Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home অবশেষে জুলাইয়ে চালু হচ্ছে ভূমি মালিকানা সনদ
জাতীয়

অবশেষে জুলাইয়ে চালু হচ্ছে ভূমি মালিকানা সনদ

Saiful IslamJune 14, 20257 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : ভূমি ব্যবস্থাপনাকে চলতি বছরের জুলাই মাসে পুরোপুরি অটোমেশনে (স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা) নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর ফলে একজন গ্রাহক ভূমি সংক্রান্ত ১৭ ধরনের সেবা পাবেন। একই সঙ্গে ভূমির মালিকানা প্রমাণের জন্য অনেকগুলো দলিলপত্রের পরিবর্তে একটি ‘ভূমি মালিকানা সনদ’ তথা ‘সার্টিফিকেট অব ল্যান্ড ওনারশিপ’ চালুর পরিকল্পনাও রয়েছে সরকারের।

Land certificate

ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন প্রকল্পের মাধ্যমে ১৭টি সেবা পাওয়া যাবে। এসব সেবা পেতে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার তৈরি করা হবে। এ সফটওয়্যারের মাধ্যমে যে সেবাগুলো মিলবে সেগুলো হচ্ছে— ই-মিউটেশন, রিভিউ ও আপিল মামলা ব্যবস্থাপনা, অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর, রেন্ট সার্টিফিকেট মামলা ব্যবস্থাপনা, মিউটেটেড খতিয়ান, ডিজিটাল ল্যান্ড রেকর্ড, মৌজা ম্যাপ ডেলিভারি সিস্টেম, মিস মামলা ব্যবস্থাপনা, কৃষি ও অকৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা, দেওয়ানি মামলা তথ্য ব্যবস্থাপনা, হাটবাজার ব্যবস্থাপনা, জলমহাল ব্যবস্থাপনা, বালুমহাল ব্যবস্থাপনা, চা-বাগান ব্যবস্থাপনা, ভিপি সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা, ভূমি অধিগ্রহণ ব্যবস্থাপনা ও অভ্যন্তরীণ বাজেট ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি। ‘ল্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিস ফ্রেমওয়ার্ক’ সিস্টেম সফটওয়্যার-এর মাধ্যমে একই কাঠামোয় নিয়ে এসে আন্তঃপরিচালনযোগ্য ডাটাবেজ তৈরি করে সরকারের অন্যান্য সব সেবার সঙ্গে সমন্বয় করা হবে।

উল্লেখ্য, “ভূমি স্মার্ট কার্ড” প্রবর্তনেরও সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। এই কার্ডধারী হবেন জমির প্রকৃত মালিক। এই কার্ড থাকলে মালিকানা প্রমাণ করতে প্রয়োজন হবে না গাদা গাদা দলিল বা জমির অন্যসব কাগজপত্র সংরক্ষণের। জমির মালিকানা নিশ্চিত করা, ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ কাজে ব্যবহার করা যাবে ভূমি স্মার্ট কার্ডের। ‘ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইন, ২০২৩’-এ এমন বিধান রাখা হয়েছিল। ২০২৩ সালেই এই আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছিল ভূমি মন্ত্রণালয়। এরপর আর আলোর মুখ দেখেনি আইনটি।

ভূমি মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানিয়েছে, ২০২৩ সালে যে সব আইন চূড়ান্ত করা গেছে সেসব আইনের মধ্যে ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩; ভূমি সংস্কার আইন, ২০২৩; বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা (সংশোধন) আইন ও হাট ও বাজার (স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা) আইন, ২০২৩ উল্লেখযোগ্য। এর পরে ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে আর কোনও আইন করা সম্ভব হয়নি।

জানা গেছে, ‘ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন’ নামে একটি প্রকল্প প্রায় শেষ পর্যায়ে। একই সঙ্গে ভূমির মালিকানা প্রমাণের জন্য অনেকগুলো দলিলপত্রের পরিবর্তে একটি ‘ভূমি মালিকানা সনদ’ তথা ‘সার্টিফিকেট অব ল্যান্ড ওনারশিপ’ চালুর পরিকল্পনাও রয়েছে সরকারের।

ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, প্রকল্পের আওতায় সফটওয়্যার ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ক্রয়ের জন্য ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের ক্রয় পরিকল্পনা (দ্বিতীয় সংশোধন) অনুসারে ৯১৫ কোটি ৯০ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করা হয়েছে। সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে দেশের ভূমি সংক্রান্ত ৫ হাজার ২৪৭টি অফিসে একসঙ্গে অনলাইন ও ইলেকট্রনিক ভূমি সেবা চালু করা সম্ভব হবে। দফতরগুলোতে প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার সরবরাহ করা হবে। ভূমি সংশ্লিষ্ট জনবলের সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।

সম্প্রতি ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) এমদাদুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রকল্পের ১৬তম সভায় এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সমন্বিত ভূমি ব্যবস্থাপনার জন্য ‘ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন’ গ্রাহকের ১৭ ধরনের সেবা নিশ্চিত করবে। এ লক্ষ্যে ১ হাজার ১৯৭ কোটি ৩ লাখ টাকা ব্যয়ে ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন প্রকল্প এবং ১ হাজার ২১২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ডিজিটাল জরিপ পরিচালনার সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প গ্রহণ করেছে সরকার। প্রকল্প দু’টির বাস্তবায়ন চলতি বছর ৩০ জুনের মধ্যে শেষ হবে।

এ বিষয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এমদাদুল হক চৌধুরী জানিয়েছেন, সরকার চারটি বিষয়ের ওপর বেশি জোর দিচ্ছে। এগুলো হলো— অনলাইনে ভূমি মিউটেশন, অনলাইন পরচা, অনলাইন ম্যাপ ও অনলাইন ভূমি সার্টিফিকেট। আগামী জুলাই থেকে সারাদেশে পুরোদমে কাজ শুরু হবে। এটাকে জনবান্ধব করার জন্য অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে জোর আলোচনা চলছে।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত প্রায় ৩ কোটি ৮ লক্ষ সুবিধাভোগী অতিরিক্ত খরচ ছাড়াই ভূমি উন্নয়ন কর দেওয়ার জন্য নিবন্ধন করেছেন। তিন কোটি জমির তথ্য ইতোমধ্যে ডিজিটালে রূপান্তর হয়েছে। প্রায় ৭০ শতাংশ নাগরিক স্বচ্ছভাবে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করেছেন। অন্তত ৫০ শতাংশ নাগরিকের হয়রানি কমেছে। প্রতিদিন ৩০-৪০ লাখ টাকা তাৎক্ষণিকভাবে সরকারি কোষাগারে জমা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয় আরও জানায়, ভূমি ব্যবস্থাপনার অটোমেশনের কারণে ভূমি রাজস্ব মামলা ব্যবস্থাপনা সিস্টেমের উদ্দেশ্য সফল হবে বলে আশা করা হচ্ছে। যার মধ্যে রয়েছে— সকল অভ্যন্তরীণ মামলা (মিস কেস, রিভিউ ও রেন্ট সার্টিফিকেট) একই প্ল্যাটফর্মে পরিচালনা করা, অনলাইনে মামলার অবস্থা মনিটর ও সুপারভাইজ করা, দেওয়ানি মামলা ব্যবস্থাপনা ও একটি পরিপূর্ণ ডাটাবেজ তৈরি করা। এছাড়া, বিভিন্ন জনবহুল এলাকা যেমন স্টেশন, বিপণী-বিতান, উপজেলা অফিস কমপ্লেক্স, ইত্যাদি জায়গায় ভূমিসেবা কিয়স্ক স্থাপনের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। নাগরিকরা সেখানে প্রয়োজনীয় ফি’র বিনিময়ে জমির খতিয়ান ও ম্যাপ প্রিন্ট করতে পারবেন। দিতে পারবেন ভূমি উন্নয়ন কর। এছাড়া জানা যাবে নামজারি আবেদনের আপডেট।

সরকারের নীতিনির্ধারকরা মনে করেন, দেশে ফৌজদারি মামলার ৮০ শতাংশেরও বেশির পিছনে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ দায়ী। বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জে মারামারি হানাহানির পেছনেও অন্যতম কারণ জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হচ্ছে ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন।

