জুমবাংলা ডেস্ক : নওগাঁ আদালতে হাজির হয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের বিষয়ে জবাব দিলেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সরকার দলীয় সংসদ সদস্য শহিদুজ্জামান সরকার। একই সময় জবাব দিতে এসেছিলেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী অ্যাড. তোফাজ্জাল হোসেন।
তারা দুজনেই নওগাঁ-২ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন।
রবিবার (১০ ডিসেম্বর) আদালত নির্ধারিত সময় দুপুর ১২টায় আসেন দুই প্রার্থী। এ সময় আদালতের কাছে নিজ নিজ অভিযোগের বিষয়ে লিখিত জবাব দেন তারা।
আদালত থেকে বের হয়ে এসব বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি নওগাঁ-২ আসনের এমপি শহিদুজ্জামান সরকার।
তবে আদালতে কাছে লিখিত বক্তব্যে তিনি জানিয়েছেন, ‘ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশিত হয়ে জানাচ্ছি যে, আমার অতি উৎসাহী কতক নেতা কর্মীরা ব্যানার ও ফেস্টুনসহ আমার অজ্ঞাতে আবেগের বশবর্তী হয়ে জনগনের চলাচলের সাময়িক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে থাকতে পারেন। উক্তরুপ কার্যের কারণে আমি গভীরভাবে মর্মাহত ও নিঃশ্বর্ত ক্ষমা প্রার্থী। ভবিষ্যতে উক্ত কার্য যেনো না হয় সেদিকে আমি শতর্ক দৃষ্টি রাখব।’
অন্যদিকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী অ্যাড. তোফাজ্জাল হোসেন সাংবাদিকদের জানান, তার নির্বাচনী এলাকায় বেশ কিছু রঙিন বিলবোর্ডের কারণে তাকে শোকজ করা হয়েছিল। এ বিষয়ে তিনি লিখিত জবাবে আদালতকে জানিয়েছেন, এসব বিলবোর্ড অনেক আগের। এবং এগুলোতে নিবাচনী কোনো প্রচারণামূলক শব্দ ছিল না। তাই শোকজের সন্তোসজনক ব্যাখ্যা প্রদানের কারণে আদালত তার ওপর সন্তুষ্ট হয়ে অভিযোগ থেকে অব্যহতি দিয়েছেন। একই সঙ্গে আগামীতে নির্বাচনী আইনের সকল ধারা কঠোরভাবে মেনে চলার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
কলমি শাকে চিংড়ি মাছ রান্নার দুর্দান্ত রেসিপি, যা জিভে লেগে থাকবে
গত ৫ ডিসেম্বর নির্বাচনী আচরনবিধি লঙ্ঘনের অপরাধে এই দুই প্রার্থীকে শোকজ করে কারন দর্শানোর নির্দেশ দেন নির্বাচনী অনুষন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান আহসান হাবিব।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।