Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home চলুন ঘুরে আসি মহাবিশ্বের শেষ সীমায়, ভাইরাল ভিডিও
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    চলুন ঘুরে আসি মহাবিশ্বের শেষ সীমায়, ভাইরাল ভিডিও

    March 25, 2023Updated:March 25, 20238 Mins Read

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : বিশাল এক বিস্ফোরণ। যাকে বলা হয় বিগ ব্যাং। তথ্য অনুযায়ী এর দ্বারাই শুরু হয়েছিল মহাবিশ্ব । তারপরেই কোটি কোটি গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সির জন্ম হয়। সৃষ্টি হয় মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি। বিশাল ধ্বংস ও নির্মাণের পর তৈরি হয় পৃথিবী। তৈরি হয় সাগর মহাসাগর।

    মহাবিশ্ব

    আবির্ভাব হয় জীবের। ধ্বংস হয় ডাইনোসর। সুযোগ পায় ছোট ছোট জীব। বিবর্তনের ধারায় আবির্ভাব হয় মানুষের। যেতে থাকে সময়। পরিবর্তন হয় পৃথিবী। প্রশ্ন উঠে মহাবিশ্ব কে নিয়ে আর সেই ফলশ্রুতিতে আমরা আজ এখানে। খুবই সংক্ষেপে এটাই হল আমাদের এখন পর্যন্ত যাত্রা। তবে এর শেষ কোথায়। আমাদের জানা নেই। সেই বিগ ব্যাং থেকে শুরু হওয়া আজকের মহাবিশ্ব। কতটা বিশাল কতটা দূর পর্যন্ত বিস্তৃত।

    তা আমাদের ধারণারও বাইরে। আজকের ভিডিওটা কিছু কৌতুহলী মানুষের জন্য। যারা নাকি মন খুলে চিন্তা করতে পারে। মহাবিশ্ব সম্পর্কে এখনো সমান্য সঠিক ইনফরমেশন আমাদের কাছে নেই। তবে যা আছে সেই তথ্যগুলোকে সাথী করে। আজ ভ্রমণ করব মহাবিশ্বের শেষ সীমানাও অবধি । দেখতে চান মহাবিশ্বের শেষে কি রয়েছে। কতটা বিশাল এই মহাবিশ্ব। আর আমরা কতটা ছোট। তো আজকের যাত্রায় আমার সাথে সামিল হন। চলুন শুরু করি আজকের ভিডিও ‌।

    এই আমাদের পৃথিবী। কল্পনা করুন আমরা এমন এক কাল্পনিক স্পেশশিপের মধ্যে উঠেছি। যেটা নাকি অসীম গতি অর্জন করতে সক্ষম।। পৃথিবী থেকেই শুরু করি। আমরা লঞ্চ করলাম। উপরের দিকে যাচ্ছি । যতটুকু উপরে উঠলাম এতটুকুতে বিভিন্ন বিমান এবং আকাশে ঘুরে বেড়ানো যানবাহন চলাফেরা করে। আমরা আরও উপরে চলবো। এখন যেখানে আছি এটা বায়ুমন্ডলের একটা স্তর। যাকে বলা হয় ট্রপমন্ডল। এখানে সাধারণত আবহাওয়ার খোঁজ খবর রাখার জন্য।

    যে বিশালাকার বেলুন গুলো পাঠানো হয়। সেগুলো থাকে। আমরা আরও উপরে যাব। এখন ১০০ কিলোমিটার ওপরে আছি আমরা । এখান থেকেই যেন কতটা ছোট মনে হচ্ছে আমাদের তাই না। ইতোমধ্যে আমরা পৃথিবীর বায়ুস্তর পার করে এসেছি। তবে এখানেই শেষ নয়। যাত্রায় এখনো আমরা এক অংশ ও যাইনি। । চলুন গতি আরেকটু বাড়িয়ে নেই। আমরা এখনো আছি আমাদের পৃথিবীর থেকে ১০০০ কিলোমিটার উপরে। কতটা ছোট মনে হচ্ছে তাই না। তবে আমরা আরো উপরে উঠবো। যেখানে আমরা এখন আছি। এটা পৃথিবী থেকে প্রায় দশ হাজার কিলোমিটার উপরে। চলুন আরও দূরে যাই। ওই যে ছোট্ট সাদা একটা বিন্দু দেখতে পাচ্ছেন। ওটা আমাদের উপগ্রহ চাঁদ। ইঞ্জিন স্টার্ট।

