Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কবিদের প্রতি রাসুল (সা.)-এর মনোভাব
    ইসলাম ধর্ম

    কবিদের প্রতি রাসুল (সা.)-এর মনোভাব

    Mynul Islam NadimNovember 3, 20246 Mins Read
    Advertisement

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : সাহিত্য এমন লেখনী, যেখানে শিল্পের বা বুদ্ধিমত্তার আঁচ পাওয়া যায়। ইন্দ্রিয় দ্বারা জাগতিক বা মহাজাগতিক চিন্তা-চেতনা, অনুভূতি, সৌন্দর্য ও শিল্পের লিখিত বা লেখকের বাস্তব জীবনের অনুভূতি হলো সাহিত্য। সাহিত্যকে সমাজের দর্পণ বলা হয়। আবার অনেকে বলেন, সাহিত্য মানবজীবনের আরশি।

    kobi

    মানুষের মনন ও সুবোধ জাগিয়ে তোলা এবং সত্য ও সুন্দরের সন্ধান দেওয়া সাহিত্যের কাজ। কারণ যা কিছু সত্য তা-ই সুন্দর। বাস্তবে সত্য ও সুন্দরের চর্চা এবং অনুসন্ধান করতে ইসলামী সাহিত্যের বিকল্প নেই। আরো স্পষ্ট করে বলা যায়—যে সাহিত্য সত্য ও সুন্দরকে সুকুমারবৃত্তি ও বিশ্বাসদীপ্ত মননশীলতার মাধুরী মিশিয়ে উপস্থাপন করে তাই ইসলামী সাহিত্য।

    মোটকথা, ইসলামী সাহিত্য হলো—ইসলামী সাংস্কৃতিক দৃষ্টিকোণ থেকে প্রভাবিত বা ইসলামকে চিত্রিত করে এমন সাহিত্য। পক্ষান্তরে যে সাহিত্যের চিন্তা-চেতনার উৎস হয় অসুন্দর, মিথ্যা আর কদর্যপূর্ণ; তখন স্বাভাবিকভাবেই সে সাহিত্য ভ্রষ্টতার শিকার হয়। এমন শিল্প-সাহিত্য মানবতার জন্য আশীর্বাদ না হয়ে উল্টো হয়ে উঠতে পারে অভিশাপ হিসেবে।

    পবিত্র কোরআনে যেসব সাহিত্যকর্ম রচনায় সাহিত্যিকরা অতিরঞ্জন করে, বাড়াবাড়ি ও অতিশয়োক্তি ব্যবহার করে এবং কবিত্ব কল্পনায় কখনো এদিক, কখনো ওদিক নিরুদ্দেশ ভ্রমণ করতে থাকে; সেসবের অসারতা, পথভ্রষ্টতা এবং তাদের অনুসরণকারীদেরও পথভ্রষ্ট হওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

    উল্লেখ্য যে পৃথিবীর প্রায় সব ভাষার সাহিত্যই কবিতাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। আরবি সাহিত্যও কাব্যধারায় শুরু হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়ত-পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে আরবে কাব্যধারাটিই ছিল অত্যধিক প্রচলিত, শৈল্পিক ও নান্দনিকতায় সমৃদ্ধ সাহিত্যকর্ম। কাজেই কোরআন-সুন্নায় বর্ণিত কবিতা (শি’র) বা কবি (শাইর) শব্দ থেকে কবি-সাহিত্যিক ও সাহিত্য-প্রসঙ্গ বোঝানোর অবকাশ আছে। দিকভ্রষ্ট সাহিত্যকর্মের অসারতা বর্ণনা করে মহান আল্লাহ বলেন, ‘এবং কবিদের অনুসরণ করে বিভ্রান্তরাই। তুমি কি দেখ না, তারা উদ্ভ্রান্ত হয়ে প্রতিটি উপত্যকায় ঘুরে বেড়ায়? এবং তারা তো বলে যা তারা করে না।’ (সুরা : আশ-শুআরা, আয়াত : ২২৪-২২৬)

