Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ইসলামী আইনে ধর্ষকের শাস্তি
    ইসলাম ধর্ম

    ইসলামী আইনে ধর্ষকের শাস্তি

    Mynul Islam NadimMarch 12, 20257 Mins Read
    Advertisement

    ধর্ম ডেস্ক : ধর্ষণ যেকোনো সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য মারাত্মক হুমকি। জঘন্য এই অপরাধ দমন করা না গেলে সমাজের শান্তি, শৃঙ্খলা ও স্থিতি মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হয়, বিশেষত নারীর জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। ইসলামী আইনে ধর্ষণের শাস্তি অত্যন্ত কঠোর। ইসলামী আইনে ধর্ষণের শাস্তি অপরিহার্য।

    ধর্ষকের শাস্তি

    ধর্ষণ কাকে বলে

    ধর্ষণের আরবি প্রতিশব্দ ‘ইগতিসাব’। অর্থ ছিনিয়ে নেওয়া। যেহেতু ধর্ষক নারীর সম্ভ্রম লুঠ করে, তাই ধর্ষণকে ইগতিসাব বলা হয়। পরিভাষায় ধর্ষণ বলা হয়, অনিচ্ছায়, জোরপূর্বক ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে যৌন চাহিদা পূরণ করা।

    ধর্ষকের জুলুমের মাত্রা অনুসারে ধর্ষণকে নানাভাবে চিহ্নিত করা যায়। ইসলামী আইনে ধর্ষণ একটি বহু মাত্রিক অপরাধ। যার মধ্যে কমপক্ষে তিনটি অপরাধ সংঘটিত হয়। তাহলো : ক. ব্যভিচার, খ. বল প্রয়োগ ও ভীতি প্রদর্শন, গ. সম্ভ্রম লুণ্ঠন।

    ইসলামী আইনে এই তিনটি বিষয়ই পৃথকভাবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আর ধর্ষণে যেহেতু এই তিনটি অপরাধের সমন্বয় ঘটে, তাই ধর্ষণ একটি গুরুতর অপরাধ।

    ধর্ষণের স্তর ও ধর্ষকের শাস্তি
    ইসলামী আইনে ধর্ষকের শাস্তি কী হবে তা নির্ভর করে তার অপরাধের মাত্রা ও স্তরের ওপর। নিম্নে তা তুলে ধরা হলো-

    ১. ব্যভিচারের শাস্তি : বেশির ভাগ আলেম বলেন, ধর্ষক যদি প্রাণঘাতী অস্ত্রের মাধ্যমে ভয়ভীতি প্রদর্শন না করে শুধু বল প্রয়োগ করে, তবে সে ব্যভিচারের শাস্তি ভোগ করবে। ইসলামী আইনে ব্যচিভারের শাস্তি হলো- ক. ব্যভিচারে লিপ্ত ব্যক্তি অবিবাহিত হলে এক শ কশাঘাত।

    পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘ব্যভিচারিণী ও ব্যভিচারী- তাদের প্রত্যেককে এক শ কশাঘাত করবে। আল্লাহর বিধান বাস্তবায়নে তাদের প্রতি দয়া যেন তোমাদের প্রভাবিত না করে, যদি তোমরা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী হও; মুমিনদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ২)।

    খ. ব্যভিচারে লিপ্ত ব্যক্তি বিবাহিত হলে তার শাস্তি প্রস্তারাঘাতে মৃত্যু। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যখন বিবাহিত নারী ও পুরুষ ব্যভিচারে লিপ্ত হয়, তখন তাদের মৃত্যু (নিশ্চিত হওয়া) পর্যন্ত পাথর নিক্ষেপ করো।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৫৫৩)।

    ২. মুহারিবের শাস্তি : ধর্ষক যদি অস্ত্রধারণ করে অথবা অন্য কোনো উপায়ে ধর্ষিতাকে জীবনের হুমকি দেয়, তবে তার ওপর মুহারিবের শাস্তি প্রয়োগ করা হবে। মুহারিব হলো, যে ব্যক্তি ত্রাস সৃষ্টি করে কোনো কিছু কেড়ে নেয়। চাই ত্রাস সৃষ্টিকারী অস্ত্র ব্যবহার করুক বা না করুক।

