Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home সঞ্চয়পত্রের সর্বশেষ যে তথ্যগুলো সবার জানা প্রয়োজন
অর্থনীতি-ব্যবসা

সঞ্চয়পত্রের সর্বশেষ যে তথ্যগুলো সবার জানা প্রয়োজন

Saiful IslamMarch 19, 20237 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : সঞ্চয়পত্রে অর্থ থাকে ‘নিরাপদ’, সুদ দেয় বেশি। তাই ঝামেলা মুক্ত বিনিয়োগের জন্য জাতীয় সঞ্চয়পত্রকে বেছে নেন সাধারণ মানুষ। বিভিন্ন স্কিমে সঞ্চয়পত্র ভেদে সুদহারে আছে তারতম্য। তবে বেশি সুদ পাওয়া যায় এমন স্কিমে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ অনেক।

সঞ্চয়পত্র

জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরে বর্তমানে ১১টি সঞ্চয় স্কিম চালু আছে। এগুলোর মধ্যে চারটি সঞ্চয়পত্র, দুটি ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক হিসাব, একটি প্রাইজবন্ড, একটি ডাক জীবন বিমা ও তিনটি প্রবাসীদের জন্য বন্ড। তবে সব কর্মসূচিতে বিনিয়োগের বিপরীতে সুদ বা মুনাফার হার এক নয়। সুদের ওপর কর হার ভিন্ন।

দেশে চার ধরনের সঞ্চয়পত্রের মধ্যে রয়েছে: ১. পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র। ২. তিন মাস অন্তর মুনাফা-ভিত্তিক সঞ্চয়পত্র। ৩. পরিবার সঞ্চয়পত্র। ৪. পেনশনার সঞ্চয়পত্র।

ভিন্ন ভিন্ন রেটে ১১ শতাংশ থেকে ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ সুদ দিচ্ছে সঞ্চয়পত্র। তবে মেয়াদের আগে ভাঙালে সুদ কমে যায়।

পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র

পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে সুদহার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। তবে মেয়াদ পূর্তির আগে ভাঙালে সুদ প্রথম বছর শেষে ৯ দশমিক ৩৫, দ্বিতীয় বছর শেষে ৯ দশমিক ৮০, তৃতীয় বছর শেষে ১০ দশমিক ২৫ এবং চতুর্থ বছর শেষে ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এ সঞ্চয়পত্রেও ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের বিপরীতে সুদের ওপর উৎসে কর ৫ শতাংশ, এর বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুদের ওপর উৎসে কর ১০ শতাংশ। বাংলাদেশি নাগরিক যে কেউ এই সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন। একক নামে ৩০ লাখ যুগ্ম-নামে ৬০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যাবে। পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র শুধু সঞ্চয় অধিদপ্তর থেকে কেনা যাবে।

তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র

তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রের সুদের হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। যেকোনো শ্রেণি-পেশার নাগরিক এটি কিনতে পারেন। এ সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ তিন বছর। তবে মেয়াদ পূর্তির আগে ভাঙালে কিছু সুদহার কম হবে। যেমন তিন বছর শেষে সুদের হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ, দুই বছর শেষে ১০ দশমিক ৫০ এবং এক বছর শেষে ১০ শতাংশ। ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে উৎসে কর ৫ শতাংশ, বিনিয়োগ এর ওপরে গেলেই উৎসে কর ১০ শতাংশ।

কিনতে পারবেন যারা- সব শ্রেণি ও পেশার বাংলাদেশি নাগরিক। অটিস্টিকদের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/ অন্য যেকোনো অটিস্টিক সহযোগী প্রতিষ্ঠান (যাদের সঞ্চয়পত্রের মুনাফা অটিস্টিকদের সহায়তায় অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে) যা সংশ্লিষ্ট জেলা সমাজসেবা কার্যালয় কর্তৃক প্রত্যয়নকৃত।

