Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home জুমার নামাজ কত রাকাত, পড়ার নিয়ম ও না পড়ার শাস্তি
    ইসলাম ধর্ম

    জুমার নামাজ কত রাকাত, পড়ার নিয়ম ও না পড়ার শাস্তি

    April 26, 20248 Mins Read

    ধর্ম ডেস্ক : জুমার নামাজ মুসলমানদের জন্য অন্যতম একটি নামাজ। জুমার অর্থ একত্রিত হওয়া, সম্মিলিত হওয়া, কাতারবদ্ধ হওয়া। যেহেতু, সপ্তাহের নির্দিষ্ট দিন শুক্রবার মুমিন-মুসলমানগণ একটি নির্দিষ্ট সময়ে একই স্থানে একত্রিত হয়ে জামায়াতের সঙ্গে সে দিনের জোহরের নামাজের পরিবর্তে এই নামাজ ফরযরূপে আদায় করে, সে জন্য এই নামাজকে ‘জুমার নামাজ’ বলা হয়। জুমার দিন সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য হাদিস গ্রন্থগুলোতে একাধিক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। জুমা নামে পবিত্র কোরআনে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেছেন,

    জুমা

    يٰٓاَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْٓا اِذَا نُوْدِيَ لِلصَّلٰوةِ مِنْ يَّوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا اِلٰى ذِكْرِ اللّٰهِ وَذَرُوا الْبَيْعَۗ ذٰلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ اِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُوْنَ – فَاِذَا قُضِيَتِ الصَّلٰوةُ فَانْتَشِرُوْا فِى الْاَرْضِ وَابْتَغُوْا مِنْ فَضْلِ اللّٰهِ وَاذْكُرُوا اللّٰهَ كَثِيْرًا لَّعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ ( الجمعة: ٩ -١٠)

    অর্থ : পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, হে মুমিনগণ! জুমার দিন যখন নামাযের জন্য ডাকা হয়, তখন আল্লাহর স্মরণের দিকে এসো এবং ক্রয়-বিক্রয় পরিত্যাগ কর, এটাই তোমাদের জন্য অতি উত্তম, যদি তোমরা জানতে! অতঃপর যখন নামায শেষ হয়, তখন জমিনে ছড়িয়ে পড়, আর আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান কর এবং আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করতে থাক যাতে তোমরা সাফল্য লাভ করতে পার। (সুরা জুমা : ৯-১০)

    জুমার নামাজ পড়ার নিয়ম : জুমার নামাজে দুই রাকাত ফরজ রয়েছে। এছাড়া ফরজ নামাজের পূর্বে চার রাকাত কাবলাল জুমা এবং পরে চার রাকাত বাদাল জুমা (সুন্নত নামাজ) আদায় করতে হয়। জোহরের নামাজের মতো ব্যক্তি চাইলে এসময় অতিরিক্ত নফল নামাজ আদায় করতে পারে। তবে এসকল নফল নামাজ জুমার অংশ হিসেবে পড়া হয় না এবং তা আবশ্যকীয়ও নয় বরং ব্যক্তি তা স্বেচ্ছায় করতে পারে এবং না করলে তার দোষ হয় না। জুমার নামাজ জামাতের সাথে আদায় করা আবশ্যিক এবং তা একাকী আদায় করার নিয়ম নেই।

    কোরআনে জুমার নামাজের সময় হলে কাজ বন্ধ করে নামাজের জন্য মসজিদে যাওয়ার প্রতি তাগিদ দেওয়া হয়েছে। তবে কোনো ব্যক্তি যদি যুক্তিসঙ্গত কারণবশত (যেমন খুব অসুস্থ ব্যক্তি) জুমা আদায় করতে না পারে তবে তার ক্ষেত্রে জোহরের নামাজ আদায় করা নিয়ম। তাছাড়া কিছু ক্ষেত্রে সুস্থ ব্যক্তির উপর, যেমন ভ্রমণকারী (মুসাফির) অবস্থায় জুমার আবশ্যকতা থাকে না এবং সেক্ষেত্রে জোহরের নামাজ আদায় করলে তা গ্রহণীয় হয়। তবে ভ্রমণকারী চাইলে জুমা আদায় করতে পারে।

