Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কিভাবে কাজ করে ডিজিটাল মুদ্রা
    অর্থনীতি-ব্যবসা

    কিভাবে কাজ করে ডিজিটাল মুদ্রা

    Saiful IslamJune 16, 20226 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : বাংলাদেশে ২০২২-২৩ অর্থ বছরের বাজেট প্রস্তাবনায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ডিজিটাল মুদ্রা চালুর বিষয়টি পরীক্ষা করার প্রস্তাব দিয়ে বলেছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে এ মুদ্রা চালুর জন্য এর সম্ভাব্যতা যাচাই করবে সরকার। যেভাবে কাজ করবে এ ডিজিটাল মুদ্রা।

    মূলত ক্রিপ্টোকারেন্সির মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার ঝুঁকিপূর্ণ ব্যবহার বাড়তে থাকায় এখন অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের নিজস্ব মুদ্রার ডিজিটাল সংস্করণ চালুর লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে।

    অর্থমন্ত্রী বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিজিটাল মুদ্রা চালুর মূল উদ্দেশ্য হলো ভার্চুয়াল লেনদেনের অর্থ আদান-প্রদান সহজ করা এবং স্টার্টআপ ও ই-কমার্স ব্যবসাকে উৎসাহ দেয়া। এসব কারণেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিজিটাল মুদ্রা চালু নিয়ে একটি ফিজিবিলিটি স্টাডি করা হবে বলে বাজেট ভাষণে জানান তিনি।

    বিশ্বে জনপ্রিয় হয়ে ওঠছে ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চুয়াল মুদ্রা। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বিটকয়েন, লাইটকয়েন, এথেরিয়াম, রিপলের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার লেনদেন হচ্ছে। যদিও বাংলাদেশে এগুলো বৈধ নয়।

    ডিজিটাল এসব মুদ্রা লেনদেন হয় ভার্চুয়ালি অর্থাৎ টাকা বা কাগজের নোটের মতো এগুলো দৃশ্যমান নয়। তবে এখন যেসব ক্রিপ্টোকারেন্সি আছে সেগুলোর কার্যত কোনো কর্তৃপক্ষ নেই এবং যেকোনো জায়গা থেকে যেকোনো ব্যক্তি যেকোনো সময় এর লেনদেন করতে পারেন।

       

    অর্থাৎ পুরো বিষয়টি হয়, এটি কোনো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। যদিও কোনো কোনো দেশ এখন খতিয়ে দেখছে, ক্রিপ্টোকারেন্সিকে কিভাবে একটি মনিটরিংয়ের আওতায় আনা যায়।

    ২০০৯ সালে প্রথম ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে এসেছিল বিটকয়েন। একপর্যায়ে এ বিটকয়েনের দাম ৬০ হাজার ডলারও ছাড়িয়েছিল। কিন্তু এর লেনদেন, বিনিময় হার ও আইনগত ভিত্তি না থাকায় বড় বড় প্রতারণার ঘটনাও ঘটছে এসব মুদ্রা নিয়ে।

    এ কারণেই এখন আলোচনায়, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে ডিজিটাল মুদ্রা ইস্যু করা যায় কিনা।

    ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস বিশেষজ্ঞ তহুরুল হাসান বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক কাগজের নোট বা মুদ্রা সরবরাহ করে যা ভল্টে বা মার্কেটে মানুষের পকেটে থাকে। সেটি দেখা যায়। কিন্তু ডিজিটাল মুদ্রা এমন দৃশ্যমান হবে না।

    তিনি বলেন, অনেকটা বিকাশ বা নগদে যেমন ডিজিটাল ওয়ালেটে টাকা থাকে। ডিজিটাল মুদ্রাও তেমনি থাকবে। তবে নগদে বা বিকাশে যেমন ক্যাশ টাকাটা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা এজেন্টকে দিয়ে আনাতে হয়, এখানে তা হবে না। এখানে শুরু থেকেই সব ডিজিটাল হবে।

