Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ইন্টারনেটে নীল ছবি দেখেন ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি লাইফস্টাইল

    ইন্টারনেটে নীল ছবি দেখেন ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী

    Shamim RezaJune 11, 20237 Mins Read
    Advertisement

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : ‘শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রভাব: কতটুকু সতর্ক হওয়া জরুরি’- এ বিষয়ে একটি সমীক্ষার ফল প্রকাশ করেছে আঁচল ফাউন্ডেশন। তাতে দেখা যায়, পড়াশোনার সময় ইন্টারনেটে ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থীর আসক্তি তৈরি হয়, পর্নোগ্রাফি দেখেন ৩৩ শতাংশ।

    নীল ছবি

    আর ইন্টারনেট ব্যবহারে শিক্ষার্থীদের নানা অসুবিধার তথ্য তুলে ধরে তা থেকে উত্তরণের সুপারিশ করেছে সংগঠনটি।

    শনিবার (১০ জুন) সকালে অনলাইনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জরিপের ফলাফল প্রকাশ করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের অধ্যাপক কামাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের প্রোগ্রামার বিপ্লব চন্দ্র সরকার, টাঙ্গাইলের ডেপুটি সিভিল সার্জন ড. মারুফ আহমেদ খান এবং আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট তানসেন রোজ। মে মাসে পরিচালিত প্রাপ্ত জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করেন গবেষক ফারজানা আক্তার লাবনী।

    জরিপে অংশগ্রহণকারীদের তথ্য: জরিপে মোট ১ হাজার ৭৭৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নয়। তাদের মধ্যে ৪৯.৫ শতাংশ নারী, ৪৯.৭ শতাংশ পুরুষ এবং ০.৮ শতাংশ তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যগ। এরমধ্যে ১৬ থেকে ১৯ বছরের শিক্ষার্থী ১৩.২ শতাংশ, ২০ থেকে ২৫ বছরের শিক্ষার্থী ৭৬.৩ শতাংশ এবং ২৬ থেকে ৩০ বছরের শিক্ষার্থী রয়েছেন ১০.৫ শতাংশ।

    জরিপে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১৮.৬ শতাংশ কলেজ পড়ুয়া, ৬৪.৩ শতাংশ স্নাতক পর্যায়ের, ৮.৪ শতাংশ স্নাতকোত্তর পর্যায়ের এবং ৮.৭ শতাংশ চাকরি প্রত্যাশী।

    মানসিক সমস্যায় ইন্টারনেটের দায়: জরিপে অংশ নেওয়া ১ হাজার ৭৭৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭২.২ শতাংশ জানিয়েছেন তারা জীবনে কখনো না কখনো মানসিক সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন। এর মাঝে ৮৫.৯ শতাংশ শিক্ষার্থী জানান, তাদের মানসিক সমস্যার পেছনে ইন্টারনেটের ভূমিকা রয়েছে। আর ইন্টারনেটকে ‘পুরোপুরি দায়ী’ মনে করেন ২৬.১ শতাংশ এবং ‘মোটামুটি দায়ী’ ভাবেন ৫৯.৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। তবে ইন্টারনেটকে মাত্র ৮.৩ শতাংশ শিক্ষার্থী দায়ী করনেনি। এত বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীদের মানসিক সমস্যার পেছনে ইন্টারনেটের দায় আমাদেরকে ভাবিয়ে তুলে।

    অবসর কাটাতেই ইন্টারনেটের ব্যবহার বেশি: প্রয়োজন কিংবা অপ্রয়োজনে ইন্টারনেট ব্যবহার আমাদের নিত্য-নৈমিত্তিক বিষয়। সমীক্ষা অনুসারে, ৩৮.২ শতাংশ শিক্ষার্থী পড়াশোনা বিষয়ক কাজে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন। ৬৭.৫ শতাংশ অবসর সময় কাটাতে, ৪২.৯ শতাংশ যোগাযোগের প্রয়োজনে, ২৪.৯ শতাংশ অনলাইন গেম খেলতে বা ভিডিও দেখতে, ১২.৬ শতাংশ অনলাইনে কেনাকাটা করতে এবং ৮ শতাংশ অর্থনৈতিক প্রয়োজনে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। জরিপ অনুসারে আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীদের বড় অংশই অফলপ্রসূ কাজে ইন্টারনেটে বেশি সময় ব্যয় করেন।