    এ ধরনের সাহিত্যকর্মের পথভ্রষ্টতা বিষয়ে হাদিসে বলা হয়েছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি কবিতা দিয়ে পেট ভর্তি করার চেয়ে পুঁজ দিয়ে পেট ভর্তি করা অনেক উত্তম।’ (বুখারি, হাদিস : ৬১৫৫; মুসলিম, হাদিস : ২২৫৭)

    এসব সাহিত্যকর্মের সঙ্গে কোরআনুল কারিম ও রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কোনো সম্পর্ক নেই। কোরআন এমন সাহিত্যকর্মও নয়, আবার রাসুলুল্লাহ (সা.) কবিও নন। আল্লাহ বলেন, ‘এটি কোনো কবির রচনা নয়; তোমরা অল্পই বিশ্বাস করো।’ (সুরা : হাক্কাহ, আয়াত : ৪১)

    অর্থাৎ কবিতার সঙ্গে কোরআনের বাণীর কোনো সাদৃশ্য নেই। অতএব, তা কোনো কবির কথা নয়। অন্যত্র বলেন, ‘আমি রাসুলকে কাব্য রচনা করতে শেখাইনি এবং তা তার পক্ষে শোভনীয় নয়। এ তো কেবল এক উপদেশ এবং সুস্পষ্ট কোরআন।’ (সুরা : ইয়াসিন, আয়াত : ৬৯)

    মক্কার মুশরিকরা নবী (সা.)-কে মিথ্যুক প্রমাণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলত। তারা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে কবি ও কোরআনকে কবিতা বলত। আল্লাহ তাআলা তাদের এই কথা খণ্ডন করে বলেন—তিনি না কবি, আর না কোরআন কবিতামালার সমষ্টি; বরং কোরআন হলো—নসিহত ও উপদেশমালা।

    বুখারি শরিফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ ফাতহুল বারিতে আছে, সুরা আশ-শুআরার উল্লিখিত আয়াত (২২৪-২২৬) নাজিল হওয়ার পর আবদুল্লাহ ইবন রাওয়াহা (রা.), হাসসান ইবন সাবিত (রা.), কাব ইবন মালিক (রা.) প্রমুখ কবি সাহাবি অশ্রুসিক্ত হয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দরবারে উপস্থিত হয়ে আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! মহান আল্লাহ এ আয়াত নাজিল করেছেন। কিন্তু আমরা তো কাব্যচর্চা করি। এখন আমাদের কী উপায় হবে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আয়াতের শেষাংশ তিলাওয়াত করো। তাহলো—‘কিন্তু তারা ব্যতীত, যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে ও অত্যাচারিত হওয়ার পর প্রতিশোধ গ্রহণ করে। অত্যাচারীরা শিগগিরই জানবে—কোথায় তারা প্রত্যাবর্তন করবে।’ (সুরা : আশ-শুআরা, আয়াত : ২২৭)

    অর্থাৎ যাদের কাব্যচর্চা সার্থক হবে এবং অনর্থক ও ভ্রান্ত উদ্দেশ্য-আশ্রিত না হবে, তারা আয়াতের শেষাংশে উল্লিখিত ব্যতিক্রমীদের অন্তর্ভুক্ত হবে। মূল কথা হলো—কোরআনে সাহিত্যচর্চা নিষেধ করা হয়নি, বরং সাহিত্যচর্চা যেন অশুভ ও ভ্রান্ত উদ্দেশ্যপ্রণোদিত না হয়ে বেশি কল্যাণপ্রসূ ও পুণ্যময় হয়, সে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

    কবি ও কবিতার প্রতি নবীজির মনোভাব

    রাসুলুল্লাহ (সা.) কবি ও কবিতার প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করতেন। কবি ও কবিতার প্রতি তাঁর ভালোবাসা ছিল অকৃত্রিম। সাহিত্যের দ্বার অবারিত রাখতে তিনি কবি-সাহাবিদের পুরস্কৃত করতেন, বুদ্ধি-পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করতেন, আর্থিক সহযোগিতা করতেন, এমনকি গনিমতের মালে তাদের জন্য অংশ বরাদ্দ রাখতেন। মাঝেমধ্যে তাদের কাছে কবিতা শুনতে চাইতেন। তিনি কবিতাকে জ্ঞানের বাহক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। যেমন তিনি বলেছেন, উবাই ইবন কাব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই কোনো কোনো কবিতায় জ্ঞানের কথা আছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬১৪৫)

