Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মাধ্যমিকে ফের একমুখী শিক্ষা
    শিক্ষা

    মাধ্যমিকে ফের একমুখী শিক্ষা

    August 20, 20238 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : আগামী জানুয়ারি মাস থেকে মাধ্যমিক স্তরে অভিন্ন পাঠ্যক্রম চালু হচ্ছে। এর ফলে নবম শ্রেণির পর সব শিক্ষার্থীকেই বিজ্ঞান, বাণিজ্য বা মানবিক বিষয় আলাদা করে বাছাই না করে দশম শ্রেণি পর্যন্ত অভিন্ন একটি পাঠ্যক্রম পড়তে হবে। একে একমুখী শিক্ষাও বলা হচ্ছে। একমুখী শিক্ষায় নতুন পাঠ্যক্রমে দেশে প্রথম মাধ্যমিক পরীক্ষা হবে ২০২৬ সালে।

    মাধ্যমিক

    বিশ্লেষকরা বলেছেন, এই পদ্ধতি চালু করার আগে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ দিয়ে জনবল তৈরি করা, পরিপূরক নিয়ম ও অবকাঠামো নির্মাণ করা প্রয়োজন। সেইসঙ্গে নোট-গাইডমুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা কতটুকু হবে- সেটি নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে তাদের। পাশাপাশি শিক্ষকদের হাতে থাকা মার্কস নিয়ে স্বজনপ্রীতির আশঙ্কাও রয়েছে। এসব বিষয় যদি নিরসন করা যায়; তাহলে নতুন পাঠ্যক্রম থেকে ভালো ফলের আশা করছেন তারা।

    প্রসঙ্গত, ৬২ বছর পর মাধ্যমিক শ্রেণিতে অভিন্ন পাঠ্যক্রম নিয়ে আসছে সরকার। ১৯৬২ সালের আগ পর্যন্ত একাদশ শ্রেণি থেকে বিভাগনির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা ছিল। ওই বছর নবম শ্রেণি থেকেই বিভাগনির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা শুরু হয়ে ২০২৩ পর্যন্ত চলে। ২০২৪ সাল থেকে এটি বাদ দিয়ে একাদশ শ্রেণিতে গিয়ে বিভাগনির্ভর শিক্ষা চালু হচ্ছে। শিক্ষাব্যবস্থাটি নতুন না হলেও এর বাস্তবায়নে সফলতা পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

    সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, এখন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) অভিন্ন পাঠ্যক্রমের নতুন পাঠ্যবই রচনা করছে। নতুন পাঠ্যক্রমে পরীক্ষা পদ্ধতিও বদলে যাচ্ছে। তবে সেই পরীক্ষা পদ্ধতি বা মূল্যায়ন কোন প্রক্রিয়ায় হবে তা এখনো ঠিক হয়নি। গত বৃহস্পতিবার এনসিটিবিতে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে আয়োজিত সভায় নতুন পাঠ্যক্রমে কীভাবে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে- তার কৌশল নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা করা হয়। কিন্তু কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ছাড়াই প্রায় দুই ঘণ্টার ওই সভা শেষ হয়। এতে শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালসহ সংশ্লিষ্টরা অংশ নেন।

    শিক্ষা বিশ্লেষকদের ধারণা, ব্যাপক আলোচনা ছাড়াই আগামী জানুয়ারিতে নির্বাচনী ডামাডোলের সময় দেশে আবারো একমুখী শিক্ষা চালু করা হচ্ছে। খুব আলোচনা না করে মাধ্যমিক শিক্ষায় এত বড়

    পরিবর্তন দেশে কতটুকু ফলপ্রসূ হবে তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন তারা। তবে তারা এ-ও বলেন, এর আগে ২০০৫ সালেও তৎকালীন সরকার দেশে একমুখী শিক্ষা চালু করতে চেয়েছিল। তখন অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালসহ শিক্ষাবিদরা এর বিরোধিতা শুরু করলে সরকার সে সময় অভিন্ন পাঠ্যক্রম বাতিল করে দেয়। কিন্তু এবার সরকার ড. জাফর ইকবালকে সঙ্গে নিয়েই মাধ্যমিক স্তরে অভিন্ন পাঠ্যক্রমটি চালু করতে যাচ্ছে। তবে দেশের শিক্ষকরা এ বিষয়ে অন্ধকারে থাকায় নতুন এই পাঠ্যক্রম নিয়ে সফলতা পেতে কষ্ট হবে বলে মনে করেন শিক্ষা বিশ্লেষকরা।

    জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুর রহমান বলেন, সময়ে সময়ে শিক্ষাক্রম পরিবর্তন করা উচিত। কিন্তু পরিবর্তনগুলো সত্যিকারের হলে ভালো ফল পাওয়া যেত। শিক্ষাক্রমের বর্তমান পরিবর্তন সম্পর্কে তিনি বলেন, এগুলো উচ্চাভিলাষী। নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষক তৈরি করার পাশাপাশি নতুন শিক্ষক নিয়োগ দিতে না পারলে কোনোদিনই সফলতা আসবে না। আর বাস্তবায়নযোগ্য না হলে পরিবর্তনের ফসল পাওয়া যায় না বলে জানান তিনি। পাল্টা প্রশ্ন রেখে এই শিক্ষাবিদ বলেন, অধ্যাপক জাফর ইকবালের বিরোধিতায় ২০০৫ সালে একমুখী শিক্ষা চালু করা যায়নি। দু-চার বছর আন্দোলনের পর এখন তিনি কী দেখে একমুখী শিক্ষা চালু করার জন্য মাঠে নামলেন?

    বিশ্লেষকরা বলেছেন, ২০০৫ সালে এই একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তনের ঘোষণার পর থেকেই জাফর ইকবালসহ অনেক শিক্ষাবিদ এর সমালোচনা করে বলেছিলেন, এর ফলে বিজ্ঞান শিক্ষা সংকুচিত হবে। ছাত্রছাত্রীদের মূল্যায়ন পদ্ধতিতে সমস্যা হবে। তারা একমুখী শিক্ষা প্রতিরোধে বহু আন্দোলনও করেছিলেন। অবশ্য সে সময় সরকারি কর্মকর্তারা বলেছিলেন, এ ব্যবস্থা আগের চাইতে বেশি বিজ্ঞানসম্মত এবং এর ফলে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন পদ্ধতিও উন্নত হবে। ১৮ বছর পর এসেও সরকারি কর্মকর্তারা প্রায় একই কথা বলেছেন।

    ক্লাস নাইন থেকে গ্রুপ উঠিয়ে দেয়া হচ্ছে। এটা উঠিয়ে দেয়ার যুক্তি কী? এটা কী ভালো হবে নাকি খারাপ হবে- এমন প্রশ্নের জবাবে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম বলেন, ভালো হবে না খারাপ হবে সেটা তো এখনই বলা যাচ্ছে না। বিশ্বের অন্তত ৭০ শতাংশ দেশে মাধ্যমিক পর্যন্ত কোনো গ্রুপ নেই। আমরা চাচ্ছি, এসএসসি পর্যন্ত সব শিক্ষার্থী একই ধরনের জ্ঞান ও যোগ্যতা নিয়ে বেড়ে উঠুক। দশম শ্রেণি পর্যন্ত সব বিষয়ের ওপর তাদের বেসিক জ্ঞানটা যেন থাকে। আগে যারা কমার্সে ছিল, তাদের সায়েন্সের কোনো জ্ঞানই ছিল না। অন্যদের ক্ষেত্রেও তাই। এটা তো আমাদের সিদ্ধান্ত নয়, সারা পৃথিবীর শিক্ষাক্রমের আলোকে শিক্ষাবিদদের সুপারিশের ভিত্তিতে এটা করা হয়েছে। ২০০৫ সালে যখন একমুখী শিক্ষা করা হলো, তখন জাফর ইকবাল এর বিরুদ্ধে ছিলেন। এখন কিন্তু সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি এর পক্ষে। সময়ই বলে দেয় কী করতে হবে।

    আগামী বছর থেকে মাধ্যমিকে চালু হওয়া একমুখী শিক্ষা নিয়ে অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবালের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

    তবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে নিবন্ধ লিখে অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল বলেন, একমুখী শিক্ষা বলতে আসলে বোঝানোর কথা ইংরেজি মিডিয়াম, মাদ্রাসা এবং বাংলা মিডিয়াম সবাইকে নিয়ে সমন্বিত একটা শিক্ষাব্যবস্থা। আমরা সবাই সেটা চাই, কিন্তু ২০০৫ সালের একমুখী শিক্ষা ছিল এক ধরনের প্রতারণা, সেখানে ইংরেজি মিডিয়াম এবং মাদ্রাসার শিক্ষাব্যবস্থার কোনো পরিবর্তন না করে শুধু মাধ্যমিক শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন করার চেষ্টা করা হয়েছিল। আমাদের দেশের এসএসসি পরীক্ষার যে কাঠামোটি ১৯৬৩ সাল থেকে চলে আসছিল সেখানে নবম দশম শ্রেণিতে বিজ্ঞান, মানবিক এবং বাণিজ্য বিভাগে ভাগ হয়ে যেত। ২০০৫ সালের একমুখী শিক্ষা চালু করার সময় এই ভাগগুলো তুলে দিয়ে সবাইকে একই বিষয় পড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। অনেকগুলো কারণে এই একমুখী শিক্ষা দেশের শিক্ষকদের বাধার সামনে পড়ে। একজন প্রশ্ন করতেই পারে আগের সেই ঘটনাগুলো নিয়ে আমি আবার এতদিন পর ব্যস্ত হয়েছি কেন? তার কারণ ২০০৫ সালের সেই একমুখী শিক্ষার মতো আবার মাধ্যমিক শিক্ষায় বিজ্ঞান, মানবিক এবং বাণিজ্য বিভাগের বিভাজনটি তুলে দেয়ার বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগে যে বিষয়টি পরিকল্পনাহীনভাবে পুস্তক ব্যাবসায়ীদের নিয়ে করার চেষ্টা করে এই দেশের কোটি কোটি টাকা, অনেক মানুষের শ্রম এবং মেধার অপচয় করা হয়েছিল- সেই ঘটনার যেন আবার পুনরাবৃত্তি না হয় আমি সেই বিষয়টিতে নিশ্চিত হতে চাই।