    বাড়ছে অপরিমিত ব্যবহারও: অপরিমিত ইন্টারনেট ব্যবহার করছে ৬২.৩ শতাংশ শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে দিনে ১১ ঘণ্টার বেশি অনলাইনে থাকেন ৬.২ শতাংশ শিক্ষার্থী। ১৯.৫ শতাংশ ৮ থেকে ১০ ঘণ্টার মতো ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। ৫ থেকে ৭ ঘণ্টা ইন্টারনেটে থাকেন ৩৬.৬ শতাংশ শিক্ষার্থী এবং ৩২.৩ শতাংশ ব্যবহার করেন ২ থেকে ৪ ঘণ্টার মতো।

    ভয়ঙ্কর নেতিবাচক প্রভাব: জরিপে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৩৪.৩ শতাংশ জানান যে, ইন্টারনেটে সময় ব্যয় তাদের স্বাভাবিক জীবনে ‘প্রচণ্ড নেতিবাচক’ প্রভাব ফেলছে। ৫৭.২ শতাংশের স্বাভাবিক জীবনে ‘কিছুটা নেতিবাচক’ প্রভাব ফেলছে বলে জানা যায়। নেতিবাচক প্রভাব বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৫৯.৬ শতাংশ মনে করেন ইন্টারনেটে সময় ব্যয় তাদের পড়াশোনায় মনোযোগের বিঘ্নতার জন্য দায়ী। ১৭.৮ শতাংশ ইন্টারনেটে পর্নো দেখা, সাইবার ক্রাইম, বাজি ধরা, বুলিং করা প্রভৃতি অপ্রীতিকর কাজের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে পড়েছেন। ২৩ শতাংশ ধীরে ধীরে অন্তর্মুখী হয়ে পড়েছেন, ৩৫.৬ শতাংশ ডিপ্রেশনসহ বিভিন্ন ধরণের মানসিক চাপ অনুভব করেছেন এবং ২০.৩ শতাংশ সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন বলে সমীক্ষার ফলাফল থেকে জানা যায়।

    লেখাপড়ায় মনোযোগ কমছে: শিক্ষার প্রয়োজনে বিশেষত উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ইন্টারনেট এখন অপরিহার্য। সময়ের তাগিদে তা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে। সমীক্ষার তথ্য অনুসারে, লেখাপড়ার কাজে ৯৪.১ শতাংশ শিক্ষার্থী ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। কিন্তু তার ফাঁকে অনলাইনে প্রবেশ করলে ৫২.৬ শতাংশের পড়াশোনার মনোযোগ হারিয়ে যায়। এছাড়াও ২৫.২ শতাংশের পড়া মনে রাখতে অসুবিধা হয়, ৫৭ শতাংশ মনে করেন অযথা সময় নষ্ট হয়, ৩১.২ শতাংশের পড়াশুনায় অনীহা জন্ম নেয়।

    আসক্তির কারণে হুমকিতে লেখাপড়া: জরিপে ৯১ শতাংশ শিক্ষার্থী জানিয়েছেন তারা ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রতি আসক্তি অনুভব করেন। এর মধ্যে ‘খুব বেশি আসক্ত’ ২২.৪ শতাংশ, ‘মোটামুটি আসক্ত’ ৪৭.৭ শতাংশ এবং ‘অল্প আসক্ত’ ২০.৯ শতাংশ। লেখাপড়ায় এই আসক্তি কতটুকু প্রভাব ফেলে তা নিয়ে ৮০.১ শতাংশ শিক্ষার্থী জানান, লেখাপড়ার সময় প্রচণ্ড আসক্তি তৈরি হয়। ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তি তাদেরকে লেখাপড়ার মনোযোগ থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে।

