Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home শয়তানের কুমন্ত্রণা ও ওয়াসওয়াসা থেকে বাঁচার উপায়
    ইসলাম ধর্ম

    শয়তানের কুমন্ত্রণা ও ওয়াসওয়াসা থেকে বাঁচার উপায়

    Saiful IslamNovember 29, 20243 Mins Read
    Advertisement

    ধর্ম ডেস্ক : মানবজাতির পরীক্ষিত চিরশত্রু ইবলিস। ইবলিসকে শয়তান বলা হয়, শয়তান মানুষের প্রকাশ্য শত্রু। (সূরা বনি ইসরাইল : আয়াত-৫৩)। আল্লাহতায়ালা তাকে কিছু এমন ক্ষমতা দিয়েছেন যা অন্য কাউকে দেননি, এ প্রসঙ্গে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘অবশ্যই শয়তান আদম সন্তানের শিরা-উপশিরায় বিচরণ করে।’ (সহিহ বুখারি, ১২৮৮)।

    quran-recitation

    শয়তান মানুষের মনে কুমন্ত্রণা ঢেলে দেয়। পবিত্র কুরআন মাজিদে এ মর্মে বর্ণিত হয়েছে, ‘যে কুমন্ত্রণা দেয় মানুষের অন্তরে। জিনের মধ্য থেকে এবং মানুষের মধ্য থেকে।’ (সূরা নাস : আয়াত-৫, ৬)।

    ইবলিস তার মারাত্মক অস্ত্র ‘ওয়াসওয়াসা’ দিয়ে মানব হৃদয়ের রাজপ্রাসাদের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ ইমান হরণ করে এবং মানুষকে কুপ্রবৃত্তির প্ররোচনা দেয়, কুচিন্তায় চিন্তিত ও ব্যতিব্যস্ত করে তোলে। মানুষ যেন দিগ্বিদিক জ্ঞান হারিয়ে বিপথে চলে, কুকর্ম করে এ জন্য সে তার সব শক্তি প্রয়োগ করে বিধ্বংসী মিশন পরিচালনা করে।

       

    তার ধ্বংসাত্মক মিশনের বর্ণনা সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত।

    তিনি বলেন, ‘রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ইবলিস (শয়তান) সমুদ্রের পানির ওপর তার সিংহাসন স্থাপন করে। অতঃপর মানুষের মধ্যে ফিতনা-ফাসাদ সৃষ্টি করার জন্য সেখান থেকে তার বাহিনী চারদিকে প্রেরণ করে। এদের মধ্যে সে শয়তানই তার কাছে সর্বাধিক সম্মানিত যে শয়তান মানুষকে সবচেয়ে বেশি ফিতনায় নিপতিত করতে পারে। তাদের মধ্যে একজন ফিরে এসে বলে, আমি এরূপ এরূপ ফিতনাহ মানুষের মধ্যে সৃষ্টি করেছি। তখন সে (ইবলিস) প্রত্যুত্তরে বলে, তুমি কিছুই করনি।

    তিনি (সা.) বলেন, অতঃপর এদের অপর একজন এসে বলে, আমি মানব সন্তানকে ছেড়ে দেইনি, এমনকি দম্পতির মধ্যে সম্পর্কচ্ছেদ করে দিয়েছি। তিনি (সা.) বলেন, শয়তান এ কথা শুনে তাকে নিকটে বসায় আর বলে, তুমিই উত্তম কাজ করেছ। বর্ণনাকারী আ’মাশ বলেন, আমার মনে হয় জাবির (রা.) এটাও বলেছেন যে, ‘অতঃপর ইবলিস তার সঙ্গে আলিঙ্গন করে’। (সহিহ মুসলিম : হাদিস-২৮১৩)।

    আল্লাহর স্মরণ ব্যক্তিকে কুচিন্তা থেকে দূরে রাখে। মানুষ যখনই আল্লাহকে ভুলে যায়, তার ইবাদত বন্দেগি থেকে দূরে থাকে তখন মানব মনে শয়তান ‘ওয়াসওয়াসা’ বা কুন্ত্রণা দেয়। শয়তানের কুমন্ত্রণার কারণেই মানুষ কুচিন্তা করে, কুকর্মে নিয়োজিত হয়।

