বিনোদন ডেস্ক : সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিতে রাজধানীতে আন্দোলন করছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকালে শাহবাগে সমাবেশ করে মিছিল নিয়ে আন্দোলনকারীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে পৌঁছানোর পর তাদের ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেয় পুলিশ। তখন সেখানে আন্দোলনকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। পরে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। তবে তারপরও আন্দোলনকারী সেখানে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন।
আন্দোলনের ফলে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল মোড় থেকে কাকরাইল মসজিদ পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনকারীদের দুই পাশে পুলিশ ও সেনা সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন। চাকরিপ্রত্যাশীদের এ আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও পড়াশোনা সম্পন্ন করা বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ। তাদের সঙ্গে দেখা গেছে চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনকে। চাকরিপ্রত্যাশীদের দাবির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে মাথায় জাতীয় পতাকা বেঁধে রাজপথে নেমে এই অভিনেতা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি দ্রুত দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান।
এ সময় ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে নতুন দেশ গড়ার পরও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ৩৫ দাবিতে রাস্তায় দাঁড়াতে হবে এমনটা আশা করিনি।
নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) নেতা আরও বলেন, আমাদের শহিদদের রক্তের বিনিময়ে যে দ্বিতীয় স্বাধীনতা আমরা পেয়েছি, আশা করেছিলাম সেখানে কোনও বৈষম্য থাকবে না। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের সন্তানদের দাবি আদায়ে আজ বৃষ্টিতে ভিজে এখানে দাঁড়াতে হচ্ছে। এদের সঙ্গে যখন আমার যোগাযোগ ছিল না, আমি তখনও বলেছি কারও যদি চাকরির বয়স এক বছর বাকি থাকে এবং তার যদি যোগ্যতা থাকে তাহলে সে চাকরিতে প্রবেশ করতে পারবে। এখানে কাউকে বয়সের গণ্ডিতে বাঁধা যাবে না। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের সন্তানদের বৈষম্যের শিকার হতে হচ্ছে। আমরা আশা করবো, তাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়া হবে।
প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে বলেন, আপনারা ৩৫ করার দাবি মেনে নিন। কারও যদি চাকরির বয়স এক বছরও বাকি থাকে, তাহলেও সে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। কারণ আমি মনে করি এখানে বয়স মূল বিষয় না, একজন ছাত্র তার মেধা ও যোগ্যতা দিয়ে তার চাকরি অর্জন করবে। তারা তো চাকরির দাবিতে আন্দোলন করছে না, তারা কারও কাছে কোনও সহানুভূতি চায় না। তারা চায় শুধুমাত্র তাদের অধিকার।
সংশ্লিষ্টদের কাছে প্রশ্ন রেখে এই চিত্রনায়ক আরও বলেন, “বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে দেশে আজ পরিবর্তন এসেছে, তাহলে কেন এখনও চাকরিতে বয়সের ক্ষেত্রে বৈষম্য জিইয়ে রাখা হয়েছে? তাদের এই যৌক্তিক দাবি কেন এখন পর্যন্ত পূরণ হচ্ছে না?”
সেখানে সমাবেশ করে মিছিল নিয়ে আন্দোলনকারীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে যান। এর আগে, গত ২৬ আগস্ট এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সচিবালয় ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের আশপাশ সভা, সমাবেশ ও মিছিল নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
তখন সেখানে আন্দোলনকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। পরে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। তবে তারপরও আন্দোলনকারী সেখানে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন।
আন্দোলনের ফলে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল মোড় থেকে কাকরাইল মসজিদ পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনকারীদের দুই পাশে পুলিশ ও সেনা সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন। চাকরিপ্রত্যাশীদের এ আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও পড়াশোনা সম্পন্ন করা বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ। তাদের সঙ্গে দেখা গেছে চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনকে।
চাকরিপ্রত্যাশীদের দাবির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে মাথায় জাতীয় পতাকা বেঁধে রাজপথে নেমে এই অভিনেতা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি দ্রুত দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান। এ সময় ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে নতুন দেশ গড়ার পরও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ৩৫ দাবিতে রাস্তায় দাঁড়াতে হবে এমনটা আশা করিনি।
নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) নেতা আরও বলেন, আমাদের শহিদদের রক্তের বিনিময়ে যে দ্বিতীয় স্বাধীনতা আমরা পেয়েছি, আশা করেছিলাম সেখানে কোনও বৈষম্য থাকবে না। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের সন্তানদের দাবি আদায়ে আজ বৃষ্টিতে ভিজে এখানে দাঁড়াতে হচ্ছে। এদের সঙ্গে যখন আমার যোগাযোগ ছিল না, আমি তখনও বলেছি কারও যদি চাকরির বয়স এক বছর বাকি থাকে এবং তার যদি যোগ্যতা থাকে তাহলে সে চাকরিতে প্রবেশ করতে পারবে। এখানে কাউকে বয়সের গণ্ডিতে বাঁধা যাবে না। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের সন্তানদের বৈষম্যের শিকার হতে হচ্ছে। আমরা আশা করবো, তাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়া হবে।
প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে বলেন, আপনারা ৩৫ করার দাবি মেনে নিন। কারও যদি চাকরির বয়স এক বছরও বাকি থাকে, তাহলেও সে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। কারণ আমি মনে করি এখানে বয়স মূল বিষয় না, একজন ছাত্র তার মেধা ও যোগ্যতা দিয়ে তার চাকরি অর্জন করবে। তারা তো চাকরির দাবিতে আন্দোলন করছে না, তারা কারও কাছে কোনও সহানুভূতি চায় না। তারা চায় শুধুমাত্র তাদের অধিকার।
সংশ্লিষ্টদের কাছে প্রশ্ন রেখে এই চিত্রনায়ক আরও বলেন, “বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে দেশে আজ পরিবর্তন এসেছে, তাহলে কেন এখনও চাকরিতে বয়সের ক্ষেত্রে বৈষম্য জিইয়ে রাখা হয়েছে? তাদের এই যৌক্তিক দাবি কেন এখন পর্যন্ত পূরণ হচ্ছে না?”
সেখানে সমাবেশ করে মিছিল নিয়ে আন্দোলনকারীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে যান।
এর আগে, গত ২৬ আগস্ট এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সচিবালয় ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের আশপাশ সভা, সমাবেশ ও মিছিল নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।