Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home রাতে জ্বিন দেখলে পরিত্রাণ পাবেন কীভাবে?
    ইসলাম ধর্ম

    রাতে জ্বিন দেখলে পরিত্রাণ পাবেন কীভাবে?

    Tarek HasanJanuary 9, 20255 Mins Read
    Advertisement

    ধর্ম ডেস্ক : রাতে অনেক সময় কালো বিড়াল দেখেন কেউ কেউ, এগুলোর সব কালো বিড়াল না। কিছু জ্বিন হতে পারে। জ্বিনদের অভ্যাস হচ্ছে ২৪ ঘন্টার মধ্যে যে কোন সময়ে সাপ বা কালো বিড়ালের রুপ ধারণ করা।

    রাতে সরাসরি কালো বিড়াল দেখলে আস্তাগফিরুল্লাহ অথবা লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ পড়ুন। বেশি বেশি দেখলে আয়াতুল কুরসি পড়ে বুকে ফু দিন।

    কিছু দুষ্ট জিন আছে, যারা সুযোগ পেলেই মানুষের ক্ষতি করে বসে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এরা বাচ্চা ও নারীদের ওপর আক্রমণ করে। আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়। যেমন—ঘুমন্ত অবস্থায় হঠাৎ কেঁদে ওঠা।

    উচ্চৈঃস্বরে কথা বলা, জোরে জোরে নিঃশ্বাস ফেলা এবং ঘুম থেকে আতঙ্কিত অবস্থায় বসে পড়া বা দাঁড়িয়ে যাওয়া। জাগ্রত অবস্থায় এমন কিছু দেখা, যা স্বপ্ন মনে হবে। হঠাৎ হঠাৎ বেহুঁশ হয়ে যাওয়া। সব সময় ভীতু ভাব থাকা।

    কখনো ভিন্ন ভাষায় ও ভঙ্গিতে কথা বলা। আশ্চর্যজনক আচরণ প্রকাশ পাওয়া, যেমন অল্প সময়ে বহুদূর চলে যাওয়া। মেয়েদের ক্ষেত্রে অনেক সময় স্বামী-সন্তান ও সংসার বিরক্তিকর হয়ে ওঠা। কোরআন তেলাওয়াত ও জিকির শুনলে অস্থিরতা সৃষ্টি হওয়া।

    যেহেতু খারাপ জিনরা এসব সহ্য করতে পারে না। আক্রমণাত্মক ও ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা। যেমন—কালো কুকুর, কালো সাপ, কালো বিড়াল অথবা পাহাড় বা উঁচু স্থান থেকে পড়ে যাওয়া অথবা পানিতে পড়ে যাওয়া। কানে শোঁ শোঁ আওয়াজ শোনা। শরীরের ভারসাম্যহীনতা অনুভব করা।

    অল্পতেই রেগে যাওয়া। সর্বদা ঘুমের ভাব লেগে থাকা এবং গভীর ঘুম থেকে জেগে কষ্ট অনুভব হওয়া। কাজকর্মে অনীহা ও বিরক্তি প্রকাশ করা। একাকী ও নির্জনতা পছন্দ করা। হঠাৎ হঠাৎ আশ্চর্য ধরনের দুর্গন্ধ পাওয়া।

    এমন কাজ করেছে মনে হওয়া, যা সে করেনি। কাজেকর্মে বেশি ভুল হওয়া। দীর্ঘ সময় টয়লেটে অবস্থান করা, কারো সঙ্গে কথা বলা ইত্যাদিসহ আরো অনেক অদ্ভুত আচরণ দেখা দিতে পারে।

    জিনের আছর থেকে নিরাপদ থাকার আমল

    ► সর্বদা পবিত্র থাকা। কোনো কারণে গোসল ফরজ হলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গোসল করা।

    ► পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ও শরিয়ত মোতাবেক চলা।

    ► ঘরে প্রবেশ ও বের হওয়ার সময় সুন্নাহ বর্ণিত দোয়া পড়া। ঘরে প্রবেশের সময় সালাম করে প্রবেশ করা।

    ► প্রস্রাব-পায়খানায় যাওয়ার সময় দোয়া পড়া। সেখান থেকে ফিরেও দোয়া পড়া। কারণ এসব জায়গায় দুষ্ট জিনদের আনাগোনা বেশি থাকে।

    ► ঘরে নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করা। বিশেষ করে সুরা বাকারা তেলাওয়াত করা।