পরিবার সঞ্চয়পত্র

গ্রাহকদের কাছে বেশি আকর্ষণীয় পাঁচ বছর মেয়াদি ‘পরিবার সঞ্চয়পত্র’। সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয় এই সঞ্চয়পত্রে। সরকার পেনশনারদের জন্য সবচেয়ে বেশি সুদ দিলেও এর পরই অবস্থানে পরিবার সঞ্চয়পত্র। মেয়াদ শেষে মুনাফা পাওয়া যায় ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ হারে। তবে বছরভিত্তিক সুদ ভাগ করা আছে। যেমন প্রথম বছর শেষে ৯ দশমিক ৫০, দ্বিতীয় বছর শেষে ১০, তৃতীয় বছর শেষে ১০ দশমিক ৫০ এবং চতুর্থ বছর শেষে ১১ শতাংশ। ১ লাখ টাকায় প্রতি মাসে সুদ ৯৬০ টাকা। উৎসে কর ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের বিপরীতে সুদের ওপর ৫ শতাংশ, এর বেশি বিনিয়োগের সুদের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ। একক নামে সর্বোচ্চ ৪৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। এছাড়া পরিবার সঞ্চয়পত্রের মুনাফা মাসিক কিস্তিতে তোলা যায়।

কারা কিনতে পারবেন- ১৮ বছরের বেশি যেকোনো বাংলাদেশী নারী, যেকোনো বাংলাদেশি শারীরিক প্রতিবন্ধী (পুরুষ ও মহিলা) এবং ৬৫ বা তার তদুর্ধ্ব যেকোনো বাংলাদেশি (পুরুষ ও মহিলা) নাগরিক।

পেনশনার সঞ্চয়পত্র

পেনশনার সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ পাঁচ বছর। সঞ্চয়পত্রের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সুদ পাওয়া যায় পেনশনার সঞ্চয়পত্রে। যার হার ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ। পেনশনার সঞ্চয়পত্রের মুনাফা মাসিক ও ত্রৈমাসিক উভয় ভিত্তিতে তোলা যায়। এ সঞ্চয়পত্রে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের বিপরীতে অর্জিত সুদের ওপর কোনো উৎসে কর কাটা হয় না। এর বেশি বিনিয়োগের সুদের বিপরীতে উৎসে কর ১০ শতাংশ। একক নামে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করার সুযোগ রয়েছে।

পেনশনার সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন যারা- অবসরপ্রাপ্ত সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা/কর্মচারী, সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্য এবং মৃত চাকরিজীবীর পারিবারিক পেনশন সুবিধাভোগী স্বামী, স্ত্রী ও সন্তান।

প্রবাসীদের বন্ড

প্রবাসীদের জন্য তিনটি বন্ড রয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি সুদ মেলে ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ডে। এর সুদহার ১২ শতাংশ। পাঁচ বছর মেয়াদি এ বন্ডে ৬ মাস অন্তর সুদ তোলার সুযোগ রয়েছে।

ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ডের মেয়াদ তিন বছর। এর সুদের হার ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। প্রবাসীদের জন্য আরেকটি বন্ড রয়েছে, যার নাম ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড। এ বন্ডে বিনিয়োগে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ সুদ পাওয়া যায়। তবে তিনটি বন্ডের বিনিয়োগের বিপরীতে পাওয়া মুনাফা করমুক্ত রয়েছে।

এ ছাড়া ১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের বিপরীতে সর্বোচ্চ ৬ লাখ টাকা পর্যন্ত পুরস্কার পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। প্রতি তিন মাস পরপর ড্র হয়। এর ওপর উৎসে কর ২০ শতাংশ।

ডাকঘর সঞ্চয়

ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের আওতায় দুটি স্কিম রয়েছে। একটি সাধারণ হিসাব, অন্যটি মেয়াদি হিসাব। দেশের সব শ্রেণি-পেশার বাংলাদেশি নাগরিকই এ দুই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। সাধারণ হিসাবের ক্ষেত্রে সুদ সরল হারে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ।