    আগামী বছর থেকে চালু হওয়া একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে ড. জাফর ইকবাল নিশ্চিত হয়েছেন কিনা- এমন প্রশ্নের জবাব তার কাছ থেকে পাওয়া যায়নি। তবে এনসিটিবির সদস্য (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান ভোরের কাগজকে বলেন, অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে আমাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন অধ্যাপক জাফর ইকবাল। সেবার নিশ্চিত না হলেও এবার নিশ্চিত হওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা তাকে পুরো বিষয়টি দেখিয়েছি, বুঝিয়েছি। আমরা বলেছি একমুখী শিক্ষা চালুর পরে নবম-দশমে বিজ্ঞান শিক্ষা সংকুচিত হবে না। এসব কারণে এখন তিনি আমাদের সঙ্গে আছেন।

    তবে একমুখী শিক্ষার নামে বিজ্ঞান শিক্ষা সংকুচিত হবে বলে জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান বলেছেন, এটা আদতে কোনো সুফল দেবে না। বিভাজন উঠিয়ে দিয়ে প্রথমত মূল ধারার নবম ও দশম শ্রেণি থেকে উচ্চতর গণিত উঠিয়ে দিতে হলো বা উঠিয়ে দিতে হবে। দ্বিতীয়ত, বিজ্ঞানের ৩টি প্রাথমিক বিষয় যেমন পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও জীববিজ্ঞান একত্রিত করে বিজ্ঞান নামে একটি বিষয় পড়ানো হবে। কারণ সবাইকে এক নৌকায় আনতে হলে বিজ্ঞানকে ছাড় দিতে হবে এবং কলা ও ব্যবসা একটু বেশি পড়তে হবে। যারা গণিতের ভয়ে কলা কিংবা ব্যবসা নিয়ে বিজ্ঞান একটু কম পড়ত- তারা এখন বিজ্ঞান পড়বে। আর যারা আগে বিজ্ঞানে উচ্চতর গণিত পড়ত; তার পরিবর্তে এখন কিছু কলা, ব্যবসার বিষয় পড়বে। এতে কী হলো? বুঝতে পারছেন কী সাংঘাতিক ব্যাপার ঘটতে যাচ্ছে? তিনি বলেন, একমুখী এই গোঁজামিল শিক্ষাক্রমের মাধ্যমে আমরা ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যমের ব্যবধান আরো বাড়িয়ে দেব। ব্রিটিশরা কি আমাদের চেয়ে কম বুঝত? তারা তো একমুখীর নামে সবাইকে একই বিষয় বাধ্যতামূলক পড়াচ্ছে না। তাদের নবম দশম শ্রেণিতে বিভাজন নেই? তারা সবাইকে সব বিষয় পড়তে বাধ্য করার বদলে সব উন্মুক্ত করে দিয়েছে। যে যার পছন্দমতো বিষয় পড়ছে। আমরা কেন সেটা করলাম না? আজ হোক কাল হোক, এই শিক্ষাক্রম বন্ধ করতেই হবে বলে জানান তিনি।

    এনসিটিবিতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিভাগ বিভাজন তুলে দেয়ার পর দশম শ্রেণি পর্যন্ত ১০টি বিষয় ঠিক করা হয়েছে। সেগুলো সবাই পড়বে। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে গিয়ে ঐচ্ছিক বিষয়গুলো পড়বে শিক্ষার্থীরা। অর্থাৎ বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্যে বিভাজন হবে উচ্চমাধ্যমিক থেকে। তবে বিভাগ বিভাজন বন্ধের বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে কিছু জানানো হয়নি। সারাদেশের একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান জানান, এনসিটিবি বা মাউশি অধিদপ্তর এখনো চিঠি দিয়ে তাদের এ বিষয়ে কোনো কিছু জানায়নি। তাই শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক কারো সেভাবে প্রস্তুতি নেই। নতুন শিক্ষাবর্ষের আর মাত্র ৪ মাস বাকি থাকলেও এ নিয়ে অংশীজনের সঙ্গে নামকাওয়াস্তে কিছু কর্মশালা হয়েছে। কিন্তু তাতে খুব একটা লাভ হবে না। তারা বলেন, এত বড় একটি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে; অথচ রাজধানী ঢাকাসহ গ্রামগঞ্জের বহু শিক্ষক জানেনই না জানুয়ারি থেকে মাধ্যমিকে বিভাগ বিভাজন থাকছে না।