    জুমার নামাজ কয় রাকাত ও কি কি : জুমার নামাজের ওয়াক্ত যোহরের ওয়াক্তের সময়। জুমার দিন দুপুরে গোসল করে পরিষ্কার পোশাক পরিধান করে আজানের সঙ্গে সঙ্গে মসজিদে উপস্থিত হয়ে নামাজ আদায় করা উত্তম। জুম্মার নামাজের রাকাতের সংখ্যা- চার রাকাত কাবলাল জুমা, দুই রাকাত ফরজ, চার রাকাত বাদাল জুমা।

    মেয়েদের জুমার নামাজের নিয়ম : জুমার সালাতের খুতবার সময় সালাত আদায় করা জায়েজ। নারীদের জন্য জুমার সালাতের শেষ হওয়ার অপেক্ষা করার কোনো সুযোগ নেই, যেহেতু জুমার সালাত তাদের ওপর ওয়াজিব নয়। সুতরাং তারা জুমার সালাতের জন্য অপেক্ষা করবেন না, বরং যখনই আজান হবে, অর্থাৎ ওয়াক্ত হয়ে যাবে, তখনই জোহরের সালাত আদায় করে নেবেন, যদি তারা জুমায় অংশগ্রহণ না করেন। তবে নারীরা জুমাতে অংশগ্রহণ করলে তারা জুমার সালাতের জন্য অপেক্ষা করবেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমার সালাত আদায় করবেন। দুটাই নারীদের জন্য জায়েজ।

    নারীদের জুমাতে অংশগ্রহণ করার বিষয়েও আল্লাহর নবীর (সা.) নির্দেশনা রয়েছে এবং অংশগ্রহণ করতেও তিনি বাধা দেননি বা নিষেধ করেননি। যদি জুমাতে অংশগ্রহণ করেন, তাহলে তাদের পক্ষ থেকে জোহরের সালাত আদায় করা হয়ে যাবে, তাদের আর ভিন্নভাবে জোহর আদায় করতে হবে না। কিন্তু যদি তারা জুমার সালাতে অংশগ্রহণ না করেন, তাহলে জোহরের সালাত আদায় করতে পারেন। এর জন্য শর্ত নয় যে ইমাম সাহেব মসজিদে সালাত আদায় শেষ করবে অথবা খুতবা অথবা সালাত দুটোই শেষ করবে, তার পরে নারীরা ঘরে সালাত আদায় করবেন। বিষয়টি হলো যখনই ওয়াক্ত হয়ে যাবে, তখনই জোহরের সালাত আদায় করতে পারবেন নারীরা। এটি তাদের জন্য জায়েজ রয়েছে।

    জুমার নামাজ না পড়লে যেসব শাস্তি পেতে হবে : একজন মুসলমান হওয়ার প্রধান শর্ত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা। আর একজন মুসলমান ও কাফেরের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করে নামাজ। আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তাঁর ইবাদতের জন্য। আর মানুষের কাজ হচ্ছে ঈমান আনার পরই জীবনের প্রত্যেকটি কাজেই আল্লাহর বিধান অনুসরণ করে চলা। আর এই কাজের মধ্যে শুক্রবারের দিন জোহরের নামাজের পরিবর্তে জুমার নামাজকে ফরজ করা হয়েছে, যা আমাদের জন্য আল্লাহর এক অন্যতম রহমত। তাই মুসলমান হিসেবে জুমার নামাজ পড়া অত্যন্ত জরুরি। যারা জুমার নামাজ থেকে বিমুখ থেকে অন্য কাজকর্মে নিজেকে ব্যস্ত রাখেন, আল্লাহতায়ালাও তার দিক থেকেও বিমুখ থাকেন।

