লাইফস্টাইল ডেস্ক : বলা হয়, জন্ম-মৃত্যু-বিবাহ এই তিন নিয়ে বিধাতা, তাই কেউই বলতে পারেনা। কিন্তু জ্যোতিষবিদদের মতে মানুষের মৃত্যুর আগাম বার্তা পেয়ে যায় কিছু প্রাণী। এমনকি প্যারানরমাল বিশেষজ্ঞরাও দীর্ঘ গবেষণা করেও জানতে পেরেছেন যে, এমন অনেক প্রাণী রয়েছে যারা মৃত্যুর ইঙ্গিত দিতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কুকুর মৃত্যুর আগাম বার্তা বুঝতে পারে, সেই অমঙ্গলের অভাস পেলে তারা কান্না শুনে ডাকাডাকি করতে থাকে। প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের মনে বিশ্বাস ছিল যে বিড়াল নাকি মৃত্যুর গন্ধ পায়। জ্যোতিষ শাস্ত্রে বলা হয়েছে বিড়াল মৃত্যুর পূর্বভাস দিয়ে থাকে।
কুকুর, বিড়ালের মতোই কালো প্রজাপতি কেউ মৃত্যুর বার্তা বাহক বলে মনে করা হয়। কালো প্রজাপতি আসলে একপ্রকার মথ যাকে প্রজাপতি বলা ঠিক হবে না। রাতের অন্ধকারে ঘুরে বেড়ানো এই কালো মথকে অশুভ ইঙ্গিতবাহী বলে মনে করা হয়।
দিনের বেলা যদি কারোর বাড়িতে শিয়াল ঢুকে পড়ে তাহলে জ্যোতিষ শাস্ত্রে এটাই বলা হয়েছে যে মানুষের মৃত্যুর আগাম বার্তা নিয়ে এসেছে। সাধারণত দিনের বেলায় শিয়াল দেখা যায় না আর তারা জনবসতি থেকে দূরেই থাকে।
বাদুড়ও মৃত্যুর খবর বয়ে আনে বলে অনেকেই দাবি করেন। আমাদের দেশেও এমন অনেক প্রচলিত ধারণা রয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকায় মায়া ও অ্যাজটেক সভ্যতায় বাদুড়কে মৃত্যুর বার্তাবাহক বলে মনে করা হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।