Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home আসছে মাইন্ড রিডিং যন্ত্র, নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে তো?
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    আসছে মাইন্ড রিডিং যন্ত্র, নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে তো?

    Saiful IslamAugust 1, 20234 Mins Read
    Advertisement

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যাণে এখন এমন কিছু প্রযুক্তি বাজারে আসছে যেগুলো অন্যের মানসিক অবস্থা বুঝতে সাহায্য করে। কিন্তু এ বিষয়টি প্রস্তৃতকারীদের একটি কঠিন প্রশ্নের মুখে ফেলেছে। যারা গোপনীয়তা রক্ষায় মাইন্ড রিডিং যন্ত্র নিয়ন্ত্রণে কৌশল নির্ণয়ে কাজ করছেন।

    প্যারিসে গত ১৩ জুলাই ইউনেস্কো আয়োজিত এক সভায় এই বিষয় নিয়েই আলোচনা করেন স্নায়ুবিজ্ঞানী, নীতিবিদ ও বিভিন্নে দেশের মন্ত্রীরা। মাইন্ড রিডিংয়ের মতো নিউরোপ্রযুক্তি পরিচালনায় পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে তারা কথা বলেন। এটি এমন প্রযুক্তি যা সরাসরি মস্তিষ্কের সাথে যুক্ত থেকে এর কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ বা পরিবর্তন করতে পারে।

    বৈঠকে ইউনেস্কোর সামাজিক ও মানব বিজ্ঞানের সহকারী মহাপরিচালক গ্যাব্রিয়েলা রামোস বলেন, নিউরোটেকনোলজি নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি ‘কোনো প্রযুক্তিগত আলোচনা নয়, এটি একটি সামাজিক আলোচনা, এটি একটি আইনি বিষয়।’

    নিউরোটেকনোলজির অগ্রগতির মধ্যে রয়েছে নিউরোইমেজিং কৌশল, যা মানুষের চিন্তার বিষয়বস্তুকে ডিকোড করতে পারে। এছাড়া আছে, ব্রেইন-কম্পিউটার ইন্টারফেস (বিসিআই)। এই প্রযুক্তিতে মস্তিষ্ক যা হাতে লেখতে চায় সেগুলোকে টেক্সটে রূপান্তর করতে পারে। এই প্রযুক্তি এখনো পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে আছে।

    এসব প্রযুক্তি দ্রুত বিকশিত হচ্ছে। বৈঠকে প্রকাশিত নিউরোটেকনোলজির উপর ইউনেস্কোর সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখানো হয় যে, বিশ্বব্যাপী, ২০১৫ এবং ২০২০ সালের মধ্যে প্রতিবছর দাখিল করা নিউরোটেকনোলজি-সম্পর্কিত পেটেন্টের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে। ২০১০ এবং ২০২০ সালের মধ্যে এ খাতে বিনিয়োগ ২২ গুণ বেড়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিউরোটেকনোলজি এখন ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের শিল্প।

    ডিভাইসের ঘাটতি

    বৈঠকে উত্তর ক্যারোলিনার ডারহামের ডিউক ইউনিভার্সিটির নীতিবিদ নীতা ফারাহানি বলেন, কোনো ব্যক্তির প্রোফাইলিংয়ের জন্য নিউরোটেকনোলজি ব্যবহার করার সম্ভাবনা এবং মানুষের চিন্তাভাবনা এবং আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে- এমন ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন। মস্তিস্কের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা ডিভাইসগুলো ডিজিটাল বিশ্বে এমন এক শক্তিশালী সংযোজন হবে যেখানে ইতোমধ্যে কর্পোরেট ও রাজনীতিকরা নিজেদের ফায়দার জন্যে ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করছে।

    ফারাহানি বলেন, গবেষণা সীমাবদ্ধ না করে নিউরোটেকনোলজির সম্ভাব্য ক্ষতির বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয় এমন প্রবিধান তৈরি করার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি নীতিনির্ধারকরা । চিকিৎসা এবং ভোক্তা পণ্যও স্বতন্ত্র চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসছে।

