ব্যাক আপ ও ফাইল শেয়ারের সেরা ৫ ক্লাউড সম্পর্কে জানুন

File-Sharing

বিজ্ঞান ও প্রযক্তি ডেস্ক : জরুরি তথ্য সংরক্ষণে ও নিরাপদে ফাইল শেয়ারে ক্লাউড সেবা বেশ প্রয়োজনীয়। বর্তমানে অনেক প্রযুক্তি কোম্পানি ব্যবহারকারীদের ক্লাউড সেবা প্রদান করে থাকে। এগুলোর মধ্যে সেরা ৫টি ক্লাউড পরিষেবা সম্পর্কে জানা যাক।

File-Sharing

গুগল ড্রাইভ: বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্লাউড সেবা গুগল ড্রাইভ। প্রায় ১৫ গিগাবাইট পর্যন্ত বিনামূল্যে স্টোরেজ সুবিধা দিয়ে থাকে এটি। খুব সহজে ফাইল খোঁজা, শেয়ার এবং একই ফাইলে একসঙ্গে একাধিক ব্যবহারকারীকে কাজ করার সুবিধা দেয় গুগল ড্রাইভ।

মাইক্রোসফট ওয়ানড্রাইভ: ফাইল ব্যাক আপ এবং শেয়ারিংয়ের জন্য দারুণ একটি ক্লাউড পরিষেবা মাইক্রোসফট ওয়ানড্রাইভ। মাইক্রোসফটের অন্য পরিষেবাগুলো ব্যবহার করেন, এমন ব্যবহারকারীদের জন্য ওয়ানড্রাইভ ভালো বিকল্প। মাইক্রোসফট ৩৬৫ অ্যাকাউন্ট থাকলে ব্যবহারকারী ৫ জিবি ক্লাউড স্টোরেজ এবং ১৫ জিবি পর্যন্ত মেইলবক্স স্টোরেজ সুবিধা পাবেন।

আইক্লাউড: অ্যাপলের ডিভাইস ছাড়াও আইক্লাউড ব্যবহার করা যায়। অ্যাপল আইডি থাকলেই যে কেউ আইক্লাউডে প্রবেশ করতে পারবেন। অ্যাপল ব্যবহারকারীদের জন্য ডিভাইসের সঙ্গে বাই-ডিফল্ট এই আইক্লাউড সুবিধা দেওয়া থাকে। আইক্লাউডে ৫ জিবি স্টোরেজ সুবিধা রয়েছে।

ড্রপবক্স: ড্রপবক্স প্রায়ই শীর্ষ ক্লাউড পরিষেবার তালিকায় উঠে আসে। বড় আকারের স্টোরেজের পাশাপাশি সহজে ব্যবহার সুবিধার কারণে এটি ফাইল শেয়ারিং বা ব্যাক আপের জন্য নির্ভরযোগ্য ক্লাউড পরিষেবা। প্রাথমিকভাবে ২ জিবি পর্যন্ত স্টোরেজ সুবিধা দেয় ড্রপবক্স।

২৫ বছর পর ফের লঞ্চ হল নোকিয়ার এই ফোন! রয়েছে দারুন ফিচার

সিঙ্ক: স্টোরেজ এবং কোলাবোরেশন প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে সিঙ্ক। বিনামূল্যে ৫ জিবি স্টোরেজ দেয় পরিষেবাটি। প্রিমিয়াম প্যাকেজ কিনে স্টোরেজ আরও বাড়িয়ে নেওয়া যায়।

তথ্যসূত্র: মেক ইউজ অব