ভূমি মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, ‘ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইন-২০২৩ বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। ‘ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইন-২০২৩ এ জমির মালিকদের ‘ভূমি মালিকানা সনদ (সার্টিফিকেট অব ল্যান্ড ওনারশিপ-সিএলও)’ দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছিল। এই আইনেই বলা ছিল, কিউআরকোড বা ইউনিক নম্বরসংবলিত ‘ভূমি স্মার্ট কার্ড’ বা সনদই ভূমির মালিকানা নির্ধারণে চূড়ান্ত দলিল বলে গণ্য হবে। ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) দিতেও ব্যবহার করা হবে এই কার্ড। কোনও কারণে টানা তিন বছর কেউ যদি নিজের মালিকানায় থাকা জমির খাজনা না দেয় তাহলে ওই জমি বাজেয়াপ্ত হয়ে খাস জমি হিসেবে গণ্য করা হবে।

কিন্তু আইনটি কার্যকর করা যায়নি। ফলে ভূমি স্মার্ট কার্ডও প্রবর্তন করা যায়নি। অবশেষে আইনটি পুরোপুরি অনুমোদন হয়ে সাধারণ মানুষের হাতে এই কার্ড পৌঁছানোর বিষয়টি প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভূমি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে, নতুন করে আইনটি কার্যকর করতে হলে তা অনুমোদনের জন্য কেবিনেটে পাঠাতে হবে। কেবিনেটের অনুমোদন পেলে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হবে আইনটি। এর পরেই কার্যকর করা যাবে ‘ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইন, ২০২৩’। এর পরেই ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে আইনের বিভিন্ন ধারা-উপধারা। তখনই হয়তো পাওয়া যেতে পারে ভূমি স্মার্ট কার্ড। তবে বিষয়টি ব্যয়বহুল বলে অর্থের জোগান নিশ্চিত করতে হবে। এর জন্যই প্রণয়ন করতে হয়েছে প্রকল্প। প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রয়োজন হবে অর্থের। এর জন্য অনুমোদন পাওয়া গেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের।

আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, কোনও ব্যক্তি বা পরিবার বা প্রতিষ্ঠানের চলাচলের পথ বন্ধ হয়ে গেলে পক্ষরা আলোচনা বা স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের মধ্যস্থতায় বাজারমূল্যে ক্ষতিপূরণের বিনিময়ে ন্যূনতম চলাচলের পথ দিতে হবে। কোনও পক্ষ রাজি না হলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এ জন্য এক বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ড হবে।

অনুমোদনের অপেক্ষায় থাকা আইনে বলা হয়েছে, মালিকানা ও স্বত্ব পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভূমির মালিকানা সনদও নিয়মিত হালনাগাদ করা হবে। এর জন্য সরকারকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিতে হবে জমির মালিককে। ভূমি হস্তান্তর দলিল বা ওয়ারিশান বা আদালতের আদেশ বা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের আদেশে স্বত্ব ও মালিকানা প্রতিষ্ঠার পর বা জরিপে প্রণীত রেকর্ডের পর বিদ্যমান আইনে ভূমির স্বত্ব ও মালিকানা প্রতিবছর নবায়ন করার বিধান না থাকায় খাজনা পরিশোধের বিনিময়ে যে দাখিলা দেওয়া হয়, তা মালিকানার ধারাবাহিকতা বহাল থাকার অফিশিয়াল প্রমাণ হিসেবে গণ্য হবে।

‘ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইন, ২০২৩’-এর ভূমির শ্রেণিবিন্যাস প্রসঙ্গে খসড়ায় বলা হয়েছে, সরকারের অনুমতি ছাড়া কোনও জমির শ্রেণি পরিবর্তন করা যাবে না। তবে ব্যক্তি মালিকানার জমির এক বিঘা পর্যন্ত শ্রেণি পরিবর্তনে সরকারের অনুমতির প্রয়োজন হবে না। এর ব্যত্যয় হলে এক বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হবে। স্যাটেলাইট ইমেজ ধারণের মাধ্যমে সরকার ভূমির ব্যবহারভিত্তিক অঞ্চল নির্ধারণ করে ডিজিটাল ম্যাপ প্রণয়ন করবে। জমির ব্যবহারভিত্তিক মাটির গুণ, প্রকৃতি ও ব্যবহার বিবেচনায় কৃষি, অকৃষি, আবাসিকসহ ভূমির নানা শ্রেণিবিন্যাস করা হবে। খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, অঞ্চলভিত্তিক ডিজিটাল ম্যাপ অনুযায়ী কৃষিজমি সরকারের অনুমতি ছাড়া অন্য কোনও কাজে ব্যবহার করা যাবে না। যেকোনও শিল্পকারখানা, সরকারি-বেসরকারি অফিস ভবন, বাসস্থান এবং অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণের অনুমতি দেওয়ার ক্ষেত্রে অপেক্ষাকৃত অনুর্বর কৃষিজমি ব্যবহার এবং ভূমির সর্বোচ্চ ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণকে প্রাধান্য দিতে হবে। কৃষিজমি সুরক্ষা দিতে গ্রামাঞ্চলে বহুতল ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণকে উৎসাহিত করতে সহজ শর্তে গৃহঋণের ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে।

