বিনোদন ডেস্ক : নব্বইয়ের দশকের অভিনেত্রী অরুণা বিশ্বাস। নিয়মিত চলচ্চিত্রের পর্দায় দেখা গেলেও এখন নাটক-টেলিফিল্ম নিয়েই ব্যস্ত সময় পার করছেন। গেল কয়েকবছর কাজের ফাঁকে কিছুটা সময় দিয়েছেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিতে। কিন্তু সমিতি নিয়ে কাদা ছোঁড়াছোড়ির কারণে সেখান থেকেও নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। কিছু কারণে তার দুঃখও রয়েছে। সেটাই প্রকাশে করলেন এই নায়িকা।
তার মতে, এক জীবনে তিনি সাধ্যমতো যাদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তারই ক্ষমতা পেয়ে তাকে মনে রাখেনি।
বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে ফেসবুকে অরুণা বিশ্বাস লিখেছেন, ‘আমার জীবনের দুঃখ হল আমার কোনো আত্মীয়-স্বজন ক্ষমতার উচ্চতর কোনো জায়গায় নাই। আর বন্ধু, বান্ধব, পরিচিত যাদের আমি আপন মনে করেছি, সেটা আমি বহুবার তাদের বিপদের সময় আমার সাধ্যমতো পাশে দাঁড়াবার চেষ্টা করেছি কিন্তু তারা যখন কোন ক্ষমতা পেয়েছে আমাকে মনে রাখে নাই।’ অবশ্য তিনি তার পোস্টে কারো নাম উল্লেখ করেন নি।
বাবা ছিলেন অরুণা বিশ্বাসের আদর্শ এবং স্টাইলের প্রতীক। তিনি মারা যাওয়ার পরই শুরু হয়েছে জীবন সংগ্রাম। শিখে গেছেন জীবনের মনে। অরুণা বিশ্বাসের কথায়, ‘বাবা চলে যাওয়ার পর জীবন সংগ্রাম শুরু। জীবন কত প্রকার ও কী কী সব শিখে গেছি। জীবন আসলেই সুন্দর আনন্দময়।’
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।