Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ভারতের রহস্যময় এক ভুতুড়ে গ্রামের গল্প
    আন্তর্জাতিক ওপার বাংলা

    ভারতের রহস্যময় এক ভুতুড়ে গ্রামের গল্প

    Shamim RezaSeptember 15, 20238 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হিসেবে ভারত যখন চীনকে ছাড়িয়ে গেছে। তবে ভারতেরই বিভিন্ন অংশে এমন জায়গাও আছে যেখানে মানুষের সংকট দেখা দিয়েছে। প্রজনন হার মাত্রাতিরিক্ত কমে যাওয়া এবং মানুষ অন্যত্র পাড়ি জমানোয় সেসব জায়গা এখন ভুতুড়ে শহরে পরিণত হয়েছে। সেখানে এখন মূলত বয়স্কদেরই আবাস। কেরালার তেমন এক শহর কুম্বানাড। খবর বিবিসি।

    ভূতুরে শহর

    কেরালার নিষ্প্রাণ একটি শহরে বছরের পর বছর ধরে স্কুলগুলোতে চলছে এক অদ্ভুত অবস্থা। সেখানে শিক্ষার্থীর অভাব এবং শিক্ষকদের ছাত্র-ছাত্রী খুঁজে নিয়ে আসতে হয়। শিক্ষার্থীদের স্কুলে আনতে তাদের পকেট থেকে টাকাও খরচ করতে হয়।

    কুম্বানাডের দেড়শ বছর পুরনো একটি বিদ্যালয়ে ১৯৮০র দশকের শেষদিকেও ৭০০র মতো শিক্ষার্থী পড়তো, কিন্তু এখন সে সংখ্যা নেমে এসেছে ৫০-এ। এই স্কুলে ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করে।

    শিক্ষার্থীরা বেশিরভাগই দরিদ্র এবং সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের যারা শহরের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। গ্রেড সেভেন বা সপ্তম শ্রেনীর ক্লাসটিই সবচেয়ে বড়, সেখানে শিক্ষার্থী মাত্র ৭ জন। ২০১৬ সালে ক্লাসটিতে মাত্র ১ জন শিক্ষার্থী ছিল।

    বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত শিক্ষার্থী পাওয়া একটি চ্যালেঞ্জ। শিক্ষার্থীদের অটোরিকশা বা টুকটুকে স্কুলে আনা-নেওয়া করতে স্কুলটির ৮ জন শিক্ষক প্রত্যেকে মাসে ২৮০০ রুপি খরচ করেন। তারা দ্বারে দ্বারে গিয়ে শিক্ষার্থী খোঁজেন। এলাকার কয়েকটি বেসরকারী স্কুলও শিক্ষার্থী খোঁজার জন্য শিক্ষকদের পাঠাচ্ছেন। সবচেয়ে বড় স্কুলটিতেও শিক্ষার্থী বড়জোর ৭০ জন হবে।

    মলিন এক বিকেলে সেই আপার প্রাইমারী স্কুলটির বাইরে ছিল এক অদ্ভুত নির্জনতা। ব্যস্ত বিদ্যালয়ে পড়াশোনা আর শিক্ষার্থীদের যেমন কোলাহল থাকে তার কিছুই ছিল না। বরঞ্চ শিক্ষকরা অন্ধকার, নিরিবিলি শ্রেণীকক্ষে কয়েকজন শিশুকে পড়াচ্ছিলেন। বাইরে কয়েকজন ছাত্রকে অলসভাবে ঘুরে বেড়াতে দেখা গেল।

    “আমরা কী করবো? এই শহরে কোন ছেলেমেয়ে নেই। মানে, এখানে খুব কম মানুষই বাস করে,” বিরক্তি নিয়েই বলছিলেন অধ্যক্ষ জয়াদেবী আর। তিনি ভুল বলেননি। কেরালার পাথানামতিত্তা জেলার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত কুম্বানাডে জনসংখ্যা কমছে এবং বার্ধক্য বাড়ছে। এটি এমন একটি দেশে যেখানে ৪৭% লোকের বয়স ২৫ বছরের নিচে এবং দুই-তৃতীয়াংশের জন্ম হয়েছিল ১৯৯০-এর দশকের শুরুর দিকে যখন অর্থনীতিকে উদার করেছিল ভারত।

