Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home যেভাবে দাবদাহ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব
    জাতীয়

    যেভাবে দাবদাহ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব

    Tarek HasanApril 28, 20246 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : গত ১৮ এপ্রিল রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ ক্লাইমেট ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (বিসিডিপি) শীর্ষক একটি কনসালটেশন সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া। স্বাগত বক্তব্য ও সঞ্চালনায় ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিন্টিং।

    তাপমাত্রা

    ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় স্বল্পমেয়াদি কর্মসূচির পরিবর্তে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচির দিকে অগ্রসর হওয়াই বিসিডিপির মূল উদ্দেশ্য। জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি মোকাবিলায় কম কার্বন নির্গমনের প্রযুক্তি বাস্তবায়ন বিসিডিপির পরিকল্পনায় রয়েছে। সেই লক্ষ্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নেতৃত্বে বিসিডিপি গঠিত হচ্ছে। টেকসই উন্নয়নে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমানো, অভিযোজন ও প্রাকৃতিক সম্পদের সংরক্ষণে বিসিডিপি কাজ করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। ফলে বায়ুমণ্ডলে কার্বনের নির্গমন কমিয়ে জলবায়ু সহনশীল পরিবেশের উন্নয়নে বিসিডিপি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে। তাছাড়া বিসিডিপি কৃষি ও প্রাকৃতিক সম্পদের সংরক্ষণ, পরিকল্পিত নগরায়ণ ও শিল্পায়নে ভূমিকা রাখবে।

    বর্তমানে সমগ্র বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে উদ্বিগ্ন। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, জলবায়ু পরিবর্তনই বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য দায়ী। কদিন ধরে দেশে প্রতিদিন গড়ে ৩৯ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা রেকর্ড করা হচ্ছে। তাছাড়া বছরে মাত্র তিন থেকে চার মাস শীতের প্রার্দুভাব দেখা যাচ্ছে। হঠাৎ মার্চ মাস থেকে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে। যদিও ফসল উৎপাদনের জন্য শীত ও গ্রীষ্ম উভয় মৌসুমে নির্দিষ্ট পরিমাণ তাপমাত্রার প্রয়োজন। শীতে সর্বোচ্চ ১৮ থেকে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ফসল উৎপাদন ভালো হয়। অন্যদিকে গ্রীষ্মে সর্বোচ্চ ২৭ থেকে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ফসল ভালো জন্মায়। তাপমাত্রার বৃদ্ধির কারণে শীত ও গ্রীষ্ম উভয় মৌসুমেই কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় ফসল উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে। বাংলাদেশের গড় তাপমাত্রা ২৪ থেকে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রার এ সীমাকে লক্ষ করেই ফসলের জাতগুলো আবিষ্কৃত হয়েছে। তাপমাত্রা বৃদ্ধির বর্তমান প্রবণতা যদি অব্যাহত থাকে, তাহলে কৃষি ফসল উৎপাদন ব্যাহত হয়ে ভবিষ্যতে খাদ্য সংকটও দেখা দিতে পারে। এটা মাথায় রেখে বিসিডিপির আওতায় তাপমাত্রাসহিষ্ণু বিভিন্ন ফসলের জাত গবেষণার মাধ্যমে উন্নয়নের দিকে নজর দেওয়া উচিত। নতুবা ভবিষ্যতে বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশগুলোয় খাদ্য সংকটের আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।

    তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে জনস্বাস্থ্যও হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। শিশু ও বয়স্ক মানুষের মধ্যে শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দি ও কাশিজনিত বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিচ্ছে। হাসপাতালগুলোতে দাবদাহজনিত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ইতোমধ্যে সরকার দাবদাহের কারণে স্কুল ও কলেজ বন্ধ ঘোষণা করেছে। তাছাড়া প্রচণ্ড দাবদাহে প্রতিদিন মানুষ হিট স্ট্রোকে মারা যাচ্ছে। এ অসহনীয় তাপমাত্রা মোকাবিলায় মানুষ অনবরত এসি ও বৈদ্যুতিক ফ্যান ব্যবহার করছে। গ্রামে বসবাসরত অধিকাংশ মানুষের পক্ষে এসি ব্যবহার সম্ভব না হওয়ায় তাদের অনেকটা প্রাকৃতিক বাতাসের দিকে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে। যদিও বর্তমানে প্রবহমান প্রাকৃতিক বাতাসও অনেকটা গরম।

