Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কেমন ছিল সত্যিকারের ‘কেজিএফ’
    আন্তর্জাতিক

    কেমন ছিল সত্যিকারের ‘কেজিএফ’

    April 27, 20223 Mins Read

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : সোনার তালুক! এমন একখানি জায়গা যেখানে ‘সোনা’ ফলে। সোনার ফসল নয়। আসল সোনা। চোখ ধাঁধানো সোনালি রঙা কম ক্ষয়বিশিষ্ট বিরল ধাতু। বছর বিশেক আগেও কেজিএফ বা কোলার গোল্ড ফিল্ড ছিল সেই সোনার আঁতুড়ঘর। কন্নর ভাষার বক্স অফিসে ঝড় তেলা ছবির দৌলতে এখন কেজিএফ পরিচিত নাম। অথচ ২০০১ সালের পর গত ২১ বছর কেজিএফের কথা মনেই রাখেননি দেশের মানুষ। যাঁরা কেজিএফকে এখন দেখছেন তাঁরা শহরটির নাম দিয়েছেন ‘ভুতুরে শহর’। কন্নড় সিনেমা কেজিএফেও বহু বার এলাকাটিকে ‘নরক’ বলে উল্লেখ করতে দেখা গিয়েছে। অথচ এই কেজিএফ নিয়েই এককালে গর্বের অন্ত ছিল না কেন্দ্রীয় সরকারের। কেজিএফকে দেখিয়ে বিশ্ব ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছিলেন পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু।

    কর্নাটকের কোলার গোল্ড ফিল্ড ওরফে কেজিএফে এক সময়ে ছিল কোলার নামের একটি গ্রাম। মাটির নীচে তো বটেই, সবাই জানতেন এবং মানতেন যে এ গ্রামের ধুলোতেও সোনা মিশে থাকে। এই বিশ্বাস থেকেই সম্ভবত চোল-চালুক্যদের রাজত্বের সময় থেকে কোলারকে সব সময় দখলে রেখে এসেছে শাসকেরা। এক একটি শাসনকাল ৮০০ থেকে এক হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে চলেছে। শাসকের নীতির জোরে কখনও বিস্তৃত কখনও কমে এসেছে রাজ্যপাট। তবু কোলার হাতছাড়া হতে দেয়নি কেউ। তবে কোলারের দখল নিলেও সেই সময়ে চোল, চালুক্য রাজারা সোনা খনন করাতেন কি না তা জানা যায় না। সরকারি নথি অনুযায়ী সে কাজ শুরু হয়েছিল ১৮৭৫ সালেই।

    মাইকেল ফিৎজগেরাল্ড লাভেল নামে এক অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ সৈনিক প্রথম কোলারের মাটির নীচ থেকে সোনা তোলার কাজ শুরু করেন। কোলারের সোনার ইতিহাস নিয়ে বিভিন্ন তথ্য প্রমাণ সমৃদ্ধ একটি বই লিখেছিলেন ব্রিটেনের এক ইতিহাসবিদ। সেই বই লাভেলের হাতে আসে। কোলারের পুরনো ইতিহাস জেনে তিনি ঠিক করেন, কোলারের মাটির নীচে সোনা সত্যিই আছে কি না তার খোঁজ শুরু করবেন। প্রাথমিক ভাবে সফলও হন লাভেল। তবে খনি থেকে সোনা তোলার কাজে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন ছিল। মাইকেলের সেই সামর্থ ছিল না। তিনি জন টেলর অ্যান্ড সনস নামে ব্রিটেনেরই একটি সংস্থাকে বিক্রি করে দেন কোলারের সোনার খনি।

    ১৮৮০ সালে ওই ব্রিটিশ সংস্থার হাত ধরে শুরু হয় কেজিএফের শ্রীবৃদ্ধি। তখনও বেঙ্গালুরুই কর্নাটকের রাজধানী। কিন্তু সেখান থেকে ১০০ কিলেমিটার দূরে হঠাৎ শহর হয়ে ওঠা একটি গ্রামই হয়ে উঠতে থাকে দক্ষিণের রাজ্যটির প্রাণকেন্দ্র। একে কর্নাটকের মনোরম আবহাওয়া। তার উপর আধুনিক সুযোগ সুবিধার অন্ত ছিল না কোলারে। সেখানকার বাসিন্দা ব্রিটিশ কর্মচারীরা ‘মিনি ইংল্যান্ড’ বলে ডাকতে শুরু করেছিল কোলারকে। কোলার ছিল দেশের প্রথম শহর যেখানে বিদ্যুৎ সংযোগ এসেছিল। শুধু দেশে নয়, জাপানের টোকিয়োর পর কোলারই ছিল এশিয়ার দ্বিতীয় শহর যেখানে বিদ্যুতের সুবিধা মিলেছিল। খনির কাজের জন্য কাছেই কাবেরী নদীর ঝরনায় জলবিদ্যুৎ প্রকল্প তৈরি করেছিল ব্রিটিশ সরকার। পাশাপাশি, খনিতে জল সরবরাহ করার জন্য কোলারে একটি বিশাল হ্রদও খুঁড়ে ফেলেছিল তারা।

