জুমবাংলা ডেস্ক : সিটি করপোরেশনের কর্মীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রাজু ভাস্কর্য-সংলগ্ন মেট্রোরেলের পিলারে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যঙ্গ গ্রাফিতি মুছে ফেলার চেষ্টা করে। পরে বিষয়টি জানতে পেরে শিক্ষার্থীরা এসে বাধা দেন। শনিবার মধ্যরাতের এ ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে উঠে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। এ বিষয়ে ফেসবুক পোস্টে দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা।
তিনি লিখেছেন, প্রক্টরের পদত্যাগ করতে হবে। এনএসআইয়ের প্রেসক্রিপশন নাকি ‘র’ এর প্রেসক্রিপশন এসব আমি চিনি না। এ সময় প্রশ্ন রেখে তিনি আরও লিখেছেন, কোন সাহসে হাসিনার গ্রাফিতি মোছে?
শনিবার মধ্যরাতে রাজু ভাস্কর্য-সংলগ্ন মেট্রোরেলের পিলারে শেখ মুজিব ও হাসিনার ব্যঙ্গাত্মক গ্রাফিতি মুছতে ক্রেন নিয়ে আসে সিটি করপোরেশনের কিছু লোক। সে সময় হাসিনার গ্রাফিতির মাথা পর্যন্ত মুছে ফেললেও মুজিবের পুরোটাই মুছে ফেলা হয়।
Bajaj Pulsar N125 : দুর্দান্ত ডিজাইন, শক্তিশালী পারফরম্যান্স এবং অসাধারণ মান
পরে শিক্ষার্থীরা এসে বাধা দিলে তারা এটি বন্ধ করতে বাধ্য হয়। তারা জানান, শেখ হাসিনার গ্রাফিতিটা ছিল মূলত ঘৃণা স্তম্ভ। এটি জুলাই বিপ্লবের স্মৃতি। আমরা এটি দেখে প্রক্টরকে কল করলে প্রক্টর এসে জানান যে, তাকে গোয়েন্দা সংস্থা কল করেছেন শেখ মুজিব এবং শেখ হাসিনার ছবি মুছে দেওয়ার জন্য। পরে প্রক্টর স্যার এস্টেট অফিসকে জানালে অফিস সিটি করপোরেশন ও মেট্রো কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এটি মুছে ফেলার উদ্যোগ নেয়। যা শিক্ষার্থীদের বাধার মুখে সম্ভব হয়নি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।