    ► প্রতি নামাজের পর আয়াতুল কুরসি পাঠ করা। ঘুমানোর সময় আয়াতুল কুরসি পাঠ করে ঘুমানো।

    ► খাবারের সময় মাসনুন দোয়া পড়া। কারণ দোয়া না পড়লে দুষ্ট জিনের আমাদের খাবারে অংশগ্রহণ করার সুযোগ থাকে। গোশত খাওয়ার পর হাড়গুলো পানিতে না ফেলা, কারণ এগুলো জিনদের খাবার। এগুলো নষ্ট করলে তারা কষ্ট পায়। অনেক ক্ষেত্রে এ কারণেও আক্রমণ করে বসতে পারে।

    ► ঘরে কোনো প্রাণীর কঙ্কাল ও মূর্তিজাতীয় জিনিস না রাখা।

    ► নির্জন বা ময়লার স্তূপ, আগুনের কুণ্ডলীর কাছে একাকী না যাওয়া।

    ► জনমানবহীন স্থান, গভীর জঙ্গলে রাতের বেলায় একা সফর না করা।

    ► কোনো অবস্থায় ভয় পাওয়া যাবে না। কারণ ভয় পেলে তারা আরো বেশি সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করে।

    ► ভরদুপুর ও সন্ধ্যায় বাচ্চাদের ঘরের বাইরে না রাখা।

    ► সকাল-সন্ধ্যা এবং শোবার সময় সুরা ইখলাস, ফালাক ও নাস তিনবার করে পড়ে হাতের মধ্যে ফুঁক দিয়ে শরীরে মুছে নেওয়া।

    ► সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলে বিসমিল্লাহ বলে ঘরের দরজা ও জানালা বন্ধ রাখা। এবং নারী ও শিশুদের জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হতে না দেওয়া। রাতের এক প্রহর যাওয়ার পর এ বাধ্যবাধতা নেই।

    জিনে আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা

    উলামায়ে কেরাম অভিজ্ঞতার আলোকে জিনে আক্রান্ত রোগীর সামনে এমন কিছু আয়াত পড়েন, যেগুলো তেলাওয়াত করলে জিনরা দিশাহারা হয়ে যায়। যেমন—কাউকে জিন আছর করেছে মনে হলে প্রাথমিকভাবে তার কানের কাছে উচ্চৈঃস্বরে নিম্নের আয়াতগুলো পাঠ করতে হবে। এতে তার মধ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে আয়াতগুলো আরো বেশি বেশি পাঠ করতে হবে। এতে জিন অনেক ছলচাতুরীর আশ্রয় নিয়ে কোরআন পাঠ করানোর চেষ্টা করবে। রোগীর মুখ দিয়ে অনেক কথা বলাবে। কিন্তু থামা যাবে না। যদি কোনো কারণে থামতেই হয়, তাহলে সুরা ফালাক, নাস ও দরুদ শরিফ পড়ে থামতে হবে।

    যে আয়াতগুলো পড়তে হয় : সুরা ফাতেহার সব আয়াত। সুরা বাকারার ১-৫, ১৬৪, ২৫৫-২৫৭, ২৮৫-২৮৬। সুরা আলে ইমরানের ১৮-১৯ নম্বর আয়াত। সুরা আরাফের ৫৪-৫৬ নম্বর আয়াত। সুরা মুমিনুনের ১১৫-১১৮ নম্বর আয়াত। সুরা সফফাতের ১-১০ নম্বর আয়াত। সুরা আহকাফের ২৯-৩২ নম্বর আয়াত। সুরা আর রাহমানের ৩৩-৩৬ নম্বর আয়াত। সুরা হাশরের ১২-২৪ নম্বর আয়াত। সুরা জিনের ১-৯ নম্বর আয়াত। সুরা হুমাজাহর ১-৭ নম্বর আয়াত। সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক, সুরা নাস।

    তবে এই আয়াতগুলো পড়ার পর জিন রোগীর শরীরে ঝাঁকুনি দিতে পারে। তাই কোনো ভীতু লোক এ ধরনের চিকিৎসার চেষ্টা করা ঠিক হবে না। সে ক্ষেত্রে উল্লিখিত সুরাগুলোর অডিও ক্লিপ রোগীকে শোনানো যেতে পারে। অনিষ্ট থেকে বাঁচার জন্য নিজেও বেশি বেশি এই সুরাগুলো শুনতে পারে।

