Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home যেভাবে সফল হলেন কেএফসির প্রতিষ্ঠাতা
    Jobs অন্যরকম খবর গসিপ

    যেভাবে সফল হলেন কেএফসির প্রতিষ্ঠাতা

    Mynul Islam NadimOctober 8, 20243 Mins Read
    Advertisement

    জুম-বাংলা ডেস্ক : জীবনে তিনি ধাক্কা খেয়েছিলেন বহু বার। বহু দরজা তার মুখের ওপর বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। অবসাদে ভুগেছিলেন। আত্মঘাতী হওয়ারও চেষ্টা করেছিলেন। যখন অবসর নিয়েছিলেন, তখন তার মতো সুখী মানুষ কমই ছিলেন। কোটিপতি হয়ে শেষ করেছিলেন কর্মজীবন। তিনি কর্নেল হারল্যান্ড স্যান্ডার্স। কেন্টাকি ফ্রায়েড চিকেনের (কেএফসি) প্রতিষ্ঠাতা।

    kfc

    কেএফসির বিজ্ঞাপনে সাদা দাড়ির সেই মানুষটিই হলেন স্যান্ডার্স। এখন প্রায় পুরো দুনিয়ার শহুরে মানুষ তাকে চিনে ফেলেছেন। কিন্তু এই সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছে বিশাল এক ব্যর্থতার ইতিহাস। স্যান্ডার্সের বয়স যখন ছয় বছর, তখন তার বাবার মৃত্যু হয়। ওই বয়সেই নিজে রান্না করতেন তিনি। ভাই-বোনদের দেখভাল করতেন। সপ্তম শ্রেণীর পর আর পড়াশোনা করা হয়নি তার। চাষের কাজে নিযুক্ত হন তিনি।

    বয়স লুকিয়ে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন স্যান্ডার্স। তখন তার বয়স মাত্র ১৬ বছর। পরের বছরই তাকে সসম্মানে সেনাবাহিনী থেকে মুক্ত করা হয়। তিনি শ্রমিক হিসেবে রেলের কাজে যোগ দেন। সেই চাকরিও হারান স্যান্ডার্স। সহকর্মীদের সাথে ঝগড়া হয়েছিল। তার জেরে চাকরি যায়। তবে ওই সময় তিনি আইন নিয়ে পড়াশোনা করেছিলেন।

    তবে আইনজীবী হয়ে বেশিদিন সওয়াল করাও হয়নি স্যান্ডার্সের। বচসায় জড়িয়ে সেই ক্যারিয়ারও যায়। এরপর মায়ের কাছে ফিরে যান স্যান্ডার্স। বীমার অ্যাজেন্ট হয়ে কাজ শুরু করেন। সেই চাকরিও চলে যায় স্যান্ডার্সের। মালিকের কথা শোনেননি। এই ছিল ‘দোষ’। ১৭ বছর যখন তার বয়স, তত দিনে চারটি চাকরি হারিয়েছেন স্যান্ডার্স। তবে তিনি থামেননি। একটা চাকরি যেত। অন্য চাকরিতে যোগ দিতেন। এভাবেই অবসাদে ভুগতে থাকেন তিনি। আত্মহত্যার চেষ্টাও করেন। এতবার ধাক্কার পর স্যান্ডার্স বুঝতে পারেন, তিনি একটা বিষয়েই দক্ষ, আর তা হলো রান্না। ঠিক করেন, একটি দোকান খুলবেন। যেমন ভাবা তেমন কাজ। খুলেও ফেলেন।

    টেনিসির কাছে করবিনে একটি পেট্রল পাম্পে খাবারের দোকান খুলেছিলেন তিনি। সেটাই ছিল কেএফসির প্রথম বিপণি। সেখানে নিজের তৈরি চিকেন ফ্রাই বিক্রি করতেন। সাথে সস, যার রেসিপি ছিল গোপন। ধীরে ধীরে ক্রেতাদের দারুণ পছন্দ হয়ে গেল স্যান্ডার্সের তৈরি চিকেন ফ্রাই। জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেতে থাকে স্যান্ডার্সের। ক্রেতার সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। ছোট দোকানে সমস্যা দেখা দেয়। তিনি পেট্রল পাম্পের কাছে একটি ‘মোটেল’ খোলেন। সেই ‘মোটেল’ আরো জনপ্রিয় হয়। কেন্টাকির গভর্নর তাকে ‘কর্নেল’ খেতাব দেন। পুরো স্টেটে ছড়িয়ে পড়ে স্যান্ডার্স এবং তার চিকেন ফ্রাইয়ের নাম।

