লাইফস্টাইল ডেস্ক : সরিষার তেল মস্তিষ্কের জন্য ভীষণ উপকারী। বিশেষ করে অবসাদ কাটাতে, স্মৃতিশক্তি আর মনঃসংযোগ বাড়াতে এ তেল যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ তেল ক্যানসার প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে। এতে বিদ্যমান মনোআনস্যাচুরেটেড ও পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট হার্টের জন্য অনেক উপকারী।
ঘানি ভাঙা সরিষার তেলের একটা চমৎকার ঝাঁঝালো গন্ধ থাকে। মেশিনে ভাঙা সরিষার তেলও গুণে মানে অনন্য। নিয়মিত এই তেল খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। তবে বাজারে কৃত্রিম রঙ ও রাসায়নিক মেশানো অনেক সরিষার তেল পাওয়া যায়।
এসব তেল ক্যানসারের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই সরিষার তেল বিশুদ্ধ কি না, সেটা যাচাই করতে পারেন নিজেই।
বাজার থেকে তেল কিনে এনে ২-৩ ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিন। ফ্রিজ থেকে বের করার পর যদি দেখেন তেলের খানিকটা জমে সাদা হয়ে গেছে, তাহলে বুঝবেন সেই তেলে ভেজাল রয়েছে।
কারণ খাঁটি সরিষার তেল কখনো জমে না, সবসময় তরল অবস্থায় থাকে। হাতের তালুতে একটুখানি তেল নিন, তারপর ঘষে নিন। যদি তেলের রঙ ছেড়ে যেতে শুরু করে, অন্যরকম গন্ধ পান বা চিটচিটে ভাব অনুভব করেন, তাহলে বুঝবেন সেই তেল খাঁটি না।
খাঁটি সরিষার তেলে তীব্র ঝাঁঝাল গন্ধ থাকে, যা চোখে পানি এনে দেয়। ভেজাল তেলের গন্ধ অতটা তীব্র হয় না।
সরিষার তেলের রঙ খুব গাঢ় হয়। তেলে হালকা হলুদ রঙ দেখলে সেটা ভেজাল হতে পারে। নকল সরিষার তেল সুতির কাপড়ে ঢাললে কালো দাগ পড়ে, যা উঠানো যায় না। কিন্তু আসল সরিষার তেলে সুতি কাপড়ে কোনো দাগ পড়ে না।
সৌন্দর্যের নিরিখে আনুশকা শর্মাকেও হার মানাবে সুরেশ রায়নার স্ত্রী
দোকানের খোলা সরিষার তেলে ভেজাল মিশ্রিত থাকে, যা ব্যবহার করলে নানা রকম অসুখ-বিসুখ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই খাঁটি সরিষার তেল কেনার ক্ষেত্রে সাবধান হতে হবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।