    কিছু আয়াত এমন আছে, যেগুলোকে আয়াতুল হরক্ব বলে। এগুলো তেলাওয়াত করলে জিনের খুব কষ্ট হয়। ফলে সে চলে যেতে বাধ্য হয়। আয়াতগুলো হলো, সুরা ফাতেহা। আয়াতুল কুরসি। সুরা নিসা : ১৬৭-১৭৩, সুরা মায়িদা : ৩৩-৩৪, সুরা আনআম : ৯৩, সুরা আরাফ : ৪৪-৫১, সুরা আনফাল : ১২-১৩, সুরা তাওবা : ৭, সুরা ইবরাহিম : ১-১৭, সুরা হিজর : ১৭-১৮, সুরা ইসরা : ১১০-১১১, সুরা আম্বিয়া : ৭০, সুরা দুখান : ৪৩-৫২, সুরা আহকাফ : ২৯-৩৪, সুরা হজ : ১৯-২২, সুরা মারিয়াম : ৬৮-৭২, সুরা মুলুক : ৫-১১ নম্বর আয়াত।

    পরকালে আল্লাহর কাছে জবাবদিহির ভয়

    জিনেরা যে কাঠের ঘ্রাণ সহ্য করতে পারে না

    একটি বিশেষ কস্তুরি আছে, যার ঘ্রাণ জিনেরা সহ্য করতে পারে না। হাদিসের ভাষায় একে বলা হয়, ‘উদুল হিন্দ’। ভারতীয় কস্টাসে (সুগন্ধিযুক্ত বৃক্ষের) তৈরি নাকের ড্রপ, যা ভারতীয় চন্দন কাঠ দিয়ে তৈরি করা হয়। এর ব্যবহারপদ্ধতি হলো—রোগী এ কস্তুরি দ্বারা তৈরীকৃত ড্রপ এমনভাবে নাকে ব্যবহার করবে যেন তার তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ সরাসরি মস্তিষ্কে চলে যায়, যেখানে জিন অবস্থান করে। এতে করে জিন দিশাহারা হয়ে পালিয়ে যায়। উম্মে কায়েস বিনতে মিহসান (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী (সা.)-কে বলতে শুনেছি, তোমরা ভারতীয় এই চন্দন কাঠ ব্যবহার করবে। কেননা তাতে সাতটি আরোগ্য রয়েছে। শ্বাসনালির ব্যথার জন্য এর (ধোঁয়া) নাক দিয়ে টেনে নেওয়া যায়, পাঁজরের ব্যথা বা পক্ষাঘাতের রোগ দূর করার জন্যও তা ব্যবহার করা যায়। (বুখারি, হাদিস : ৫৬৯২)

    তাই চাইলে ঘরে সুগন্ধি চন্দন কাঠ জ্বালিয়ে তার ধোঁয়া নেওয়া যেতে পারে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জ্বিন’ ইসলাম কীভাবে? দেখলে ধর্ম পরিত্রাণ পাবেন রাতে
    Related Posts
    জুমার দিন

    জুমার দিন নামাজের আগে ও পরের বিশেষ আমল

    October 10, 2025
    গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

    গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

    October 9, 2025
    উপকার

    মানুষের উপকার করা ইসলামে সর্বোত্তম ইবাদত

    October 9, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Government Shutdown Crisis

    Government Shutdown Crisis Deepens as Trump Orders Permanent Layoffs

    শেখ হাসিনা

    শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু আজ

    Jennifer Lopez mentorship

    Jennifer Lopez Mentorship Shines in “Kiss of the Spider Woman” Reimagining

    Fede Dorcaz death

    Fede Dorcaz Death: Argentine Singer Killed in Mexico City Robbery

    প্রেস সচিব

    শতাধিক সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার খবর ভিত্তিহীন: প্রেস সচিব

    Diane Keaton death

    Diane Keaton Death: PETA Pays Tribute to Animals’ ‘True Friend’ and Lifelong Advocate

    টিকাদান ক্যাম্পেইন

    আজ থেকে শুরু হচ্ছে দেশের প্রথম জাতীয় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন

    Jurassic World Chaos Theory final season

    Jurassic World: Chaos Theory Final Season Trailer Unleashes Dinosaur Mayhem

    Ashclaw Crab Fisch

    Gamers Hunt Elusive Ashclaw Crab in Popular Virtual World Fisch

    তৃষা কৃষ্ণান

    বিয়ের গুঞ্জনে মুখ খুললেন তৃষা কৃষ্ণান, জানালেন ব্যঙ্গাত্মক বার্তা

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.