লাইফস্টাইল ডেস্ক : বিয়ে হল এমন একটি সামাজিক বন্ধন বা বৈধ চুক্তি যার মাধ্যমে দু’জন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয়। বিয়ের সময় স্বামী, স্ত্রীর ভরণ পোষণের দায়িত্ব নেন। ঠিক তেমনই মেয়েটি সংসারের দায়িত্ব হাতে তুলে নিয়ে সংসারকে সুন্দরভাবে এগিয়ে নিয়ে যায়।
কিন্তু এসব দায়িত্বের মধ্যে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হল একে অপরের মানসিক অবস্থা বোঝার। মানসিক শান্তি থাকলে তবেই সংসার শান্তির হয়ে ওঠে। আর এই মানসিক শান্তির জন্য দু’জনের রাশির মিল হওয়া দরকার। তাই বিয়ের আগে রাশি দেখা নেয়া আবশ্যক।
এবার দেখে নেওয়া যাক কোন রাশির সঙ্গে কোন রাশির বিয়ে করা একদমই উচিত নয়
১) মেষ রাশির সঙ্গে বৃষ রাশির বিয়ে করা একদমই উচিত নয়। কারণ মেষ রাশির অধিকারী-অধিকারিণীরা একটু স্বাধীনচেতা হয়।
২) বৃষ রাশির জন্য ধনু রাশি একেবারেই অযোগ্য। বৃষ রাশির জাতক জাতিকারা নিজের লক্ষ্যে স্থির থাকতে পছন্দ করেন এবং এরা সাধারণত খুব সৎ প্রকৃতির হয়।
৩) মিথুন রাশির জন্য খুব খারাপ ম্যাচ মকর রাশি। কারণ এই দু’টি রাশি একদমই বিপরীত চরিত্রের হয়।
৪) কর্কট রাশির ব্যক্তিদের কুম্ভ রাশির ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে করা উচিত নয়। কারণ কর্কট রাশি আবেগপ্রবণ আর কুম্ভ রাশির মধ্যে আবেগ খুব কম হয়।
৫) সিংহ রাশির সঙ্গে বৃশ্চিক রাশির বিয়ে করা অনুচিত। কারণ সিংহ রাশি মানসিক দিক থেকে খুবই শক্তিশালী হয়। তারা অন্যের বশ্যতা স্বীকার করতে চায় না।
৬) কন্যা রাশির সঙ্গে ধনু রাশির মিল হওয়া প্রায় অসম্ভব। কারণ কন্যা রাশি সব সময় অন্যদের সাহায্য করতে চায়, কিন্তু ধনু রাশি হয় একটু প্রতিযোগিতামূলক মানসিকতার।
৭) তুলা রাশি জাত ব্যক্তির সঙ্গে কন্যা রাশির মেলবন্ধন হয় না। কারণ তুলা রাশি নিজেকে নিয়ে ভাবতে বেশি পছন্দ করে। কন্যা রাশি সব সময় সাহায্য করার মানসিকতার হয়।
৮) বৃশ্চিক রাশির সঙ্গে মেষ রাশির মিল অসম্ভব বললেই চলে। বৃশ্চিক রাশির ব্যক্তিরা নরম মনের মানুষ বেশি পছন্দ করেন।
৯) ধনু রাশির সঙ্গে বৃষ রাশির বিয়ে করা উচিত নয়। কারণ ধনু রাশি নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকে, আর বৃষ রাশি নিজেকে নিয়ে খুব ব্যস্ত থাকে।
১০) মকর রাশির জন্য মিথুন রাশি সব থেকে খারাপ ম্যাচ।
১১) কুম্ভ রাশির ব্যক্তিদের কখনও কর্কট রাশির সঙ্গে বিয়ে করা উচিত নয়। কুম্ভ রাশির জাতক-জাতিকারা সব ব্যাপারে খুব যত্নশীল হয়।
১২) মীন রাশির সঙ্গে কন্যা রাশির বিয়ে দেওয়া একদমই উচিত নয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।