বিনোদন ডেস্ক : কিন্তু জানেন কি, মাধুরীর প্রেমে হাবুডুবু খেতেন বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের বাবা প্রকাশ পাড়ুকোনও!
এ কথা ফাঁস করেছেন দীপিকা নিজেই। ১৭ অক্টোবর, ১৯৯৯। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ-শল্য চিকিৎসক ডা. শ্রীরাম নেনের গলায় মালা দেন ‘ধক ধক গার্ল’। সে খবর যে কত জনের হৃদয় ভেঙেছিল, হিসাব নেই। প্রকাশ পাড়ুকোন নাকি মাধুরীর বিয়ের খবরে বাথরুমে ঢুকে হাউ হাউ করে কেঁদেছিলেন। তা নিয়ে এখনও ঠাট্টায় মাতে গোটা পরিবার।
২০১৬ সালে এক সাক্ষাৎকারে মাধুরীর মুখোমুখি হয়েছিলেন দীপিকা। বাবার কান্নাকাটির গল্পটা হাসতে হাসতে দীপিকাই বলেছিলেন তাকে। ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’-এর ‘নিশা’কে হাসতে হাসতেই ‘মাস্তানি’ জানান, মাধুরীর বিয়ের খবর যেদিন প্রকাশ্যে এলো, প্রকাশ সকালের কাগজ পড়া থামিয়ে স্নানঘরে ঢুকে গিয়েছিলেন দ্রুত।
বেশ কিছুক্ষণ পার হয়ে যেতে তারা দরজায় ধাক্কা দিতে শুরু করেন। বাবা বেরিয়েছিলেন এক সময়ে। কেঁদে কেঁদে চোখ লাল। তা দেখে দীপিকার মা নাকি অবাক হয়ে বলেছিলেন, ‘চোখ তো ফুলে ঢোল! ভেতরে বসে কাঁদছিলে নাকি?’
দীপিকা মাধুরীকে বলেন, ‘তোমার প্রেমে পাগল ছিল বাবা। সারা দিন নিজের রুটিনে বুঁদ হয়ে চললেও তুমিই ছিলে বাবার অনুপ্রেরণা। যদিও সে কথা জানতে পেরেছি অনেক পরে।’
নেট দুনিয়া কাঁপাচ্ছে নতুন এই ওয়েব সিরিজ, ভুলেও কারও সামনে দেখবেন না
সব শুনে ‘চন্দ্রমুখী’র গাল লজ্জায় রাঙা। কী বলবেন, হাসবেন না কাঁদবেন, তা নাকি বুঝেই উঠতে পারছিলেন না মাধুরী! গত ১০ জুন ৬৭ বছরে পা দিয়েছেন প্রকাশ পাড়ুকোন। ‘এক দো তিন গার্ল’ মাধুরীর প্রতি তার ভালোবাসা কি এখনও একই রকম? সে খবর অবশ্য মেলেনি!
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।