    মুহারিবের শাস্তি সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং দুনিয়ায় ধ্বংসাত্মক কাজ করে বেড়ায়, তাদের শাস্তি হচ্ছে- তাদের হত্যা করা হবে অথবা শূলে চড়ানো হবে বা তাদের হাত-পা বিপরীত দিক থেকে কেটে দেওয়া হবে কিংবা দেশ থেকে নির্বাসিত করা হবে। এটি তাদের পার্থিব লাঞ্ছনা, আর পরকালে তাদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৩৩)।

    ৩. উঁচু স্থান থেকে ফেলে হত্যা : ধর্ষক যদি বলাৎকার করে, তখনো তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এই শাস্তি কিভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে তা নিয়ে ফিকহের ইমামদের মতভিন্নতা আছে। তাহলো- ক. তাকে প্রস্তারাঘাতে হত্যা করা হবে, খ. তাকে পুড়িয়ে হত্যা করা হবে, গ. তাকে উঁচু স্থান থেকে ফেলে দেওয়া হবে এবং ওপর থেকে তার ওপর পাথর নিক্ষেপ করা হবে। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.)-সহ একদল সাহাবি শেষোক্ত পদ্ধতিকে প্রাধান্য দিয়েছেন। (আস সিয়াসাতুশ শরইয়্যা, পৃষ্ঠা-১৩৮)।

    ৪. মৃত্যুদণ্ড : ধর্ষক যদি কোনো শিশুকে ধর্ষণ করে এবং এতে তার মৃত্যু হয়, তবে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। একইভাবে কোনো নারীকে ধর্ষণের আগে বা পরে যদি তাকে হত্যা করা হয়, তবে হত্যাকারী ধর্ষককে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে। বেশির ভাগ ফকিহের মতে, এমন ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড তরবারির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘কেউ তোমাদের সঙ্গে সীমা লঙ্ঘন করলে তোমরাও তার সঙ্গে অনুরূপ আচরণ করো।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৯৪)।

    অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! নিহতদের ব্যাপারে তোমাদের জন্য কিসাসের বিধান দেওয়া হয়েছে।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৭৮)

    অপরাধ প্রমাণের পর শাস্তি

    ব্যভিচার ও ধর্ষণের অপরাধ প্রমাণের পরই কেবল শরিয়ত বর্ণিত শাস্তি প্রয়োগ করা যাবে, নিছক সন্দেহ বা অভিযোগের ভিত্তিতে তা প্রয়োগ করা যাবে না। এই অপরাধ প্রমাণের পদ্ধতি হলো :

    ১. স্বীকারোক্তি : অপরাধী যখন স্বীকার করবে যে আমি এই অপরাধ করেছি। মহানবী (সা.) অপরাধীর স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে তাকে শাস্তি দিয়েছেন। স্বীকারোক্তির ভিত্তিতেই গামেদি গোত্রীয় নারীর বিরুদ্ধে তিনি শাস্তির রায় দেন।

    ২. প্রমাণ : যখন চারজন ন্যায়পরায়ণ পুরুষ সাক্ষ্য দেবে যে তারা এই কাজ সংঘটিত হতে দেখেছে। চারজন সাক্ষীর বিষয়টি কোরআনের আয়াত দ্বারা প্রমাণিত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের স্ত্রীদের ভেতর কেউ যদি ব্যভিচারে লিপ্ত হয়, তবে তোমরা তার বিরুদ্ধে চারজন সাক্ষী উপস্থিত করো।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৫)।

    ৩. আধুনিক প্রযুক্তি : অপরাধ প্রমাণে আধুনিক প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার অবকাশ আছে। তবে প্রযুক্তির ওপর পুরোপুরি নির্ভর করা যাবে না। কেননা প্রযুুক্তির বিভ্রাট প্রমাণিত। আর রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সন্দেহ হলে তোমরা হদ প্রতিহত করো।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১৪২৪)।

    ধর্ষণের শাস্তি প্রয়োগে কঠোর হওয়ার নির্দেশ

    পবিত্র কোরআনের ব্যভিচার ও ধর্ষণের শাস্তি সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে, ‘ব্যভিচারিণী ও ব্যভিচারী- তাদের প্রত্যেককে এক শ কশাঘাত করবে। আল্লাহর বিধান বাস্তবায়নে তাদের প্রতি দয়া যেন তোমাদের প্রভাবিত না করে, যদি তোমরা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী হও; মুমিনদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ২)।