    YouTube video

    এবার গতি একটু বেশি বাড়াতে হবে। আমরা আমাদের পৃথিবীর আশেপাশে ঘুরতে থাকা অন্যান্য গ্রহগুলো কেউ দেখতে পাচ্ছি। বিশেষ করে মঙ্গল গ্রহ। কারণ সেটা আমাদের ভবিষ্যৎ বাসস্থান হবে। । আরো যাচ্ছি আমরা। ওখানে ছোট্ট একটা বিন্দু দেখতে পাচ্ছেন। এটা হল আমাদের জুপিটার। অর্থাৎ বৃহস্পতি গ্রহ। যেটা নাকি আমাদের এই সোলার সিস্টেমের সবথেকে বড়। এবং সবথেকে ভারী গ্রহ। তবে এতো ডিটেলসে কথা বলতে গেলে সময় অনেকটা বেশি লেগে যাবে।

    আর এখানেই যদি এত সময় লাগিয়ে ফেলি তাহলে তো হবে না। আমাদের যাত্রা এখনো অনেকটা বাকি। মহাবিশ্বের শেষ সীমানায় যেতে হবে তো। আমরা গতি আরো অনেকটা বাড়িয়ে নিচ্ছি। এখন আমরা পৃথিবী থেকে দূরে আসতে আসতে। প্রায় ১০ বিলিয়ন কিলোমিটার এসে পড়েছি। জানিয়ে রাখি এক বিলিয়ন হল 100 কোটি। সেখানে আমরা প্রায় ১০ বিলিয়ন অর্থাৎ ১০০০ কোটি কিলোমিটার দূরে এসেছী।

    আর এখান থেকে শুধুমাত্র আমাদের সূর্যকেই দেখা সম্ভব। ইতোমধ্যে নেপচুন প্লুটো এই গ্রহগুলো কেউ আমরা পার করে এসেছি। যেগুলো নাকি আমাদের সৌরজগতের সব থেকে দূরবর্তী গ্রহ। কি ভাবছেন বড্ড বেশি দূরে এসে পড়লাম। কিন্তু এটা তো কিছুই নয়। শুধু দেখতে থাকুন আমরা এতটা দূর পর্যন্ত যাব । যেটা আপনি কল্পনাও করতে পারেননি। একটুখানি দূরে গিয়ে আমাদের থামতে হবে। কারণ এখানেই মানব সৃষ্ট সব থেকে দূরবর্তী মহাকাশযান। ভয়েজার ওয়ানের দেখা পাবো আমরা। ভয়েজার 1 হল একটি মহাকাশ অনুসন্ধান যান। যা 1977 সালে NASA দ্বারা সূচিত হয়েছিল। ভয়েজার প্রোগ্রামের অংশ হিসাবে বাইরের সৌরজগত। এবং এর বাইরে অধ্যয়ন করার জন্য একে পাঠানেো হয়েছিলো। এটি বৃহস্পতি এবং শনি গ্রহে পরিদর্শন করা প্রথম মহাকাশযান ছিল। এবং বর্তমানে এটি আমাদের গ্রহ থেকে।

    14 বিলিয়ন মাইল ( প্রায় 22.8 বিলিয়ন কিলোমিটার) দূরত্বের সাথে। পৃথিবী থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী মানবসৃষ্ট বস্তু হয়ে উঠেঠে। 45 বছরেরও বেশি আগে চালু হওয়া সত্ত্বেও। ভয়েজার 1 পৃথিবীতে ডেটা প্রেরণ করেই চলেছে। । এটি কমপক্ষে 2025 সাল পর্যন্ত কাজ চালিয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। তারপর এর শক্তির উৎস ফুরিয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে আমাদের তো কোন সীমাবদ্ধতা নেই। আমরা আরো দূরে যাব। তবে এবার কিলোমিটার এর হিসাব করলে চলবে না। চলতে হবে আলোর গতিতে। সেকেন্ডে তিন লক্ষ কিলোমিটার গতি নিয়ে আলো আমাদের অবসরভেবল ইউনিভার্সের সবথেকে দ্রুতগতির বিষয়। আর আমাদের হিসাব হবে আলোকবর্ষকে নিয়ে । এক আলোকবর্ষ হল আলো তার সেকেন্ডে তিন লক্ষ কিলোমিটার গতি নিয়ে। এক বছরে যত দূরত্ব অতিক্রম করবে তত। বর্তমানে আমরা আছি পৃথিবী থেকে প্রায় এক আলোকবর্ষ দূরে। অর্থাৎ আপনি যদি আলোর গতিতে অর্থাৎ সেকেন্ডে তিন লক্ষ কিলোমিটার গতি নিয়ে এখানে আসতে চান। আপনার এক বছর সময় লেগে যাবে। কিন্তু আমরা তো চলে আসলাম তাই না।