    অর্থাৎ হয়তো কেন্দ্রীয় ব্যাংক ১০০ টাকা ইস্যু করবে। এর মধ্যে ৭০ টাকা কাগজের নোট আর বাকি ৩০ টাকা ডিজিটাল। এখন কেউ যেমন কাগজের নোট সংগ্রহ করে পকেটে রাখতে পারবে তেমনি ওই ৩০ টাকা থেকে ডিজিটাল মুদ্রা নিয়ে তার অ্যাকাউন্ট বা ডিজিটাল ওয়ালেটে রাখতে পারবে।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগের শিক্ষক ড. সুবর্ণ বড়ুয়া বলেন, ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার আপডাউন করে কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডিজিটাল মুদ্রা ইস্যু করলে সেটি টাকার মতো ব্যবহার হবে।

    অর্থাৎ ১০০ টাকার কাগজের নোটের যে ব্যবহার ও যে মান, ঠিক ওই একই ব্যবহার হবে ১০০ টাকার ডিজিটাল মুদ্রার ক্ষেত্রেও।

    তিনি বলেন, কাগজের নোটের মতো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিজিটাল মুদ্রার একটি অ্যাসেট ব্যাকআপ থাকবে। অর্থাৎ বাজারে আসা টাকার বিপরীতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে যেমন রিজার্ভ বা সোনা থাকে তেমনটি হবে ডিজিটাল মুদ্রার ক্ষেত্রেও।

    ডিজিটাল মুদ্রা কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইস্যু করলেও এর জন্য একটি ইকো সিস্টেম দরকার হবে বলে মনে করেন তহুরুল হাসান।

    অর্থাৎ টাকার মতোই সব কাজে সব জায়গায় ডিজিটাল মুদ্রা দিয়ে পণ্য বা সেবা ক্রয় বিক্রয়ের সুযোগ থাকতে হবে।

    তিনি বলেন, প্রত্যন্ত এলাকার একজন মুদি দোকানীকেও এটি গ্রহণের জন্য প্রস্তুত করতে হবে। অর্থাৎ এটা হবে কাগজের নোটের মতো সার্বজনীন। শুধু ব্যবহারটা হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে।

    বড়ুয়া বলেন, এটি সার্বজনীন করাটাই হবে ডিজিটাল মুদ্রায় লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় কাজ। বাজার ও জনসাধারণকে প্রস্তুত করতে হবে। বাংলাদেশে বিকাশকে গ্রহণ করাতেই দশ বছর লেগেছে। তাই ডিজিটাল মুদ্রার ক্ষেত্রে দরকার হলে আরো সময় নিতে হবে।

    ডিজিটাল মুদ্রা চালু হলে এর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরাসরি গ্রাহকের সাথে কাজ করা শুরু করবে। সেক্ষেত্রে এখন যেসব বাণিজ্যিক ব্যাংক গ্রাহকের সাথে সরাসরি কাজ করে তাদের ভূমিকা কী হবে সেটাও দেখার ব্যাপার হবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

    এখন মুদ্রা আছে তিন ফরম্যাটে- কাগজের মুদ্রা, ই-মানি (মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস), ক্রিপ্টোকারেন্সি (বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রা)। এরপর কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো নিজেদের মুদ্রা ডিজিটাল ফরম্যাটে আনলে সেটি হবে বৈধ ডিজিটাল মুদ্রা।

    বিশেষজ্ঞরা বলেন, ডিজিটাল মুদ্রা কখনো চালু হলে তার আগে অনেক প্রশ্নের জবাব খুঁজতে হবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে। কিন্তু ডিজিটাল মুদ্রা এলে কাগজের মুদ্রা থাকবে না, এমনটি কেউ মনে করছেন না।

