বিনোদন ডেস্ক : হলিউড তারকা টম ক্রুজ মানেই ‘মিশন ইম্পসিবল’। নামে ইম্পসিবল হলেও ছবিতে আদতে অসম্ভব কাজগুলোই করে দেখান এই অভিনেতা। দুর্দান্ত সব স্টান্ট নিজেই করেন। এর সঙ্গে থাকে অ্যাকশন আর রহস্য-রোমাঞ্চের ছোঁয়া। যা দেখে চমকিত হয় দর্শক-ভক্তরা।
গত ১২ জুলাই এই ফ্র্যাঞ্চাইজির সপ্তম সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। নাম ‘মিশন ইম্পসিবল: ডেড রিকনিং পার্ট ওয়ান’। মুক্তির পর থেকে বৈশ্বিক বাজারে দারুণ ব্যবসা করছে ছবিটি। স্পষ্ট করে বললে, ‘মিশন ইম্পসিবল’ সিরিজের অতীতের সবগুলো সিনেমা থেকে এটির আয়ের গতি বেশি।
প্রথম সপ্তাহেই ছবিটি বিশ্বব্যাপী ২৩৫ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে। এর মধ্যে ১৫৫ মিলিয়ন ডলার এসেছে বিশ্বের ৭০টি দেশ-অঞ্চল (চীন ও জাপান ছাড়া) থেকে। প্রথম সপ্তাহের আয়ের নিরিখে এটি ‘মিশন ইম্পসিবল ৬’র চেয়ে ১৫ শতাংশ এগিয়ে।
শুধু তাই নয়, প্রথম উইকেন্ডে আমেরিকায় ছবিটির আয় ছাড়িয়ে গেছে ৮০ মিলিয়ন ডলার। যা ‘মিশন ইম্পসিবল’ ফ্র্যাঞ্চাইজির সর্বোচ্চ ওপেনিং উইকেন্ড কালেকশন।
যদিও এটাকে অ্যাভারেজ আয় বলেই মনে করছেন মার্কিন সিনেমা কনসালট্যান্ট ডেভিড এ গ্রস। তার দাবি, “মিশন ইম্পসিবল’র মতো সিরিজের এমন অ্যাকশন-থ্রিলার সিনেমার ক্ষেত্রে এই আয় (স্থানীয় বাজারে) মোটামুটি অ্যাভারেজ ধরা যায়। কারণ বিদেশে এমন অ্যাকশন সিনেমার আয় বেশ ভালো।”
ব্রাজিল ভক্তের কাণ্ড : পরীক্ষার প্রশ্নে মেসি প্রসঙ্গ, তাই উত্তর দেয়নি!
উল্লেখ্য, ‘মিশন ইম্পসিবল ৭’র প্রথম এই পর্ব নির্মাণ করেছেন ক্রিস্টোফার ম্যাককুয়ারিন। নির্মাতার সঙ্গে যৌথভাবে ছবিটি প্রযোজনা করেছেন টম ক্রুজ নিজেই। ছবিতে টমের সঙ্গে আরও আছেন হেইলি অ্যাটওয়েল, ভিং রেমস, সাইমন পেগ, রেবেকা ফারগুসন, ভানেসা কিরবি প্রমুখ। ২৯১ মিলিয়ন ডলার বাজেটে নির্মিত হয়েছে ছবিটি।
সূত্র: দ্য ইকোনমিক টাইমস ও ভ্যারাইটি
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।