    রাসুলুল্লাহ (সা.) কবির জন্য দোয়াও করেছেন। যেমন তিনি হাসসান বিন সাবিত (রা.)-এর জন্য ফেরেশতা জিবরাইল দ্বারা সাহায্য করার দোয়া করেছেন। হাসসান ইবন সাবিত (রা.) বলেন, হে আবু হুরায়রা! আমি আপনাকে আল্লাহর কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করছি। আপনি কি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এ কথা বলতে শুনেছেন যে হে হাসসান! তুমি আল্লাহর রাসুলের তরফ থেকে পাল্টা জবাব দাও। হে আল্লাহ! তুমি জিবরাইল (আ.)-এর মাধ্যমে তাকে সাহায্য করো। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, হ্যাঁ। (বুখারি, হাদিস : ৬১৫২)

    কবিতা শুনে নবীজির ক্ষমা ও উপহার প্রদান

    কবি কাব ইবন জুহাইর (মৃ. ৬৫৪ খ্রি.) রচিত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রশংসামূলক কাসিদা (দীর্ঘ কবিতা) হলো ‘বানাত সুআদ’। কবি কাব ইবন জুহাইর তাঁর ভাই বুজাইরকে নিয়ে মরু এলাকায় ছাগল চরাতেন। একদিন বুজাইর কবিকে ছাগল দেখতে বলে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে দেখা করতে যান। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখা মাত্রই তাঁর অন্তরে ঈমানের আগ্রহ তৈরি হয় এবং ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁর ইসলাম গ্রহণে কবি খুব রাগান্বিত হয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে অবমাননা করে কবিতা রচনা করতে থাকে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে নিন্দা ও কটূক্তি করে কবিতা রচনার দায়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। এদিকে কবির হৃদয়েও ঈমানের আগ্রহ তৈরি হতে থাকে। এবার কবি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রশংসায় কাসিদা রচনা করেন। একদিন চুপি চুপি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে নিজের পরিচয় দিয়ে কাসিদা নিবেদন করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) মনোযোগ দিয়ে শুনে তাঁকে ক্ষমা করেন এবং খুশি হয়ে নিজের গায়ের একটি চাদর উপহার দেন। কবিতার যে লাইনে কবির ক্ষমা প্রার্থনার বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে—

    ‘নুববি’তু আন্না রাসুলাল্লাহি আউ‘আদানি/ওয়াল ‘আফওয়া ‘ইনদা রাসুলিল্লাহি মা’মুলু মাহলান হাদাকাল্লাযি নাফিলাতাল/ কুরআনি ফিহা মাওয়া‘ই-যু ওয়া তাফসিলু’।

    বাংলায় কাব্যানুবাদ— ‘শুনেছি আমাকে মারার আদেশ করেছেন নাকি জারি/ আপনি তো সেই দয়ার রাসুল প্রত্যাশা করি তারই। সুপথ দিয়েছেন প্রভু আপনাকে, দিয়েছেন কোরআন/ তাইতো আশায় পথ চলি আমি পাবো ক্ষমা ফরমান।’

    যে সাহিত্য প্রশংসনীয়

    আসল কথা হলো—সাহিত্য বিচারযোগ্য বিষয়। ভালো সাহিত্য যেমন প্রশংসনীয়, মন্দ সাহিত্য তেমন নিন্দনীয়। কবিতার বিষয়ে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, খালিদ ইবনে কায়সান (রা.) বলেন, আমি ইবন উমর (রা.)-এর নিকট উপস্থিত ছিলাম। তখন ইয়াস ইবন খায়সামা (রা.) তাঁর নিকট উপস্থিত হয়ে বলেন, ‘হে ফারুক তনয়! আমার কিছু কবিতা কি আপনাকে আবৃত্তি করে শোনাব? তিনি বলেন, হ্যাঁ, তবে কেবল উত্তম কবিতাই শোনাবে। তিনি তাঁকে তা আবৃত্তি করে শোনাতে থাকেন।’ (আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৮৬৪)