    পারিবারিক সম্পর্কে ঘাটতি: পরিবার, বন্ধু ও সামাজিকভাবে সুসম্পর্ক রাখতে ইন্টারনেটের অবদান অনস্বীকার্য। দূরত্ব ঘুচিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে ইন্টারনেটের যেমন অবদান রয়েছে, ঠিক একইভাবে মন খুলে কথা বলার জন্য কতটুকু বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তারই প্রতিচ্ছবি দেখতে পাওয়া যায় জরিপে উঠে আসা তথ্যে। ৩.৫ শতাংশ শিক্ষার্থী জানান তারা ‘কখনোই’ পরিবারের সঙ্গে মন খুলে গল্প করেন না। ১৯.২ শতাংশ শিক্ষার্থী জানান যে তারা ‘খুব একটা’ পরিবারের সঙ্গে মন খুলে গল্প করেন না। মাঝে মাঝে পরিবারের সঙ্গে আড্ডা দেন বলে জানিয়েছেন ৪৪.৬ শতাংশ শিক্ষার্থী। পরিবারের সঙ্গে আড্ডা না দেওয়া শিক্ষার্থী এবং পরিবারের মাঝে এক ধরনের দূরত্ব তৈরিতে ভূমিকা রাখে।

    ব্যক্তিজীবনেও ইন্টারনেটের ছায়া: শিক্ষার্থীদের ব্যক্তি জীবনেও ইন্টারনেটের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে প্রবলভাবে। গবেষণালব্ধ উপাত্ত অনুসারে, ১৩.১ শতাংশ জানান যে, ইন্টারনেটের ব্যবহার তাদের আত্মকেন্দ্রিক করে তুলেছে। ৬.৫ শতাংশের নৈতিক অবক্ষয় ঘটেছে। ২৪ শতাংশ ব্যক্তিজীবন ও কর্মজীবনে লক্ষ্যচ্যুত হচ্ছেন এবং ২৫.৭ শতাংশের অফলপ্রসূ কাজে সময় নষ্ট হচ্ছে।

    ঘুম ও শারীরিক সমস্যাও ভোগাচ্ছে: ইন্টারনেট আমাদের জন্য আশীর্বাদ হলেও কখনো কখনো অতিরিক্ত সময় ধরে ডিজিটাল ডিভাইসের ব্যবহার শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করে। ৫৮.৭ শতাংশ শিক্ষার্থী জরিপের মাধ্যমে জানান যে, তাদের প্রতিদিন পরিমিত ঘুম হয় না। এর মধ্যে ৩০.৪ শতাংশ শিক্ষার্থী পরিমিত ঘুম না হওয়ার পেছনে তাদের ইন্টারনেট ব্যবহারকে পুরোপুরিভাবে দায়ী করেছেন। দীর্ঘ সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করার কারণে শিক্ষার্থীরা নানাবিধ শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হন বলে জানান। যার মধ্যে ৫৩.৬ শতাংশের ঘুমের অপূর্ণতা দেখা দেয়, ৩৪.৫ শতাংশের মাথা ঝিম ঝিম ও ব্যথা অনুভূত হয়, ১৯.২ শতাংশের ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়, ২৪.৩ শতাংশ চোখে ঝাপসা দেখে এবং ২৭.৮ শতাংশ ক্লান্তি অনুভব করেন।