    YouTube video

    আমরা আরো দূরে যাব। আমরা এখন আছি পৃথিবী থেকে প্রায় ১০ আলোকবর্ষ দূরে। আমাদের সূর্যকে এখান থেকে খুঁজে পাওয়াও অসম্ভব। কিন্তু আমরা এই পথ ধরেই যাব। এবার অতিরিক্ত মাত্রায় গতি বাড়াতে হবে। একটু থামা যাক। এখানে যেই আকাশ গঙ্গা টাকে আপনি দেখতে পাচ্ছেন। এটা হল আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি। কল্পনা করে দেখুন । কতটা দূরে চলে এসেছি আমরা। আমাদের সূর্য আর সবকিছু নিয়ে আমাদের একটা সোলার সিস্টেম।

    আর যদি বলি এই মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে এরকম হাজারো কোটি কোটি সোলার সিস্টেম রয়েছে। যা আমাদের পৃথিবীতে যতগুলো বালু কণা রয়েছে। সেই সকল বালু করার থেকেও বেশি। বুঝতে পারছেন কোথায় এসেছেন। আমরা প্রায় দেড় লক্ষ আলোকবর্ষ দূরে চলে এসেছি। যদি সেকেন্ডে ৩ লক্ষ কিলোমিটার গতিতে আপনি এখানে আসতে চান। আপনার দেড় লক্ষ বছর লেগে যাবে। অবজারভ্যাবল ইউনিভার্স নিয়ে শুধুমাত্র এতোটুকুই আমাদের আইডিয়া আছে।। অর্থাৎ যতগুলো তথ্য রয়েছে। সেই তথ্য অনুযায়ী আমরা এতোটুকুই আন্দাজ করতে পারি। যা সর্বাধিক গ্রহনযোগ্য।

    কিন্তু কি ভাবছেন এখানে কি আমরা থেমে যাবো। না যাত্রা এখনো অর্ধেকটাও হয়নি। আমরা এখন যেখানে রয়েছি এটা শুধুমাত্র একটা গ্যালাক্সি। এর পাশেই আরো কয়েক লক্ষ আলোকবর্ষ দূরে আমাদের মতই আরো একটা গ্যালাক্সি রয়েছে। যার নাম এড্রোমিটা গ্যালাক্সি। আর এরকমই হাজারো কোটি গ্যালাক্সি রয়েছে আমাদের মহাবিশ্বে। যাচ্ছি আমরা আরো দূরে। এখন লক্ষ আলোকবর্ষ নয় আমরা কয়েক কোটি আলোকবর্ষ দূরে এসে পড়েছি। স্ক্রিনে যেটা দেখছেন তাকে বলা হয় লামাইকা সুপারক্লাস্টার। যার মধ্যে রয়েছে অগণিত গ্যালাক্সি। চিন্তা করে দেখেছেন।

    লক্ষ কোটি অগণিত সোলার সিস্টেম মিলে তৈরি হয় একটা গ্যালাক্সি। আর সেরকম লক্ষ্য কোটি তারও বেশি গ্যালাক্সি মিলে একটা সুপারক্লাস্টার তৈরি হয়েছে। এখান থেকে যদি মাইক্রোস্কোপ লাগিয়েও দেখার চেষ্টা করা হয়। তাহলেও আপনাকে কেন আপনার সোলার সিস্টেমকেও খুঁজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু আমরা আরো জুম আউট করব। আমরা আরো দূরে যাব একদম শেষ সীমানা দেখব। । আরো দূরে যাচ্ছি আমরা। যতটা দূরে যাওয়া সম্ভব ততটা দূরে যাব। ভাবতেও পারবেন না আমাদের গতি এখন কতটা বেশি।