    বড়ুয়া বলেন, দেশের সব মানুষের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই। যাদের নেই তারা কিভাবে ডিজিটাল মুদ্রা পাবেন? কাগজের মুদ্রা বিদায় হবে বলে মনে হয় না। বরং দু’টি সমান্তরালভাবে চলতে পারে। যাতে করে মানুষ ডিজিটাল মুদ্রা নগদে রূপান্তর করতে পারে সেই সুযোগও থাকতে হবে।

    তহুরুল হাসান মনে করেন, কাগজের মুদ্রা সহজে বিদায় হবে না। বরং ডিজিটাল মুদ্রা করার আগে বাজার ও মানুষকে ব্যাপকভাবে প্রস্তুত করতে হবে, যা খুবই সময়সাপেক্ষ হতে পারে।

    সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, ডিজিটাল মুদ্রা হ্যাক হলে মানুষ সেই অর্থ আর ফেরত পাবে কিংবা ডিজিটাল ওয়ালেট থেকে টাকা চুরি হলে তার নিয়ন্ত্রণ কিভাবে হবে?

    বাংলাদেশে করোনাকালে সরকার উপবৃত্তির টাকা মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে দিয়েছেন। ওই টাকা অনেক শিক্ষার্থীর অগোচরে অন্যরা তুলে নেন বলে অভিযোগ আছে।

    সাইবার অপরাধ বিশেষজ্ঞ ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তানভীর হাসান জোহা বলেন, ডিজিটাল মুদ্রার ক্ষেত্রেও বড় চ্যালেঞ্জ হবে সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টি। ডিজিটাল মুদ্রার ব্যবহারের জন্য মানুষ ইন্টারনেটে যুক্ত হবে ও পাবলিক নেটওয়ার্কে থাকবে। কিন্তু সেখানে সাইবার নিরাপত্তা কতভাবে লঙ্ঘিত হতে পারে সেটি আগে যাচাই করে দেখতে হবে। ঝুঁকিগুলো সঠিকভাবে নিরূপণ করতে হবে। এগুলো ঠিক মতো না করে ডিজিটাল মুদ্রা চালু হলে সেটি চরম ঝুঁকির হবে বলে জানান তিনি।

    অন্যদিকে ড. সুবর্ণ বড়ুয়া বলেন, ডিজিটাল ওয়ালেট বা লেনদেনের বিষয়টি প্রযুক্তিগতভাবে দেখভাল করাটাও চ্যালেঞ্জের বিষয় হবে। সবাইকে নিজের ওয়ালেট ব্যবহার সম্পর্কে জানতে হবে। এগুলো নিয়ে সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন থাকতে হবে।

    উল্লেখ্য, বিকাশ বা নগদের পাসওয়ার্ড বা পিন গোপন না রাখার কারণেও অনেকে অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে টাকা উধাও হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটে।

    ডিজিটাল কারেন্সি নিয়ে সম্প্রতি এক ওয়েবিনার উপস্থাপনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেম ডিপার্টমেন্ট-এর অতিরিক্ত পরিচালক শাহ মোহাম্মদ জিয়াউল হক জানান, ক্যারিবিয়ান দ্বীপ বাহামা ও নাইজেরিয়া ডিজিটাল মুদ্রা চালু করে।

    অন্যদিকে চীন পাইলট প্রজেক্ট শেষ করে সব প্রস্তুত করলেও এখনো ডিজিটাল মুদ্রা ইস্যু করেনি। আবার যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের মতো কিছু দেশ ক্রিপ্টোকারেন্সিকে মুদ্রা হিসেবে স্বীকৃতি না দিলেও অ্যাসেট হিসেবে মর্যাদা দিয়েছে।

    তবে বাংলাদেশে কারেন্সি ও অ্যাসেট কোনভাবেই এটি বৈধ নয়।

    ঘানা ও জ্যামাইকা শিগগিরই ডিজিটাল মুদ্রা চালু করতে যাচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে। সুইডেন পাইলট সম্পন্ন করেছে কিন্তু চালু করেনি। ক্যানাডা পাইলট করে এখন চালু না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং তারা নতুন করে এ নিয়ে গবেষণা করবে বলে জানায়।