    এ তাপমাত্রা কমানোর জন্য মানুষের অভিযোজন ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি জলবায়ু সহনশীল পরিবেশের উন্নয়নে নজর দেওয়া উচিত। এ লক্ষ্যে বিসিডিপির মাধ্যমে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি জলবায়ু সহনশীল পরিবেশ গঠনের পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। নতুবা বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্ব দাবদাহজনিত বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।

    দাবদাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত, খেলার মাঠ, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, শিল্প-কারখানা, পণ্য আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। প্রত্যেক মানুষের কাজের পাশাপাশি চিত্তবিনোদনেরও প্রয়োজন রয়েছে। নতুবা কাজের গতি হ্রাস পাওয়ার আশঙ্কা থাকে। সপ্তাহ শেষে অনেকে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘুরতে পছন্দ করে। আবার কেউ কেউ খেলাধুলা করেও আনন্দ উপভোগ করে থাকে। সম্প্রতি গলফ খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথাবার্তায় দেখা গেছে, প্রচণ্ড দাবদাহে তাদের খেলাও ব্যাহত হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও কোভিড-১৯ বিশেষজ্ঞ ড. মোহাম্মদ শাহ আলম মনে করেন, জলবায়ু পরিবর্তনে প্রকৃতি আগের তুলনায় অনেকটা পরিবর্তিত হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনে সৃষ্ট তাপমাত্রার বৃদ্ধিজনিত কারণে কোভিড-১৯ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছিল। ইতোমধ্যে এ প্রাণঘাতী রোগে সমগ্র বিশ্বে ৭০ লাখের বেশি মানুষ মারা গেছে। এভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে করোনার মতো অনাকাঙ্ক্ষিত বিভিন্ন জেনেটিক রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে।

    বর্তমানে দুবাই, চীন, বলিভিয়া, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইন্দোনেশিয়া ও কেনিয়াসহ বিশ্বের অনেক দেশে বন্যার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। পৃথিবীর কোথাও তাপমাত্রা বৃদ্ধি আবার কোথাও বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট বন্যায় জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে। একই পৃথিবীতে পরিবেশের কত পার্থক্য! জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণই এ জন্য দায়ী।

    বস্তুত গ্রিন হাউজ ইফেক্টের কারণে বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ছে। এ গ্রিন হাউজ ইফেক্টের জন্য মানবসৃষ্ট গ্রিন হাউজ গ্যাসই দায়ী। প্রতিনিয়ত সূর্যের তাপে পৃথিবীপৃষ্ঠ উত্তপ্ত হচ্ছে। আবার ওই সূর্যের তাপের কিছু অংশ পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে বায়ুমণ্ডলে ফিরে যায়। যদি পৃথিবীপৃষ্ঠে গ্রিন হাউজ গ্যাসের পরিমাণ বেশি হয়, তাহলে ওই গ্যাসই পৃথিবীপৃষ্ঠে তাপ ধরে রাখতে সাহায্য করে। মানবসৃষ্ট এ গ্রিন হাউজ গ্যাসই পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধিতে অনবরত ভূমিকা রেখে যাচ্ছে। গ্রিন হাউজ গ্যাস হিসাবে কার্বন ডাইঅক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড, ওজোন, ক্লোরোফ্লোরোকার্বন ও জলীয়বাষ্প বায়ুমণ্ডলে দৃশ্যমান রয়েছে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রিন হাউজ গ্যাস হিসাবে হাইড্রোফ্লোরোকার্বন, পারফ্লোরোকার্বন, সালফারহেক্সাফ্লোরাইড ও নাইট্রোজেন ট্রাইফ্লোরাইডকে শনাক্ত করা হয়েছে। এ গ্রিন হাউজ গ্যাসগুলোও বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্বে দাবদাহ বাড়িয়ে যাচ্ছে।