    আরেক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, আবদুল্লাহ ইবন আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কবিতাও কথারই মতো। রুচিসম্মত কবিতা উত্তম কথাতুল্য এবং কুরুচিপূর্ণ কবিতা কুরুচিপূর্ণ কথাতুল্য।’ (দারাকুতনি, হাদিস : ৪৩০৮; আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৮৬৫)

    ইন্টারনেট জগৎ মানুষের ঈমান দুর্বল করে

    কাজেই বলা যায়, যে সাহিত্যে মিথ্যা ও অতিশয়োক্তির মিশ্রণ নেই, যা দ্বারা অবিশ্বাসী, মুশরিক ও বাতিলপন্থীদের উচিত জবাব দেওয়া হয়; যা সত্য ও সুন্দরের পথ দেখায় এবং যা তাওহিদ ও সুন্নতকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে ভূমিকা রাখে—তার শিক্ষা, চর্চা, বাস্তবায়ন ও প্রতিফলন ঘটানো ধর্মেরই অনুশীলন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ইসলাম কবিদের কবিদের প্রতি রাসুল (সা.)-এর মনোভাব ধর্ম প্রতি মনোভাব! রাসুল সা.-এর
    Related Posts
    কুরআন তিলাওয়াতের সঠিক নিয়ম

    কুরআন তিলাওয়াতের সঠিক নিয়ম: হৃদয় স্পর্শের শিল্প ও আত্মার প্রশান্তির সন্ধান

    July 12, 2025
    ইসলামে পর্দা পালন

    ইসলামে পর্দা পালন: ঈমানের অলংকার ও আত্মসম্মানের রক্ষাকবচ

    July 12, 2025
    মানসিক চাপ কমানোর ইসলামিক উপায়

    মানসিক চাপ কমানোর ইসলামিক উপায়: কুরআন-সুন্নাহর আলোকে শান্তির খোঁজে

    July 10, 2025
    সর্বশেষ খবর
    বিএনপি

    সিরিয়াস ব্যবস্থা নেয়ার পরও, বিচ্ছিন্ন ঘটনায় দায় বিএনপির ওপর চাপানো অপরাজনীতি

    S9

    Samsung Galaxy Tab S9: কেন এটি আপনার পরবর্তী ট্যাবলেট হওয়া উচিত!

    বিএনপি

    ‘বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস ও বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই’

    ব্যাটারি লাইফ

    স্মার্টফোন ব্যাটারি লাইফ বাড়ানোর উপায় জানুন আজই!

    গুগল অ্যাডসেন্স

    গুগল অ্যাডসেন্স ইনকাম বাড়ানোর গোপন কৌশল: আপনার ব্লগকে মাসিক আয়ের উৎসে পরিণত করুন

    জুলাই শেষ হয়নি, ছাত্ররা ঘরে ফিরে যায়নি: হাসনাত

    এক মাসে ইংরেজি শেখার কৌশল

    এক মাসে ইংরেজি শেখার কৌশল: সহজ পদ্ধতি জেনে নিন

    নতুন অধ্যাদেশ

    ‘ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮’ সংশোধন করে নতুন অধ্যাদেশ জারি করলেন রাষ্ট্রপতি

    মোবাইল আসক্তি থেকে মুক্তি

    মোবাইল আসক্তি থেকে মুক্তি: জীবন বদলে দিন

    বেতন কাঠামো নির্ধারণ

    প্রথমবার কুয়েতে বাংলাদেশি শ্রমিকদের বেতন কাঠামো নির্ধারণ, ১ আগস্ট থেকে কার্যকর

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.