    কুম্বানাড এবং এর আশেপাশের অর্ধডজন গ্রামে প্রায় ২৫ হাজার মানুষের বাড়ি। ১১ হাজার ১১৮ টি ঘরের প্রায় ১৫% তালাবদ্ধ থাকে কারণ মালিকরা হয় অন্যত্র পাড়ি দিয়েছে বা তাদের সন্তানদের সঙ্গে বিদেশে বসবাস করছে, জানাচ্ছিলেন স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান আশা সিজে। ২০টি স্কুল আছে, কিন্তু শিক্ষার্থী খুব কম।

    একটি হাসপাতাল, একটি সরকারি ক্লিনিক, ৩০টিরও বেশি ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং তিনটি বৃদ্ধাশ্রম সেখানকার বয়স বাড়তে থাকা জনগোষ্ঠীর দিকেই ইঙ্গিত করে। আধা কিলোমিটারের মধ্যে আটটি শাখা সহ দুই ডজনেরও বেশি ব্যাংক রয়েছে যারা শহরের প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। গত বছর ভারতে যে ১০০ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে তার প্রায় ১০% ঢুকেছে কেরালাতেই।

    কেরালা এবং প্রতিবেশী তামিলনাড়ু ভারতের অন্য জায়গার তুলনায় কিছুটা আলাদা। ২০০১ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে হওয়া সবশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী এক দশকে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল অন্য রাজ্যের তুলনায় সর্বনিম্ন (৪.৯%)। আবার কেরালায় একজন নবজাতকের ৭৫ বছর বয়স পর্যন্ত বাঁচার সম্ভাবনা রয়েছে, যদিও ভারতের গড় আয়ু ৬৯ বছর।

    প্রজননের হারও এতোটাই কমেছে যে জনসংখ্যার সমতা ধরে রাখতে যতটা প্রয়োজন তার নিচে চলে গেছে। সাধারণত জনসংখ্যার হার স্থিতিশীল রাখতে প্রজননের হার প্রতি নারীর জন্য ২.১ থাকে, কিন্তু কেরালায় সেটা ১.৭-১.৯ অন্তত ৩০ বছর ধরে। ছোট পরিবারগুলি সন্তানদের ভালোভাবে শিক্ষিত করায় জোর দেয়। ফলে, ভালো কাজের সুযোগ খুঁজতে তরুণরা বাবা-মা’কে বাড়িতে রেখে দেশের অন্যত্র বা বিদেশে পাড়ি দেয়।

    “শিক্ষা শিশুদের জন্য একটা ভালো চাকরি এবং জীবনের আকাঙ্ক্ষা তৈরি করে এবং তারা অন্যত্র চলে যায়,” বলছিলেন মুম্বাই-ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর পপুলেশন সায়েন্সেস-এর অধ্যাপক কে এস জেমস। “তাদের জন্মস্থানে সাধারণত বয়স্ক বাবা-মা’রাই থাকেন, তাদের মধ্যে অনেকেই একা থাকেন।” মেটালে তৈরি মূল ফটকের ভেতরের দোতলা বাড়িতে ৭৪ বছর বয়সী আন্নাম্মা জ্যাকব একা থাকছেন তার স্মরণকালের প্রায় পুরোটা সময়।

    তার স্বামী, একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন তেল কোম্পানির মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, যিনি ১৯৮০র দশকের গোড়ার দিকে মারা যান। তার ৫০ বছর বয়সী ছেলে দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে আবুধাবিতে বসবাস করছে এবং কাজ করছে। একটি মেয়ে কয়েক মাইল দূরে থাকে, কিন্তু তার স্বামী তিন দশক ধরে দুবাইতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন।

    তার পাশের বাড়ির প্রতিবেশীরা কেউ নেই। এক মেয়ে তার বাড়ি তালাবদ্ধ করে বাবা-মাকে বাহরাইনে নিয়ে গেছে, যেখানে সে একজন নার্স হিসাবে কাজ করছিল; অন্য আরেকজন দুবাইতে চলে গেছেন এবং একটি বয়স্ক দম্পতিকে তাদের জায়গা ভাড়া দিয়েছেন।