    YouTube video

    আমরা আমাদের পৃথিবীর সেই ছোট্ট স্থান থেকে সাড়ে ৭০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে এসে পড়েছি। পৃথিবী থেকে যদি আপনি সেকেন্ডে তিন লক্ষ কিলোমিটার গতিতে আসতে চান এখানে। আপনার সাড়ে ৭০০ কোটি বছর লেগে যাবে। যেটা কখনোই সম্ভব নয়। তবে কল্পনার জগতে আমরা আরও দুরে যাবো। আমরা যদি আরও দূরে যাই। গতি যদি চরম পর্যায়ে নিয়ে যাই । তাহলে সামনে এখানে যেটা দেখতে পাচ্ছেন। এটাই আমাদের বিশ্বব্রহ্মাণ্ড। ভেবে দেখেছেন কতটা ছোট আপনি। তবে অবশ্যই নিজেকে ছোট মনে হলেও।

    এই মানুষই সৃষ্টির সেরা। সেটাও মনে রাখতে হবে। মানুষের জন্যই সব। একবার ভেবে দেখুন দুনিয়াতে এত কিছু চাওয়া পাওয়া। কিন্তু এখানে আসার পর কি মনে হচ্ছে। সেগুলো নিতান্তই তুচ্ছ তাই না। আপনার জগত আপনার সবকিছু আপনার হাসি কান্না দুঃখ বেদনা সব। সব যেন কতটা ছোট। যাবেন আরো দূরে। রাজি থাকলে চলুন আরো দূরে যাব। তবে এখন যা জানাতে চলেছেন তার কোন বিশেষ থিওরি নেই। বিজ্ঞানীদের ধারণা সেটাই আমরা জানতে চলেছি। যা ভাবছেন যে হয়তোবা এটাই আমাদের বিশ্বব্রহ্মাণ্ড। হ্যাঁ সেটা অবশ্য ঠিক কিন্তু এরকম বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের মতো। আর না জানি কত অগণিত ইউনিভার্স রয়েছে তা হিসাবের বাহিরে।

    সংক্ষেপে যাকে মাল্টিভার্স বলা হয়। মাল্টি ভার্সের থিওরি অনুযায়ী এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের মতো আরও অনেক অগণিত বিশ্বব্রহ্মাণ্ড রয়েছে। সেখানে আপনার মতোই একজন আপনি আছেন। আমাদের পৃথিবীর মতোই পৃথিবী আছে। আমাদের গ্যালাক্সির মতই গ্যালাক্সি আছে। তবে বিষয়টা হল শুধুমাত্র ধারণা। মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমরা কিছুই জানিনা। আসতে আসতে কতটা দূরে চলে আসলাম তাই না। এখানে যদি আমি দূরত্বের কথা বলতে চাই। আলোকবর্ষের হিসাব করলেও হবে না। আলোকবর্ষের সীমানা পার করে এসেছি আমরা। কোন হিসাবি এখানে চলবে না। আমাদের প্রকৃতিতে যত রকমের নিয়ম যত রকমের ফিজিক্সের ল রয়েছে । তার সব কিছুই মহাবিশ্বের এই স্থানে অপারগ।

    YouTube video

    কি ভাবছেন আরো দূরে যাবেন। সত্যি বলতে আরও দূরে যাওয়ার মত কোন জায়গা নেই। জায়গা নেই বলতে আমাদের জানা নেই। যতটুকু বললাম ততটুকুই যে আছে। সেটারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। এর অদুরে কি রয়েছে সেটা মানুষ আজ পর্যন্ত জানতেও পারেনি। মনে হচ্ছে না আগামীতেও জানতে পারবে। আমরা আমাদের পৃথিবীতে কি আছে সেটাই জানিনা। আর মহাবিশ্বের অতল পর্যন্ত যা আছে। সেটা শুধুমাত্র ধারণা। বলা হয়ে থাকে কেউ যদি অমর হয়ে যায়। অর্থাৎ কোনদিনও যদি তার মৃত্যু না হয়। তবুও এই পুরো বিশ্বব্রহ্মাণ্ড কে সে ঘুরে ঘুরে শেষ করতে পারবে না। মানুষ যদি কখনো আলোর থেকেও বেশি গতি অর্জন করতে সক্ষম হয়। যেটা অবশ্য সম্ভব নয়। তবুও যদি চিন্তা করি তখনও তারা মহাবিশ্বের এই পর্যন্ত আসতেও পারবে না। কারণ মহাবিশ্ব ক্রমান্বয়ে অগ্রসর হচ্ছে। বিগ ব্যাং এর পর থেকে যা শুরু হয়েছিল। তা এক্সপেন্ড করছে এখনো।

