Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ফিলিস্তিন-ইসরাইল যু.দ্ধে চীন-রাশিয়া কেন মধ্যস্থতায়
    International আন্তর্জাতিক প্রবাসী খবর

    ফিলিস্তিন-ইসরাইল যু.দ্ধে চীন-রাশিয়া কেন মধ্যস্থতায়

    Mynul Islam NadimOctober 9, 20247 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : চীন ও রাশিয়া দীর্ঘদিন ধরেই ফিলিস্তিনের সমর্থক। কিন্তু সম্প্রতি, নতুন এবং অনেকটাই ভিন্ন রকমের ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে বেইজিং ও মস্কোকে। প্রায় এক বছর আগে গাজায় সাম্প্রতিক যুদ্ধ শুরুর পর ইসরাইল ও ফিলিস্তিনিদের সংঘর্ষে তারা অবতীর্ণ হয়েছে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে।

    china russia

    জুলাই মাসে, হামাস, ফাতাহ্ এবং অন্যান্য প্রায় এক ডজন ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী মিলে চীনের রাজধানী বেইজিং-এ একটি অস্থায়ী চুক্তি স্বাক্ষর করে। গাজার যুদ্ধ শেষে সেখানকার প্রশাসনের জন্য একটি ‘জাতীয় পুনর্মিলনের অন্তর্বর্তী সরকার’ গঠনের লক্ষ্যে ওই চুক্তি হয়েছিল। এই গোষ্ঠীগুলো একই ধরনের চুক্তির জন্য ফেব্রুয়ারিতে মস্কোতেও বৈঠক করেছিল।

    চীন ও রাশিয়া উভয়ই ইরান, সিরিয়া আর তুরস্কের মতো গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক শক্তিমত্তার খেলোয়াড়দের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখছে। প্রতিদ্বন্দ্বী পরাশক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো, বেইজিং বা মস্কো কেউই হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে বিবেচনা করে না। তাই হামাসকে সংলাপে আমন্ত্রণ জানাতে কোনো সমস্যা নেই চীন ও রাশিয়ার। তবে এই ধরনের মধ্যস্থতায় কোনো বাস্তব ফলাফল হবে কি? বিশেষজ্ঞরা অবশ্য সেটা সম্ভব নয় বলেই মনে করেন। তবে এখানে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হচ্ছে, চীন ও রাশিয়া এই হস্তক্ষেপের মাধ্যমে কী করতে চাইছে?

    এক্ষেত্রে তাদের দু’টি প্রধান উদ্দেশ্য রয়েছে : আন্তর্জাতিক প্রভাব অর্জন এবং বিশ্বে আমেরিকা ও পশ্চিমা শক্তিকে প্রতিহত করা।

    মাও জেদং থেকে শি জিনপিং
    ইতিহাস বলছে, ১৯৪৯ সালে আধুনিক গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এশিয়ায় প্রভাবশালী এই দেশটি ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহানুভূতিশীল।
    চীনের প্রতিষ্ঠাতা, মাও জেদং ইসরাইলকে ঠিক একইভাবে দেখেছিলেন, যেভাবে তিনি তাইওয়ানকে দেখেছিলেন : পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদের ঘাঁটি হিসেবে এবং ওয়াশিংটন কর্তৃক আরোপিত আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার সম্ভাব্য সমালোচকদের নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রতিষ্ঠিত।

    চ্যাথাম হাউসের গবেষক আহমেদ আবৌদুহ বিবিসি মুন্ডোকে বলেছেন, এই নতুন চীনের পশ্চিমা-বিরোধী এবং ঔপনিবেশিক-বিরোধী আখ্যানে ‘ফিলিস্তিনিদের দুর্ভোগের মধ্যে তার নিজস্ব অভিজ্ঞতাই প্রতিফলিত হয়েছে।’

