জুমবাংলা ডেস্ক : ঢাকার ধামরাইয়ে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে বাবা ও মায়ের পর ছেলে সোহাগও (১৯) মারা গেছেন।
সোমবার (১ এপ্রিল) দুপুরে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এর আগে, গত ২৬ মার্চ রাত সাড়ে ৩টার দিকে এলপিজি গ্যাসের সিলিন্ডার লিকেজ হয়ে ফ্ল্যাটটিতে গ্যাস জমে ছিল। সেহরির সময় রান্না করার জন্য আগুন জ্বালাতেই তা পুরো রান্নাঘরে ছড়িয়ে পড়ে। আগুন ছড়িয়ে পড়লে একই পরিবারের চারজন দগ্ধ হন। পরে তাদেরকে বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে ৩১ মার্চ রাত সাড়ে ১১টায় নুরুল ইসলাম নান্নু (৬২) মারা যান। এরপর তার স্ত্রী সুফিয়া বেগম সোমবার ভোরে এবং দুপুর পৌনে ১২টায় মারা যান তাদের ছেলে সোহাগ। তিনি এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় দগ্ধ নুরুল ইসলামের মেয়ে সাথী আক্তার এখনও চিকিৎসাধীন। তার শরীরের ১৬ শতাংশ পুড়ে গেছে।
এ ছাড়া নিহত সুফিয়ার শরীরের ৮০ শতাংশ, নুরুল ইসলামের ৪৮ শতাংশ ও সোহাগের শরীরের ৩৮ শতাংশ পুড়ে যায় বলেও জানান তিনি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।