আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মানিকচকের গঙ্গায় ধরা পড়ল ৫০ কেজির কাতলা। মাছ ব্যবসায়ীদের দাবি, এই প্রথম বাজারে প্রায় ৫০ কেজি ওজনের মাছ এসেছে। গঙ্গায় উঠল ৫০ কেজির কাতলা। মানিকচকের গঙ্গায় ধরা পড়ে মাছটি। জানা গিয়েছে, ৮০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে গঙ্গার মাছ। প্রায় ৫০ কেজি ওজনের গঙ্গার কাতলা মাছ কিনতে হিড়িক নেতাজি পৌর বাজারের।
মাছ ব্যবসায়ীদের দাবি, এই প্রথম বাজারে প্রায় ৫০ কেজি ওজনের মাছ এসেছে। বিক্রি করা হচ্ছে ৮০০ টাকা কেজি দরে। প্রসঙ্গত, ভরা বর্ষায় গঙ্গায় রুপোলি ইলিশ ওঠার ঘটনা প্রায়শই ভোজনরসিকদের উৎসাহিত করে। তবে রাতভর গতকয়েকদিনের প্রবল বর্ষণের মাঝে যে এমন বিশালাকার কাতলা মাছ উঠে আসবে, তা বোধহয় মৎসজীবীরাও ঠাহর করতে পারেননি।
এমনিতেই হাওয়া অফিসের তরফে সতর্কতা জারি করা হয়েছিল, যেনও সমুদ্রে না যায় মৎসজীবীরা। সেই মতোই নির্দেশ মেনেওছেন জেলে-মাঝিদের দল। তবে গঙ্গার বুকে নিজেই এসে যদি এত বিশালাকার রই মাছ এসে ধরা দেয়, তাহলে আর পায় কে ! স্বাভাবিকভাবেই এদিন মালদার মাছ বাজারের ওই বিশালাকার কাতলা কিনতে হিড়িক পড়ে গিয়েছে।গতমাসের মাঝামাঝি, মরশুমের শুরুতেই দিঘা মোহনায় উঠেছিল ২৫ টন ইলিশ। তবে সেই ইলিশের সাইজ ঠিক গঙ্গায় পাওয়া এই কাতলার মতো ছিল না। ১৫ জুন নাগাত দিঘা মোহানায় জালে উঠে আসা ইলিশের ইলিশগুলির ওজন ছিল ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম।
তবে বড় মাছ দেখে চোখ জুড়িয়ে গেলেও, অনেকসময়ই এখন আকাশছোঁয়া বাজারদরে নাভিশ্বাস ওঠে মধ্যবিত্তের। কারণ শুধু তো মাছ নয়, মাছের সঙ্গে লাগছে সবজি, তেল। রান্না করতে জ্বালানি হিসেবে রান্নার গ্যাস ব্যবহার করা হচ্ছে। আর সেখানেই প্রাণ ওষ্ঠাগত শহরবাসীর। তবে বাজারদর আকাশছোয়া হলেও ৫০ কেজির কাতলা মন জয় করেছে মালদাবাসীর।
রাতে সবুজ, সকালে গোলাপি! প্রথমবারের মত কালার চেঞ্জিং স্মার্টফোন আনলো টেকনো
বাজার দর এতটাই চড়া যে সম্প্রতি এই ইস্যুতে কংগ্রেস ও বিজেপি ময়দানে নেমেছে। মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সম্প্রতি অভিনব কায়দায় প্রতিবাদ জানিয়েছে কংগ্রেস। কেন্দ্রীয় সরকারের ভ্রান্ত সিদ্ধান্তের ফলে এই দাম বেড়েছে, এই অভিযোগকে সামনে রেখে সম্প্রতি দুর্গাপুরে খোলা হয়েছে রাহুলজির মহব্বতকা দোকান। যেখানে অর্ধেক দামে সবজি বিক্রি করে অভিনব প্রতিবাদ করছে যুব কংগ্রেস। এদিকে যার জেরে মোদির আচ্ছে দিনকা দোকান ফাঁকা পড়ে থাকার দৃশ্য সামনে উঠে এসেছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।