    পুরো এলাকাজুড়েই নির্জনতার ছাপ। ট্যাপিওকা, কলা এবং সেগুন গাছে ঘেরা, দামি উঠানসমেত সুন্দর বাড়িগুলো জনমানবশূন্য। গাড়ি চলার পথে শুকনো পাতা ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে এবং গাড়িগুলো ধুলোয় ঢাকা। পাহারাদার কুকুরের জায়গা নিয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা।

    ভারতের বিশৃঙ্খল এবং কোলাহলপূর্ণ শহরগুলির বিপরীতে কুম্বানাডের কিছু অংশ আসলেই বেশ নির্জন। সেখানে ঘড়ির কাঁটাও যেন থমকে গেছে। শহরটি অনেকটাই পরিত্যক্ত হলেও এখনো ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়নি। নির্জন বাড়িগুলোতে নিয়মিত রঙ করানো হয় যাতে মনে হয় এই বুঝি যে কোন দিন লোক আসবে। যদিও তারা খুব কমই আসে।

    “এটি খুব নিঃসঙ্গ একটা জীবন। আমার স্বাস্থ্যও ভালো থাকছে না,” বলেন মিস জ্যাকব। হৃদরোগ এবং বাতের সমস্যা সত্ত্বেও, জ্যাকব তার ছেলে এবং নাতি-নাতনিদের সাথে সময় কাটানোর জন্য বিদেশ ভ্রমণ করেছেন এবং জর্ডান, আবুধাবি, দুবাই এবং ইসরায়েলে তার সন্তানদের সঙ্গে বেড়িয়েছেন।

    কার্পেটে ঢাকা লিভিং রুমের চারদিকে ছড়িয়ে থাকা জিনিসপত্রগুলি থেকে তার বিশ্বের সঙ্গে যোগসূত্র আঁচ করা যায়: আমদানি করা প্যারাসিটামল ট্যাবলেট, পেস্তা ও কাজুবাদাম, হলুদ কাগজের ফুলে ঠাসা চীনা ফুলদানি, এবং বিদেশি বডি ওয়াশের বোতল। একা থাকতে কেন ১২ কামরার বিশাল বাড়ি বানালেন, জানতে চাইলে তিনি হেসে বলেন, “এখানে সবাই বিশাল বাড়ি তৈরি করে। এর সঙ্গে স্ট্যাটাসের সম্পর্ক।”

    তিনি তার বাড়ির পেছনের উঠানে গড়া খামারে অনেক সময় ব্যয় করেন। সেখানে তিনি ট্যাপিওকা, কলা, আদা, ইয়াম এবং কাঁঠাল চাষ করেন। অন্য সময়ে, তিনি মেডিটেশন বা ধ্যান করেন এবং সংবাদপত্র পড়েন। তার ডায়ানা নামে একটা পোষা কুকুর আছে যেটি বাইরে একটি ঘরে থাকে।

    “কিছু দিন, আমি শুধু ডায়ানার সঙ্গে কথা বলি। সে আমাকে বোঝে।” এই বয়সে এবং স্বাস্থ্যের অবনতির সঙ্গে খামারে কাজ করা ক্লান্তিকর। মিস জ্যাকব বলছিলেন যে খামারে কাজ করার জন্য লোক নেওয়ার সামর্থ্য নেই তার। যেহেতু শ্রমিকের সংখ্যা কম, তাই যাদের পাওয়া যায় তাদের কাজের মজুরি অনেক চড়া। একজন দিনমজুর খামার দেখাশোনা করতে ছয় ঘণ্টার জন্য এক হাজার টাকা নেয়। এমনকি মিস আশাও গ্রাম পরিষদের নানা খতিয়ান ডিজিটাইজ করতে লোক খুঁজে পান না বা তার সামর্থ্যে কুলায় না।