    জানতে চাইলে রাজধানীর অন্যতম নামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) কেকা রায় চৌধুরী বলেন, আগামী জানুয়ারি থেকে নবম-দশম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীদের অভিন্ন পাঠ্যক্রম পড়ার বিষয়টি আমরা শিক্ষামন্ত্রীর বক্তৃতা শুনে ও বিভিন্ন পত্রিকায় পড়ে জেনেছি। কিন্তু শিক্ষা প্রশাসন থেকে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের এ বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। হয়তো সামনের দিনগুলোতে বলা হবে।

    এদিকে চলতি বছর যে তিনটি শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম কার্যকর করা হয়েছে তার মধ্যে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে সবচেয়ে বেশি ত্রুটি-বিচ্যুতি দেখা গেছে। দুটি কমিটি করে এসব ত্রুটির সংশোধনীও ইতোমধ্যে জারি করা হয়েছে। তবে আগামী বছরের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে আবারো পরিবর্তন আসছে। এর মধ্যে বড় পরিবর্তন হচ্ছে ‘ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান’ বিষয়ে। এ বিষয়ে ‘অনুশীলন’ ও ‘অনুসন্ধানী পাঠ’ নামে দুটি বই দেয়ার কথা থাকলেও সেখান থেকে সরে এসেছে এনসিটিবি। এখন এই বিষয়ে একটি বই হবে। আর বিষয়বস্তুতে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হচ্ছে। তুলনামূলক কম হলেও অন্যান্য বিষয়েও থাকছে পরিবর্তন।

    খেসারি লাল ও মোনালিসার উদ্দাম রোমান্সের ভিডিও ‍ভাইরাল

    সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী বছর থেকে এই দুই শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের বিষয়বস্তুতে প্রাচীন ইতিহাস ও সভ্যতার ওপর প্রাধান্য কমিয়ে আধুনিক ইতিহাসের ওপর বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে শুধু ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণি নয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণির জন্যও ‘অনুশীলন’ ও ‘অনুসন্ধানী পাঠ’ নামে দুটি পাঠ্যপুস্তক থাকার কথা ছিল। কিন্তু এখন সব শ্রেণিতেই এই বিষয়ে একটি বই থাকবে। এখন শুধু বিজ্ঞান বিষয়ে ‘অনুসন্ধানী পাঠ’ ও ‘অনুশীলন বই’ নামে দুটি পাঠ্যপুস্তক থাকবে। অন্যান্য বিষয়ের পাঠ্যবইয়ে ছবিসহ বিষয়বস্তুতেও কিছু কিছু পরিবর্তন আনা হচ্ছে।

    সূত্র : ভোরের কাগজ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    একমুখী ফের মাধ্যমিক মাধ্যমিকে শিক্ষা
    Related Posts
    ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা

    ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা: এনসিটিবি প্রকাশ করলো বিষয়ভিত্তিক নম্বর বিভাজন

    May 17, 2025
    JU

    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা

    May 15, 2025
    Primary

    প্রাথমিকে আসছে বিশাল নিয়োগ, সহকারী শিক্ষক পদে বড় ঘোষণা

    May 14, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    Asif
    ইন্টারনেটের দাম নিয়ে শিগগিরই সুখবর আসছে
    ওয়েব সিরিজ
    রোমান্সে পরিপূর্ণ সেরা ওয়েব সিরিজে এটি, একা দেখার জন্য সেরা!
    মেয়ে
    কোন জিনিস যা মেয়েদের কিন্তু ছেলেরা ব্যবহার করে
    Gold
    বাড়ল দাম সোনার দাম, নতুন মূল্য ভরিতে যত টাকা
    জুলাই-যোদ্ধাদের
    জুলাই যোদ্ধাদের ওপর ৩৮টি হামলার ২৮টি রাজনৈতিক : বাংলাফ্যাক্ট
    বজ্রবৃষ্টি
    দেশজুড়ে টানা বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
    আন্দোলনের
    আবারও আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের
    নাশকতার
    নাশকতার অভিযোগে বরখাস্ত সেনা সদস্য গ্রেপ্তার
    ফায়ার সার্ভিস
    মতিঝিলের ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
    ভোট
    ভোট দিয়েছিলেন ২০ লাখ কবরবাসী!
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.