    যানবাহনে ব্যবহৃত অপরিশোধিত পেট্রোলিয়াম, গ্যাসোলিন ও ডিজেল গ্রিন হাউজ গ্যাসের পরিমাণ বাড়িয়ে দিচ্ছে। কয়লা ও প্রাকৃতিক গ্যাসে উৎপাদিত বিদ্যুৎও বায়ুমণ্ডলে গ্রিন হাউজ গ্যাসের পরিমাণ বাড়াচ্ছে। তাছাড়া অপরিকল্পিত শিল্পায়ন, নগরায়ণ ও আবাসন বায়ুমণ্ডলে কার্বনের নিঃসরণ অনবরত বাড়িয়ে যাচ্ছে। বায়ুমণ্ডলে গ্রিন হাউজ গ্যাস বৃদ্ধির জন্য অপরিকল্পিতভাবে পশুপালন, মাটি ও সার ব্যবস্থাপনা, জলমগ্ন অবস্থায় অনবরত ধান উৎপাদনও দায়ী। বন ও জলাভূমি ধ্বংসের কারণেও বায়ুমণ্ডলে গ্রিন হাউজ গ্যাসের পরিমাণ বাড়ছে।

    ২০১২ সালের হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশে বায়ুমণ্ডলে গ্রিন হাউজ গ্যাসের নির্গমন ১৬৯ মিলিয়ন টন কার্বন ডাইঅক্সাইডের সমপরিমাণ ছিল। ওই পরিসংখ্যান বলছে, জ্বালানি খাত থেকে প্রায় ৫৫ শতাংশ গ্রিন হাউজ গ্যাস নির্গমন হয়েছিল। বাকি ৪৫ শতাংশ গ্রিন হাউজ গ্যাস কৃষি ও অন্যান্য খাত থেকে নির্গত হয়েছিল। অন্যদিকে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রায় ৪০৯ মিলিয়ন টন কার্বন ডাইঅক্সাইডের সমপরিমাণ গ্রিন হাউজ গ্যাসের নিঃসরণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ২০১২ সালের তুলনায় প্রায় ২ দশমিক ৪ গুণ বেশি। পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশে ভবিষ্যতে জ্বালানি খাত থেকে প্রায় ৭৬ শতাংশ গ্রিন হাউজ গ্যাস বায়ুমণ্ডলে নির্গমন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যান্য খাত থেকে বাকি ২৪ শতাংশ গ্রিন হাউজ গ্যাসের নির্গমন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ২০১২ থেকে ২০১৯ সালে যথাক্রমে মাথাপিছু গ্রিন হাউজ গ্যাসের নির্গমন শূন্য দশমিক ৯৮ মিলিয়ন টন কার্বন ডাইঅক্সাইড ইকুইভেলেন্ট থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ২৯ মিলিয়ন টনে, যা ২০১২ সালের তুলনায় ৩১ শতাংশ বেশি।

    বর্তমান সরকার গ্রিন হাউজ গ্যাসের নির্গমন কমানোর জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ইলেকট্রিক গাড়ির সংখ্যা বাড়ানো, পরিকল্পিত শিল্পায়ন, পরিকল্পিত নগরায়ণ, সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও খাবার প্রদান, পলিথিনের ব্যবহার কমানো, জলাভূমি সংরক্ষণ, কৃষিতে অলটারনেট ওয়েটিং ও ড্রায়িং, বনায়নের পরিমাণ বাড়ানো, উপকূলীয় অঞ্চলে গাছ লাগানো, জমিতে সুপারিশকৃত সার ও কীটনাশক প্রয়োগ, নদী-নালা-খাল-বিল ও হাওড়গুলো পুনরুদ্ধার, নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎপাদন বাড়ানো, জলবায়ু সহনশীল প্রযুক্তির বিস্তার ও অভিযোজন ক্ষমতা বাড়ানো ইত্যাদি উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে বায়ুমণ্ডলে গ্রিন হাউজ গ্যাসের নির্গমন কমিয়ে প্রচণ্ড দাবদাহের প্রভাব থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করা যেতে পারে।