    কয়েক গলি দূরেই থাকেন চাকো মাম্মেন। হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিসে ভুগলেও তার ছোট্ট খামারে প্রতিদিন চার ঘণ্টা কাজ করে কলা চাষ করেন। ৬৪ বছর বয়সী এই ব্যক্তি দেশে ফেরার আগ পর্যন্ত তিন দশক ধরে ওমানে কাজ করতেন বিক্রয়কর্মী হিসাবে। দেশে ফিরে ছোট একটি ব্যবসা করলেও ৬ বছরের মাথায় বন্ধ করে দিতে হয় কাজ করার লোক খুঁজে না পাওয়ায়। এখন অনেক চেষ্টার পর তিনি খামারে কলার চাষ করেন এবং প্রতিদিন প্রায় ১০ কেজি কলা বিক্রি করেন। “আমার শুধু একজন কর্মী নেয়ার সামর্থ্য নেই,” বলছিলেন তিনি।

    বার্ধ্যক্যের এমন সমাজে শ্রমশক্তি বাড়ানো সহজ কথা নয়। বাইরে থেকে আসা লোক দিয়েও সবসময় কাজ হয়না, বিশেষত আস্থার প্রশ্নে। যেমন মিস জ্যাকব বাইরের লোক নিতে চান না। “আমি একা থাকি, যদি তারা আমাকে মেরে ফেলে?” বলছিলেন তিনি।

    তবে বয়স্ক মানুষ এবং বন্ধ ঘরের এই শহরে অপরাধ খুব কমই হয়। পুলিশ জানাচ্ছে এখানে সহজে চুরি হয়না কারণ লোকেরা বাড়িতে বেশি টাকা বা মূল্যবান জিনিসপত্র রাখে না। শেষ কবে খুন হয়েছিল সেটাও তাদের মনে নেই।

    স্থানীয় থানার চিফ ইন্সপেক্টর সাজীশ কুমার ভি বলেন, “এমনিতে সবই খুব শান্তিপূর্ণ। আমরা শুধুমাত্র প্রতারণার অভিযোগ পাই। বয়স্ক ব্যক্তিরা তাদের আত্মীয় বা গৃহকর্মীর দ্বারা প্রতারিত হচ্ছে, যারা তাদের স্বাক্ষর জাল করে এবং ব্যাংক থেকে তাদের টাকা তুলে নেয়।”

    এক বছর আগে, একজন বয়োবৃদ্ধ বাসিন্দার এক আত্মীয় তার স্বাক্ষর জাল করে প্রায় ১কোটি রুপি হাতিয়ে নিয়েছিল। গত বছর পুলিশ একটি বেসরকারী আর্থিক সংস্থার চারজনকে গ্রেপ্তার করেছিলো। এরা দোকান করে উচ্চ মুনাফার লোভ দেখিয়ে টাকা নিচ্ছিলো, এবং স্থানীয় প্রায় ৫০০ আমানতকারী পুলিশের কাছে এর অভিযোগ করে।

    “এটি এই এলাকার জন্য একটি বড় অপরাধ ছিল,” বলেন মিঃ কুমার। “এছাড়া আমরা প্রধানত এলাকাবাসীদের মধ্যে ছোটখাটো বিবাদ নিয়ে কাজ করছি – হয় শব্দ, বা বাড়ির বাইরে আবর্জনা ফেলা, বা কারও গাছের ডাল প্রতিবেশীর খামারে ঢুকে যাওয়া। এই ধরণের ব্যাপারগুলি।”

    অপরাধ কম থাকার অর্থ পুলিশ বেশিরভাগ সময় বয়োবৃদ্ধদের দেখাশোনা করতে পারে। তারা এমন ১৬০ জন নিঃসঙ্গ এবং অসুস্থ মানুষের খোঁজ খবর নেয়। নিরাপত্তার জন্য তাদের কিছু বাড়িতে পুলিশ মোবাইল অ্যালার্ম দিয়েছে যেন জরুরী পরিস্থিতিতে তারা প্রতিবেশীদের সতর্ক করতে পারে। প্রয়োজনে তাদেরকে হাসপাতালে বা বৃদ্ধাশ্রমেও নিয়ে গেছে পুলিশ।

