বিনোদন ডেস্ক : মধুচন্দ্রিমার প্রস্তুতির মাঝেই শুরু ঝগড়া। খড়িকে জড়িয়ে ধরলো ঋদ্ধি। মান-অভিমানের মাঝেই হানিমুনের ঘোষণা। দাদু-ঠাম্মি মিলে মধুচন্দ্রিমায় পাঠাতে চায় খড়ি-ঋদ্ধিকে। সঙ্গে যাবে রাহুল-দ্যুতি, বনি-কুনালও।
সব ব্যবস্থা একেবারে পাকা। কিন্তু এসবের মাঝেই বেঁকে বসে খড়ি। সকলের সামনে স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে ঋদ্ধির মতো মানুষের সঙ্গে সে কোথাও যাবে না। তার সঙ্গে ঘুরতে যাওয়ার চেয়ে ঘরবন্দী থাকা অনেক ভালো।
ওদিকে দ্যুতি তো হামিমুনের নাম শুনে বেজায় খুশি। খড়িকে রাজি করাতে মরিয়া সে। তবে, এসবের মাঝেই মধুজার চিন্তা তার ছেলে কুণালকে নিয়ে। একদিকে ছেলে চোখের আড়াল হবে। আর অন্যদিকে বনির সঙ্গে মধুচন্দ্রিমায় যাবে। আর তাই এই প্ল্যান ভেস্তে দিতে চায় সে। যদিও বাড়ির কর্তার আদেশ তিনজনকেই যেতে হবে হানিমুনে। আর সেই মতোন গোছগাছও শুরু করে দিয়েছে সবাই।
আর তারই মাঝে শুরু ঋদ্ধি ও খড়ির ঝগড়া। আর তারপরই খড়িকে কাছে টেনে নেয় ঋদ্ধি। আর বলে ব্যাগও ছাড়বে না আর ছাড়বে না খড়িকেও। ওদিকে বনি কুনালকে সাজগোজের ব্যাপারে পাঠ দেয়।
আর সেই কথা কানে আসে মধুজার। ছেলেকে নিয়ে তার দুশ্চিন্তা আরও বেড়ে যায়। কি করে ছেলেকে আটকাবে তার নতুন ফাঁদ পাততে থাকে। তবে কি মধুচন্দ্রিমার গিয়ে আরও কাছাকাছি আসবে খড়ি ও ঋদ্ধি? তা বলবে সময়ই।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।