    চিকিৎসকায় ব্যবহৃত এধরনের পণ্যগুলো মূলত ওষুধ এবং চিকিৎসা ডিভাইসের বিদ্যমান নীতি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, মৃগীরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মস্তিষ্কের কার্যকলাপ নিরীক্ষণ এবং সম্ভাব্য খিঁচুনি দমন করার জন্য তাদের মস্তিষ্ককে ব্যবহার করতে একটি ডিভাইস এখন ব্যবহার হয়। আরো উন্নত ডিভাইস আছে, যেমন বিসিআই। এটি ব্যবহারের মাধ্যমে পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিরা শুধুমাত্র তাদের চিন্তার মাধ্যমেই বিভিন্ন বাহ্যিক ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এ প্রযুক্তি এখনো পরীক্ষার মধ্যে আছে।

    তবে বাণিজ্যিক ডিভাইসগুলি নীতিবিদদের বেশি চিন্তায় ফেলছে। স্টার্ট-আপ থেকে শুরু করে টেক জায়ান্ট পর্যন্ত কোম্পানিগুলো হেডসেট, ইয়ারবাড এবং রিস্টব্যান্ডের মতো পরিধানযোগ্য বহুল ব্যবহৃত ডিভাইস তৈরি করছে, যেগুলো মস্তিষ্কের কার্যকলাপ রেকর্ড করতে সক্ষম। এবং ডিভাইস নির্মাতারা এসব তথ্য পেয়ে যাবে।

    এই ক্ষেত্রের তথ্যের গোপনীয়তা একটি মূল সমস্যা। নিউ ইয়র্ক সিটির কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নায়ুবিজ্ঞানী রাফায়েল ইউস্টে বৈঠকে বলেন, নিউরোরাইটস ফাউন্ডেশনের একটি অপ্রকাশিত বিশ্লেষণে দেখা গেছে, নিউরোটেকনোলজি সেবা দেওয়া ১৮টি কোম্পানিতে শর্তাবলীর মধ্যে একটি হল, ভোক্তার মস্তিষ্কের তথ্যের মালিকানা কোম্পানিগুলোর হাতে থাকবে। আর একটি ছাড়া বাকি কোম্পানিগুলো তৃতীয় পক্ষের কাছে সে তথ্য প্রকাশ করার অধিকার রাখে। রাফায়েল বলেন, আমি এ বিষয়টিকে বলব একধরনের লুণ্ঠন। এটি নিয়ন্ত্রণের অভাবকে প্রতিফলিত করে।

    ফারহানি বলেন, বাণিজ্যিক ডিভাইসগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। এসব পণ্যের সম্ভাব্য বাজার অনেক বড় এবং কোম্পানিগুলো শিগগিরিই মানুষের মস্তিষ্কের তথ্য থেকে মুনাফা করার চেষ্টা করতে পারে।

    নিউরোরাইটের গুরুত্ব

    বৈঠকে আরো একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। তা হল- কীভাবে স্নায়বিক কার্যকলাপ সংরক্ষণ এবং প্রভাবিত করার ক্ষমতা বিদ্যমান মানবাধিকারকে চ্যালেঞ্জ করে। কিছু বক্তা যুক্তি দিয়েছেন যে, এই উদ্ভাবন বিদ্যমান মানবাধিকার -যেমন গোপনীয়তার অধিকার- রক্ষা করে। অন্যরা মনে করে পরিবর্তন প্রয়োজন।

    দুজন গবেষক ‘নিউরোরাইটস’-এর ধারণা নিয়ে আলোচনা করেছেন। যে অধিকার পরবর্তীতে তৃতীয় পক্ষের তথ্যপ্রাপ্তী এবং একজন ব্যক্তির স্নায়ু কার্যকলাপকে প্রভাবিত করতে সক্ষম হওয়া থেকে রক্ষা করবে।

    জার্মানির মিউনিখের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির দার্শনিক মার্সেলো ইয়েনকা বৈঠকে বলেন, নিউরোরাইটস নেতিবাচক এবং ইতিবাচক দুই ধরনের অধিকারই হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সম্মতি ছাড়াই মস্তিষ্কের তথ্য সংগ্রহ করা হবে নেতিবাচক। আবার মানুষের মূল্যবান চিকিৎসা প্রযুক্তিতে ন্যায়সঙ্গতভাবে প্রবেশ করার ক্ষমতা হবে ইতিবাচক।