    তবে সেই সাফল্যও দীর্ঘ হয়নি। স্যান্ডার্সের দোকানে এতটাই ভিড় হতে শুরু করে যে ওই রাস্তায় যানজট তৈরি হয়। তাকে প্রশাসনের তরফে সরে যেতে বলা হয়। ক্রেতারাও দূরে সরে থাকে। ঋণে ডুবতে থাকেন স্যান্ডার্স। নিজের জমানো টাকা দিয়ে তা মেটাতে থাকেন। নিজের দেনা মেটানোর জন্য গ্রাহক খুঁজতে থাকেন স্যান্ডার্স। নিজের পেনশনটুকু ছাড়া তখন তার হাতে কিছুই ছিল না। সেই সাথে নিজের চিকেন ফ্রাইয়ের রেসিপিও বিক্রির চেষ্টা করেন। যুক্তরাষ্ট্রের এক হাজার আটটি রেস্তরাঁ সেই রেসিপি কিনতে অস্বীকার করেছিল। রাজি হয় এক হাজার নয়তম রেস্তরাঁ।

    ওই রেস্তরাঁ স্যান্ডার্সের প্রস্তাব মেনে নেয়। তার আগে কয়েক বছরে বার বার বদলেছেন সেই রেসিপি। সংযোজন করেছেন নানা মশলা। তিনি নিজেই জানিয়েছেন, ১১ রকম মশলা, ভেষজ দিয়ে তৈরি করেছিলেন চিকেন ফ্রাই। ক্রেতারা সেই রেস্তরাঁয় আবার ভিড় জমাতে থাকে স্যান্ডার্সের তৈরি চিকেন খেতে। বিক্রি হওয়া প্রতি টুকরো চিকেনের জন্য রেস্তরাঁর মালিক টাকা দিতেন স্যান্ডার্সকে। এই ছিল চুক্তি।

    যে ৫টি পেশার চাহিদা বাড়ছে, সফল হতে যে সব দক্ষতার প্রয়োজন

    চাহিদা বৃদ্ধি পেতে থাকে স্যান্ডার্সের তৈরি চিকেনের। একে একে ১০০টি বিপণিকে ফ্র্যাঞ্চাইজি দেন স্যান্ডার্স। কোটিপতি হন তিনি। নিজের ব্যবসা সংস্থার মুখপাত্র জুনিয়র জন ব্রাউনকে বিক্রি করতে রাজি হন। তবে শর্ত দেন, তাকেই মুখপাত্রের কাজ করতে হবে। ২০ লাখ ডলারে বিক্রি করেছিলেন ব্যবসা। এখন ১১৫টি দেশে রয়েছে কেএফসি। দুনিয়ার ফাস্ট ফুড সংস্থাগুলোর মধ্যে অন্যতম। স্যান্ডার্স ব্যর্থতা কাটিয়ে ঘুরে না দাঁড়ালে এই সাফল্য আসত না।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    discover jobs অন্যরকম কেএফসির কেএফসির প্রতিষ্ঠাতা খবর গসিপ প্রতিষ্ঠাতা যেভাবে সফল হলেন
    Related Posts
    পানি

    ছবি ভালভাবে দেখে বলুন কোন মহিলাটি বেশি পানি বহন করছে

    July 24, 2025
    অপটিক্যাল ইলিউশন

    চোখ স্থির রেখে ছবিটির দিকে তাকান আর দেখুন কি ঘটে আপনার সঙ্গে

    July 24, 2025
    Photos

    বলুন তো কোনটি আসল মানুষ নয়? ১০ সেকেন্ডে উত্তর দিলেই আপনি জিনিয়াস

    July 24, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Apple Watch Series 10

    Apple Watch Series 10 : Price in Bangladesh with Full Specifications

    Bra

    ব্রা-এর বাংলা অর্থ কী? অনেকেই বলতে পারেন না

    Brazil tech surge

    Brazil’s $58B Tech Investment Launches New Digital Competition Era

    Sobje

    সবজি-মুরগি-মাছের দাম চড়া, স্বস্তি নেই চালেও

    ওয়েব সিরিজ

    রহস্য আর নাটকীয়তায় ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখার জন্য সেরা!

    Vespa S 150

    Vespa S 150 Launched : Bluetooth-Enabled Scooter Starts at ₹1.51 Lakh

    Girls

    পুরুষের যেসব কথাগুলোতে দুর্বল হয়ে যায় মেয়েরা

    Indian

    ভারতীয় এক পরিবারকে বানিয়ে দেওয়া হলো ‘বাংলাদেশি’

    ঢাকায় চীনা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল

    iFood Alelo acquisition

    iFood’s R$6 Billion Alelo Acquisition Set to Reshape Brazil’s Meal Voucher Market

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.