আইনের খসড়ায় কৃষিজমি অধিগ্রহণে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সরকারের জরুরি উন্নয়নমূলক কাজে কৃষিভূমির প্রয়োজন হলে অপেক্ষাকৃত অনুর্বর জমি নির্বাচন করতে হবে। দুই বা তিন ফসলি জমি অধিগ্রহণ করা যাবে না। জনস্বার্থে প্রয়োজন হলে দুই বা তিন ফসলি জমি অধিগ্রহণ করতে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিতে হবে। জমি দুই না তিন ফসলি, তা নিয়ে মতভেদ দেখা দিলে জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের প্রতিনিধি ও ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তার সমন্বয়ে গঠিত কমিটি সিদ্ধান্ত দেবে।

জানতে চাইলে পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ উপজেলার একজন ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আইনটি খুবই সময়োপযোগী। এই মুহূর্তে ভূমির মালিকানা নিশ্চিত করার বিষয়টি খুবই জটিল কাজ। সেক্ষেত্রে ভূমি স্মার্ট কার্ডটি প্রবর্তন করা গেলে ভূমির মালিক এবং ভূমি অফিস উভয়পক্ষই লাভবান হতো। এর ফলে মামলা-মকদ্দমা বা ভুয়া কাগজপত্রের মাধ্যমে একের জমি অন্যের দখল করে নেওয়ার যে প্রক্রিয়া অসাধু মানুষরা করতো তা বন্ধ হতো।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় Bangladesh land law bhumi ain bangladesh bhumi malikana sonod bhumi smart card digital bhumi seba digital land services land ownership certificate land smart card অবশেষে চালু জুলাইয়ে ভূমি ভূমি আইন বাংলাদেশ ভূমি ডিজিটাল সেবা ভূমি মালিকানা সনদ ভূমি স্মার্ট কার্ড মালিকানা সনদ হচ্ছে
Related Posts
এমপিওভুক্তির পথে

নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির পথে, শিগগিরই আসছে চলেছে প্রজ্ঞাপণ

December 6, 2025
সঞ্চয়পত্রে মুনাফা

পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে মুনাফা, বিনিয়োগ ও কেনার নিয়ম

December 6, 2025
Sorastho

শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতের কাছে ইতিবাচক সাড়া মেলেনি : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

December 6, 2025
Latest News
এমপিওভুক্তির পথে

নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির পথে, শিগগিরই আসছে চলেছে প্রজ্ঞাপণ

সঞ্চয়পত্রে মুনাফা

পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে মুনাফা, বিনিয়োগ ও কেনার নিয়ম

Sorastho

শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতের কাছে ইতিবাচক সাড়া মেলেনি : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

নবম পে স্কেল

নবম পে স্কেলের গেজেট ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকাশের দাবি

ডিএমপির ৪ পরিদর্শক

গোয়েন্দা বিভাগে পদায়ন পেলেন ডিএমপির ৪ পরিদর্শক

ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে

ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে রাজধানীর ১৫ এলাকা

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল

ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্রের আন্দোলনে তরুণরা সবসময়ই নেতৃত্ব দিয়েছে: আইন উপদেষ্টা

প্রেস সচিব

যারা মাইনাস ফোরের কথা বলছে, তারা মূলত স্বৈরাচারের দোসর : প্রেস সচিব

লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধারে সরকারে

লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধারে সরকারের কোনো ব্যর্থতা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পে-স্কেলে সর্বনিম্ন বেতন ৩৫ হাজার

পে-স্কেলে সর্বনিম্ন বেতন ৩৫ হাজার করার দাবি সরকারি কর্মচারীদের

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.