    শাহ মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেন, কাগজের মুদ্রার সাথে ডিজিটাল মুদ্রার পার্থক্য হলো ফরম্যাটে। দু’টির লেনদেন ও ব্যবহার পদ্ধতি ভিন্ন। তবে ডিজিটাল মুদ্রার ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীকে আরো পরিপক্ব হতে হবে। সবাইকে সেটি গ্রহণ করতে হবে। এমন পরিবেশ তৈরি না হওয়া পর্যন্ত ডিজিটাল মুদ্রা চালু করা যাবে না।

    শাহ মোহাম্মদ জিয়াউল হকের দেয়া তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে টাকা ছাপানো ও নিয়মানুযায়ী নষ্ট বা ব্যবহার অযোগ্য টাকা ধ্বংস করতে গত বছর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হয়। টাকা ছাপানোর পর বিতরণেও হয়ে থাকে বিপুল খরচ। ডিজিটাল মুদ্রা চালু হলে এসব খরচ বেঁচে যাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর।

    এছাড়া সব ধরনের পেমেন্ট ও যেকোনো লেনদেন ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন করা যাবে বলে সাধারণ মানুষেরও লেনদেনজনিত ব্যয় কমবে। অথচ এখনো ঢাকার সুপরিচিত শপিং মলগুলোতেই সব ব্যবসায়ীরা কার্ডে টাকা নিতে চান না।

    এসব সুবিধার কারণেই স্থানীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ডিজিটাল মুদ্রার বিষয়ে চিন্তা শুরু হয়েছে বিশ্বজুড়ে।

    তিনি বলেন, বাংলাদেশেও ডিজিটাল মুদ্রা নিয়ে পাইলট প্রজেক্ট করার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

    সূত্র : বিবিসি

    কাতার থেকে ৬.৩০ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া সংগ্রহ করবে সরকার

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অর্থনীতি-ব্যবসা করে কাজ কিভাবে ডিজিটাল মুদ্রা
    Related Posts
    Loan

    এখন থেকে অনলাইনে আবেদন করেই পাওয়া যাবে ঋণ

    October 4, 2025
    হিলি স্থলবন্দর

    ৬ দিন বন্ধ থাকার পর হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু

    October 4, 2025
    Bazar

    বৃষ্টির প্রভাবে বেড়েছে সবজি ও মরিচের দাম

    October 3, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ভিসা

    বিশ্বের ১০টি দেশে ঘুরতে যেতে পারেন কোন ভিসা ছাড়াই

    Lava Smartphone

    Lava Yuva Smart 2 : বাজেট সেগমেন্টে নতুন শক্তিশালী স্মার্টফোন

    আবরার ফাহাদ

    ডাকসু নেতাদের আবরার ফাহাদের কবর জিয়ারত

    Loan

    এখন থেকে অনলাইনে আবেদন করেই পাওয়া যাবে ঋণ

    হিলি স্থলবন্দর

    ৬ দিন বন্ধ থাকার পর হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু

    প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার

    গণভবন কখনই সরকারিভাবে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ছিল না: উপ প্রেস সচিব

    ওসিকে হত্যার হুমকি

    বিদেশি নম্বর থেকে জাজিরা থানার ওসিকে হত্যার হুমকি ছাত্রলীগ নেতার

    রুনা খান

    ‘সূর্য দেবী’ লুকে কুরুচিকর মন্তব্যের শিকার রুনা খান

    আহমদ রফিক

    শহীদ মিনারে আহমদ রফিককে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন

    নোয়াখালী

    নোয়াখালীতে কিশোরকে কুপিয়ে হত্যা, জড়িতদের খুঁজছে পুলিশ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.