    বার্ধক্য এখানে একমাত্র সমস্যা, বলেন ফাদার টমাস জন, যিনি কুম্বানাডে একটি বৃদ্ধাশ্রম চালান এই শহরে হুইলচেয়ার ব্যবহারযোগ্য ৩টি বৃদ্ধাশ্রম রয়েছে যেখানে খোলামেলা জায়গা, বড় দরজা এবং হলওয়ে আছে। তেমনই ১৫০ শয্যাবিশিষ্ট ৫ তলা ভবনের এক বৃদ্ধাশ্রম আলেকজান্ডার মার্থোমা মেমোরিয়াল জেরিয়াট্রিক সেন্টার। সেখানে ৮৫ থেকে ১০১ বছর বয়সী ১০০ জনের বেশি স্থানীয় ব্যক্তিদের সেবা দিচ্ছে। এই সেন্টারটি যিনি চালান সেই ফাদার টমাস জনের দৃষ্টিতে “বার্ধ্যক্য এখানে একমাত্র সমস্যা।”

    তিনি বলছিলেন, “অধিকাংশ সন্তান বিদেশে থাকে এবং বৃদ্ধ বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে স্থানান্তর করা ছাড়া তাদের কোন উপায় নেই।” অদূরেই ধর্মগিরি নামের আরেক বৃদ্ধাশ্রমে ৬০ জন স্থানীয় বাসিন্দা থাকেন যাদের বয়স ৬০ এর বেশি।

    গত বছর ৩১ জন নতুন ভর্তি হয়েছিল। পুরুষ ও মহিলাদের জন্য ভবন আলাদা। তবে ওয়েটিং লিস্ট ক্রমাগত লম্বা হচ্ছে। নতুন আরেকটি ৩০ কক্ষের ভবনে ৬০ জন অপেক্ষমাণ প্রবীণদের রাখা হবে। “আমাদের সাথে যেসব মহিলারা থাকেন তাদের বেশিরভাগই প্রতারণার শিকার। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে তাদের পরিবার পরিত্যাগ করেছে,” বলেছেন ফাদার কে এস ম্যাথিউস, যিনি এই আশ্রমটি চালান।

    ৫০ হাজার টাকা দিয়ে শুরু করে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করুন এই ব্যবসায়

    অসুস্থ প্রবীণ, বৃদ্ধাশ্রম, শ্রমিকের অভাব, তরুণদের অভিবাসন, ক্রমশ কমতে থাকা জনসংখ্যা, পরিণাম এক ভুতুড়ে শহর। “এটাই যে কোন ডেমোগ্রাফি পরিবর্তনের একটা গল্প। শেষ পর্যন্ত এটা পুরো ভারতেরই গল্প হবে,” বলেন অধ্যাপক জেমস।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ভুতুড়ে আন্তর্জাতিক এক ওপার গল্প গ্রামের বাংলা ভারতের ভূতুরে শহর রহস্যময়
    Related Posts
    জাতিসংঘ

    শান্তি রক্ষা মিশনে এক-চতুর্থাংশ ছাঁটাই করছে জাতিসংঘ

    October 9, 2025
    Mysterious Place

    সবচেয়ে রহস্যময় স্থান, যেখানে রাত নামলেই অদ্ভুত চিৎকার শোনা যায়

    October 9, 2025
    পুলিশ

    জুবিন গার্গের মৃত্যুর ঘটনায় এবার পুলিশ কর্মকর্তা গ্রেফতার

    October 9, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Google Find My Device

    Google Find My Device-এ নতুন ‘People’ ফিচার আপডেট!

    Itamar Ben-Gvir Al-Aqsa Visit

    Israeli Minister’s Al-Aqsa Visit Stirs Regional Tensions Amid Gaza War

    Land

    জমি কেনার আগে বিষয়গুলো জানা খুবই জরুরী

    Paul Newman daughter

    Paul Newman’s Daughter Susan Kendall Newman Dies at 72

    জাতিসংঘ

    শান্তি রক্ষা মিশনে এক-চতুর্থাংশ ছাঁটাই করছে জাতিসংঘ

    Victoria Beckham Netflix documentary

    Victoria Beckham’s Hated Talk with David in Documentary

    Doc Season 2 Episode 4

    What to Know About Doc Season 2 Episode 4 Release

    Byron Allen Late Show

    Byron Allen Bids for Stephen Colbert’s CBS Timeslot

    Amazon Prime Day 2025

    Amazon Prime Day 2025 Deals Extended with Last-Chance Discounts

    General Hospital pregnancy

    Portia’s Pregnancy Drama: Brook Kerr’s Take on General Hospital

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.