    পবিত্র কোরআনুল কারিমের ৬২তম সুরা ‘আল জুমআ’-তে আল্লাহ তাআলা জুমার নামাজের অসামান্য গুরুত্ব বোঝাতে ইরশাদ করেছেন-

    یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا نُوۡدِیَ لِلصَّلٰوۃِ مِنۡ یَّوۡمِ الۡجُمُعَۃِ فَاسۡعَوۡا اِلٰی ذِکۡرِ اللّٰهِ وَ ذَرُوا الۡبَیۡعَ ؕ ذٰلِکُمۡ خَیۡرٌ لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ

    হে মুমিনগণ, যখন জুমার দিনে নামাজের জন্য আহ্বান করা হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে ধাবিত হও। আর বেচা-কেনা বর্জন কর। এটাই তোমাদের জন্য সর্বোত্তম, যদি তোমরা জানতে।’ (সুরা জুমা ; আয়াত ৯)

    السَّبَّاقِ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ “‏ إِنَّ هَذَا يَوْمُ عِيدٍ جَعَلَهُ اللَّهُ لِلْمُسْلِمِينَ فَمَنْ جَاءَ إِلَى الْجُمُعَةِ فَلْيَغْتَسِلْ وَإِنْ كَانَ طِيبٌ فَلْيَمَسَّ مِنْهُ وَعَلَيْكُمْ بِالسِّوَاكِ ‏”‏ ‏.‏

    অর্থ : ইবনু আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, নিশ্চয় আল্লাহ এই দিনকে মুসলিমদের ঈদের দিনরূপে নির্ধারণ করেছেন। অতএব যে ব্যক্তি জুমু’আর সালাত আদায় করতে আসবে সে যেন গোসল করে এবং সুগন্ধি থাকলে তা শরীরে লাগায়। আর মিসওয়াক করাও তোমাদের কর্তব্য। (ইবনে মাজাহ : ১০৯৮)

    حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ أَبِي بُكَيْرٍ، حَدَّثَنَا زُهَيْرُ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَقِيلٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَزِيدَ الأَنْصَارِيِّ، عَنْ أَبِي لُبَابَةَ بْنِ عَبْدِ الْمُنْذِرِ، قَالَ قَالَ النَّبِيُّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ “‏ إِنَّ يَوْمَ الْجُمُعَةِ سَيِّدُ الأَيَّامِ وَأَعْظَمُهَا عِنْدَ اللَّهِ وَهُوَ أَعْظَمُ عِنْدَ اللَّهِ مِنْ يَوْمِ الأَضْحَى وَيَوْمِ الْفِطْرِ فِيهِ خَمْسُ خِلاَلٍ خَلَقَ اللَّهُ فِيهِ آدَمَ وَأَهْبَطَ اللَّهُ فِيهِ آدَمَ إِلَى الأَرْضِ وَفِيهِ تَوَفَّى اللَّهُ آدَمَ وَفِيهِ سَاعَةٌ لاَ يَسْأَلُ اللَّهَ فِيهَا الْعَبْدُ شَيْئًا إِلاَّ أَعْطَاهُ مَا لَمْ يَسْأَلْ حَرَامًا وَفِيهِ تَقُومُ السَّاعَةُ مَا مِنْ مَلَكٍ مُقَرَّبٍ وَلاَ سَمَاءٍ وَلاَ أَرْضٍ وَلاَ رِيَاحٍ وَلاَ جِبَالٍ وَلاَ بَحْرٍ إِلاَّ وَهُنَّ يُشْفِقْنَ مِنْ يَوْمِ الْجُمُعَةِ ‏”‏ ‏.‏