মেয়াদি হিসাব তিন বছরের জন্য। এ হিসাবের সুদহার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। তবে তিন বছরের মেয়াদ পূর্তির আগে ভাঙানোর ক্ষেত্রে এক বছরের জন্য সুদ ১০ দশমিক ২০ শতাংশ এবং দুই বছরের জন্য ১০ দশমিক ৭০ শতাংশ। এ দুটির ক্ষেত্রেও ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের বিপরীতে পাওয়া সুদের ওপর উৎসে কর ৫ শতাংশ, এর বেশি বিনিয়োগের সুদের ওপর ১০ শতাংশ।

ডাক জীবনবিমায় পলিসি দুই ধরনের। একটি আজীবন ও অন্যটি মেয়াদি। যেকোনো নাগরিক যেকোনো ডাকঘরে ‘ডাক জীবনবিমা’ পলিসি করতে পারেন। পলিসির কোনো ঊর্ধ্বসীমা নেই। আজীবন বিমার ক্ষেত্রে মেয়াদ শেষে বছরে বোনাস পাওয়া যায় প্রতি লাখে ৪ হাজার ২০০ টাকা। আর মেয়াদি বিমার ক্ষেত্রে বছরে প্রতি লাখে পাওয়া যায় ৩ হাজার ৩০০ টাকা বোনাস। এ বোনাস করমুক্ত।

কীভাবে কিনবেন সঞ্চয়পত্র…

সব ধরনের সঞ্চয়পত্র কেনার জন্য নির্দিষ্ট ফরম রয়েছে। ওয়েবসাইট (nationalsavings.gov.bd) থেকে ডাউনলোড করেই এ ফরম পাওয়া যায়। সঞ্চয়পত্র কিনতে হলে গ্রাহকদের প্রথমে এ ফরম পূরণ করতে হয়, সঙ্গে দিতে হয় গ্রাহক ও নমিনির পাসপোর্ট আকারের দুই কপি করে ছবি। গ্রাহকের ছবি সত্যায়িত করবেন প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা মাধ্যমে। আর নমিনির ছবির সত্যায়ন করবেন গ্রাহক নিজেই।

সঞ্চয়পত্র কেনার সময় গ্রাহক ও নমিনির জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি বাধ্যতামূলক। তবে নমিনি যদি নাবালক হয় তাহলে জন্ম নিবন্ধনের কপি লাগবে। পাশাপাশি লাগবে গ্রাহকের নিজ ব্যাংক হিসাবের চেকের কপি, যে অ্যাকাউন্টে গ্রাহকের মুনাফা ও আসল টাকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে জমা হবে, ওই হিসাবের নম্বর দিতে হবে। পেনশনার সঞ্চয়পত্র কেনার ক্ষেত্রে বাড়তি কাগজ হিসেবে লাগে সর্বশেষ নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের সনদ।

সম্প্রতি সময়ে বেশ সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ ও এর ব্যবস্থাপনায় বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে সরকার। কারণ সাধারণ মানুষের কাছে সঞ্চয়পত্র ক্রয় বিনিয়োগ হলেও সরকারের কাছে এটি ঋণ। এজন্য বিনিয়োগকারীদের নির্দিষ্ট পরিমাণ সুদ পরিশোধ করতে হয়। তাই সঞ্চয়পত্রে নানা শর্ত দিয়েছে সরকার।

সঞ্চয়পত্রে শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে:

এখন পাঁচ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কিনতে হলে গ্রাহকের বাধ্যতামূলক আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হয়। গত বছরের জুলাই মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক সার্কুলার জারি করে জানায়, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে সঞ্চয়পত্র ও ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক হিসাবে পাঁচ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অর্থ আইন, ২০২২-এর ৪৮ ধারা যথাযথ পরিপালনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। এছাড়া ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা টাকা ১০ লাখ অতিক্রম করলেও রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দিতে হবে ব্যাংকে। এ কারণে এক শ্রেণির গ্রাহক সঞ্চয়পত্র বিমুখ হচ্ছেন।