    যার গতি আলোর থেকেও বেশি। অর্থাৎ আপনি যত দূরে যত গতিতেই যান না কেন। সীমানা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবেন না কখনই। এজন্যই বলা হয়ে থাকে মহাবিশ্ব অসীম অনন্ত যার কোন শেষ নেই। তবে তারপরেও কিছু প্রশ্ন রয়েই যায়। কি রয়েছে। একটা সীমানা তো অবশ্যই আছে। কিন্তু তার ওপাশে। বা এটা কিভাবে সম্ভব হতে পারে যার কোন শেষ নেই। সেটা শুধুমাত্র সেই বলতে পারবে যে এই সমস্ত কিছুর ঊর্ধ্বে রয়েছে। আর এই দুনিয়াবী সামান্য জ্ঞান দ্বারা সে পর্যন্ত পৌঁছানো সম্ভব নয়।

    রণবীরের বাড়ানো হাত ধরলেন না দীপিকা, ভাইরাল ভিডিও

    কি ডুবে গেলেন নাকি। এতক্ষণ তো কল্পনা করতে বলেছিলাম আপনাদের। আমার মতই অনেকেই হয়তো কল্পনার জগতে ডুবে গিয়েছিলেন । তবে বের হয়ে আসুন ভিডিও শেষ। কেমন লাগলো সেটা লাইকের মাধ্যমে জানাবেন। কমেন্টে আপনার মনোভাব প্রকাশ করুন। নতুন হয়ে থাকলে ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব এবং ফেসবুকে ফলো করে আমাদের সাথেই থাকুন। আর নিয়মিত সকল খবরা খবর পেতে আমাদের জুম বাংলার অফিসিয়াল নিউজ পোর্টাল। জুম বাংলা ডট কম লিখে সার্চ করুন। অবশেষে ভিডিওটা আপনি এই পর্যন্ত দেখেছেন সেজন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আসি ঘুরে চলুন প্রযুক্তি বিজ্ঞান ভাইরাল ভিডিও মহাবিশ্বের মহাবিশ্বের শেষ সীমায় শেষ! সীমায়,
    Related Posts
    Samsung Polygon Foldable

    Display Week 2025-এ Samsung Polygon Foldable কনসেপ্ট ফোনে প্রযুক্তি দুনিয়ায় চমক

    May 17, 2025
    FOSSiBOT F112 Pro 5G

    FOSSiBOT F112 Pro 5G – বিশ্বের প্রথম পরিবেশবান্ধব ট্রিপল-প্রুফ স্মার্টফোন

    May 17, 2025
    মোবাইল

    নকিয়ার এই ফোন একবার চার্জ দিলে চলবে একটানা ১২ দিন

    May 17, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    Philips Airfryer XL HD9650
    Philips Airfryer XL HD9650: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    মেয়ে
    বিয়ের পর মেয়েদের কোমর চওড়া হয়ে যায় কেন
    TCL C845 QLED TV
    TCL C845 QLED TV: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    DR Yunus
    ‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ মানুষের বিশ্বাস ও আস্থা রাখে : প্রধান উপদেষ্টা
    Fire-Boltt Invincible Plus Smartwatch
    Fire-Boltt Invincible Plus Smartwatch: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    ওয়েব সিরিজ
    Jaghanya Gaddar: রোমান্স আর প্রতিশোধের গল্প নিয়ে সেরা ওয়েব সিরিজ এটি!
    ড. মঈন খান
    বিএনপি কখনো প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না: ড. মঈন খান
    Bosch Series 6 Washing Machine
    Bosch Series 6 Washing Machine: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    Amazon Fire Max 11 Tablet:
    Amazon Fire Max 11 Tablet: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    চরিত্রহীন
    ৮টি লক্ষণে চিনে নিন চরিত্রহীন নারী
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.