জুমবাংলা ডেস্ক : সারাদেশে কমছে তাপমাত্রা, বাড়ছে শীতের তীব্রতা। বিপর্যস্ত জনজীবন। হাসপাতালে বাড়ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্তদের ভিড়। ঘনকুয়াশায় নষ্ট হচ্ছে ফসলের ক্ষেত। দুর্ভোগে ছিন্নমূল আর খেটে খাওয়া মানুষ। ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গার জনজীবন। স্থানীয়রা জানান, অতিরিক্ত কুয়াশা, দুই চোখে কিছুই দেখা যাচ্ছে না। তারপরেও আমাদের বের হতে হচ্ছে।
নীলফামারীতে প্রতিনিয়ত নামছে তাপমাত্রার পারদ। সকাল থেকে সন্ধ্যা গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির মতো ঝড়ছে কুয়াশা। হাসপাতালে বাড়ছে শীতজনিত শিশু রোগী সংখ্যা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছেন, এক সপ্তাহ ধরে রোগী আসছে বেশি। এর মধ্যে শিশুর সংখ্যা অধিক।
হাঁড় কাপানো শীতে থমকে গেছে উত্তরের আরেক জনপদ রংপুর। মাদারীপুরে জেঁকে বসেছে শীত। ঘন কুয়াশা সঙ্গে উত্তরের হিমেল হাওয়ার কনকনে শীতে থমকে গেছে জনজীবন। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে ছিন্নমূল ও সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ।
স্থানীয়রা জানান, প্রচণ্ড শীতের সঙ্গে ঘন কুয়াশা। ঘর থেকে বের হতে পারিনা। মৌলভীবাজারে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। শ্রীমঙ্গলে সর্বনিন্ম তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ময়মনসিংহে তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশায় মরছে বীজতলার চারা। সময় মতো বোরো আবাদ নিয়ে চিন্তিত কৃষকরা। কৃষকরা জানান, শীতের কারণে বীজ বপন করা যাচ্ছে না। আর ঘন কুয়াশায় বীজতলা নষ্ট হওয়ার পথে। চলতি মৌসুমে জেলায় প্রায় ৩ লাখ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত আবাদ হয়েছে অর্ধেক জমিতে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।