    অর্থ : আবূ লুবাবা ইবনু আবদুল মুনযির (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, জুমু’আর দিন হলো সপ্তাহের দিনসমূহের নেতা এবং তা আল্লাহ্‌র নিকট অধিক সম্মানিত। এ দিনটি আল্লাহ্‌র নিকট কুরবানীর দিন ও ঈদুল ফিতরের দিনের চেয়ে অধিক সম্মানিত। এ দিনে রয়েছে পাঁচটি বৈশিষ্ট্যঃ এ দিন আল্লাহ আদম (আলাইহিস সালাম) কে সৃষ্টি করেন, এ দিনই আল্লাহ তাঁকে পৃথিবীতে পাঠান এবং এ দিনই আল্লাহ তাঁর মৃত্যু দান করেন। এ দিনে এমন একটি মুহূর্ত আছে, কোন বান্দা তখন আল্লাহ্‌র নিকট কিছু প্রার্থনা করলে তিনি তাকে তা দান করেন, যদি না সে হারাম জিনিসের প্রার্থনা করে এবং এ দিনই ক্বিয়ামাত (কিয়ামত) সংঘটিত হবে। নৈকট্যপ্রাপ্ত ফেরেশতাগণ, আসমান-যমীন, বায়ু, পাহাড়-পর্বত ও সমুদ্র সবই জুমুআহর দিন শংকিত হয়। (ইবনে মাজাহ : ১০৮৪)

    حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ أَبِي الزِّنَادِ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ذَكَرَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ فَقَالَ ‏ “‏ فِيهِ سَاعَةٌ لاَ يُوَافِقُهَا عَبْدٌ مُسْلِمٌ، وَهْوَ قَائِمٌ يُصَلِّي، يَسْأَلُ اللَّهَ تَعَالَى شَيْئًا إِلاَّ أَعْطَاهُ إِيَّاهُ ‏”‏‏.‏ وَأَشَارَ بِيَدِهِ يُقَلِّلُهَا‏.‏

    অর্থ : হযরত আবূ হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমু’আর দিন সম্পর্কে আলোচনা করেন এবং বলেন, এ দিনে এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে, যে কোন মুসলিম বান্দা যদি এ সময় সালাতে দাঁড়িয়ে আল্লাহ্‌র নিকট কিছু চায়, তা হলে তিনি তাকে অবশ্যই তা দান করে থাকেন এবং তিনি হাত দিয়ে ইশারা করে বুঝিয়ে দিলেন যে, সে মুহূর্তটি খুবই সংক্ষিপ্ত। (সহীহ বুখারী : ৯৩৫)

    حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا الْحُسَيْنُ بْنُ عَلِيٍّ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَزِيدَ بْنِ جَابِرٍ، عَنْ أَبِي الأَشْعَثِ الصَّنْعَانِيِّ، عَنْ شَدَّادِ بْنِ أَوْسٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏”‏ إِنَّ مِنْ أَفْضَلِ أَيَّامِكُمْ يَوْمَ الْجُمُعَةِ فِيهِ خُلِقَ آدَمُ وَفِيهِ النَّفْخَةُ وَفِيهِ الصَّعْقَةُ فَأَكْثِرُوا عَلَىَّ مِنَ الصَّلاَةِ فِيهِ فَإِنَّ صَلاَتَكُمْ مَعْرُوضَةٌ عَلَىَّ ‏”‏ ‏.‏ فَقَالَ رَجُلٌ يَا رَسُولَ اللَّهِ كَيْفَ تُعْرَضُ صَلاَتُنَا عَلَيْكَ وَقَدْ أَرَمْتَ – يَعْنِي بَلِيتَ – ‏.‏ فَقَالَ ‏”‏ إِنَّ اللَّهَ قَدْ حَرَّمَ عَلَى الأَرْضِ أَنْ تَأْكُلَ أَجْسَادَ الأَنْبِيَاءِ ‏”‏ ‏.‏