    কুকর্মে নিয়োজিত ব্যক্তির আমলনামায় পাপ লেখা হয়। যে ব্যক্তি কুচিন্তা করে তবে কুকর্মে লিপ্ত হয় না তার আমলনামায় পাপ লেখা হয় না। এ প্রসঙ্গে হাদিসে বর্ণিত আছে, রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘মানুষের অন্তরে যেসব কুচিন্তা জাগ্রত হয় আল্লাহতায়ালা তা থেকে আমার উম্মতকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। যতক্ষণ তারা তা মুখে উচ্চারণ না করবে বা কর্মে বাস্তবায়ন না করবে’ (বুখারি ও মুসলিম)।

    ইমান বিষয়ক শয়তানের কুমন্ত্রণা দূর করার সহজ উপায় তিনটি। এক. আউজুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজিম পড়ে নেওয়া। দুই. আমানতু বিল্লাহ (ইমান বিষয়ক কালেমা) পড়ে নেওয়া। তিন. এ জাতীয় চিন্তা থেকে বিরত হয়ে অন্য কোনো চিন্তা বা কাজে লিপ্ত হওয়া।

    হাদিসে শয়তানকে দুর্বল করার আমল শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। হজরত আবু মালিহ একজন (সাহাবি) থেকে বর্ণনা করেন, আমি নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গে একই উটের পিঠে সওয়ার ছিলাম। এমন সময় উটটি লাফালাফি করতে থাকলে আমি বলি, শয়তানের সর্বনাশ হোক! তখন নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি এরূপ বলো না যে, শয়তানের সর্বনাশ হোক! কারণ, তুমি যখন এরূপ বলবে, তখন শয়তান অহংকারে ঘরের মতো ফুলে যায়। আর বলে, আমি খুবই শক্তিমান। বরং তুমি বিসমিল্লাহ বলো। যখন তুমি এরকম বলবে, তখন শয়তান ছোট মাছির মতো (দুর্বল) হয়ে যায়। -(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস, ৪৯৮২)

    শয়তানের সমস্ত ওয়াসওয়াসা প্রতিকারের বড় উপায় নিয়মিত নামাজ পড়া ও অন্যান্য আমল করা। আমলের মাধ্যমে ইমানদার বিজয় লাভ করে আর অভিশপ্ত শয়তান হেরে যায়।

    সকাল-সন্ধ্যায় দোয়া করা, জিকির পড়া এবং ঘরে সুরা বাকারা তিলাওয়াত করা এসব ক্ষেত্রে উপকারী। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ঘরে সুরা বাকারা পড়া হয়; শয়তান সে ঘর থেকে পালিয়ে যায়।’ (মুসলিম)

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ও ইসলাম উপায়, ওয়াসওয়াসা কুমন্ত্রণা থেকে ধর্ম বাঁচার শয়তানের
    Related Posts
    অভিশাপ

    যে কাজগুলোতে ফেরেশতারা অভিশাপ দেন

    November 2, 2025
    জুমা

    জুমার দিনের যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়

    October 31, 2025
    আমল

    মুমিন বান্দার অন্তরের ১০ আমল

    October 28, 2025
    সর্বশেষ খবর
    অভিশাপ

    যে কাজগুলোতে ফেরেশতারা অভিশাপ দেন

    জুমা

    জুমার দিনের যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়

    আমল

    মুমিন বান্দার অন্তরের ১০ আমল

    পাপ

    নিজের ও অন্যের পাপ গোপন রাখার তাৎপর্য

    জুমা

    জুমার দিনে যে ৫ ভুল কাম্য নয়

    কঠিন চীবর দান উৎসব

    পটুয়াখালীতে শুরু হলো কঠিন চীবর দান উৎসব, ধর্মীয় সমাগমে ভরা বিহার

    দীপাবলি উৎসব

    শ্যামাপূজা ও দীপাবলি আজ

    ইসলামী অনুশাসন

    অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন

    জুমার নামাজ

    জুমার নামাজ কাদের ওপর ওয়াজিব নয়, জেনে নিন

    নফল নামাজ

    নিজ ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.