    কী ছিল না কেজিএফে! নিজস্ব গল্ফ খেলার মাঠ, হাসপাতাল, ইংরেজি মাধ্যমের স্কুল-কলেজ, ছেলে এবং মেয়েদের কনভেন্ট স্কুল, ক্লাব, মনোরঞ্জনের নানা ব্যবস্থা— সব। এমনকি কেজিএফে বসবাসকারী ব্রিটিশ এবং ভারতীয় হর্তাকর্তাদের জন্য ব্রিটেনের স্থাপত্যের ছাঁদের বড় বড় বাংলোও তৈরি হয়েছিল। যদিও কোলারের এই ‘মিনি ইংল্যান্ডে’ প্রবেশাধিকার ছিল না খনিতে কাজ করা শ্রমিকদের। তাঁরা থাকতেন কোলারের ঝকঝকে আলোর বাইরে। ছোট ছোট খুপড়ির মতো ঘরে। সেই সব এলাকাকে বলা হত কুলি লেন। ঘরগুলিকে বলা হতে শান্টি। সেখানে কষ্ট করেই থাকতেন খনি শ্রমিকরা। তবু বেঙ্গালুরু-সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ আসতেন কোলারে কাজ করতে। কারণ কোলারই তখন উন্নতির কেন্দ্র।

    ১৯০২ সাল পর্যন্ত দেশের মোট সোনা উৎপাদনের ৯৫ শতাংশই আসত কোলার থেকে। এই শতকের গোড়া পর্যন্তও সোনা উত্তোলন হত কেজিএফ থেকে। শেষ বার কেজিএফ থেকে সোনা উত্তোলন হয় ২০০১ সালে। তবে গত শতকের মাঝামাঝি সময় থেকেই ধীরে ধীরে পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করে। গত ১০০ বছরে ১০০ থেকে শূন্যে পরিণত হয় কেজিএফ। গৌরবের শহর আজ ‘ভুতুড়ে’। কী ভাবে গৌরব হারাল কেজিএফ? এখন সেখানকার অবস্থা কী? চোখ রাখুন পরের পর্বে। সুত্র: আনন্দবাজার।

    ভয়াবহ যুদ্ধে ইউক্রেনের যে গ্রামটি ‘সম্পূর্ণ ধ্বংস’ হয়ে গেছে

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আন্তর্জাতিক কেজিএফ কেমন ছিল সত্যিকারের
    Related Posts
    ভারতে বিমান দুর্ঘটনা

    ভারতে বিমান দুর্ঘটনা, মরদেহ বুঝে নিতে অপেক্ষার প্রহর গুনছেন স্বজনরা

    June 13, 2025
    Soudi

    ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

    June 13, 2025
    Air India

    এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে এবার বোমাতঙ্ক, থাইল্যান্ডে জরুরি অবতরণ

    June 13, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Air India flight

    Air India Flight’s Final Moments: What the Data and Video Reveal

    তারেক

    ড. ইউনূসকে কলম ও বই উপহার দিলেন তারেক রহমান

    ওয়েব সিরিজ

    উল্লুর নতুন ওয়েব সিরিজে কাঁপাচ্ছে নেট দুনিয়া, একা দেখাই ভাল!

    গার্লিক বিফ তৈরি

    গার্লিক বিফ তৈরির সহজ রেসিপি

    Garena Free Fire

    Garena Free Fire: Claim Redeem Codes, Free Diamonds & Skins

    ভালোবাসার মানুষ

    ভালোবাসার মানুষটি কেমন, বলে দেবে ভাইরাল এই ছবিটি

    সালাদ - গরম

    যে ৫ সালাদ খেলে তীব্র গরমেও সুস্থ থাকবেন

    thug life movie

    Thug Life Box Office Collection Day 9: Sluggish Friday Growth Amid Occupancy Drop

    লর্ডসে - প্যাট কামিন্স

    লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন প্যাট কামিন্স

    oppo reno 14 series

    OPPO Reno 14 Series Launch Event: A New Era of AI-Powered Mobile Innovation

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.