    উল্লিখিত আয়াতে দুটি বাক্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ : ক. আল্লাহর বিধান বাস্তবায়নে তাদের প্রতি দয়া যেন তোমাদের প্রভাবিত না করে, খ. মুমিনদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে। এই দুই বাক্য থেকে বোঝা যায় ধর্ষণ ও ব্যভিচারের শাস্তি প্রয়োগে কঠোর হতে হবে এবং তা জনসমক্ষে হওয়া আবশ্যক। যেন তা মানুষের অন্তরে ভয় সৃষ্টি করে এবং জনসাধারণ এমন অপরাধে লিপ্ত হতে ভয় পায়। মুজাহিদ (রহ.) বলেন, শাসকের কাছে ব্যভিচারের অপরাধ পেশ করা হলে সে শাস্তি বাস্তবায়ন করবে। এ ক্ষেত্রে সে শিথিলতা বা নিষ্ক্রিয়তা দেখাবে না। (তাফসিরে ইবনে কাসির : ৮/২৯)।

    বিভিন্ন দেশে ধর্ষণের শাস্তি
    পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ধর্ষণের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি রাখা হয়েছে। বিশ্বের একাধিক মুসলিম রাষ্ট্রে ইসলামী আইনানুসারে ধর্ষককে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। যেমন-

    ১. চীন : চীনে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিস্থিতির গুরুত্ব বিবেচনায় ধর্ষকের যৌনাঙ্গ কেটে দেওয়া হয়।

    ২. ইরান : ইরানে সাধারণত ধর্ষককে জনসমক্ষে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে অথবা গুলি করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।

    ৩. গ্রিস : গ্রিসে কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। আর এই শাস্তি কার্যকর করা হয় আগুনে পুড়িয়ে।

    ৪. মিসর : মিসরে জনাকীর্ণ এলাকায় জনসমক্ষে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।

    ৫. সৌদি আরব : সৌদি আরবে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হলে শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। জনসমক্ষে ধর্ষকের শিরশ্ছেদ করে এই সাজা কার্যকর করা হয়।

    ৬. সংযুক্ত আরব আমিরাত : সংযুক্ত আরব আমিরাতে যৌন নির্যাতন বা ধর্ষণের সাজা মৃত্যুদণ্ড। রায়ের সাত দিনের মধ্যে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে সাজা কার্যকর করা হয়।

    ধর্ষিতার ক্ষতিপূরণ, আইনি অবকাশ ও মর্যাদা

    এমন একটি ড্রাই ফ্রুট যা ভিটামিন ডি-র পাওয়ারহাউজ, ক্যালসিয়ামেরও খনি

    ধর্ষণের শিকার নারীকে ইসলাম আইনি অবকাশ ও ক্ষতিপূরণের বিধান দিয়েছে। যেমন-

    ১. শাস্তির বাইরে থাকা : ধর্ষণ প্রকারান্তে ব্যভিচার হলেও ধর্ষিতা অপারগ হওয়ায় সে শাস্তির বাইরে থাকবে। আল্লামা ইবনে আবদুল বার (রহ.) বলেন, ‘আলেমরা এই বিষয়ে একমত যে ধর্ষণের শিকার নারীকে ব্যভিচারের শাস্তি দেওয়া হবে না, যখন প্রমাণিত হবে ধর্ষক নারীকে বাধ্য করেছে এবং নারী তাকে প্রতিহত করতে ব্যর্থ হয়েছে। আর এটা জানা যাবে তার চিৎকার ও সাহায্য প্রার্থনার মাধ্যমে।’ (আল ইস্তিজকার : ৭/১৪৬)।

    ২. আইনি অবকাশ : ধর্ষণের আশঙ্কায় কোনো নারী যদি নিজের সম্ভ্রম রক্ষার জন্য ধর্ষণ-ইচ্ছুক ব্যক্তিকে হত্যা করে এবং তা সে প্রমাণে সক্ষম হয়, তবে সে হত্যার শাস্তি থেকে রেহাই পাবে। ইমাম আহমদ (রহ.) এমনটিই ফতোয়া দিয়েছেন। তবে ওমর (রা.)-এর একটি বর্ণনা থেকে বোঝা যায় এমন নারীকে প্রাণদণ্ড দেওয়া না হলেও অর্থদণ্ড (দিয়্যত) দেওয়া হবে। (আল মুগনি : ৮/৩৩১)।