    পর্নোগ্রাফিতেও আসক্তি তরুণদের: ইন্টারনেটে পর্নোগ্রাফি দেখা, যৌন উত্তেজক গল্প শোনা কিংবা পড়া ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের এক অন্যতম আকর্ষণ। সমীক্ষার ফলাফল থেকে জানা যায়, ৩২.৯ শতাংশ শিক্ষার্থী ইন্টারনেটে পর্নোগ্রাফি বা যৌন উত্তেজক বিষয় সম্পর্কিত ওয়েবসাইট দেখেন। এদের মধ্যে পর্নো দেখা বা যৌন উত্তেজক গল্পের ভিডিও কিংবা অডিও শোনা, দেখা কিংবা পড়ার ফলে পরবর্তীতে ৩৫.১ শতাংশ শিক্ষার্থীর মাথায় বিভিন্ন সময় এই বিষয়ক চিন্তা আসে বলে জানান। ১৩.৬ শতাংশ শিক্ষার্থী সবসময় এই ধরনের কাজের প্রতি আগ্রহ অনুভব করেন, ২৫.৫ শতাংশের মনে নিজেকে নিয়ে হীনমন্যতায় ভোগেন, ১৫.৩ শতাংশ বিপরীত লিঙ্গের মানুষকে অসম্মানের দৃষ্টিতে দেখেন, ১০.৫ শতাংশ অনৈতিকভাবে যৌনতৃপ্তি উপভোগ করেন।

    পর্নো দেখা বা এই সম্পর্কিত গল্প শোনা বা পড়ার প্রতি আকর্ষণের কারণ বিশ্লেষণে জানা যায়, ২৮.৮ শতাংশ শিক্ষার্থী যৌনতা সম্পর্কিত কৌতূহল মেটাতে এই ধরনের কাজ করে থাকেন। ২৪ শতাংশ জানান যে, তারা যৌনতৃপ্তি পেতে এবং ১৪.১ শতাংশ অবসরের খোরাক হিসেবে এই প্রকার কাজকর্ম করেন। এছাড়াও যৌন জীবন নিয়ে বিষণ্ণতা থেকে ৯.৬ শতাংশ এবং একাকিত্ব ঘোচাতে ২৩.৫ শতাংশ এমন কাজ করেন।

    জরিপের ফলাফল নিয়ে আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট তানসেন রোজ বলেন, পর্নো দেখা, অনলাইনে গেম খেলা, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও দেখা ইত্যাদি কাজে শিক্ষার্থীদের একটা অংশ যুক্ত থাকে। তাই শিক্ষার্থীদের মাঝে ডিজিটাল লিটারেসি না থাকায় তারা ফাঁদে পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়।

    উত্তরণের উপায় নিয়ে তিনি জানান, আমাদের শুধু নিশ্চিত করতে হবে কাউকে ডিভাইস হাতে ধরিয়ে দেওয়ার আগে সে এটা কীভাবে ব্যবহার করবে সে সম্পর্কে জানে কিনা। না জানলে সঠিকভাবে জানিয়ে দিতে হবে। এক্ষেত্রে বাবা-মায়ের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। সন্তান কোথায় কী করছে, কার সঙ্গে মিশছে, অনলাইনে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত কাজে জড়িত কিনা সেসবও দেখতে হবে। প্রতিনিয়ত মনিটরিং করতে পারলে সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে।

    এ বিষয়ে ঢাবি ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের অধ্যাপক কামাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী বলেন, জরিপের তথ্য অনুযায়ী কিছু কিছু ক্ষেত্রে আশঙ্কার চিত্র ফুটে উঠেছে। যা আমাদের ভাবতে সহায়তা করবে আসলেই ইন্টারনেটের ব্যবহার এ বয়সী মানুষদের উপকার করছে নাকি অপকারটাই বয়ে নিয়ে আসছে। বিশেষ করে ১৯-৩০ বছরর যে তরুণ যুবক গোষ্ঠী আছে তাদের হতাশা, বিষণ্নতা এবং অন্যান্য সামাজিক-মানসিক অস্থিরতা আগের তুলনায় অনেক বেশি। এদের মধ্যে আত্মহত্যার হারও আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এক্ষেত্রে ইন্টারনেট কিছুটা দায়ী বলেও প্রতীয়মান হচ্ছে।