    মাও জেদং-এর সমর্থন অবশ্য কেবল বক্তব্যেই থেমে থাকেনি। মাও, যিনি সারা বিশ্বের মুক্তি আন্দোলনকে সমর্থন করেছিলেন, প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও)-এর কাছে অস্ত্র পাঠিয়েছিলেন এবং তাদের চিন্তাধারায়ও ব্যাপক প্রভাব রেখেছিলেন। চীনে ১৯৭৮ সালে দেং জাওপিংয়ের ক্ষমতায় উত্থান এবং তার ‘ধনী হওয়া মহিমান্বিত‘ স্লোগানের সাথে সাথে দেশটির পররাষ্ট্র নীতি পরিবর্তিত হয়।

    একটি সমাজতান্ত্রিক বাজার অর্থনীতির দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়নের জন্য, চীনকে সংস্কার করতে হয়েছিল এবং বিশ্বের কাছে নিজেকে উন্মুক্ত করতে হয়েছিল। আর এটা করতে চীনকে তার আদর্শ থেকে বাস্তববাদের দিকে যেতে হয়েছিল। অ-রাষ্ট্রীয়দের সমর্থন করার পরিবর্তে, চীন বিশ্বের প্রধান এবং মাঝারি আকারের শক্তিগুলির সাথে তার কূটনৈতিক সম্পর্ক সম্প্রসারণ করতে আগ্রহী ছিল।

    আবৌদুহ বলেন, চীনে ২০১২ সালে রাষ্ট্রপতি পদে শি জিনপিংয়ের যোগদান বিষয়গুলোকে বদলে দিয়েছে। শি তার বৈদেশিক নীতিতে একটি আদর্শিক উপাদানকে পুনঃপ্রবর্তন করছেন, তবে তা বরাবরই চীনের স্বার্থ রক্ষার জন্য এবং ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাত চীনের এই পন্থা বাস্তবায়নে সহায়ক হতে পারে।

    স্ট্যালিন থেকে পুতিন
    ফিলিস্তিনের সাথে রাশিয়ার সম্পর্ক শুরু হয় একটু ভিন্নভাবে। যখন ১৯৪৮ সালে ইসরাইল তার স্বাধীনতা ঘোষণা করে, তখন জোসেফ স্ট্যালিনের অধীনে সোভিয়েত ইউনিয়ন এটিকে স্বীকৃতি দেয়া বিশ্বের প্রথম দেশগুলির মধ্যে একটি ছিল।

    জর্জ মেসন ইউনিভার্সিটির সরকার ও রাজনীতির ইমেরিটাস অধ্যাপক মার্ক কাটজ মুন্ডোকে বলেন, ‘সেই সময় মনে হচ্ছিল ইসরাইলের সমাজতান্ত্রিক ঝোঁক ছিল, যখন সমস্ত প্রতিবেশী দেশ ইউরোপীয় উপনিবেশ ছিল।’

    তবে, ইসরাইল একটি সমাজতান্ত্রিক দেশে পরিণত হয়নি এবং ১৯৫০-এর দশকের মাঝামাঝি, সাবেক সোভিয়েত নেতা নিকিতা ক্রুশ্চেভ আরব জাতীয়তাবাদের সাথে নিজেকে যুক্ত করেছিলেন। অধ্যাপক কাটজ বলেন, ‘ফিলিস্তিনের স্বার্থ দেখা মস্কোর জন্য খুব দরকার ছিল কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন ইসরাইলকে সমর্থন করেছিল, তখন সোভিয়েতরা ফিলিস্তিনিদের সমর্থন করায় আরব দেশগুলির মধ্যে আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠছিল।’

    কিন্তু ফিলিস্তিনের স্বার্থ রক্ষা আরব বিশ্বের অনেকের কাছে নীতিগত বিষয় হলেও, মস্কোর জন্য এটি ছিল কেবলই একটা সুবিধা নেয়ার বিষয়।
    ‘তারা ফিলিস্তিনকে অবশ্য এতটাও সমর্থন করতে যাচ্ছিল না যে তা বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সংঘাতের ঝুঁকি তৈরি করবে এবং তারা কখনই ইসরাইল বিরোধী ছিল না’, কাটজ যোগ করেন।

    সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের সাথে সাথে, ইসরাইলের প্রতি রাশিয়া নমনীয় হতে শুরু করে, এবং রুশ ইহুদিদের অভিবাসন থেকে বিরত রাখার নীতিগুলি শিথিল করা হয়। ভ্লাদিমির পুতিন ২০০০ সালে যখন রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি হন, ইতোমধ্যেই ১০ লাখেরও বেশি ইসরাইলি সোভিয়েত ঐতিহ্যকে ধারণ করেছিল, যাদের মধ্যে অনেকেই রুশ ভাষায় কথা বলত।

    ক্রেমলিন তখন থেকে ইসরাইলের সাথে তার সম্পর্ক এবং ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করেছে।

    সম্প্রতি অবশ্য ইসরাইলি সরকারের সাথে এই সম্পর্ক বেশ ঠান্ডা হয়ে গেছে, যা আরো শীতল হয়েছে গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে, যেদিন ইসরাইলের ওপর হামাস আকস্মিক আক্রমণ চালিয়ে ২৫১ জনকে পণবন্দী করে। ইসরাইল এই হামলার জবাবে এখন পর্যন্ত ৪০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে।

    একটি বিকল্প বিশ্ব ব্যবস্থা
    চীন ইতোমধ্যেই বিশ্বের বৃহত্তম তেল আমদানিকারক হয়ে উঠেছে, দেশটিতে তেলের আনুমানিক অর্ধেকই মধ্যপ্রাচ্য ও পারস্য উপসাগরের দেশগুলি থেকে আসে।

    এর অর্থ কি ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাতে মধ্যস্থতা করার প্রচেষ্টা চীনের অর্থনৈতিক স্বার্থের সাথে সম্পৃক্ত? চ্যাথাম হাউসের সহযোগী ফেলো আহমেদ আবৌদুহের মতে, উত্তরটি না। আহমেদ আবৌদুহ বলেন, ‘অনেক আরব দেশ ইসরাইলের সাথে তাদের সম্পর্ক স্বাভাবিক করেছে এবং যারা এখনও সেটা করেনি, যেমন; সৌদি আরব, গাজা যুদ্ধ মিটে গেলেই তা করতে প্রস্তুত তারা। চীন এটি বুঝতে পেরেছে।’

    অন্য কথায়, ইসরাইল-ফিলিস্তিন ইস্যুতে চীনের অবস্থানের কারণে কেউ দেশটির কাছে তেল বিক্রি করা বন্ধ করতে যাচ্ছে না। চীনের মূল লক্ষ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে তার প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং বিশ্বে একটি প্রধান শক্তি হিসেবে নিজের অবস্থান তুলে ধরা।

    ‘চীন একটি যুক্তিসঙ্গত এবং দায়িত্বশীল মহান শক্তি হিসাবে নিজেকে দেখাতে চায়, যে কিনা মধ্যস্থতা এবং শান্তি বিনির্মাণে আগ্রহী,’ যোগ করেন আবৌদুহ।

    তিনি আরও যুক্তি দেন যে বেইজিং ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ব ব্যবস্থার বিকল্প দৃষ্টিভঙ্গি এগিয়ে নিয়ে যেতে‘ চাইছে – বিশেষ করে বিশ্বের সেই অঞ্চলে, যেখানে বেশিরভাগ দেশ ফিলিস্তিনিদের সমর্থন করে। ‘আমি বলব, কীভাবে ফিলিস্তিনিদের একত্রিত করা যায় বা কীভাবে ফিলিস্তিনি ও ইসরাইলিদের মধ্যে জটিল সংঘাতের সমাধান করা যায় সে বিষয়ে চীনের কোনো ধারণা নেই এবং এই দ্বন্দ্বের সমাধানের সাথে এর কোনো বড় স্বার্থ জড়িত নেই,’ বলেন আবৌদুহ।

