লাইফস্টাইল ডেস্ক : একটা সময় ধারণা ছিল, সন্তান ধারণে অক্ষম হলে তবেই দত্তক নেয়া হয়। কিন্তু না, মাতৃত্ব কিংবা পিতৃত্বের টানে অনেকেই দত্তক নিচ্ছেন সন্তান। আবার সুবিধাবঞ্চিত কোন শিশুকে জীবনের সকল সুযোগ এবং মমতা দিয়ে বড় করতেও সন্তান দত্তক নিচ্ছেন কেউ কেউ। নিজের সন্তানের পাশাপাশি দত্তক সন্তানকে একই ভাবে বড় করেছেন, এমন মহাত্মা ক’জন বলিউডি তারকা-
অর্পিতা খান : সকলেই জানেন, খান খান্দানের চোখের মনি অর্পিতা। ভাই সালমান, আরবাজ, সোহেল আর বাবা মায়ের আদরের এই মেয়ের ভাগ্য নিয়ে ঈর্ষান্বিত অনেকেই। তবে অর্পিতা কিন্তু সেলিম খানের দত্তক কন্যা। দুই বছর বয়সে অনাথ আশ্রম থেকে দত্তক নেয়া হয় অর্পিতাকে।
সুস্মিতা সেন : মিস ইউনিভার্স সুস্মিতা দুই মেয়ের মা। না, বিয়ে করেননি তিনি। ২০০০ সালে একটি মেয়েকে দত্তক নেন সুস্মিতা, নাম রাখেন রেনে। ২০১০ সালে দ্বিতীয় মেয়ে আলিশাকে দত্তক নেন তিনি। অবশ্য আলিশাকে দত্তক নেয়া নিয়ে আইনি লড়াই লড়তে হয়েছে তাকে।
সুভাষ ঘাই : প্রখ্যাত নির্মাতা ও প্রযোজক সুভাষ ঘাইয়ের দত্তক কন্যা মেঘনা বর্তমানে বাবার ফিল্ম ইন্সটিটিউট সামলাচ্ছেন। অথচ বড় হওয়ার আগে তিনি জানতেন না, সুভাষ তার সত্যিকারের বাবা নন।
রাভিনা ট্যান্ডন : মাত্র ২১ বছর বয়সে দুই মেয়ের মা হন রাভিনা। ১৯৯৫ সারে পুজা ও ছায়া নামের দুই মেয়েকে দত্তক নেন তিনি। ২০০৪ সালে বিয়ে করেন রাভিনা, সেখানেও দুই সন্তানের গর্বিত মা এই নায়িকা।
প্রীতি জিনতা : বলিউডের বাবলী এই অভিনেত্রী হৃষিকেশের মাদার মিরাকল স্কুলের ৩৪ টি শিশুকে দত্তক নিয়েছেন। এই শিশুদের লেখাপড়া ও খাবারের সকল খরচ বহন করেন প্রীতি। মাঝে মধ্যেই তাদের দেখতে যান তিনি। কারণ প্রত্যেক শিশুই তাকে ডাকে ’মা’।
দিবাকর ব্যানার্জি : ’এলএসডি’ নির্মাতা দিবাকর ২০১০ সালে অনাথ আশ্রম থেকে একটি কন্যা শিশু দত্তক নেন। তার নাম রাখেন ইরা। হংসিকা মোতোয়ানি: তিনি নিজেই শিশুশিল্পী হিসেবে ছিলেন জনপ্রিয়। ’কোই মিল গ্যায়া’ ছবির সেই ছোট্ট হংসিকা এখন জনপ্রিয় নায়িকা এবং ২৫ সন্তানের মা।
এমএক্স প্লেয়ারের সবচেয়ে বোল্ড ওয়েব সিরিজ এটি, রোমান্সের ভিডিও একা দেখুন
এই ২৫ শিশুর পড়ালেখা ও চিকিৎসার সকল খরচ বহন করেন তিনি। নিখিল আদভানি: তার বন্ধুরা বলে- মেয়েকে যত ভালোবাসেন, সিনেমাকেও ততটা ভালোবাসেন না নিখিল। অনাথ আশ্রম থেকে কুড়িয়ে পাওয়া এক মেয়েকে দত্তক নিয়েছেন নিখিল। নাম রেখেছেন কেয়া।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।