    পরিশেষে বলা যায়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী জলবায়ু পরিবর্তনে সৃষ্ট তাপমাত্রা ও অন্যান্য প্রভাব মোকাবিলায় উন্নয়ন সহযোগীদের অংশগ্রহণে বিসিডিপি গঠনের ওপর জোর দিয়েছেন। যদিও জলবায়ু পরিবর্তন একটি গ্লোবাল ইস্যু। সেজন্য তিনি এ বিষয়ে সবাইকে একত্রিত হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবিলায় অভিযোজন ও বায়ুমণ্ডলে গ্রিন হাউজ গ্যাসের নির্গমন কমানোর ওপর জোর দিয়েছেন। আশা করা যাচ্ছে, ভবিষ্যতে পার্টনারশিপ গবেষণার মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনে সৃষ্ট অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্যোগের পরিমাণ কমিয়ে জলবায়ু সহনশীল পরিবেশ গড়ে তোলা যাবে।

    ব্যারিস্টার সুমনের পাশে দাঁড়িয়ে লাবন্যময়ী হাসি ভাইরাল, মুখ খুললেন পিয়া জান্নাতুল

    সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যমান দাবদাহ ভবিষ্যতে আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। যদি দাবদাহ বাড়তে থাকে, তাহলে জনজীবন আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠবে। এ পরিস্থিতিতে সরকার ও উন্নয়ন সহযোগীদের অংশীদারত্বমূলক কর্মসূচি ও গবেষণা দেশে দাবদাহ কমাবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

    ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম : অধ্যাপক, পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় করা দাবদাহ, নিয়ন্ত্রণ যেভাবে সম্ভব,
    Related Posts
    Yunus

    জুলাইয়ে তরুণরা যা করেছে, তা চিরস্মরণীয় : প্রধান উপদেষ্টা

    July 15, 2025
    Bank

    জামানত ছাড়াই ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন, কিস্তি মাত্র ২,০৭৬ টাকা!

    July 15, 2025
    হাসনাত

    আমাদের লড়াই শেষ হবে সংসদে গিয়ে : হাসনাত

    July 15, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Jarrow Formulas Nutritional Science

    Jarrow Formulas Nutritional Science:Leading the Supplement Innovation Wave

    কালীগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড

    Kaligonj-Gazipur-Inauguration of product sales and exhibition center for women-3

    কালীগঞ্জে নারী উদ্যোক্তাদের পণ্য বিক্রয় ও প্রদর্শনী কেন্দ্রের উদ্বোধন

    G-Shock India Innovations

    G-Shock India Innovations: Leading Rugged Timekeeping Technology

    Kaligonj-Gazipur-Marches and rallies to protest propaganda against BNP leaders-1

    বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে কালীগঞ্জে মিছিল

    Jumbo Electronics Distribution Excellence

    Jumbo Electronics Distribution Excellence: Leading the Middle East Market

    আধুনিক প্রযুক্তির উপকারিতা

    আধুনিক প্রযুক্তির উপকারিতা: জীবন বদলে দিন সহজেই

    Manikganj

    মানিকগঞ্জে অরক্ষিত অবস্থায় বহুতল ভবন নির্মাণ, পড়ে গিয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

    স্বস্তিকা মুখার্জি

    ওগুলো দেখে প্রস্রাবই করতে পারিনি : স্বস্তিকা মুখার্জি

    নামাজের সময়সূচি সঠিকভাবে জানা কেন জরুরী

    নামাজের সময়সূচি সঠিকভাবে জানা কেন জরুরী?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.