এছাড়া চলতি অর্থবছরের বাজেটে দুই লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র বা পোস্টাল সেভিংস কিনতে হলে কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। নতুন নিয়মে একক নামে ৫০ লাখ এবং যৌথ নামে ১ কোটি টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে না। গ্রাহক পেনশনার হলে একক নামে এক কোটি এবং যৌথ নামে দেড় কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন।

জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) যত টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে, তা দিয়ে গ্রাহকদের আগে বিনিয়োগ করা সঞ্চয়পত্রের সুদ-আসল পরিশোধ করা সম্ভব হয়নি। উল্টো ৩ হাজার ১০৭ কোটি টাকা সরকার তার কোষাগার ও ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ঋণ নিয়ে শোধ করেছে।

তথ্য বলছে, ডিসেম্বর মাসে মোট ৫ হাজার ৫৪২ কোটি ৩৭ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। মুনাফা ও আসল পরিশোধ করা হয়েছে ৭ হাজার ৩৩ কোটি ৩১ লাখ টাকা। ফলে নিট বিক্রির পরিমাণ গিয়ে দাঁড়িয়েছে ঋণাত্মক ১৪৯০ কোটি ৯৪ লাখ টাকায়। এছাড়া চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ৪০ হাজার ৪৭১ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এর বিপরীতে মুনাফা ও মূল বাবদ পরিশোধ করা হয়েছে ৪৩ হাজার ৫৭৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। সবমিলিয়ে ছয় মাসে যা বিনিয়োগ হয়েছে তার চেয়ে ৩ হাজার ১০৭ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে সরকার।

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ৩৫ হাজার কোটি টাকা। এর বিপরীতে প্রথম ছয় মাসে এই খাত থেকে এক টাকাও নীট ঋণ পায়নি সরকার, উল্টো ৩ হাজার ১০৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকা কোষাগার ও ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে আগের নেওয়া ঋণ শোধ করেছে।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘যে অর্থনীতি-ব্যবসা জানা তথ্যগুলো প্রয়োজন: সঞ্চয়পত্রের, সবার সর্বশেষ
Related Posts

দেশজুড়ে ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলের ১৬ হাজারের বেশি কর্মীকে প্রশিক্ষণ দিল বিকাশ

December 18, 2025
সঞ্চয়পত্র

সঞ্চয়পত্রে বড় চমক, কোন ব্যাংক দিচ্ছে সবচেয়ে বেশি সুদ জেনে নিন

December 18, 2025
Brak Bank

ব্রাক ব্যাংকে কত মাসের এফডিআরে সুদের হার কত? রইল বিস্তারিত

December 18, 2025
Latest News

দেশজুড়ে ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলের ১৬ হাজারের বেশি কর্মীকে প্রশিক্ষণ দিল বিকাশ

সঞ্চয়পত্র

সঞ্চয়পত্রে বড় চমক, কোন ব্যাংক দিচ্ছে সবচেয়ে বেশি সুদ জেনে নিন

Brak Bank

ব্রাক ব্যাংকে কত মাসের এফডিআরে সুদের হার কত? রইল বিস্তারিত

ডাকঘর

সর্বোচ্চ মুনাফা দিচ্ছে ডাকঘর, টাকা জমা রাখার সঠিক নিয়ম

পাঁচ ব্যাংকের আমানতকারীদের অর্থ ফেরত ডিসেম্বরেই

দেশের রিজার্ভ

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩২.৪৮ বিলিয়ন ডলার

স্বর্ণের দাম

২০২৬ সালেও স্বর্ণের দাম বৃদ্ধির পূর্বাভাস

তৈরি পোশাক খাতে নারী নেতৃত্ব তৈরিতে দায়িত্বশীল নীতিমালায় জোর বিশেষজ্ঞদের

রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ডে প্রথম হয়েছে ইসলামী ব্যাংক

সোনার দাম

দেশের বাজারে আরো বাড়ল সোনার দাম, ভরিতে যত টাকা

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.