    রাফায়েল এবং তার সহকর্মীরা পাঁচটি প্রধান নিউরোরাইট প্রস্তাব করেছেন। সেগুলো হল- মানসিক গোপনীয়তার অধিকার; ব্যক্তিত্ব-পরিবর্তনকারী প্রভাবকের বিরুদ্ধে সুরক্ষা; ইচ্ছা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্বাধীনতার সুরক্ষা; মানসিক বিকাশের ন্যায্য অনুপ্রবেশ; এবং অ্যালগরিদমের পক্ষপাত থেকে সুরক্ষা, যা নিউরোটেকনোলজির কেন্দ্রবিন্দু।

    সুনির্দিষ্ট পরিবর্তন

    চিলি, স্পেন, স্লোভেনিয়া এবং সৌদি আরবসহ কয়েকটি দেশ এ সংক্রান্ত নীতি তৈরি করা শুরু করেছে। প্রতিনিধিরা তাদের দেশের কাজ নিয়ে বৈঠকে আলোচনা করেছেন। চিলি তাদের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে। কারণ প্রথম দেশ হিসেবে চিলি নিউরোটেকনোলজির আইনি তত্ত্বাবধানের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ২০২১ সালে তাদের সংবিধানে পরিবর্তন আনে।

    চিলির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ক্যারোলিনা গাইনজা কর্টেস বলেন, তারা নতুন আইন তৈরি করছে এবং আইন প্রণেতারা প্রযুক্তির সুবিধা নিয়ে গবেষণার অনুমতি দেওয়ার সময় কীভাবে মানবাধিকার সংরক্ষণ করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করছেন।

    ইউনেস্কোর সদস্য দেশগুলো আগামী নভেম্বরে পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য ভোট দেবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্য যেভাবে নির্দেশিকা প্রস্তুত করেছে তেমন কিছু নিউরোটেকনোলজির ক্ষেত্রেও করা হবে কিনা সে বিষয়টি ভোটাভুটিতে চূড়ান্ত করা হবে।

    ফারাহানি বলেছেন, ‘আমার আশা হল নীতিশাস্ত্রের আলোচনা থেকে আমরা বরং সুনির্দিষ্ট আইনি কাঠামোর দিকে এগিয়ে যাব। নিউরোটেকলজির ক্ষেত্রে আমরা এখনো খুব বেশি দেরি করিনি। এখনো এটি সমাজে ব্যাপক প্রচলিত হয়ে ওঠেনি। সূত্র: ন্যাচার

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘নিয়ন্ত্রণে ‘মাইন্ড ‘রিডিং আসছে তো? প্রযুক্তি বিজ্ঞান যন্ত্র যাবে রাখা
    Related Posts
    Samsung-Galaxy-A-Series

    Samsung Galaxy A Series : ৫টি সবচেয়ে জনপ্রিয় ফোন

    September 12, 2025
    Asus

    সেরা Asus স্মার্টফোন: পারফরম্যান্স দিক থেকে সেরা ৫টি মডেল

    September 12, 2025
    HTC

    সেরা HTC স্মার্টফোন: ইতিহাসের ৫টি আইকনিক মডেল

    September 12, 2025
    সর্বশেষ খবর
    JU

    জাকসুর ভোট গণনা শেষ হতে পারে যখন

    মডেল হুমাইরা

    মডেল হুমাইরা আসগারের রহস্যজনক মৃত্যু, রক্তের দাগে বাড়ছে রহস্য

    নির্বাচন

    ডাকসুর মতোই জাতীয় নির্বাচন হবে শান্তিপূর্ণ, নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর

    নিয়োগ

    ৫পদে ১২৪ জনকে নিয়োগ দেবে ভূমি মন্ত্রণালয়

    জুমার দিন

    যেসব আমলে জুমার দিনে গুনাহ মাফ হয়

    ফরিদা পারভীন

    সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীনকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছে, অবস্থা আশঙ্কাজনক

    প্রতিনিধি দল

    টোকিওতে পৌঁছাল এনসিপি প্রতিনিধি দল, প্রবাসীদের উষ্ণ অভ্যর্থনা

    বিচারপতি আক্তারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র

    বিচারপতি আক্তারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ

    তামান্না

    আমি খুঁজছি দুর্দান্ত জীবনসঙ্গী: তামান্না

    এনসিপির প্রতিনিধি দল

    জাপানে পৌঁছেছে এনসিপির প্রতিনিধি দল

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.