    অর্থ : রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমাদের সর্বোত্তম দিন হলো জুমু’আর দিন। এ দিন আদম (আলাইহিস সালাম) কে সৃষ্টি করা হয়েছে, এ দিন শিঙ্গায় ফুঁ দেওয়া হবে এবং তাতে বিকট শব্দ হবে। অতএব তোমরা এ দিন আমার উপর প্রচুর পরিমাণে দুরূদ পাঠ করো। তোমাদের দুরূদ অবশ্যই আমার নিকট পেশ করা হয়। এক ব্যক্তি বলেন, হে আল্লাহ্‌র রাসূল! কিভাবে আমাদের দুরূদ আপনার নিকট পেশ করা হবে, অথচ আপনি তো অচিরেই মাটির সাথে একাকার হয়ে যাবেন? তিনি বলেন, আল্লাহ নবীগণের দেহ ভক্ষণ মাটির জন্য হারাম করেছেন। (ইবনে মাজাহ : ১০৮৪)

    حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرٍو، قَالَ حَدَّثَنِي عُبَيْدَةُ بْنُ سُفْيَانَ الْحَضْرَمِيُّ، عَنْ أَبِي الْجَعْدِ الضَّمْرِيِّ، – وَكَانَتْ لَهُ صُحْبَةٌ – أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ “‏ مَنْ تَرَكَ ثَلاَثَ جُمَعٍ تَهَاوُنًا بِهَا طَبَعَ اللَّهُ عَلَى قَلْبِهِ ‏”‏ ‏.‏

    অর্থ : রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি বিনা কারণে অলসতা হেতু তিনটি জুমু’আর নামায পরিত্যাগ করে আল্লাহ তার অন্তরের উপর মোহর মেরে দেন (যাতে কোন কল্যাণ তাতে প্রবেশ করতে না পারে, ফলে তাতে কল্যান ও বরকত প্রবেশের দ্বার বন্ধ হয়ে যায়)। (আবূ দাউদ : ১০৫২)

    পবিত্র জুমা দিবসে মুসলমান ধনী-দরিদ্র, উচু-নীচু, ছোট-বড় সবাই একই কাতারে দাঁড়িয়ে জুমার নামাজ আদায় করে। কেন না মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র জুমার নামাজ আমাদের ওপর অপরিহার্য করেছেন।

    ‘হিটস্ট্রোকে মারা যাচ্ছে দিনে লক্ষাধিক মুরগি’

    সুতরাং জুমার নামাজ মুসলিম উম্মাহর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদাত। আর জুমার দিনের মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য অন্যান্য দিনের চেয়ে অনেকগুণ বেশি। জুমার নামাজ এবং এ দিনের আমল বর্জন থেকে বিরত থাকা জরুরি। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে এ দিনের নামাজ ও আমল যথাযথ পালন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ইসলাম কত জুমার ধর্ম না নামাজ নিয়ম, পড়ার রাকাত, শাস্তি
    Related Posts

    জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

    June 7, 2025
    বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার ৫ জামাত, প্রথমটি ৭টায়

    বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

    June 7, 2025
    পশু কোরবানির নিয়ম-দোয়া

    কোরবানির পশু জবাইয়ের দোয়া

    June 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Starlink

    কোন কোন দেশে স্টারলিঙ্ক সক্রিয়? কোথায় কত খরচ?

    WhatsApp

    হোয়াটসঅ্যাপে ফোন নাম্বার গোপন রাখবেন যেভাবে

    প্রথমবারের মতো বাংলা ছবিতে সঞ্জয় মিশ্র, সঙ্গী ঋত্বিক-সোহিনী!

    Soudi Visa

    বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানসহ ১৪ দেশকে ভিসা দেবে না সৌদি আরব

    Red Meat

    লাল মাংস খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

    ওয়েব সিরিজ

    নিষিদ্ধ ভালোবাসার গল্প যা শেষ হয় না, একা দেখুন এই ওয়েব সিরিজ

    Jhoor

    রাতে যেসব জেলায় ঝড় বইতে পারে

    ওয়েব সিরিজ

    প্রয়োজনের চেয়েও বেশী সাহসী, নতুন ওয়েব সিরিজে ঝড় তুললেন আয়েশা কাপুর!

    Buy

    অনলাইন কেনাকাটায় ভুলেও যা করবেন না

    ওয়েব সিরিজ

    রোমাঞ্চে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, দেখার জন্য প্রস্তুত!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.