    ৩. আর্থিক ক্ষতিপূরণ : ইমাম মালেক (রহ.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো নারীকে ধর্ষণ করে এবং সে নারী যদি স্বাধীন হয়, তবে সে ‘মহরে মিসিল’ অর্থাত্ তার বংশের নারীদের সমান মহর পাবে। চাই সে নারী বিবাহিত হোক বা অবিবাহিত। সে নারী দাসী হলে তার মূল্য হ্রাস পরিমাণ ক্ষতিপূরণ পাবে। এ ক্ষেত্রে ধর্ষক শাস্তি পাবে এবং সর্বাবস্থায় অপারগ নারীকে শাস্তি দেওয়া হবে না। এটাই ইমাম শাফেয়ি (রহ.)-এর মত। (আল মুনতাকা শহরুল মুয়াত্তা : ৫/২৬৮)।

    ৪. শাহাদাতের মর্যাদা : মুমিন নারীর জন্য ধর্ষককে প্রতিহত করার চেষ্টা করা ওয়াজিব। ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো নারী তাঁর সম্ভ্রম রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হলে সে শহীদ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে সম্ভ্রম রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হয়েছে, সে-ও শহীদ। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৪৭৭২)

    নারীর নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রের দায়িত্ব

    ইসলামী রাষ্ট্রের দায়িত্ব হলো নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাইকে নিরাপত্তা দেওয়া, বিশেষ করে নারীর জীবন ও সম্ভ্রমের নিরাপত্তা দেওয়া তার দায়িত্ব। কেননা মানুষের জীবন ও সম্ভ্রমের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা শরিয়তের মৌলিক উদ্দেশ্যগুলো অন্যতম। এসব উদ্দেশ্য রক্ষা করা ইসলামী রাষ্ট্রের দায়িত্ব। নারীর জীবন ও সম্ভ্রম রক্ষার দায়িত্ব কেবল রাষ্ট্রের নয়, বরং ক্ষেত্রেবিশেষ তার পরিবার ও সমাজও এ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল। (আস সিয়াসাতুশ শরইয়াহ, পৃষ্ঠা-৪৩৫) আল্লাহ পৃথিবীর সব নারীর জীবন ও সম্ভ্রমকে রক্ষা করুন। আমিন।

    আতাউর রহমান খসরু

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আইনে ইসলাম ইসলামী ধর্ম ধর্ষকের ধর্ষকের শাস্তি শাস্তি
    Related Posts
    গুনাহ মাফ

    শুক্রবার যে আমল করলে ৮০ বছরের গুনাহ মাফ হয়

    August 1, 2025
    নামাজে খুশু-খুজু বাড়ানোর গুরুত্ব

    নামাজে খুশু-খুজু বাড়ানোর গুরুত্ব ও করণীয়

    July 25, 2025
    মরদেহের কিছু অংশ

    মরদেহের কিছু অংশ পাওয়া গেলে কি জানাজা পড়তে হবে?

    July 22, 2025
    সর্বশেষ খবর
    আগুন

    সকাল ১০টায় গুলিস্তানের সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১১ ইউনিট

    জন্ম নিয়ন্ত্রণ

    ‘স্বাধীনতার পর দেশের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা জন্ম নিয়ন্ত্রণে’

    Realme GT

    200MP পেরিস্কোপ টেলিফটো লেন্স সহ লঞ্চ হতে পারে Realme GT 8 এবং GT 8 Pro স্মার্টফোন

    প্রমিনেন্স

    সূর্যের উত্তর-পূর্ব প্রান্ত থেকে বের হলো বিশাল ২ প্রমিনেন্স, ঝুঁকির মুখে পৃথিবী!

    বিএনপি

    ‘দেশে বিএনপি ক্ষমতায় এলে মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হবে’

    ঢাকায় মাদক মামলা

    ঢাকায় মাদক মামলার আসামিকে কুপিয়ে জখম

    ইনফিনিক্স

    বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা কার্ভড এজ অ্যামোলেড ডিসপ্লেযুক্ত ফোন আনলো ইনফিনিক্স

    খাতামি

    যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করলে তেলআবিব ভুতুড়ে নগরীতে পরিণত হবে: খাতামির হুঁশিয়ারি

    Self-Improvement Tips

    Self-Improvement Tips: Unlock Your Best Life Today

    স্কুটার

    এক চার্জে ১১৬ কিমি চলবে নতুন এই ই-স্কুটার

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.