বিনোদন ডেস্ক : ঠিক যতটা গ্ল্যামারের আলোয় মোড়া বলিউড, তার পিছনে লুকনো কি ততটাই অন্ধকার? উপার্জনের অনিশ্চয়তা কি কুরে কুরে খায় জনপ্রিয় অভিনেতাকেও? এক সময়ের ব্যস্ত তারকা আর মাধবনের স্বীকারোক্তি ফের এমনই প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিল টিনসেল নগরীকে।
গত চার বছরে নাকি কোনও রোজগার ছিল না তাঁর। সেই কঠিন লড়াইয়ের দিনগুলোর কথা নিজেই জানিয়েছেন মাধবন। কান চলচ্চিত্র উৎসবে মুক্তি পেল তাঁর পরিচালিত ছবি ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’। সেই উপলক্ষেই এক সাক্ষাৎকারে ফেলে আসা দুর্দশার সময়ের ছবি তুলে ধরেছেন অভিনেতা-পরিচালক।
কিন্তু কেন এমন পরিস্থিতিতে পড়তে হল বলিউড-কাঁপানো দক্ষিণী অভিনেতাকে?
মাধবন জানান, অতিমারির আগের দু’বছর তিনি পুরোপুরি ব্যস্ত ছিলেন ছবি পরিচালনায়। ফলে এক টাকাও ঘরে আসেনি। তার পরেই কোভিডের হানা। ফের টানা দু’বছর লকডাউন-বিধিনিষেধে কেটে গিয়েছে। কাজের সুযোগ পাননি অভিনেতা-পরিচালক।
কোভিড পরিস্থিতি খানিকটা নিয়ন্ত্রণে আসতে আবার একটু একটু করে ছন্দে ফিরছেন মাধবন। চার বছরের লড়াই পেরিয়ে ওয়েব সিরিজ ‘ডি-কাপলড’-এ দেখা গিয়েছে তাঁকে। কাজ করেছেন ‘বিক্রম বেদ’ ছবিতেও। তবু উপার্জন ঘিরে অনিশ্চয়তা এখনও আতঙ্কে রেখেছে তাঁকে। সে কথাও নিজেই জানিয়েছেন ‘তনু ওয়েডস মনু’র নায়ক।
চরবৃত্তির অভিযোগে কেলেঙ্কারির জালে আটকে পড়া প্রাক্তন ইসরো বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণনের জীবন ঘিরে তৈরি ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’। হিন্দি, ইংরেজি এবং একাধিক দক্ষিণী ভাষায় ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে ১ জুলাই। মাধবনের ছবিতে অতিথি শিল্পী হিসেবে থাকছেন খোদ শাহরুখ খান!
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।