    সমস্যা সমাধানে আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রস্তাবনা: ইন্টারনেটের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতে স্কুল, কলেজগুলোতে ‘ডিজিটাল লিটারেসি প্রোগ্রাম’ চালু করা; ইন্টারনেট রেসকিউ ক্যাম্প স্থাপনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আসক্তি কাটিয়ে উঠতে কাউন্সিলিং, থেরাপি এবং শিক্ষামূলক প্রোগ্রাম প্রদান করা; সামাজিক ও পারিবারিক যোগাযোগে ইন্টারনেট নির্ভরতার পরিবর্তে সরাসরি যোগাযোগকে উৎসাহিত করতে প্রচারণা চালানো; বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনকে নিয়ে ডিজিটাল লিটারেসির প্রশিক্ষণ দেওয়া; একাডেমিক পর্যায়ে আত্ম-সচেতনতামূলক (সেলফ কেয়ার এক্টিভিটিস) কার্যক্রম পরিচালনা করা।

    বাড়ির ছাদে লাল শাড়িতে উদ্দাম ড্যান্স সুন্দরীর, ভাইরাল ভিডিও

    এছাড়াও, নিজেকে জানা ও মানসিক বিকাশে সহায়ক আর্ট থেরাপি, ক্লে থেরাপি, স্টোরি টেলিংসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা; খেলাধুলা ও ব্যায়ামাগারের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করা; সামাজিক যোগাযোগ বৃদ্ধিতে সোশ্যাল স্কিল ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা; পরিবার পর্যায়ে যৌন বিষয়ক সঠিক পাঠ নিশ্চিত করা; সাইবার ক্রাইম বিষয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম জোরদার করা।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ও ৩৩ ইন্টারনেটে ছবি দেখেন নীল নীল ছবি প্রযুক্তি বিজ্ঞান লাইফস্টাইল শতাংশ শিক্ষার্থী
    Related Posts
    নতুন বাড়ি

    নতুন বাড়ি কেনার আগে ১০টি বিষয় মনে রাখা জরুরি

    July 26, 2025
    Infinix Hot 60 5G

    বাজারে এলো সবচেয়ে পাতলা 3D Curved ডিসপ্লে ফোন! কম দামে দারুণ ফিচার

    July 26, 2025

    আগুনে পোড়া রোগীদের যেভাবে স্কিন প্রতিস্থাপন করা হয়

    July 26, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ওয়েব সিরিজ

    নেট দুনিয়া কাঁপাচ্ছে উল্লুর নতুন ওয়েব সিরিজ রিলিজ, নতুন শুরু, নতুন রোমাঞ্চ

    নতুন বাড়ি

    নতুন বাড়ি কেনার আগে ১০টি বিষয় মনে রাখা জরুরি

    Bitcoin Price Today

    Bitcoin Price Today, July 26, 2025: BTC Nears $118K Amid Gradual Market Climb

    'kiss cam' viral video

    Gwyneth Paltrow Joins Astronomer After ‘Kiss Cam’ Viral Video Sparks Corporate Shake-Up

    saiyaara movie

    Akshay Kumar Hails Saiyaara and Debut Stars Ahaan Panday & Aneet Padda as Bollywood’s Rom-Com Revival Breaks Records

    Honda CB Hornet 125 price

    Honda CB Hornet 125 Price and Full Specifications: What Makes It Special in 2025?

    মির্জা ফখরুল

    গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল

    ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ যুক্তরাষ্ট্রের

    বাংলাদেশের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ যুক্তরাষ্ট্রের

    What Is a Total Solar Eclipse?

    What Is a Total Solar Eclipse? Understanding the Celestial Spectacle

    lisuan g100 price

    Lisuan G100 Price: China’s Homegrown GPU Surpasses RTX 4060 and Rivals RTX 5060 in Benchmarks

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.