লাইফস্টাইল ডেস্ক : মানুষ যাতায়াতের জন্য ৩ ধরনের পথ ব্যবহার করে থাকে। স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথ। এসব পথে চলার জন্য যানবাহনও থাকে। তেমনি স্থলপথে গাড়ি, জলপথে চলাচলের জন্য নৌযান থাকে। যা আমাদের যাতায়াত ব্যবস্তাকে অনেক সহজ করেছে। আর জল পথের বাহন লঞ্চ, জাহাজ বা স্টিমারে চলাচল নিশ্চয় করেছেন।
চলার পথে হয়তো খেয়ালও করেছেন, নৌযানের নামের আগে এম.ভি লেখা থাকে। খেয়াল করলে দেখবেন নৌযানের নামের আগে লেখা থাকে এমভি (M.V) এরপর ওই জাহাজের নাম। যেমন এমভি সুন্দরবন, এমভি আব্দুল্লাহ, এমভি কীর্তনখোলা ইত্যাদি। কিন্তু, কেন নৌযানের আগে এম ভি লেখা থাকে? ভেবেছেন কখনো?
এম ভি মানে কী?
এম.ভি (M.V) এর মানে হচ্ছে ‘মোটর ভেসেল’ (Motor Vessel)। এর মানে বোঝায়, নৌযানটি মোটর তথা ইঞ্জিন চালিত। সাধারণত ইঞ্জিন চালিত নৌযানের নামের আগে এম ভি লেখা হয়। সাধারণত দূরের পথে যাত্রার জন্য এইসব নৌযান ব্যবহার করা হয়। তাছাড়াও এসব নৌযানে ভারী মালামাল বহন করা যায়। যা সাধারণ নৌযানে বহন করা সম্ভব হয় না।
নৌযান চলাচলের জন্য নিবন্ধন লাগে। সরকারের নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় নৌযানের লাইসেন্স দেয়। তখনই নিবন্ধনকৃত জলযানটির নাম নির্ধারণ করে আবেদন করতে হবে।
জানলে অবাক হবেন বেশিরভাগ নৌযানেই বৈধ কলসাইনসহ রেডিও (বেতারযন্ত্র) থাকে। যার মধ্যে নদী কিংবা সাগরে চলাচলকৃত যানগুলোর সঙ্গে সারেং বা ক্যাপ্টেন যোগাযোগ করতে পারেন। এমনকি বিপদের সময় এই বেতার যন্ত্রের মাধ্যমে সাহায্যও চাওয়া হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।