    ইউক্রেন থেকে মনোযোগ সরানো
    অধ্যাপক কাটজের মতে, রাশিয়ার জন্য, হামাস ও ইসরাইলের মধ্যকার সংঘাত ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে বিশ্বের মনোযোগ সরাতে খুবই কার্যকর হয়েছে। গত বছর ৭ অক্টোবরের পর থেকে ইউক্রেন যুদ্ধকে শুধুমাত্র সংবাদের এজেন্ডা থেকেই দূরে ঠেলে দেয়া হয়নি, সেই সাথে ইউক্রেনের মিত্ররা, বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভে যে অস্ত্র সহায়তা পাঠাচ্ছিল তার কিছুটা অংশ এখন ইসরাইলেও চলে যাচ্ছে।

    অধ্যাপক কাটজ বলেন, ‘ক্রেমলিন বিশ্বাস করে যে পশ্চিমারা রাশিয়াকে ইউক্রেন দখলের দায়ে অভিযুক্ত করলেও একই সময় ইসরাইল ফিলিস্তিনের সাথে যা করছে সে বিষয়ে নীরব থাকার মধ্য দিয়ে একটি দ্বৈত নীতি প্রয়োগ করছে।’

    চ্যাথাম হাউসের আহমেদ আবৌদুহ বলেন, যে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের পর ‘আন্তর্জাতিক বিচ্ছিন্নতার শীতলতা থেকে বেরিয়ে আসতে’ ফিলিস্তিন-ইসরাইল ইস্যুতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা নিয়েছে। গাজায় ২০০৭ সালে নিয়ন্ত্রণ নেয়া গোষ্ঠী হামাস তার ইসলামপন্থী মতাদর্শের কারণে রাশিয়ার পছন্দের ফিলিস্তিনি অংশীদার ছিল না। তবে এতে অবশ্য গোষ্ঠীটির সাথে কাজ করতে, এমনকি তাদের সম্পর্কের সুবিধা নিতেও সমস্যা হয়নি রাশিয়ার।

    অধ্যাপক কাটজ বলেন, যে হামাসের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য পুতিনের প্রণোদনার একটি অংশ ছিল ‘এটা নিশ্চিত করা যে হামাস রাশিয়ার অভ্যন্তরে, বিশেষ করে চেচনিয়ায় জিহাদি গোষ্ঠীগুলিকে সমর্থন করে না।’

    অধ্যাপক কাটজ যোগ করেন, এই কৌশল কাজে দিয়েছিল। রাশিয়া যখন ২০০৮ সালে জর্জিয়া আক্রমণ করেছিল, তখন ‘হামাস ও হেজবুল্লাহ উভয়ই রাশিয়ার অবস্থানকে সমর্থন দিয়েছিল। অর্থাৎ তারা রাশিয়ার অভ্যন্তরে মুসলমানদের পক্ষ নেয়নি। বিশেষজ্ঞদের মতে, হামাসের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখা সত্ত্বেও, ক্রেমলিন গোষ্ঠীটিকে কোনো অস্ত্র পাঠিয়েছে বলে মনে হয় না। এর একটি কারণ হচ্ছে, ইউক্রেনকেও ইসরাইল একই রকম সহায়তা দিক, এমন ঝুঁকি নিতে চায় না রাশিয়া, বলছেন গবেষকরা।

    ভিন্ন কৌশল
    তাদের কিছু লক্ষ্য একই হতে পারে, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য এবং দক্ষিণাঞ্চলে মার্কিন প্রভাব খর্ব করতে, কিন্তু এক্ষেত্রে চীন ও রাশিয়ার পদ্ধতি ভিন্ন।

