করছেন। অর্থাৎ একই ডিম, কিন্তু কোম্পানির ভিন্নতায় প্রতি ডিমে ১ টাকা ৬৯ পয়সার ব্যবধান। যার কারণে বাজারের মাঝেই রয়েছে ডিম বিক্রির এক অন্যরকম কারসাজি। এছাড়াও ‘ডায়মন্ড এগ’ বিক্রি করছেন ১১ টাকা দরে। প্যারাগন ১০ টাকা ৫০ পয়সা এবং নারিশ কোম্পানি ১০ টাকা ৭০ পয়সা দরে ডিম বিক্রি করছেন।

    জানা যায়, কাপ্তান বাজারে দুজন ব্যবসায়ী কাজী ফার্মসের ডিম বিক্রি করেন। অন্যান্য ব্যবসায়ীদের অভিযোগ কম দামে ডিম কিনেও তারা বেশি দরে ডিম করেন। যা অন্য ব্যবসায়ীদের সুযোগ নেই। মেসার্স জহিরুল ট্রেডার্সের কর্মকর্তা মো. ওয়াসিম উল্লাহ বলেন, আমাদের দৈনিক ডিমের দরকার হয় ২ থেকে ৩ লাখ। সে জায়গায় কাজী ফার্মস ডিম দেয় মাত্র ২০ থেকে ৩০ হাজার। তাহলে আমরা তো শুধু একটা কোম্পানি থেকে এতবড় জোগান পাচ্ছি না। আমাদের বিভিন্ন কোম্পানি থেকে বিভিন্ন দরে ডিম কেনা। আমরা বা সবাই যদি কম দামের ডিম কিনতে পারতাম, তাহলে বিক্রিও সেই অনুযায়ী করতাম।

    বাজারে ডিমের অহেতুক মূল বৃদ্ধি এবং যারা ডিম নিয়ে কারসাজি করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ভোক্তা অধিকার অধিদফতরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘ভোক্তা অধিকার ইতিমধ্যেই ডিমের মূল্যবৃদ্ধির পেছনে যারা আছে অভিযান চালিয়ে তাদের খুঁজে বের করে জরিমানা করেছে। এই অভিযান এখনও চলমান। শুধু ডিম নয়; আমরা আলু, পেঁয়াজ ও গরুর মাংসসহ সবকিছুর মূল্যবৃদ্ধির সময় কিন্তু অক্লান্ত পরিশ্রম করে সেটা নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেছি।’

    ঢাকা বাইপাস এক্সপ্রেস: দুই ঘণ্টার রাস্তা যাওয়া যাবে আধা ঘণ্টায়

    তবে বিভিন্ন নামী কোম্পানির ডিমের মূল্যে যে ফারাক, সেই বিষয়টি তিনি প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপর চাপিয়ে বলেন, ‘আমাদের তো আসলে পর্যাপ্ত লোকবল নেই। আমরা চাইলেই সবকিছু করতে পারি না। আমি লোকবল বাড়ানোর বিষয়ে বেশ কয়েকবার কথা বলেছি। এখন সরকার যদি চায় বা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যদি মনে করেন যে, ভোক্তা অধিকারে লোকবল বাড়ানো প্রয়োজন তাহলে তারা বাড়াবেন। নয়তো তো আমাদের কিছু করার নেই। এখন যে অবস্থা দাঁড়িয়েছে আমাদের উপজেলা পর্যায়ে পর্যন্ত লোকবল নিয়োগ দেওয়া প্রয়োজন।’- বাংলা ট্রিবিউন

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অর্থনীতি-ব্যবসা কীভাবে? ডিমের ডিমের বাজার দাম, বাড়লো,
    Related Posts

    ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি

    July 3, 2025

    বার্ষিক রপ্তানী বাড়লেও কমেছে জুনে

    July 3, 2025
    Bangladesh bank

    মানিচেঞ্জার লাইসেন্স ইস্যু ও নবায়নে নতুন নীতিমালা

    July 3, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ওয়েব সিরিজ

    আপনার রাতের ঘুম উড়িয়ে দেবে এই ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন

    Girls

    মেয়েদের বয়স ত্রিশ হলে গোপনে যা করেন

    mithila

    মিথিলা সম্পর্কে চমকপ্রদ ৬ তথ্য

    ওয়েব সিরিজ

    উল্লুর নতুন ওয়েব সিরিজ রিলিজ, নতুন শুরু, নতুন রোমাঞ্চ!

    ড্যান্স

    ভোজপুরি গানে দুর্দান্ত ড্যান্স দিয়ে সমস্ত সীমা অতিক্রম করলেন যুবতী

    ওয়েব সিরিজ হট

    সাহসিকতার সমস্ত সীমা অতিক্রম করলো এই ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন

    Trump

    পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে কী কথা হলো, জানালেন ট্রাম্প

    রাশিয়ার নারীরা

    রাশিয়ার নারীরা কেন এত সুন্দর হয়

    ওয়েব সিরিজ হট

    রিলিজ হল রোমান্সে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন

    চাহিদা

    নারীদের শারিরীক চাহিদা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.