জুমবাংলা ডেস্ক : কঠোর নিরাপত্তায় চলছে ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচন। মোড়ে মোড়ে বসানো হয়েছে তল্লাশি চৌকি। নির্বাচনী এলাকায় ঘোরাঘুরি করতে দেখা গেলেই পুলিশের নানা প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। আর সেখানে যাওয়ার সঠিক কারণ দেখাতে না পারলেই গুনতে হচ্ছে জরিমানা।
রাজধানীর বাড্ডা এলাকার বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম। তার অফিস মহাখালীতে। আজ অফিসে যাবার পর জানতে পারেন অফিস বন্ধ। তিনি বলেন, ভুল করে বাসা থেকে বের হওয়ার জন্য আমার জরিমানা গুনতে হচ্ছে। সাত সকালে এই জরিমানার টাকা আমি কীভাবে দেব?
রাসেল আহমেদের বাসা গুলশান-২ এলাকায়। এয়ারপোর্টে গিয়েছিলেন একজনকে আনতে। তিনি বলেন, সিগন্যালটা পার হলেই আমার বাসা। যেতে দিল না এখন নাকি জরিমানা করবে আমাকে।
গুলশান ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্বে থাকা সার্জেন্ট মো. সাদ্দাম হোসেন বলেন, জরুরি প্রয়োজন ছাড়া যারা বাইরে বের হচ্ছেন তাদেরকে জরিমানা করা হচ্ছে। এই পর্যন্ত আটজনকে আমি নিজের হাতে জরিমানা করেছি। এদের মধ্যে বেশিরভাগই কোনো কারণ ছাড়াই মোটরসাইকেল এবং প্রাইভেট কার নিয়ে বের হয়েছেন।
যথার্থ কারণ দেখানোর পর অনেকে তাদের গন্তব্যে যাবার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। আর যারা কোনো কারণ দেখাতে পারছেন না তাদের জরিমানা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ভোটারদের কাজ দেখে কেন্দ্রে যেতে দেওয়া হচ্ছে। এখন পর্যন্ত আটজনকে তের হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।