    প্রথমত, রাশিয়া এই অঞ্চলে সামরিকভাবে সম্পৃক্ত হয়েছে, যেমনটি সিরিয়ার যুদ্ধে হয়েছিল, তবে চীনের এমন কিছু করার কোনো ইচ্ছা নেই।
    আবৌদুহ বলেন, চীন তার স্বার্থের জন্য কিছু সমন্বয় করে মধ্যপ্রাচ্যের আঞ্চলিক শৃঙ্খলা রক্ষা করতে চায়, অন্যদিকে, রাশিয়া চায় ‘এটিকে পুরোপুরি ভেঙে দিয়ে এমনভাবে পুনর্গঠন করতে, যাতে রাশিয়ার স্বার্থের জন্য সুবিধা হয়।’

    তিনি আরো যোগ করেন যে বেইজিং একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বিরোধের সমাধান দেখতে চায়, যার ওপর চীনের প্রভাব থাকবে সবচেয়ে বেশি। ক্রেমলিন অবশ্য অন্য তাস খেলছে। মস্কো প্রকৃতপক্ষে ইসরাইল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে বিরোধের সমাধান করতে চায় না, বরং একটি সমাধান খোঁজার ভান করে, মি. আবৌদুহ ব্যাখ্যা করছেন।

    ‘যদি এটি কখনো সমাধান করা হয়, কোনো পক্ষের (ইসরাইল ও ফিলিস্তিনিদের) কোনো কিছুর জন্যই আর রাশিয়াকে প্রয়োজন হবে না; তারা উভয়ই অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজ করবে এবং এর জন্য তাদের হয় পশ্চিমের দিকে অথবা চীন কিংবা উভয়ের দিকেই তাকাতে হবে।’

    হোন্ডা সিবিআর১০০০আরআর

    ‘রাশিয়া অস্থিতিশীলতা থেকে উপকৃত হয় কিন্তু খুব বেশি অস্থিরতা থেকে নয়,‘অধ্যাপক কাটজ যোগ করেন। ‘তারা চায় পাত্রে থাকা বস্তু সিদ্ধ হোক, কিন্তু উথলে পড়বে না।’

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    discover international আন্তর্জাতিক কেন খবর চীন-রাশিয়া প্রবাসী ফিলিস্তিন-ইসরাইল মধ্যস্থতায় যু.দ্ধে
    Related Posts
    হুমকি দিলো সৌদি

    আমিরাতের পর ‘বেপরোয়া’ নেতানিয়াহুকে এবার হুমকি দিলো সৌদি

    September 8, 2025
    ভণ্ড বাবা গ্রেপ্তার

    ভারতে ১৪ জন ভণ্ড ‘বাবা’ গ্রেপ্তার, আছে বাংলাদেশিও!

    September 8, 2025
    যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা

    যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিয়ে বিশেষ বার্তা, সতর্ক করল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

    September 8, 2025
    সর্বশেষ খবর
    সেনাবাহিনী

    ডাকসু নির্বাচনে সংশ্লিষ্টতা নিয়ে অবস্থান স্পষ্ট করল সেনাবাহিনী

    হুমকি দিলো সৌদি

    আমিরাতের পর ‘বেপরোয়া’ নেতানিয়াহুকে এবার হুমকি দিলো সৌদি

    বাগেরহাটে চলছে হরতাল

    বাগেরহাটে চলছে হরতাল, নির্বাচনি অফিসে তালা

    ভণ্ড বাবা গ্রেপ্তার

    ভারতে ১৪ জন ভণ্ড ‘বাবা’ গ্রেপ্তার, আছে বাংলাদেশিও!

    যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা

    যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিয়ে বিশেষ বার্তা, সতর্ক করল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

    জাকসু নির্বাচন

    জাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে রিট

    Billy Porter Sepsis

    Cabaret on Broadway to Close Early as Billy Porter Exits

    US tariffs on India

    US Weighs New Tariffs on India Despite Modi-Trump Ties Over Russia

    Nouvelle Vague movie

    Nouvelle Vague Star Guillaume Marbeck on Portraying Jean-Luc Godard

    Saoirse Ronan Bad Apples review

    Bad Apples Review: Saoirse Ronan in Sharp Dark Comedy

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.